শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

বেহাল দেশ, সহসা উন্নতি অসম্ভব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বেহাল দেশ, সহসা উন্নতি অসম্ভব!

দেশের হালহকিকত কোন দিকে যাচ্ছে। আমরা কি ভালো আছি নাকি মন্দ অবস্থার মধ্যে পড়েছি- সরকার কি ব্যর্থ নাকি তাদের সফলতা অতীতের যেকোনো আমলের চেয়ে ভালো; এসব নিয়ে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না, সে কথা বলব কিন্তু তার আগে আরও কিছু চলমান সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা জরুরি। প্রথমেই বলি, নির্বাচনের কথা। বিএনপি জিদ ধরেছে যে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। আর জাতীয় নির্বাচনের আগে কোনো অবস্থাতেই স্থানীয় নির্বাচন বরদাশত করবে না দলটি। সরকার অবশ্য বিএনপির সঙ্গে কোনো রকম সংঘাত-সংঘর্ষ বা হানাহানিতে যাচ্ছে না। তারা বাইম মাছ থেরাপি অথবা ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতবাদের আলোকে বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি করে চলছে, যা দেখে বোধসম্পন্ন মানুষ শতভাগ নিশ্চিত হয়ে গেছে যে বিএনপির জিদ এ যাত্রায় পূর্ণ হচ্ছে না।

আলোচনার শুরুতে বলেছিলাম, ইদানীংকালে মানুষ রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না। সবাই পেটনীতি নিয়ে ব্যস্ত। উদরপূর্তির জন্য ঘুষ-দুর্নীতি, চাঁদাবাজ, ডাকাতি, দখলবাজি, টাউট-বাটপারি ইত্যাদি কর্ম এখন জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে একই মায়ের পেটের ভাইয়ের মতো- দুই দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ছাত্রদল-ছাত্রশিবির-লীগ-সমন্বয়ক এখন আর চেনা যাচ্ছে না। অপকর্মের ক্ষেত্রে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যার যা কিছু আছে তা নিয়ে অপর পক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। অন্যদিকে মজলুমরাও জাতপাত, বর্ণ-বৈষম্য হারিয়ে বর্তমান জমানায় সবাই একই কাতারে দাঁড়াতে নানা রকম ধোঁয়াশাবাধ্য হয়েছে। ধনী-দরিদ্র, নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলমান, আওয়ামী লীগ-বিএনপি, ব্যবসায়ী-ভিক্ষুক থেকে শুরু করে থানা-পুলিশ, সরকারি আমলা-কামলা কেউই নিরাপদ নন। জালেমদের টার্গেটে পরিণত হলেই কেল্লাফতে। ওদের দাবি মেটাও নচেত মরো।

উল্লিখিত ঘটনা বিগত আওয়ামী লীগ বা বিএনপি জমানার চেয়ে যে সংখ্যায় বেশি হচ্ছে, তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে অপরাধের ধরন ও প্রকৃতি অনেকটা চেঙ্গিস-হালাকুর মতো নির্মম ও নিষ্ঠুর, যা দেখলে সাধারণ মানুষের অন্তরাত্মা কেঁপে যাচ্ছে। বাড়ির সামনে বুলডোজার- দলবেঁধে অফিস-আদালতে হামলা, দোকানপাট, গাড়ির শোরুম অথবা গৃহস্থবাড়িতে দুর্বৃত্তরা পূর্বঘোষণা দিয়ে হাজির হচ্ছে। তারপর নাচনকুদন, হইহল্লা-ভাঙচুর এবং সবশেষে লুটপাট করে বীরদর্পে চলে যাচ্ছে। রাষ্ট্র, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সাধারণ জনগণ অনেকটা সাক্ষী গোপালের মতো দেখছে আর ভাবছে কী করা যায়, কী করা উচিত? কী অসভ্যরে বাবা ওসব কাজও কেউ করে এসব কথাও মুখে ভেংচি কেটে সুশীল বাবুরা বলে বেড়াচ্ছেন বটে কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না।

চলমান সময়ের কবলে পড়ে মানুষের বুদ্ধি ভোঁতা হয়ে গেছে- উদ্ভাবনী ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ অথবা ভালো-মন্দের পার্থক্য নিরূপণ করার ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলছে। ফলে আগামীকালের কথা না ভেবেই মানুষ কোনোমতে আজকের দিনটি পার করেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। সমাজের স্বাভাবিক রীতিনীতি, আশা-আকাক্সক্ষা, প্রেম-ভালোবাসা, বিয়েশাদি থেকে শুরু করে তালাক দেওয়ার ক্ষেত্রেও ছন্দপতন ঘটেছে। ভয়ভীতি, বাঁচা-মরার প্রশ্ন ইত্যাদি সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। মাতাল যেভাবে মাদকের নেশায় বাস্তবতা ভুলে যায় তদ্রƒপ চলমান সময়ের চাপে পড়ে যেসব মানুষের রুটি রুজিতে টান পড়েছে তারা কেবল মাতলামো করছে না- অনেক ক্ষেত্রে তারা রুচিহীন অধৈর্য, বেহায়া-বেলেহাজ প্রকৃতির প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে।

একটি রাষ্ট্রে যখন বিধিব্যবস্থা সঠিকভাবে কার্যকর থাকে তখন মানুষের আবেগ-অনুভূতি, চিন্তাচেতনা, আশা-আকাক্সক্ষার গতিপ্রকৃতি স্বাভাবিক থাকে এবং মানবজাতির হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া ঘটনা বা দুর্ঘটনার স্বাভাবিকতা থাকে। কিন্তু যে রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান কার্যকর থাকে না, সেখানে ভিক্ষুক সাবমেরিন চালাতে চায়- তেলাপোকা রোলেক্স ঘড়ি হাতে দিয়ে রোলস রায়সে চড়ে ব্রিটেনের রাজা-রানিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে লন্ডন পাড়ি দেওয়ার জন্য জিদ দেখাতে আরম্ভ করে। আইন যেখানে শক্তি হারিয়ে ফেলে সেখানে রাজাকে ঘাড় ধরে রাজপ্রাসাদ থেকে বের করে রাজকোষ এবং রাজরানির দখল নেওয়ার জন্য পথের ফকিরও সকাল-বিকাল মোচে তা দিতে থাকে।

আমাদের দেশকাল এখন কীভাবে চলছে তা অনুধাবনের জন্য কিছু প্রাকৃতিক বিষয়াদির দিকে নজর দিতে পারেন। সমাজে যখন অন্যায়-অবিচার প্রবল হয়ে পড়ে এবং বিচার চাওয়া কিংবা বিচার চাওয়ার পথগুলো বন্ধ হয়ে যায় তখন অলস-অকর্মণ্য লোকগুলো নির্মম ও নিষ্ঠুর হয়ে পড়ে। তারা তাদের লোভের বাতি জ্বালিয়ে সৎ, পরিশ্রমী ও যোগ্য মানুষের উপার্জিত ধনসম্পদ লুণ্ঠন করে রাতারাতি ধনী হওয়ার জন্য অস্ত্রধারী গ্যাং গড়ে তোলে। তারপর হালাকু-চেঙ্গিসদের দলে ঢুকে মানুষের মাথা দিয়ে পিরামিড তৈরির রেকর্ড বানিয়ে ফেলে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আক্রমণকারী হালাকু বা চেঙ্গিস বাহিনী যে অপকর্ম করেছে তার চেয়ে শতগুণ অপকর্ম করেছে স্থানীয় ধড়িবাজ-অলস-লোভী ও অকর্মণ্য লোকেরা।

শেখ হাসিনার কঠোর শাসন এবং আওয়ামী জমানার অপকর্ম যেসব লোককে লোভাতুর করেছিল- তারা বর্তমানে কী করছে তা আমরা কমবেশি জানি। যারা আগের জমানায় ভিজা বিড়াল ছিল তারা সবাই রয়েল বেঙ্গল টাইগার হয়ে যেভাবে হালুম হুলুম বলে নিরীহ জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, তা পুরো রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর যারা বিগত দিনে নিজেদের মজলুম বলে আহাজারি করেছিল তারা এখন জালিম তৈরির কারখানা বানিয়ে সেই কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপে দেশ কাল সমাজের ওপর ছড়ি ঘোরাচ্ছে। এ অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় নির্বাচন কিংবা বর্তমান সরকারের মেয়াদকাল নিয়ে চিন্তা করার মতো মানুষ বাংলার জমিনে খুব কমই আছে। ফলে যারা ক্ষমতায় আছেন তারা যে ঐতিহাসিক মোক্ষম সুযোগটি পেয়ে গেছেন তা হেলায় হারানোর মতো নির্বুদ্ধিতা তারা নিশ্চয়ই প্রদর্শন করবেন না।

রাজনীতির একটি সাধারণ ধর্ম রয়েছে- রয়েছে কতগুলো বৈশিষ্ট্য। একইভাবে রাষ্ট্রক্ষমতারও কতগুলো গতি ও প্রকৃতি থাকে। সাধারণত যুদ্ধ ও দুর্ভিক্ষের সময় ক্ষমতার পালাবদল হয় না। এ জন্য অতীতকালের রাজারা যখন অভ্যন্তরীণভাবে মারাত্মক কোনো সমস্যায় পড়তেন তখন তারা ভিন দেশের সঙ্গে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতেন। দ্বিতীয়ত দেশে যখন দুর্ভিক্ষ শুরু হয় তখন মানুষ কেবল পেটের চিন্তায় ব্যস্ত থাকে এবং সাধারণ এই সময়েই স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিস্ট প্রকৃতির শাসকের উদ্ভব হয়। আপনারা যদি বিখ্যাত বাইসাইকেল থিপ নামক চলচ্চিত্রটি দেখেন তবে যুদ্ধ-পরবর্তী ইতালির আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট ও মুসোলিনির অভ্যুদয় সম্পর্কে একটি সমীকরণ দাঁড় করাতে পারবেন।

আমাদের দেশের সর্বস্তরে যে সীমাহীন অরাজকতা চলছে তা কোনো রাজনীতি দিয়ে দূর করা সম্ভব নয়। আর অরাজকতার ওষুধ বা প্রতিষেধক কোনো দিনই রাজনৈতিক সমাধান নয়। অন্যদিকে অর্থনীতি, সমাজ, পরিবার এবং ব্যক্তিগত চিন্তা চেতনায় গত এক বছরে যে ধস নেমেছে তা থেকে মুক্তির জন্য অন্তত পাঁচ-সাত বছর সময় প্রয়োজন। ফরাসি বিপ্লবের পর পুরো দেশের চেইন অব কমান্ড প্রতিষ্ঠিত হতে ১০ বছর সময় লেগেছিল। সুতরাং আমাদের দেশে ইতিবাচক কিছু ঘটার জন্য দেশ-কাল-সমাজের বিভিন্ন স্তরে যে গর্ত তৈরি হয়েছে, তা ভরাটের জন্যও সময় দরকার এবং এটাই প্রকৃতির নিয়ম। আমরা ধৈর্য হারিয়ে যত বেশি উন্মাদনা দেখাব ততই আমরা ইতিবাচক পথে ফিরে আসার সুযোগগুলো হারিয়ে ফেলব।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

এই মাত্র | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক