শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

বেহাল দেশ, সহসা উন্নতি অসম্ভব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বেহাল দেশ, সহসা উন্নতি অসম্ভব!

দেশের হালহকিকত কোন দিকে যাচ্ছে। আমরা কি ভালো আছি নাকি মন্দ অবস্থার মধ্যে পড়েছি- সরকার কি ব্যর্থ নাকি তাদের সফলতা অতীতের যেকোনো আমলের চেয়ে ভালো; এসব নিয়ে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না, সে কথা বলব কিন্তু তার আগে আরও কিছু চলমান সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা জরুরি। প্রথমেই বলি, নির্বাচনের কথা। বিএনপি জিদ ধরেছে যে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। আর জাতীয় নির্বাচনের আগে কোনো অবস্থাতেই স্থানীয় নির্বাচন বরদাশত করবে না দলটি। সরকার অবশ্য বিএনপির সঙ্গে কোনো রকম সংঘাত-সংঘর্ষ বা হানাহানিতে যাচ্ছে না। তারা বাইম মাছ থেরাপি অথবা ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতবাদের আলোকে বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি করে চলছে, যা দেখে বোধসম্পন্ন মানুষ শতভাগ নিশ্চিত হয়ে গেছে যে বিএনপির জিদ এ যাত্রায় পূর্ণ হচ্ছে না।

আলোচনার শুরুতে বলেছিলাম, ইদানীংকালে মানুষ রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না। সবাই পেটনীতি নিয়ে ব্যস্ত। উদরপূর্তির জন্য ঘুষ-দুর্নীতি, চাঁদাবাজ, ডাকাতি, দখলবাজি, টাউট-বাটপারি ইত্যাদি কর্ম এখন জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে একই মায়ের পেটের ভাইয়ের মতো- দুই দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ছাত্রদল-ছাত্রশিবির-লীগ-সমন্বয়ক এখন আর চেনা যাচ্ছে না। অপকর্মের ক্ষেত্রে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যার যা কিছু আছে তা নিয়ে অপর পক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। অন্যদিকে মজলুমরাও জাতপাত, বর্ণ-বৈষম্য হারিয়ে বর্তমান জমানায় সবাই একই কাতারে দাঁড়াতে নানা রকম ধোঁয়াশাবাধ্য হয়েছে। ধনী-দরিদ্র, নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলমান, আওয়ামী লীগ-বিএনপি, ব্যবসায়ী-ভিক্ষুক থেকে শুরু করে থানা-পুলিশ, সরকারি আমলা-কামলা কেউই নিরাপদ নন। জালেমদের টার্গেটে পরিণত হলেই কেল্লাফতে। ওদের দাবি মেটাও নচেত মরো।

উল্লিখিত ঘটনা বিগত আওয়ামী লীগ বা বিএনপি জমানার চেয়ে যে সংখ্যায় বেশি হচ্ছে, তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে অপরাধের ধরন ও প্রকৃতি অনেকটা চেঙ্গিস-হালাকুর মতো নির্মম ও নিষ্ঠুর, যা দেখলে সাধারণ মানুষের অন্তরাত্মা কেঁপে যাচ্ছে। বাড়ির সামনে বুলডোজার- দলবেঁধে অফিস-আদালতে হামলা, দোকানপাট, গাড়ির শোরুম অথবা গৃহস্থবাড়িতে দুর্বৃত্তরা পূর্বঘোষণা দিয়ে হাজির হচ্ছে। তারপর নাচনকুদন, হইহল্লা-ভাঙচুর এবং সবশেষে লুটপাট করে বীরদর্পে চলে যাচ্ছে। রাষ্ট্র, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সাধারণ জনগণ অনেকটা সাক্ষী গোপালের মতো দেখছে আর ভাবছে কী করা যায়, কী করা উচিত? কী অসভ্যরে বাবা ওসব কাজও কেউ করে এসব কথাও মুখে ভেংচি কেটে সুশীল বাবুরা বলে বেড়াচ্ছেন বটে কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না।

চলমান সময়ের কবলে পড়ে মানুষের বুদ্ধি ভোঁতা হয়ে গেছে- উদ্ভাবনী ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ অথবা ভালো-মন্দের পার্থক্য নিরূপণ করার ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলছে। ফলে আগামীকালের কথা না ভেবেই মানুষ কোনোমতে আজকের দিনটি পার করেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। সমাজের স্বাভাবিক রীতিনীতি, আশা-আকাক্সক্ষা, প্রেম-ভালোবাসা, বিয়েশাদি থেকে শুরু করে তালাক দেওয়ার ক্ষেত্রেও ছন্দপতন ঘটেছে। ভয়ভীতি, বাঁচা-মরার প্রশ্ন ইত্যাদি সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। মাতাল যেভাবে মাদকের নেশায় বাস্তবতা ভুলে যায় তদ্রƒপ চলমান সময়ের চাপে পড়ে যেসব মানুষের রুটি রুজিতে টান পড়েছে তারা কেবল মাতলামো করছে না- অনেক ক্ষেত্রে তারা রুচিহীন অধৈর্য, বেহায়া-বেলেহাজ প্রকৃতির প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে।

একটি রাষ্ট্রে যখন বিধিব্যবস্থা সঠিকভাবে কার্যকর থাকে তখন মানুষের আবেগ-অনুভূতি, চিন্তাচেতনা, আশা-আকাক্সক্ষার গতিপ্রকৃতি স্বাভাবিক থাকে এবং মানবজাতির হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া ঘটনা বা দুর্ঘটনার স্বাভাবিকতা থাকে। কিন্তু যে রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান কার্যকর থাকে না, সেখানে ভিক্ষুক সাবমেরিন চালাতে চায়- তেলাপোকা রোলেক্স ঘড়ি হাতে দিয়ে রোলস রায়সে চড়ে ব্রিটেনের রাজা-রানিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে লন্ডন পাড়ি দেওয়ার জন্য জিদ দেখাতে আরম্ভ করে। আইন যেখানে শক্তি হারিয়ে ফেলে সেখানে রাজাকে ঘাড় ধরে রাজপ্রাসাদ থেকে বের করে রাজকোষ এবং রাজরানির দখল নেওয়ার জন্য পথের ফকিরও সকাল-বিকাল মোচে তা দিতে থাকে।

আমাদের দেশকাল এখন কীভাবে চলছে তা অনুধাবনের জন্য কিছু প্রাকৃতিক বিষয়াদির দিকে নজর দিতে পারেন। সমাজে যখন অন্যায়-অবিচার প্রবল হয়ে পড়ে এবং বিচার চাওয়া কিংবা বিচার চাওয়ার পথগুলো বন্ধ হয়ে যায় তখন অলস-অকর্মণ্য লোকগুলো নির্মম ও নিষ্ঠুর হয়ে পড়ে। তারা তাদের লোভের বাতি জ্বালিয়ে সৎ, পরিশ্রমী ও যোগ্য মানুষের উপার্জিত ধনসম্পদ লুণ্ঠন করে রাতারাতি ধনী হওয়ার জন্য অস্ত্রধারী গ্যাং গড়ে তোলে। তারপর হালাকু-চেঙ্গিসদের দলে ঢুকে মানুষের মাথা দিয়ে পিরামিড তৈরির রেকর্ড বানিয়ে ফেলে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আক্রমণকারী হালাকু বা চেঙ্গিস বাহিনী যে অপকর্ম করেছে তার চেয়ে শতগুণ অপকর্ম করেছে স্থানীয় ধড়িবাজ-অলস-লোভী ও অকর্মণ্য লোকেরা।

শেখ হাসিনার কঠোর শাসন এবং আওয়ামী জমানার অপকর্ম যেসব লোককে লোভাতুর করেছিল- তারা বর্তমানে কী করছে তা আমরা কমবেশি জানি। যারা আগের জমানায় ভিজা বিড়াল ছিল তারা সবাই রয়েল বেঙ্গল টাইগার হয়ে যেভাবে হালুম হুলুম বলে নিরীহ জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, তা পুরো রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর যারা বিগত দিনে নিজেদের মজলুম বলে আহাজারি করেছিল তারা এখন জালিম তৈরির কারখানা বানিয়ে সেই কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপে দেশ কাল সমাজের ওপর ছড়ি ঘোরাচ্ছে। এ অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় নির্বাচন কিংবা বর্তমান সরকারের মেয়াদকাল নিয়ে চিন্তা করার মতো মানুষ বাংলার জমিনে খুব কমই আছে। ফলে যারা ক্ষমতায় আছেন তারা যে ঐতিহাসিক মোক্ষম সুযোগটি পেয়ে গেছেন তা হেলায় হারানোর মতো নির্বুদ্ধিতা তারা নিশ্চয়ই প্রদর্শন করবেন না।

রাজনীতির একটি সাধারণ ধর্ম রয়েছে- রয়েছে কতগুলো বৈশিষ্ট্য। একইভাবে রাষ্ট্রক্ষমতারও কতগুলো গতি ও প্রকৃতি থাকে। সাধারণত যুদ্ধ ও দুর্ভিক্ষের সময় ক্ষমতার পালাবদল হয় না। এ জন্য অতীতকালের রাজারা যখন অভ্যন্তরীণভাবে মারাত্মক কোনো সমস্যায় পড়তেন তখন তারা ভিন দেশের সঙ্গে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতেন। দ্বিতীয়ত দেশে যখন দুর্ভিক্ষ শুরু হয় তখন মানুষ কেবল পেটের চিন্তায় ব্যস্ত থাকে এবং সাধারণ এই সময়েই স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিস্ট প্রকৃতির শাসকের উদ্ভব হয়। আপনারা যদি বিখ্যাত বাইসাইকেল থিপ নামক চলচ্চিত্রটি দেখেন তবে যুদ্ধ-পরবর্তী ইতালির আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট ও মুসোলিনির অভ্যুদয় সম্পর্কে একটি সমীকরণ দাঁড় করাতে পারবেন।

আমাদের দেশের সর্বস্তরে যে সীমাহীন অরাজকতা চলছে তা কোনো রাজনীতি দিয়ে দূর করা সম্ভব নয়। আর অরাজকতার ওষুধ বা প্রতিষেধক কোনো দিনই রাজনৈতিক সমাধান নয়। অন্যদিকে অর্থনীতি, সমাজ, পরিবার এবং ব্যক্তিগত চিন্তা চেতনায় গত এক বছরে যে ধস নেমেছে তা থেকে মুক্তির জন্য অন্তত পাঁচ-সাত বছর সময় প্রয়োজন। ফরাসি বিপ্লবের পর পুরো দেশের চেইন অব কমান্ড প্রতিষ্ঠিত হতে ১০ বছর সময় লেগেছিল। সুতরাং আমাদের দেশে ইতিবাচক কিছু ঘটার জন্য দেশ-কাল-সমাজের বিভিন্ন স্তরে যে গর্ত তৈরি হয়েছে, তা ভরাটের জন্যও সময় দরকার এবং এটাই প্রকৃতির নিয়ম। আমরা ধৈর্য হারিয়ে যত বেশি উন্মাদনা দেখাব ততই আমরা ইতিবাচক পথে ফিরে আসার সুযোগগুলো হারিয়ে ফেলব।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আইসিইউতে ব্রাজিলের কিংবদন্তি ডিফেন্ডার
আইসিইউতে ব্রাজিলের কিংবদন্তি ডিফেন্ডার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সময়ে চুক্তি না করলে ১৫০ দেশের ওপর আরও শুল্ক বাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
সময়ে চুক্তি না করলে ১৫০ দেশের ওপর আরও শুল্ক বাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; গাজায় বাড়ছে নিহতের সংখ্যা
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; গাজায় বাড়ছে নিহতের সংখ্যা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন: ৪৮ ঘণ্টায় ২০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন: ৪৮ ঘণ্টায় ২০০ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
পাঁচ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়
করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনকে ফোন করবেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনকে ফোন করবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির সঙ্গে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে ভারতে যাবেন ডি ভিলিয়ার্স
কোহলির সঙ্গে ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে ভারতে যাবেন ডি ভিলিয়ার্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ টর্নেডো তাণ্ডব, ২৫ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস
ম্যানসিটিকে হারিয়ে ইতিহাসে প্রথম শিরোপা জিতল ক্রিস্টাল প্যালেস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ছাত্রদলকর্মী হত্যায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্রদলকর্মী হত্যায় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
বিশ্বনাথে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাহাড় খুঁড়ে মিলল ডাকাতির টাকা, গ্রেফতার ৮
পাহাড় খুঁড়ে মিলল ডাকাতির টাকা, গ্রেফতার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ
ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!
নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা

রকমারি