শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

ঘটনার কথা মনে হলে আজও ভয়ে তলপেটে চিন চিন ব্যথা অনুভব করি। বুকের মধ্যে শুরু হয় হাহাকার। নিজের অজান্তে দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ থেকে ২ জানুয়ারি ২০২৫ সালের দিন রাতে আমার এবং আমার পরিবারের ওপর যারা জুলুম অত্যাচারের নিষ্ঠুর খড়গ চালিয়েছিল- তারা আজ ড. ইউনূস সরকারের শাস্তির কবলে পড়েছেন। ফলে বহু দিন পর মনের মধ্যে যে প্রশান্তি অনুভব করছি তার জন্য ড. ইউনূসকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের বিনা ভোট, রাতের ভোট এবং ডামি ভোটের কারিগর হিসেবে জেলাগুলোতে কর্মরত উপকমিশনার তথা ডিসি পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক অবসর এবং যাদের চাকরির মেয়াদ এখনো ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি তাদের ওএসডি করা হয়েছে। ডিসি ছাড়াও এসপি পদে থেকে যারা ফ্যাসিবাদ কায়েমে জল্লাদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদেরও বরখাস্ত বা ওএসডি করা হবে। সরকারের এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য সবার আগে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এবং আসমান জমিন সাক্ষ্য রেখে বলছি- আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ড. ইউনূস এবং তাঁর সহকর্মীদের মাধ্যমে বাংলার জমিনে খোদায়ি বিচারের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তার জন্য বর্তমান সরকারের সংশ্লিষ্ট সবার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছি।

২০১৪ সাল থেকে আমি উল্টো স্রোতে ভবতরি পাড়ি দিতে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কত প্রকার এবং কী কী! রাষ্ট্রীয় কর্মচারীরা যে রাজনৈতিক পান্ডাদের হুকুমে কত বড় জাহেল কিংবা যমদূত হতে পারে, তা যেমন নিজে বহুবার শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে নাজেহালের শিকার হয়ে অনুধাবন করেছি তেমনি সেসব জুলুম-অত্যাচার কীভাবে আমার বেঁচে থাকার স্বপ্ন ভালোমন্দ অনুভব করার ক্ষমতা হ্রাস করে আমাকে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে- তা প্রতিমুহূর্তে বেদনার সাগরে নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছে, তা আমার মতো ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-অত্যাচার শুরু হয় সেই ২০১০ সাল থেকে যখন আমি সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার অপরাধ ছিল পত্রপত্রিকায় লিখতাম এবং টক  শো, সামাজিক মাধ্যম ও সভাসমিতি-সেমিনারে সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতাম। শেয়ারমার্কেট লুট-ব্যাংক লুট-ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতাম এবং দলীয়প্রধানের পরামর্শ উপেক্ষা করে সিন্ডিকেট, মাফিয়া ও অর্থদানবদের বিরুদ্ধে মেধাভিত্তিক প্রতিবাদ করতাম। ফলে দুর্নীতিবাজরা সদলবলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবদার জানাল আমাকে যে কোনো মূল্যে থামানোর জন্য। সংসদে বৈঠক হলো- গণভবনে বৈঠকের পর দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক। শুভানুধ্যায়ীরা বললেন, প্রধানমন্ত্রীর পা ধরে মাপ চাও। কেউ কেউ দরবেশের সঙ্গে সমঝোতার প্রস্তাব দিল। অজানা নম্বর থেকে ফোন করে গালাগাল-হুমকিধমকি দ্বারাও যখন থামানো গেল না তখন দুদক-জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, ডিবি, ডিজিএফআই ছাড়াও দলীয় গুন্ডাপান্ডাদের তৎপরতা যত বাড়ল, আমার সাহস-শক্তিও কেন জানি বেড়ে গেল। ফলে ইলিয়াস আলীর মতো গুমের ঝুঁকিতে পড়লাম। আল্লাহর দয়ায় গুম বা অপমৃত্যু অথবা আয়নাঘরের কবল থেকে বাঁচিয়ে জেলে গিয়ে সে যাত্রায় রক্ষা পেলাম।

জেল থেকে বের হয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম আর আওয়ামী লীগ করব না। ফলে ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ ব্যথা অনুভবসত্ত্বেও নির্বাচনের ফাঁদে পা দিইনি। উল্টো বিনা ভোটের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলাম। নির্বাচনের সাত দিনের মাথায় চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রায় বলেছিলাম, এমন একদিন আসবে যখন আওয়ামী লীগের অফিস খোলার মতো লোক পাওয়া যাবে না। বিএনপি-জামায়াতের ওপর সীমাহীন নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে বলেছিলাম, আওয়ামী লীগের পতন এমন এক অসংগঠিত শক্তির দ্বারা হবে, যা তারা কল্পনাও করতে পারবে না। ড. ইউনূস সম্পর্কে বলেছিলাম, প্রকৃতির খেলা এতটাই নিষ্ঠুর যে ভবিষ্যতে হয়তো ড. ইউনূসের করুণার ওপর আওয়ামী লীগের ভাগ্য নির্ভর করবে।

উল্লিখিত কারণে স্বয়ং শেখ হাসিনা আমার ওপর যারপরনাই বিক্ষুব্ধ ও বিরক্ত ছিলেন, যা আমাকে মোকাবিলা করতে হয় তার জমানার পুরোটা সময় ধরে। তার সেই ক্ষোভ তিনি পটুয়াখালীর রাতের ভোটের এসপি-ডিসির মাধ্যমে কীভাবে চরিতার্থ করেছিলেন, তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব। পটুয়াখালীর ডিসি প্রথমেই আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করলেন, যার জন্য আমাকে নির্বাচন কমিশনে এসে আপিল করতে হয়েছিল। প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর আমি যেন নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে না পারি, এজন্য পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তদারকিতে শত শত অস্ত্রধারী আওয়ামী ক্যাডার জেলা শহর থেকে যেসব রাস্তা আমার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকেছে সেগুলোর প্রবেশপথে জল্লাদের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের চোখ এড়িয়ে কোনোমতে গ্রামের বাড়িতে উপস্থিত হই। রাতের আঁধারে বেশ কয়েকটি স্থানে আগুন লাগিয়ে পটকা ফাটিয়ে এবং নিজেদের লোক দ্বারা আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর করে কয়েকটি মামলা দায়েরের মাধ্যমে বিএনপির শত শত লোককে আসামি করা হয়। ফলে গ্রেপ্তারের ভয়ে সবাই এলাকা ছাড়েন। এসব কাজ করা হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। এরপর বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে থানা-পুলিশ র‌্যাব, ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের গুন্ডারা এমন তাণ্ডব চালায় যার ফলে আমার বাড়ির সামনে আমার মতো সাহস স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা হারিয়ে ফেলেন।

দ্বিতীয় দফায় আমাকে গৃহবন্দি করে ফেলা হয় এবং আমার বাড়ির সামনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা শতাধিক অস্ত্রধারী আওয়ামী গুন্ডা মহড়া দিতে থাকে এবং অনবরত অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে আমাদের জীবনকে হারাম করে দিতে থাকে। পটুয়াখালীর এসপি ও ডিসির নির্দেশে গলাচিপার ওসি ও ইউএনও দৈনিক কয়েকবার আমার বাসভবনের অদূরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী গুন্ডাদের গুন্ডামি তদারকি করতেন এবং তাদের সেই কুকর্মের জন্য দৈনিক ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করত। আমি শত শতবার চেষ্টা করেও এসপিকে কোনো দিন ফোনে পাইনি। একবার অন্য নম্বর থেকে ফোন করে ডিসির সঙ্গে কথা বলেছিলাম এবং আমার ফোন করার ফলে গুন্ডাদের গুন্ডামি আরও বেড়ে গিয়েছিল।

পূর্বপরিচয়ের সূত্রে সিইসি নূরুল হুদাকে ফোন করেছি বহুবার। তিনিও ফোন ধরেননি। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার অবশ্য ফোন ধরেছিলেন। কিন্তু সাহায্য করা তো দূরের কথা- উল্টো তিনি যেভাবে নিজের অসহায়ত্বের কথা বলেছিলেন, তাতে করে মনে হয়েছিল তিনিও আমার মতো বিপদে আছেন। তবে আমার সেই বিপদে একজন লোক ঝুঁকি নিয়ে সাহায্য করেছিলেন। আমি আরও অনেকের মতো তৎকালীন এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে ফোন করেছিলাম। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং আমার বাসার সামনে ১২ সদস্যের গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিমকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন। ডিবির সেসব সদস্য এবং মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের প্রতি আমি এবং আমার পরিবার কেয়ামত পর্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব ইনশাআল্লাহ।

আজ বহু বছর পরও ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তাণ্ডবের কথা স্মরণে এলে পটুয়াখালীর ডিসি-এসপি গলাচিপার ওসি-ইউএনওসহ জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের কর্মচারীরূপী দুর্বৃত্তদের তাণ্ডবের স্মৃতির নস্টালজিয়া ঘৃণা-বিরক্তি অভিশাপের বিষবৃক্ষরূপে হৃদয় ভারাক্রান্ত করে ফেলে। আমার সেই গৃহবন্দিত্বের সময়ে আমি বরিশাল বিভাগসহ অন্যান্য অঞ্চলের বিএনপি প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলতাম। অবাক করা ব্যাপার হলো, আমার বাড়ির সামনে যে সময়ে যেসব কুকর্ম জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মদতে আওয়ামী গুন্ডারা ঘটাত, ঠিক একই ঘটনা একই সময়ে সারা বাংলায় সব বিএনপি প্রার্থীর বাড়ির সামনে ঘটানো হতো। এর বাইরে পুরো নির্বাচনি এলাকায় গায়েবি মামলা-হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর জুলুম-অত্যাচার ও ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই সময়ে একই কায়দায় ঘটানো হতো।

উল্লিখিত কুকর্মের হোতারা শেখ হাসিনার জমানায় বহু রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছে এবং একই সঙ্গে পদপদবি-পদোন্নতি এবং দুর্নীতির পাহাড় গড়ে বাংলাদেশকে অসভ্যের অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলেছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা যে অন্তর্বর্তী সরকার পেয়েছি, সেই সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিনা ভোটে রাতের ভোট ডামি ভোটের কারিগর ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নিয়েছে সে জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান আমাদের মতো ভুক্তভোগীদের জন্য ফরজে আইন। আমরা আশা করব ড. ইউনূসের সরকার যে নজিরবিহীন কর্ম শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে এবং কেবল ডিসি-এসপি নয়- বরং তাদের হুকুম তামিলকারী ওসি-ইউএনওরা যেন শাস্তির আওতায় আসে, তার জন্য অদম্য দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে। আর এসব কাজ যদি মেটিকুলাসলি করা হয়, তবে সমালোচকদের মুখে ছাই পড়বে। চক্রান্তকারীরা পিছু হটবে এবং সারা দুনিয়া এক নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাবে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস
ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এফএ কাপ: ফাইনালে হেরেও আক্ষেপ নেই গার্দিওলার
এফএ কাপ: ফাইনালে হেরেও আক্ষেপ নেই গার্দিওলার

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন, অর্থদণ্ড আদায়ে সম্পদ বিক্রির নির্দেশ
শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন, অর্থদণ্ড আদায়ে সম্পদ বিক্রির নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরোপা হাতছাড়া হলেও দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট গার্দিওলা
শিরোপা হাতছাড়া হলেও দলের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট গার্দিওলা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

নিউইয়র্কের ব্রিজে মেক্সিকান জাহাজের ধাক্কা, নিহত ২
নিউইয়র্কের ব্রিজে মেক্সিকান জাহাজের ধাক্কা, নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী
উখিয়া সীমান্তে সার পাচারকালে আটক দুই নারী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন
বিদায়ী ম্যাচে মুলারকে দুর্দান্ত জয় উপহার দিল বায়ার্ন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা
৪ লাখ ফলোয়ার, চীনের এই পুলিশ কুকুর এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় তারকা

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত
বাসায় ফেরার পথে ট্রেনের ধাক্কায় এসআই নিহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!
‘হেরা ফেরি থ্রি’ সিনেমা ঘিরে নতুন প্রশ্ন!

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি
পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় মোস্তাফিজুর, অর্থাভাবে অনিশ্চিত ভর্তি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান
হাইকোর্টের সামনে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত
টরেন্টোতে অষ্টম বাংলাদেশ ফেস্টিভেল অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী
ঝড়ে বটগাছ ভেঙে চা দোকানে থাকা স্ত্রীর মৃত্যু, বেঁচে গেছেন স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার
নিখোঁজ ব্যক্তিদের অনুসন্ধানে জাতীয় কমিশন গঠনের ঘোষণা সিরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভ্যান চালকের চোখ উপড়িয়ে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত
তুরস্ক-আজারবাইজানের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা