শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৭, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

এক লাখ কোটি টাকার কাগজশিল্প চরম সংকটে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিসহায়তা না পাওয়াসহ নানান প্রতিবন্ধকতায় এই শিল্পের ১০৬টি কারখানার মধ্যে ৭০টিই এখন বন্ধ। যেগুলো চালু আছে সেখানেও গ্যাস স্বল্পতায় উৎপাদন সক্ষমতা কমেছে ৩০ শতাংশ। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে খাতটি যখন ধুঁকছে, তখন অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সহায়তার বিষয়টি বিবেচনার পরামর্শ দিলেও পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক।

বরং তা উপেক্ষা করে নীরব ভূমিকা পালন করছে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটি। দায়সারাভাবে ৫০ কোটি টাকার বেশি ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সচল রাখতে প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা দেওয়ার জন্য একটি বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই কমিটির কোনো কার্যক্রম দৃশ্যমান হয়নি। ক্ষতিগ্রস্ত কোনো প্রতিষ্ঠানকেই নীতিসহায়তার জন্য সুপারিশ করেনি কমিটি।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের দফায় দফায় চিঠি, কাগজশিল্প খাতের উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা যায়, এ খাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে ২৫ লাখ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এর সঙ্গে অন্তত ৩০০টি লিংকেজ শিল্পও জড়িত। এই খাতে মোটা বিনিয়োগের ফলে ৯ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে এখানে কারখানাগুলোর উৎপাদন সক্ষমতা ১৬ লাখ টন। ফলে উদ্বৃত্ত কাগজ বিশ্বের ৪০টি দেশে রপ্তানি হয়। কিন্তু গ্যাস-বিদ্যুৎ, কাঁচামাল, ডলার ও ঋণ সংকটে এই খাতটি এখন রুগ্ণ প্রায়। অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারিয়ে বর্তমানে চরম দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থায় খাতটি।

কাগজশিল্পের উদ্যোক্তারা বলছেন, নব্বইয়ের দশকে বড় বড় শিল্প গ্রুপ বিনিয়োগে আসায় কাগজশিল্প স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। এই শিল্পের প্রসারের ফলে কাগজ ও এ জাতীয় পণ্য আমদানি ব্যাপক হারে কমেছে। যদিও চোরাচালান ও মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে শুল্ক ও ভ্যাট ফাঁকি দিয়ে অবৈধ পথে কাগজ আমদানি এ খাতটির অগ্রগতির পথে অন্যতম বাধা।

এর সঙ্গে বন্ড সুবিধায় বিনা শুল্কে আমদানি করা কাগজ খোলাবাজারে কম দামে বিক্রি করায় অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে দেশীয় কাগজশিল্প। কাগজশিল্পকে রক্ষায় অর্থ মন্ত্রণালয় গত ২ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়েছে। ওই চিঠিতে সংকটে থাকা কাগজশিল্পকে নীতিসহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে এর সিনিয়র সহকারী সচিব ফারজানা জাহানের দেওয়া চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে এই শিল্পের সহায়তায় বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়। 

এতে এ খাতের ব্যাংক ঋণের বকেয়া সুদ/মুনাফা ও আসল ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভিত্তিক ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্লকড হিসাবে স্থানান্তরপূর্বক এক বছরের মরাটিয়াম সুবিধাসহ ১০ বছরে পরিশোধের সুযোগ দেওয়া, এ খাতের শিল্পঋণ গ্রহীতাদের ঋণ হিসাবের জন্য ব্লকড সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে ঋণ স্থিতির ২ শতাংশ হারে ডাউনপেমেন্ট গ্রহণ করা, ব্লক হিসাবে স্থানান্তরিত ঋণের ওপর কস্ট অব ফান্ড হারে সুদ আরোপ করা ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সার্কুলার জারির ছয় মাসের মধ্যে আবেদনকরণ ইত্যাদি সুপারিশ করা হয়।

কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক বিষয়টি আমলে না নিয়ে উল্টো বিভিন্ন খাতের নানা সংকটে ঋণখেলাপি হওয়া প্রতিষ্ঠানের ৫০ কোটি টাকা বা তারও বড় অঙ্কের ঋণ বিবেচনা করতে একটি কমিটি করা হয়েছে বলে জানায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, আলাদা করে নীতিসহায়তা দেওয়ার চেয়ে এই কমিটি পর্যালোচনা করে যে সিদ্ধান্ত দেবে সেটিই কার্যকর হবে।

কমিটি সূত্র জানায়, তারা বিষয়গুলো পর্যালোচনা করছে। এ পর্যন্ত শতাধিক আবেদন জমা পড়েছে। কিন্তু এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি যে কারা সুবিধা পাবে।

কাগজশিল্পের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিগত বাধার কারণে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ক্ষতির মুখে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ। 

তিনি বলেন, ‘একবার কোনো প্রতিষ্ঠান খেলাপি হয়ে গেলে, নীতিমালার কারণে তারা আর কাঁচামাল আমদানি করতে পারে না—এটি শিল্পোন্নয়নের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার ব্যাংকে যদি কারো ৫০০ কোটি টাকার ঋণ থাকে, তাহলে তাকে সম্পূর্ণভাবে অক্ষম করে দিলে সে কিভাবে সেই ঋণ পরিশোধ করবে? কাঁচামাল না আনতে পারলে উৎপাদন থেমে যাবে, তখন সে ঋণ শোধের পথও বন্ধ হয়ে যাবে। এই বিষয়টি আমাদের গভীরভাবে ভাবার সময় এসেছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘সব খেলাপিই যে ইচ্ছাকৃত, তা নয়। অনেকেই বাস্তব পরিস্থিতিতে পড়ে খেলাপি হয়েছে। তাদের আলাদা করে বিবেচনা করা দরকার।’

এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ২৩ ফেব্রুয়ারি একটি চিঠি দেয় কাগজশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিবকে।

ওই চিঠিতে বলা হয়, কাগজশিল্পের বকেয়া ঋণের সুদ ও আসল সুদবিহীন ব্লক হিসাবে স্থানান্তরপূর্বক ঋণের কিস্তি দুই বছরের জন্য মরাটারিয়াম সুবিধা ও ১৫ বছরের জন্য পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানো হয়। একই সঙ্গে হ্রাসকৃত সুদে নতুন চলতি মূলধন ঋণ মঞ্জুর করার কথাও বলা হয়।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পগুলোকে বিশেষ বিবেচনায় সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি এখনো আলোচনার পর্যায়েই রয়েছে। এখনো কারো ব্যাপারেই চুড়ান্ত কোনো সুপারিশ কমিটি থেকে করা হয়নি। এরই মধ্যে কয়েকজন গ্রাহকের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। প্রাথমিক মিটিংগুলো শেষ হয়েছে। একে একে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলো এখন আসবে। এক হাজারেরও বেশি আবেদন পড়েছে। এগুলো সব যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসা একটি কঠিন কাজ। ব্যাংক, গ্রাহক ও কমিটির মধ্যে আলোচনা করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে। কোনো কোনো পার্টির একাধিক ব্যাংকে ঋণ আছে।’

খুব শিগগিরই সিদ্ধান্ত আসবে বলেও জানান মুখপাত্র।

এ বিষয়ে পার্ল পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের পরিচালক (কমার্শিয়াল) রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমরা কাগজ কারখানায় গ্যাস পাচ্ছি না। এতে উৎপাদন ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। ধামরাইতে আমাদের কারখানায় দীর্ঘদিন ধরে গ্যাসের সমস্যা, কিন্তু এর কোনো সুরাহা হচ্ছে না। ব্যাংক ঋণের সুদহার দ্বিগুণ হয়ে যাওয়ায় পরিচালন ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। এতে কারখানা টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’

বাংলাদেশ পেপার মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএমএ) তথ্যানুযায়ী, দেশে ১০৬টি কাগজ মিলের মধ্যে গত তিন বছরে ৭০টির উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। গ্যাস ও কাঁচামাল সংকটে বাকি ৩৬টি কারখানা চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। কাগজশিল্পকে কেন্দ্র করে দেশে ৩০০টির বেশি সহায়ক শিল্প গড়ে উঠেছে।

বিপিএমএর সচিব নওশেরুল আলম বলেন, ‘দেশের কাগজ ও কাগজজাতীয় মিলগুলো মানসম্মত বিভিন্ন কাগজ উৎপাদন করছে। গ্যাস সংকট, এলসি সংকট ও কাঁচামাল আমদানি ব্যাহত হওয়ায় কারখানায় উৎপাদন প্রায় অর্ধেক কমেছে। এর সঙ্গে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিক্রি কমে যাওয়া, ঋণের উচ্চ সুদহার এবং ঋণখেলাপির নতুন সংজ্ঞার কারণে খেলাপি হওয়ার ঝুঁকি বেড়েছে উদ্যোক্তাদের। অনেকে চলতি মূলধনের জোগান দিতে না পেরে কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রেখেছেন। করোনা মহামারির পর থেকে একের পর এক সংকটে ৭০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।’

চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, জ্বালানিসংকট তথা গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, সংযোগ প্রদানে দীর্ঘসূত্রতা, ঘন ঘন লোডশেডিংসহ নানা সমস্যা এই খাতকে লাভজনক শিল্পে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় অন্তরায়। সম্প্রতি জ্বালানির মূল্য প্রায় ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যাংক সুদের হার ৯ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে, যা কাগজশিল্পকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টেকসই স্থানে পৌঁছতে দিচ্ছে না।

কাগজ উৎপাদনকারী শিল্পের প্রধান কাঁচামাল ওয়েস্ট পেপার, পাল্প, কেমিক্যালসের ৭০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। বর্তমানে দেশীয় কাগজ মিলগুলো তারল্য সংকটের কারণে প্রধান কাঁচামাল পাল্প আমদানি করতে পারছে না। তাই সময়মতো জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চাহিদামতো কাগজ সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ক্রান্তিকালে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সহায়তা না পেলে বিপুল সম্ভাবনাময় দেশীয় কাগজশিল্প খাতের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে এবং লাখো কোটি টাকার বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত ও হাজার হাজার শ্রমিকের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়বে। এই বিরূপ পরিস্থিতিতে ব্যাংকঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রণোদনা/সুবিধা না পেলে এই শিল্প খাতের ঋণ প্রহীতারা ঋণখেলাপি হিসেবে গণ্য হবেন।

ফলে সামগ্রিক ব্যবসা ও ব্যাংকিং খাতে বিপর্যয় নেমে আসবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
রূপগঞ্জে বসুন্ধরা সিমেন্টের এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর পয়েন্ট উদ্বোধন
রূপগঞ্জে বসুন্ধরা সিমেন্টের এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর পয়েন্ট উদ্বোধন
সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা
ব্যবসা-বাণিজ্যে সংকট, চরম হতাশ ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
সাংহাইয়ে বাংলাদেশের বিনিয়োগ সেমিনারে অংশ নিচ্ছে ১০০টির বেশি চীনা কোম্পানি
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তার বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
গম আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সমঝোতা স্মারক
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
সর্বশেষ খবর
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হাসপাতালে গিয়ে যা বললেন রিজভী
হাসপাতালে গিয়ে যা বললেন রিজভী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন
পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলবে: জাগপা
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলবে: জাগপা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু
কক্সবাজারে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নিখোঁজ রিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ রিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান
পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরিকার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে বাংলাদেশ
সাগরিকার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বরফকলে গ্যাস লিকেজে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বরফকলে গ্যাস লিকেজে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন মহিলা দলের কমিটি গঠন
গাইবান্ধায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন মহিলা দলের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান
আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপড় শুকাতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
কাপড় শুকাতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বিধ্বস্তে হতাহত : মঙ্গলবার দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া মাহফিল
বিমান বিধ্বস্তে হতাহত : মঙ্গলবার দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে আশরাফ আলী হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
ময়মনসিংহে আশরাফ আলী হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইইউ'র শোক
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ইইউ'র শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় হকিতে ব্রোঞ্জ বিজয়ী তিশাকে সংবর্ধনা
নওগাঁয় হকিতে ব্রোঞ্জ বিজয়ী তিশাকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা
আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজের ৫ দিন পর কৃষকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৫ দিন পর কৃষকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রধান বিচারপতির শোক
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় প্রধান বিচারপতির শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুই দিনের সব কর্মসূচি স্থগিত
এনসিপির দুই দিনের সব কর্মসূচি স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় স্বাস্থ্যের অধিকার বিষয়ক মতবিনিময়
গাইবান্ধায় স্বাস্থ্যের অধিকার বিষয়ক মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ
ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ

মাঠে ময়দানে

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম