শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

তালেবানদের জয়ে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো পাকিস্তানিরই উৎফুল্ল হওয়ার কারণ ছিল না। বাংলাদেশে যারা জঙ্গিবাদী তারা কিছুটা উৎসাহিত বোধ করেছে হয়তো, ভাবছে তাদের সহযোদ্ধারা আফগানিস্তানে জিতেছে, ভবিষ্যতে তারাও জিতবে, বাংলাদেশে। এটা সত্য যে ২৫ বছর আগে মুজাহিদরা যখন রুশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়ছিল তখন নানা দেশ থেকে উগ্র ইসলামপন্থিদের কিছু কিছু সদস্য আফগানিস্তানে গিয়ে হাজির হয়, এবং যুদ্ধে অংশ নেয়। বাংলাদেশ থেকেও কিছু যুবক সেখানে গিয়েছিল। আফগানিস্তানে তারা যুদ্ধ কতটা করেছিল কে জানে, তবে কেউ কেউ যে বোমা বানাবার ও মানুষ খুন করার বিদ্যা রপ্ত করে আসতে পেরেছিল, সেটা টের পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশের পরিবেশ ও পরিস্থিতি অনেকটা এখন বদলে গেছে। জঙ্গিদের সাংগঠনিক শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে বলেই আশঙ্কা করা যাচ্ছে। সাংগঠনিকভাবে শক্তিমান হলেও এরা যে জনসমর্থন পাবে, এমন সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশের মানুষ ধর্মমনস্ক এটা ঠিক, কিন্তু তারা ধর্ম ও রাজনীতিতে একসঙ্গে মেশাতে চায় না। সেজন্য দেখা যায় ধর্মভিত্তিক দলগুলো নির্বাচনে সুবিধা করতে পারে না। জঙ্গিদের জন্য সংগ্রহ-ক্ষেত্র ছিল মাদরাসায় শিক্ষিতরা। মাদরাসার ছাত্র ও মাদরাসায় শিক্ষিতদের বড় অংশটিকে এখন নিয়ে নিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। প্রথম দিকে হেফাজতের নেতাদের চোখ খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেয়ে জাগতিক সুবিধা আদায়ের প্রতিই অধিক নিবিষ্ট ছিল বলে মনে হয়। ভিতরে অবশ্য কট্টরপন্থিরাও ছিল, যাদের কারণে ১৩ দফা দাবিনামা দাঁড় করানো হয়, যাতে শরিয়া আইন ও ধর্মদ্রোহিতা আইন ইত্যাদি প্রবর্তনের দাবি ছিল। কিন্তু নেতৃত্ব ছিল আহমদ শফীর কাছে; যিনি কিছুটা আপসপন্থি ছিলেন। আপসপন্থায় সুফলও তাদের জন্য এসেছিল। তাঁর মৃত্যুর পর জুনায়েদ বাবুনগরী নেতৃত্বে আসেন; তিনি কট্টরপন্থি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু তিনিও মৃত্যুবরণ করেছেন, এবং নেতৃত্ব নিয়ে দলের ভিতর বিরোধ দেখা দিয়েছে। সংগঠনটির তরুণ এক নেতা খেলাফত প্রতিষ্ঠায় ভালো রকমেরই অঙ্গীকার করে চলেছেন, তিনি দৃঢ়ভাবে দাঁড়াতে সক্ষম কি না, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিগত সরকারের আমলে ছিলেন তিনি কারাগারে। মোদিবিরোধী হঠকারী কর্মসূচি নেওয়ার দরুন নেতাদের আরও কয়েকজনকে বন্দি করা হয়েছিল। হেফাজতের পক্ষে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিকশিত হওয়া সম্ভব হলেও, শক্তিশালী হওয়া কঠিন হবে বলেই আমাদের ধারণা।

তালেবানদের জয়ে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো পাকিস্তানিরই উৎফুল্ল হওয়ার কারণ ছিল নাতা ছাড়া বিশ্বব্যাপীই দেখা যাচ্ছে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার সুযোগটা সংকুচিত হয়ে আসছে। করোনার আক্রমণ ধর্মের উপযোগিতাকে ক্ষুণ্ন করে দিয়েছে। মহামারির হাত থেকে ত্রাণ লাভের জন্য মানুষ উপাসনালয়ে গিয়ে যে যৌথভাবে প্রার্থনা করবে এমনটা ঘটেনি। উপাসনাগুলোর দরজাতেই বরং তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল, পাছে লোকসমাগমে সংক্রমণ বাড়ে। বার্ষিক ধর্মীয় সমাবেশ অনেক ক্ষেত্রেই বাদ পড়েছিল, যেখানে বাদ পড়েনি সেখানে তা সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হয়েছে। করোনার এই আক্রমণ মানুষের জীবন বাঁচানোই প্রধান সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল, অধিকাংশ মানুষের জন্যই এসেছিল জীবিকার কঠিন সমস্যা; এ দুটির পরে স্থান অন্যান্য বিষয়ের, যাদের মধ্যে ধর্ম একটি।

পুঁজিবাদী দেশগুলোতে ধর্মের মূল্য ইতোমধ্যে কমেছে। সেখানে বরং বর্ণবাদ দেখা দিয়েছে। আগেও ছিল, এখন বেড়েছে। লোকে অস্থিরতা ও অসচ্ছলতার মধ্যে আছে; তারা শত্রু খোঁজে, এবং গাত্র বর্ণের ভিত্তিতে শত্রুকে চিহ্নিত করে ফেলে। খেলার মাঠেও সেটা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। যেমন ফুটবলে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপের খেলাতে। জার্মানি ও ইংল্যান্ডের ফাইনাল খেলা চলছিল, খেলাতে কেউ গোল করতে পারেনি, সেজন্য দুদলকেই তিনটি করে পেনাল্টি শটের সুযোগ দেওয়া হয়। তাতেও ইংল্যান্ড কোনো গোল করতে পারল না, ফলে এক গোলে জয়ী হয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ হস্তগত করে নিল জার্মানি। ইংল্যান্ডের দলে অশ্বেতাঙ্গ খেলোয়াড়রা ছিলেন; ঘটনাক্রমে যে তিনজনকে পেনাল্টি শট করতে দেওয়া হয়েছিল তাঁরা সবাই ছিলেন অশ্বেতাঙ্গ। শ্বেতাঙ্গ হলেও তারা নিন্দার পাত্র হতেন, কিন্তু অশ্বেতাঙ্গ হওয়ার দরুন তাদের ওপর যে পরিমাণ ধিক্কার ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ কটূক্তি ইত্যাদির ইষ্টক বর্ষিত হয়েছিল, তা ছিল সব হিসাবের বাইরে। ব্যাখ্যা ওই একটাই, ভিতরে বর্ণবিদ্বেষ। জার্মানিতে তো এই বিদ্বেষ একসময়ে মনুষ্যত্ববিনাশী হিংস্র বর্বরতার রূপ নিয়েছিল; এখনো যে তা নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এমন নয়, থেকে থেকেই মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে, বিশেষ করে বেকার যুবকদের মধ্যে।

জার্মানিপ্রবাসী আমাদের এক বন্ধু জানালেন সেখানে বর্ণবাদের চেয়েও অধিক দৃশ্যমান এখন ধর্মে অনীহা। গির্জায় প্রবীণরা তবু কিছু কিছু যান, কিন্তু তরুণদের পছন্দ বরং গির্জার সামনের মাঠে দলবেঁধে ফুটবল খেলা। রক্ষণাবেক্ষণের খরচ ওঠে না দেখে কোথাও কোথাও গির্জা বিক্রি হয়ে গেছে ও যাচ্ছে, এবং ব্যবহৃত হচ্ছে কমিউনিটি সেন্টার হিসেবে। ইতিহাসের গতি ওই মুখোই।

তবু ধর্মরাজ্য প্রতিষ্ঠার ফ্যাসিবাদী চেষ্টা তো চলবেই। ধর্মীয় উত্তেজনায় মানুষকে বিভ্রান্ত করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলে রাখার জন্য যে তৎপরতা তার অবসান অত সহজে ঘটবে না। ইসরায়েল তো সেটা করে চলেছেই, ভারতে রামরাজ্যওয়ালারাও তা করছে, এবং করতে থাকবে। মানুষের চেয়ে গাভির মূল্য তারা অধিক ধার্য করেছে। ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদ ভেঙে ফেলে ভুয়া ও অনৈতিহাসিক তথ্য প্রচার করে তার ওপরে রামমন্দির বানিয়েছে। আমরাই সবার আগে, এই তত্ত্ব দাঁড় করাতে থাকবে। বলবে আধুনিক সার্জারি উদ্ভাবনের শত শত বছর আগে ভারতীয়রা এমন অত্যাশ্চর্য বিদ্যা অর্জন করে ফেলেছিল, যার সাহায্যে তারা হাতির মাথা মানুষের দেহে বসিয়ে দিতে পারত। প্রমাণ? কেন সিদ্ধিদাতা দেবতা গণেশ! ভারতীয়রা উড়োজাহাজ আবিষ্কার অনেক আগেই করেছিল। প্রমাণ হচ্ছে আকাশরথ।

পরাধীন ভারতে স্বাধীনতার জন্য মোপলা বিদ্রোহের স্থান একটি ইতিহাসস্বীকৃত সত্য। মোদিপন্থিরা বলছে ওদের নাম মুছে ফেলতে হবে, কারণ ওরা ছিল মুসলমান, তার মানে সাম্প্রদায়িক। তালেবান ও রামরাজ্যওয়ালারা পরস্পরের শত্রুপক্ষ; কিন্তু মিল আছে মূল জায়গাতে, সেটা ধর্মরাজ্য কায়েমের অভীপ্সা। আইএসওয়ালারাও একই পথের পথিক। আফগানিস্তানে আইএস ঢোকার চেষ্টা করেছিল; ইরাক-সিরিয়া থেকে তারা বিতাড়িত হওয়ার পর, তাদের নতুন ঘাঁটি চাই। ইতোমধ্যে তারা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে, তা বলা যাবে না।

কিন্তু ধর্মরাজ্য কায়েম করা ও তাকে রক্ষা করাটা আজকের পৃথিবীতে আর সম্ভব নয়। করতে গেলে তা কেবল অবাস্তব ও ভয়ংকরই নয়, হাস্যকরও হয়ে দাঁড়াবে। ইসরায়েল ধর্মরাজ্য এখন এক নম্বর সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। তার প্রধানমন্ত্রী যখন দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত হন এখন তো বোঝাই যায় সেখানকার কায়কারবার কোন ধরনের। সৌদি আরব পুরোনো পথ ছেড়ে এখন আধুনিক হওয়ার চেষ্টা করছে। মেয়েদের গাড়ি চালাতে এবং খেলার মাঠে দর্শক হিসেবে উপস্থিত হতে দিচ্ছে। এক যুগ আগে এসব অকল্পনীয় ছিল।

আর ধর্মচর্চা পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যে সর্বত্র অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারছেন তা-ও নয়। রোমান ক্যাথলিক ধর্মব্যবস্থাপনায় পোপের পরেই স্থান যে কার্ডিনালদের তাঁদেরই একজন অভিযুক্ত হয়েছেন দুর্নীতির দায়ে। ওদিকে যাজকদের বিরুদ্ধে শিশুদের ওপর যৌন অত্যাচার চালানোর অভিযোগ তো বেশ পুরোনোই। হিন্দু পুরোহিতরাও কম যাচ্ছেন না। দিল্লির উপকণ্ঠে শ্মশানের কাছে একজন পুরোহিত তাঁর তিনজন সহযোগীর সঙ্গে একত্রযোগে ৯ বছর বয়স্ক একটি বালিকাকে ধর্ষণ করেই নির্বৃত্ত হননি, তাকে পুড়িয়েও মেরেছেন। সাক্ষী রাখবেন না। ঠিক ওই সময়েই ঢাকার উপকণ্ঠে দক্ষিণখানের মসজিদের এক ইমাম যা করেছেন, তাও কম রোমহর্ষ নয়। ইনি কোরআন শিক্ষা দেওয়ার জন্য এক বাড়িতে যেতেন। নিজে বিবাহিত, সন্তানাদি রয়েছে, কিন্তু সুযোগ হাতছাড়া করেননি। বাড়ির গৃহিণীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়েছেন। এবং পথের কাঁটা স্বামীটিকে মসজিদে ডেকে এনে প্রথমে ঘুমের ওষুধ মেশানো পানীয় দিয়ে আপ্যায়ন করেছেন, তারপরে ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে কেটে ছয় টুকরা করে নর্দমায় ফেলে দেন। ধরা পড়েছেন, কিন্তু ধরা পড়ার ভয়ে মোটেই কম্পিত ছিলেন না।

তালেবানরা ধর্মরাজ্য কায়েম করেছে। আইএস আসবে, আশ্রয় ও কর্মক্ষেত্রের খোঁজে। ইতোমধ্যে অন্য দেশের জঙ্গিরাও ভাববে ভূমি পাওয়া গেছে। তালেবানরা অবশ্য ঘোষণা করেছে যে আফগানিস্তানকে তারা ভিন্ন দেশের সন্ত্রাসের লালনক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার হতে দেবে না। কিন্তু আদর্শিক বন্ধুদের ঠেকানো কি সহজ হবে? তা ছাড়া দেশে ইসলামি আমিরাত কায়েম করাটা তো কঠিন হবেই। মেয়েদের ঘরে আটকে রাখার যে নীতির কারণে ইতোপূর্বে তারা খ্যাতি অর্জন করেছিল, সে পথে যদি আবদ্ধ থাকতে চায় তবে দুর্বিপাকে পড়বে। মেয়েরা জনসংখ্যার অর্ধেক, তাদের দীর্ঘদিন গৃহবন্দি করে রাখলে বিপন্ন অর্থনীতির দুর্দশা বৃদ্ধি অনিবার্য। তা ছাড়া মেয়েরা সোভিয়েত আধিপত্যের সময়ে কিছুটা এবং গত ২৫ বছরে অনেকটা এগিয়েছিল। তারা প্রশাসনিক উচ্চপদে ছিল; উচ্চশিক্ষিত হয়েছিল; বুট-জার্সি পরে মাঠে খেলার সুযোগ পেয়েছিল। নারী ক্রিকেট দলও ছিল। অভিনয় করেছে চলচ্চিত্রে। তাদের ধমক দিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। খোদ সৌদি আরবই পারছে না। শরিয়া শাসন চালু হবে আশঙ্কা করে যে হাজার হাজার মানুষ আফগানিস্তান ছেড়ে চলে গেছে তারা সবাই শিক্ষিত ও দক্ষ, তাদের তাড়িয়ে দিয়ে অদক্ষদের ওপর ভর করে দেশ এগোবে এটা অসম্ভব। কিন্তু দেশত্যাগীরা তখনই ফেরত আসবে যখন দেখবে যে দেশে কাঠমোল্লাদের শাসন নেই।

তা ছাড়া অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো তো মোটেই সুখকর নয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতিতে সচল রাখা ও এগিয়ে নেওয়া সহজ হবে না। জঙ্গিরা তো ঢুকতে চাইবেই, বন্ধু সেজে নিজ নিজ মতলবে অন্য দেশও এগিয়ে আসবে। বাজার ও খনিজসম্পদের ওপর তাদের শকুন-চক্ষু খোলাই রয়েছে। বিনিয়োগ ও ঋণের প্রস্তাব নিয়ে আসবে, দখলদারত্বের অভিপ্রায় লুকিয়ে রেখে। যুদ্ধজয়ী তালেবানদের নিজেদের ঐক্য ধরে রাখার সমস্যা তো যাত্রা শুরুতেই দেখা দিয়েছে। শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে একটা ঐক্য ছিল, আফগান জাতীয়তাবাদের আচ্ছাদনে। কিন্তু এখন তো সে আচ্ছাদনটা খসে পড়েছে, এখন দেখা যাবে যে সব আফগান এক নয়।

পখতুন অপখতুন আছে। পখতুনরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ, তারা শতকরা ৪২ জন, নেতৃত্ব তাদেরই; কিন্তু অন্য গোষ্ঠীগুলো তো তাদের হিস্যা দাবি করবে। ছাড়বে না। শিয়া-সুন্নি বিভাজনটাও যে হঠাৎ করে উবে যাবে এমন তো নয়। রাজনৈতিক ব্যাপারে নানা ধরনের আপস দরকার পড়বে।

 

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা