শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

ঘটনার কথা মনে হলে আজও ভয়ে তলপেটে চিন চিন ব্যথা অনুভব করি। বুকের মধ্যে শুরু হয় হাহাকার। নিজের অজান্তে দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ থেকে ২ জানুয়ারি ২০২৫ সালের দিন রাতে আমার এবং আমার পরিবারের ওপর যারা জুলুম অত্যাচারের নিষ্ঠুর খড়গ চালিয়েছিল- তারা আজ ড. ইউনূস সরকারের শাস্তির কবলে পড়েছেন। ফলে বহু দিন পর মনের মধ্যে যে প্রশান্তি অনুভব করছি তার জন্য ড. ইউনূসকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের বিনা ভোট, রাতের ভোট এবং ডামি ভোটের কারিগর হিসেবে জেলাগুলোতে কর্মরত উপকমিশনার তথা ডিসি পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক অবসর এবং যাদের চাকরির মেয়াদ এখনো ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি তাদের ওএসডি করা হয়েছে। ডিসি ছাড়াও এসপি পদে থেকে যারা ফ্যাসিবাদ কায়েমে জল্লাদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদেরও বরখাস্ত বা ওএসডি করা হবে। সরকারের এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য সবার আগে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এবং আসমান জমিন সাক্ষ্য রেখে বলছি- আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ড. ইউনূস এবং তাঁর সহকর্মীদের মাধ্যমে বাংলার জমিনে খোদায়ি বিচারের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তার জন্য বর্তমান সরকারের সংশ্লিষ্ট সবার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছি।

২০১৪ সাল থেকে আমি উল্টো স্রোতে ভবতরি পাড়ি দিতে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কত প্রকার এবং কী কী! রাষ্ট্রীয় কর্মচারীরা যে রাজনৈতিক পান্ডাদের হুকুমে কত বড় জাহেল কিংবা যমদূত হতে পারে, তা যেমন নিজে বহুবার শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে নাজেহালের শিকার হয়ে অনুধাবন করেছি তেমনি সেসব জুলুম-অত্যাচার কীভাবে আমার বেঁচে থাকার স্বপ্ন ভালোমন্দ অনুভব করার ক্ষমতা হ্রাস করে আমাকে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে- তা প্রতিমুহূর্তে বেদনার সাগরে নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছে, তা আমার মতো ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-অত্যাচার শুরু হয় সেই ২০১০ সাল থেকে যখন আমি সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার অপরাধ ছিল পত্রপত্রিকায় লিখতাম এবং টক  শো, সামাজিক মাধ্যম ও সভাসমিতি-সেমিনারে সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতাম। শেয়ারমার্কেট লুট-ব্যাংক লুট-ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতাম এবং দলীয়প্রধানের পরামর্শ উপেক্ষা করে সিন্ডিকেট, মাফিয়া ও অর্থদানবদের বিরুদ্ধে মেধাভিত্তিক প্রতিবাদ করতাম। ফলে দুর্নীতিবাজরা সদলবলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবদার জানাল আমাকে যে কোনো মূল্যে থামানোর জন্য। সংসদে বৈঠক হলো- গণভবনে বৈঠকের পর দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক। শুভানুধ্যায়ীরা বললেন, প্রধানমন্ত্রীর পা ধরে মাপ চাও। কেউ কেউ দরবেশের সঙ্গে সমঝোতার প্রস্তাব দিল। অজানা নম্বর থেকে ফোন করে গালাগাল-হুমকিধমকি দ্বারাও যখন থামানো গেল না তখন দুদক-জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, ডিবি, ডিজিএফআই ছাড়াও দলীয় গুন্ডাপান্ডাদের তৎপরতা যত বাড়ল, আমার সাহস-শক্তিও কেন জানি বেড়ে গেল। ফলে ইলিয়াস আলীর মতো গুমের ঝুঁকিতে পড়লাম। আল্লাহর দয়ায় গুম বা অপমৃত্যু অথবা আয়নাঘরের কবল থেকে বাঁচিয়ে জেলে গিয়ে সে যাত্রায় রক্ষা পেলাম।

জেল থেকে বের হয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম আর আওয়ামী লীগ করব না। ফলে ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ ব্যথা অনুভবসত্ত্বেও নির্বাচনের ফাঁদে পা দিইনি। উল্টো বিনা ভোটের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলাম। নির্বাচনের সাত দিনের মাথায় চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রায় বলেছিলাম, এমন একদিন আসবে যখন আওয়ামী লীগের অফিস খোলার মতো লোক পাওয়া যাবে না। বিএনপি-জামায়াতের ওপর সীমাহীন নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে বলেছিলাম, আওয়ামী লীগের পতন এমন এক অসংগঠিত শক্তির দ্বারা হবে, যা তারা কল্পনাও করতে পারবে না। ড. ইউনূস সম্পর্কে বলেছিলাম, প্রকৃতির খেলা এতটাই নিষ্ঠুর যে ভবিষ্যতে হয়তো ড. ইউনূসের করুণার ওপর আওয়ামী লীগের ভাগ্য নির্ভর করবে।

উল্লিখিত কারণে স্বয়ং শেখ হাসিনা আমার ওপর যারপরনাই বিক্ষুব্ধ ও বিরক্ত ছিলেন, যা আমাকে মোকাবিলা করতে হয় তার জমানার পুরোটা সময় ধরে। তার সেই ক্ষোভ তিনি পটুয়াখালীর রাতের ভোটের এসপি-ডিসির মাধ্যমে কীভাবে চরিতার্থ করেছিলেন, তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব। পটুয়াখালীর ডিসি প্রথমেই আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করলেন, যার জন্য আমাকে নির্বাচন কমিশনে এসে আপিল করতে হয়েছিল। প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর আমি যেন নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে না পারি, এজন্য পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তদারকিতে শত শত অস্ত্রধারী আওয়ামী ক্যাডার জেলা শহর থেকে যেসব রাস্তা আমার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকেছে সেগুলোর প্রবেশপথে জল্লাদের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের চোখ এড়িয়ে কোনোমতে গ্রামের বাড়িতে উপস্থিত হই। রাতের আঁধারে বেশ কয়েকটি স্থানে আগুন লাগিয়ে পটকা ফাটিয়ে এবং নিজেদের লোক দ্বারা আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর করে কয়েকটি মামলা দায়েরের মাধ্যমে বিএনপির শত শত লোককে আসামি করা হয়। ফলে গ্রেপ্তারের ভয়ে সবাই এলাকা ছাড়েন। এসব কাজ করা হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। এরপর বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে থানা-পুলিশ র‌্যাব, ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের গুন্ডারা এমন তাণ্ডব চালায় যার ফলে আমার বাড়ির সামনে আমার মতো সাহস স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা হারিয়ে ফেলেন।

দ্বিতীয় দফায় আমাকে গৃহবন্দি করে ফেলা হয় এবং আমার বাড়ির সামনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা শতাধিক অস্ত্রধারী আওয়ামী গুন্ডা মহড়া দিতে থাকে এবং অনবরত অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে আমাদের জীবনকে হারাম করে দিতে থাকে। পটুয়াখালীর এসপি ও ডিসির নির্দেশে গলাচিপার ওসি ও ইউএনও দৈনিক কয়েকবার আমার বাসভবনের অদূরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী গুন্ডাদের গুন্ডামি তদারকি করতেন এবং তাদের সেই কুকর্মের জন্য দৈনিক ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করত। আমি শত শতবার চেষ্টা করেও এসপিকে কোনো দিন ফোনে পাইনি। একবার অন্য নম্বর থেকে ফোন করে ডিসির সঙ্গে কথা বলেছিলাম এবং আমার ফোন করার ফলে গুন্ডাদের গুন্ডামি আরও বেড়ে গিয়েছিল।

পূর্বপরিচয়ের সূত্রে সিইসি নূরুল হুদাকে ফোন করেছি বহুবার। তিনিও ফোন ধরেননি। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার অবশ্য ফোন ধরেছিলেন। কিন্তু সাহায্য করা তো দূরের কথা- উল্টো তিনি যেভাবে নিজের অসহায়ত্বের কথা বলেছিলেন, তাতে করে মনে হয়েছিল তিনিও আমার মতো বিপদে আছেন। তবে আমার সেই বিপদে একজন লোক ঝুঁকি নিয়ে সাহায্য করেছিলেন। আমি আরও অনেকের মতো তৎকালীন এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে ফোন করেছিলাম। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং আমার বাসার সামনে ১২ সদস্যের গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিমকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন। ডিবির সেসব সদস্য এবং মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের প্রতি আমি এবং আমার পরিবার কেয়ামত পর্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব ইনশাআল্লাহ।

আজ বহু বছর পরও ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তাণ্ডবের কথা স্মরণে এলে পটুয়াখালীর ডিসি-এসপি গলাচিপার ওসি-ইউএনওসহ জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের কর্মচারীরূপী দুর্বৃত্তদের তাণ্ডবের স্মৃতির নস্টালজিয়া ঘৃণা-বিরক্তি অভিশাপের বিষবৃক্ষরূপে হৃদয় ভারাক্রান্ত করে ফেলে। আমার সেই গৃহবন্দিত্বের সময়ে আমি বরিশাল বিভাগসহ অন্যান্য অঞ্চলের বিএনপি প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলতাম। অবাক করা ব্যাপার হলো, আমার বাড়ির সামনে যে সময়ে যেসব কুকর্ম জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মদতে আওয়ামী গুন্ডারা ঘটাত, ঠিক একই ঘটনা একই সময়ে সারা বাংলায় সব বিএনপি প্রার্থীর বাড়ির সামনে ঘটানো হতো। এর বাইরে পুরো নির্বাচনি এলাকায় গায়েবি মামলা-হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর জুলুম-অত্যাচার ও ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই সময়ে একই কায়দায় ঘটানো হতো।

উল্লিখিত কুকর্মের হোতারা শেখ হাসিনার জমানায় বহু রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছে এবং একই সঙ্গে পদপদবি-পদোন্নতি এবং দুর্নীতির পাহাড় গড়ে বাংলাদেশকে অসভ্যের অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলেছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা যে অন্তর্বর্তী সরকার পেয়েছি, সেই সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিনা ভোটে রাতের ভোট ডামি ভোটের কারিগর ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নিয়েছে সে জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান আমাদের মতো ভুক্তভোগীদের জন্য ফরজে আইন। আমরা আশা করব ড. ইউনূসের সরকার যে নজিরবিহীন কর্ম শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে এবং কেবল ডিসি-এসপি নয়- বরং তাদের হুকুম তামিলকারী ওসি-ইউএনওরা যেন শাস্তির আওতায় আসে, তার জন্য অদম্য দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে। আর এসব কাজ যদি মেটিকুলাসলি করা হয়, তবে সমালোচকদের মুখে ছাই পড়বে। চক্রান্তকারীরা পিছু হটবে এবং সারা দুনিয়া এক নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাবে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৩ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক