শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

কবি হেলাল হাফিজ

একটি বেদনার গল্প

মাহমুদ হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
একটি বেদনার গল্প

‘দু’চোখ ভেজা জলে, দু’চোখে আগুন জ্বলে।’ আগুন ও জলের সুনিপুণ কারুকাজের একনিষ্ঠ কারিগর তিনি, আগুনজলে ধুয়েছেন দুর্বিণীত যৌবন। আবেগের বেনোজলে নিজেকে ভাসিয়ে গেয়েছেন যৌবনের জয়গান- ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়/এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়।’ এ যৌবন কেবল প্রতিবাদ-প্রতিরোধের নয়, এ যৌবন শাশ্বত প্রেমের, নতুন সৃষ্টির। এ দুর্বিণীত যৌবনের সলতেতে যিনি আগুন জ্বেলেছেন এবং জল ঢেলেছেন, তিনি প্রেমিক ও প্রতিবাদী, কবি হেলাল হাফিজ। গত বছর (২০২৪) ১৩ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ না করলে এ বছর ৭ অক্টোবর তিনি পা রাখতেন ছিয়াত্তরে। ভক্তরা তারই কবিতা দিয়ে তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতেন হয়তো এভাবে- ‘তোমার জন্যে সকাল, দুপুর/ তোমার জন্যে সন্ধ্যা,/তোমার জন্যে সকল গোলাপ/ এবং রজনীগন্ধা।’

ছোটবেলা থেকে শান্ত স্বভাবের কম কথা বলা হেলাল হাফিজ হতে চেয়েছিলেন চিকিৎসক, হয়েছেন কবি। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানের সময় রচিত ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতার কালোত্তীর্ণ দুটি পঙ্ক্তি (‘এখন যৌবন যার...) হেলাল হাফিজকে এনে দেয় তারকা কবির খ্যাতি। এ পঙ্ক্তি দুটি এখনো তরুণ সমাজের কাছে অন্যায়-অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-প্রতিরোধের অনুপ্রেরণা। কিন্তু এমন উদ্দীপক কবিতার স্রষ্টা হলেও কবি হেলাল হাফিজ কেবলই একজন ‘পরিপুষ্ট প্রেমিক’। জল ও আগুনের বৈপরীত্যের মধ্যেও যে সম্মিলন, তার আরেক রূপই তো প্রেম। প্রেম ও স্বপ্নকে সুঁই-সুতো বানিয়ে কবিতার পরতে অমোঘ শিল্পকর্ম সৃষ্টি করেছেন হেলাল হাফিজ। তিনি নিজেকে নিভৃতে লুকিয়ে রাখতে পছন্দ করতেন আলস্যজাত নীরবতায়। তাই তো স্বল্পপ্রজ, নিভৃতচারী হেলাল হাফিজ আমৃত্যু ছিলেন এক ধ্রুপদী অস্পষ্টতা, এক লাজুক প্রাণ। যে প্রাণ নিজেকে ভেজাতে পোড়াতে ভালোবাসতো শরীরী ঝরনার জলে, জলের অনলে। যে প্রাণ দ্বিধাহীন বলেছে- ‘যদি যেতে চাও, যাও/ আমি পথ হবো চরণের তলে,/ না ছুঁয়ে তোমাকে ছোঁব/ ফেরাবো না, পোড়াবোই হিমেল অনলে।’

কবি হেলাল হাফিজের কাব্যগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ (১৯৮৬) ও ‘বেদনাকে বলেছি কেঁদো না’ (২০১৯)-এর কিছু কবিতা, বিশেষ করে ‘কবিতা একাত্তর’ (২০১২)-এর ‘অচল প্রেমের পদ্য’ অনুশিরোনামে প্রেম-বিরহের হƒদয়গ্রাহী খুদে কবিতাগুলো দারুণভাবে বিমোহিত করে পাঠককে। তার ‘অচল প্রেমের পদ্য’-এর ভিতর পাঠক খুঁজে পান আপাত প্রতিবাদীর আড়ালে একজন পরিপূর্ণ প্রেমিককে। পদ্যগুচ্ছের অন্তরাত্মা যেন কবির নিজের জীবনের মতো ধ্রুপদী প্রেম ও রহস্যময়তায় পরিপূর্ণ।

কবিতা, প্রেম, আলস্য, আত্মপীড়ন, নিভৃতবাস এবং সময়ের অপচয় নিয়েই হেলাল হাফিজ। তরুণেরা তাঁকে ভালোবাসতেন। তরুণীরা বেশি পছন্দ করতেন। তারা হেলালের কবিতায় খুঁজে পেয়েছেন নিজেদের ব্যক্তিগত গল্প। অল্প লিখে নামজাদা হেলাল হাফিজ নিজেকে কেবল ঠকিয়েই গেছেন, আর ঠকতে ঠকতে কবি হয়ে উঠেছেন কবিতার সংসারে এক দরদি বন্ধু। যে বন্ধু কাব্যের রৌদ্রকরোজ্জ্বল উঠোনে দাঁড়িয়ে বলতে পারেন- ‘কেউ ডাকেনি তবু এলাম, বলতে এলাম ভালোবাসি।’ দীর্ঘতর বেদনায় মোড়া এ কবিজীবন যখন শুদ্ধ উচ্চারণে বলেছে- ‘হয়তো তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি/ নয় তো গিয়েছি হেরে,/ থাক না ধ্রুপদী অস্পষ্টতা/ কে কাকে গেলাম ছেড়ে।’ তখন কার না মন ছুঁয়ে যায় মুগ্ধতায়। এসব পঙ্্ক্তি ভালো লাগার কী কোনো বয়স আছে! ভালো লাগার বয়স নেই বলে ভালো লাগে শুনতে- ‘আমাকে উস্টা মেরে দিব্যি যাচ্ছো চলে,/ দেখি দেখি/ বাঁ পায়ের চারু নখে চোট লাগেনি তো?/ ইস! করেছো কি? বসো না লক্ষ্মীটি,/ ক্ষমার রুমালে মুছে সজীব ক্ষতেই/ এন্টিসেপটিক দুটো চুমো দিয়ে দেই।’ কিংবা ‘নখের নিচে রেখেছিলাম/ তোমার জন্য প্রেম,/ কাটতে কাটতে সব খোয়ালাম/ বললে না তো,-‘শ্যাম’/’ অথবা- ‘আছি।/ বড্ড জানান দিতে ইচ্ছে করে,/ আছি,/ মনে ও মগজে/ গুন্ গুন্ করে / প্রণয়ের মৌমাছি।’

নেত্রকোনার আটপাড়ার (উপজেলা) বড়তলীর (গ্রাম) তালুকদার বাড়ির পুত হেলালের বাবা খোরশেদ আলী তালুকদার; মা কোকিলা বেগম। তাঁর কবি হয়ে ওঠার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান নারীর। তিনি এক জীবনে খণ্ড খণ্ড ভালোবাসা পেয়েছেন আর সেই ভালোবাসা বেদনা হয়ে তাঁকে দিয়ে কবিতা লিখিয়ে নিয়েছে। আর কবি দিনের পর দিন উপভোগ করে গেছেন ভক্তের ভালোবাসা। দুঃখ ও বেদনাকে সবাই উপভোগ করতে পারে না। কিন্তু কবি হেলাল হাফিজ সেটা ভালো করেই রপ্ত করেছিলেন। তিন বছর বয়সে মাকে হারান। দ্বিতীয় মা পেয়েছেন শিশুকালে। কিন্তু বড় হয়ে বুঝেছেন গর্ভধারিণীই প্রকৃত মা।

হেলাল হাফিজ দেশের কবিতাঙ্গনে পা রেখেছিলেন ষাট দশকের মাঝামাঝি এবং সাংবাদিকতা (সাহিত্য) পেশায় যোগ দেন বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে। কাজ করেছেন পূর্বদেশ, দেশ ও যুগান্তর- এই তিন দৈনিকে। হেলাল হাফিজ ছিলেন বড় দুঃখপ্রিয় মানুষ। দুঃখ-বেদনা তাঁকে কবি করে তুলেছে। মাতৃহীনতার বেদনা, একাকিত্বের বেদনা, অপ্রাপ্তির বেদনা আর ভালোবাসাজাত মিহি বেদনার মিশিলে তিনি হেলাল হাফিজ। এই বেদনাময় ভালোবাসা তাঁকে বোহিমিয়ান করেছে আর অভিমানী। তাঁর কবি হয়ে ওঠার কাহিনির বেশির ভাগই তাঁর ভালোবাসা আর নিজস্ব বেদনার গল্প। যেখানে কবিপ্রাণ ‘এতো ভালোবাসা পেয়ে, ভিতরে ভীষণ লাজে বেদনারা লাল হয়ে গেছে।’ ব্যক্তিগত জীবনে কবি ছিলেন নিজের কবিতার মতোই নারীর দারুণ ভক্ত। ডিজিটাল জামানার আগে মেয়েদের কাছ থেকে গাদা গাদা প্রেমপত্র পেয়েছেন। আর শেষ জীবনে ফেসবুক কন্যাদের কাছ থেকে নিয়মিত পেয়েছেন ‘ভার্চুয়াল লাভ’। শৈশবে প্রায়ই কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে হঠাৎ হাওয়া হয়ে যেতেন। এ যেন- ‘কোনোদিন, আচমকা, একদিন/ ভালোবাসা এসে যদি হুট করে বলে বসে,/ ‘চলো’, যেদিকে দু’চোখ যায় চলে যাই,/ যাবে?’

স্কুল-কলেজের জীবন কেটেছে মফস্বল শহর নেত্রকোনায় দিনভর মাঠে-ময়দানে আর রাতভর কাব্যকাননে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা অনার্সে ভর্তি হওয়ার পর কবির মগজে পাকাপাকি বাসা বাঁধে বোহিমিয়ানতা। সোজা বাংলায় যাকে বলা যেতে পারে ছন্নছাড়া ভবঘুরে স্বভাব। একটা সময় একঘেয়েমি কাটাতে চাকরি ও লেখালেখি ছেড়ে দিবানিশি তাস খেলেছেন। আবার কখনো বা অর্থের বিনিময়ে জিগোলো হয়ে বিত্তশালী নারীদের সঙ্গ দিয়েছেন। যখন ধূমপান, মদ্যপান, জুয়াখেলা ছেড়ে ফেসবুকের নতুন নেশায় মাতোয়ারা হয়ে সাতসকাল থেকে মধ্যরাত অবধি অফুরান সময় কাটিয়েছেন ভার্চুয়াল আলাপচারিতায়। এই বয়সি তরুণের ফেসবুক বন্ধুদের গরিষ্ঠসংখ্যকই ছিলেন রমণীকুল। একসময় মাত্রাতিরিক্ত ফেসবুক আসক্তি তাঁর স্বাস্থ্যকে ক্রমেই ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। স্ক্রিনের উজ্জ্বল আলোয় চোখে বাসা বাঁধে গ্লুকোমা। কমে আসে দৃষ্টিশক্তি। ডায়াবেটিস বাধাগ্রস্ত করে কিডনির কার্যক্রম। স্নায়ুরোগ ক্রমেই দুর্বল করে ফেলে প্রেম ও দ্রোহের কবিকে।

কবিতায় নিজের ‘নিরাশ্রয় পাঁচটি আঙুল’ নির্দ্বিধায় অলংকার করে নিতে বলেছিলেন হেলাল হাফিজ তাঁর বাল্যপ্রেমিকা হেলেনকে। হেলালের প্রথম প্রেম হেলেনের অজানা থাকেনি তাঁর কবির আঙুল অ্যান্ড্রয়েডের উজ্জ্বল স্ক্রিনে ভেসে ওঠা কত ভার্চুয়াল মুখ স্পর্শ করেছে সকাল-সন্ধ্যা। নেটদুনিয়ার তরুণ বান্ধবীদের সঙ্গে মেসেঞ্জারের ইনবক্সে খুনসুটির মাঝে হাতড়ে বেড়িয়েছেন বন্ধুর ছোটবোন হেলেনকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিময় ক্যাম্পাসের সেই সোনালি দিনগুলো। স্মৃতি রোমন্থন করেছেন সবিতাদির স্নেহের আঁচলের নিচে ক্ষণিকের এক টুকরো আশ্রয়। বয়সে বড় জ্ঞাতিবোন রেণু সে-সময় কবির অন্যতম কাব্যলক্ষ্মী। রেণু আপা একা নন, কবিকে আরও প্রভাবিত করেছেন মিস্ট্রেস সবিতা সেন, যিনি ছিলেন রেণু আপার প্রায় সমবয়সি। কবিতায় অনেকের নাম এলেও কিন্তু কখনই রেণু আপাকে আনেননি কবি, খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন এই অবমিশ্র প্রেম। এড়িয়ে গিয়েছেন আরও একটি নাম, অসম প্রেমের সেই নাম- মধুবালা। অষ্টাদশী মধুবালাকে নিয়ে সংসারের স্বপ্ন বুনেছিলেন। সেই স্বপ্নে কিছুকাল বুঁদ হয়ে ছিলেন দুজনা। হঠাৎ একদিন কবি তাঁর তরুণী প্রেয়সীর অত্যাসন্ন অকাল বৈধব্যের শঙ্কায় স্বেচ্ছায় নিজের স্বপ্ন আকাশে উড়িয়ে দেন বাদল মেঘের সাথে। মধুবালা অতঃপর মেঘবালিকা হয়ে যান। কবি জীবনের বাঁকে বাঁকে খুঁজেছেন স্বপ্নের মলাটে মোড়ানো তারুণ্যময় সোনালি অতীতকে। সেখানে কত স্মৃতি কত আনন্দ-বেদনা। নারীকে তিনি স্নেহ মায়া মমতা ও ভক্তির পূর্ণতায় ভালোবেসেছেন। তারপরও তরুণ ভক্তদের প্রায় বলতেন, নারীকে অন্ধ বিশ্বাস করো না, আবার অবিশ্বাসও করো না।

প্রেম ও বিরহের বয়স নেই, তেমনি কবির কাব্য ভাবনারও। মানুষ বুড়ো হলেও মানুষের মন তো বুড়ো হয় না কখনো। আর কবি তো রক্ত-মাংসেরই মানুষ। তাই তো বৃদ্ধবেলায়ও হেলাল হাফিজের আঙুল ফেসবুক মেসেঞ্জারে ভালোবাসা ছড়িয়েছে। সেই ভালোবাসায় কবি আবিষ্কার করেছেন যৌবনের নিজেকে, নিজের না-পাওয়াকে। হেলাল-হেলেনের ধ্রুপদী প্রেম, পাওয়া-না-পাওয়ার কাব্য, আনন্দ ছাপিয়ে বেদনার প্রগাঢ় অনুভূতি তো জীবনেরই গল্প। এসব গল্পের ক্যানভাসে আঁকা কবিতার ভেতর কেবলই গভীর শূন্যতা। হেলাল হাফিজ ছিলেন আগাগোড়া ধ্রুপদী অস্পষ্টতায় মোড়া এক প্রাণ। তাঁর যাপিতজীবন একটি বেদনার গল্প, যেখানে না পাওয়ার দুঃখ ও নিঃসঙ্গতা হাত ধরাধরি করে থাকে। সারাটা জীবন একাকিত্বের বোঝা বয়ে বেড়িয়েছেন শখের বৈরাগ্যে। কষ্টের মোড়কে লুকিয়ে রেখেছেন ব্যক্তিজীবনের গল্প। যে গল্পের উঠানে হেলেন-সবিতারা সংগোপনে অশ্রু ঝরায় শ্রাবণের মেঘ হয়ে। নিঝুম রাতে যখন বালিশে মুখ গুঁজে ফুঁপিয়ে কাঁদতেন কবি, তখন অ্যান্ড্রয়েডের স্ক্রিন থেকে বেরিয়ে এসে কেউ কী তাঁর চুলে বিলি কেটে বলেছে- এই তো আমি! কবি কী তখন কল্পনায় কারোকে হেলেন-সবিতাদি কিংবা হালের মধুবালা ভেবে বলেছিলেন- তোমাকে দূর থেকে ভালোবাসার আনন্দ অন্যরকম এক বেদনা!

চিরস্থায়ী সংসারবিমুখ হেলাল হাফিজ জীবন সায়াহ্ণে এসে আক্ষেপ করে বলেছিলেন- ‘আমার আর ঘর হলো না, সংসার হলো না, অর্থকড়ি হলো না, প্রতিষ্ঠা হলো না।’ কবি ‘জীবনের প্রায় শেষপ্রান্তে’ দাঁড়িয়ে নিজেকে মূল্যায়ন করেছেন এভাবে- ‘এখন কেবলই আমার মনে হয়, জীবনের সময়গুলো বৃথাই অপচয় করেছি। কত সুন্দর সুন্দর কবিতার পঙ্ক্তি এসেছে মাথায়, আমি টেবিলে বসিনি, লিখিনি। জীবনটা অপচয়ই করেছি বলা যায়। এ জন্য আমি এখন ভীষণভাবে লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী।’

অনেক দেরিতে হেলাল হাফিজের ভাগ্যে জোটে বাংলা একাডেমি পুরস্কার (২০১৩)। একুশে পদক জীবদ্দশায় মেলেনি। পেয়েছেন মরণোত্তর, চলতি বছর (২০২৫)। পুরস্কারের ঝুড়িতে একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদকের মতো রাষ্ট্রীয় পুরস্কার উঠল কি উঠল না এ নিয়ে কোনো আক্ষেপ-অনুযোগ ছিল না তাঁর। একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যে জীবনের সলতে নিভে যেতে পারতো, ভাগ্যক্রমে সেই জীবনই উদ্যাপন করেছে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। স্বাধীনতার উদ্দীপনাময় কবিতার রচয়িতা হেলাল হাফিজ প্রায়ই বলতেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর সাক্ষী হতে পারা তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ আনন্দ।

আত্মীয়স্বজন থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসিত জীবনযাপন করেছেন তোপখানা রোডের একটি আবাসিক হোটেলের এক চিলতে কক্ষে। এরপর পরিবাগের সুইট হোম নামের হোস্টেলে। নানা রঙের দিন পেরিয়ে শেষ জীবনের দিনগুলো তাঁর কেটেছে এখানে। নিঃসঙ্গ কবি একাকিত্বের দহন নিয়ে সবার অগোচরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই সুইট হোমে। সেই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় একটি বেদনার গল্প।

হেলাল হাফিজের কবিজীবনের বড় সৌন্দর্য ছিল শূন্যতা। শূন্যতার ভেতর তিনি খুঁজেছেন নিজেকে। আমৃত্যু ‘এখন যৌবন যার’, সেই নবীনের সঙ্গ নিয়ে উজ্জীবিত থাকার চেষ্টা করেছেন। একাকিত্ব ঘোচানোর চেষ্টা করেছেন বৈ কি। তবে স্বেচ্ছা-নিঃসঙ্গতা, একা থাকার আনন্দ-বেদনা, নিজের প্রতি নিজের অবহেলা, সব মিলিয়ে সমগ্র হেলাল হাফিজের জীবন রসায়ন ছিল, মানুষ প্রকৃতই একা।

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
ধূসর হলুদবোধ
ধূসর হলুদবোধ
সর্বশেষ খবর
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গে সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৫৮৬ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৫৮৬ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমি কখনো নিরপেক্ষতা হারাইনি: জনপ্রশাসন সচিব
আমি কখনো নিরপেক্ষতা হারাইনি: জনপ্রশাসন সচিব

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু
ফেনীতে টাইফয়েড টিকাদান শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু
শেরপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক ডিসিয়ানদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক ডিসিয়ানদের ১০ দফা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা
গেইশা কফি: প্রতি কেজি ৩৬ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুর মেধা বৃদ্ধির সঠিক পথ: মোবাইল নয়, গল্প, বই ও ধ্যান
শিশুর মেধা বৃদ্ধির সঠিক পথ: মোবাইল নয়, গল্প, বই ও ধ্যান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র
একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পিআরসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পিআরসহ ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন; সুপারিশ থেকে বাদ পড়া প্রার্থীরা ফের শাহবাগে
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন; সুপারিশ থেকে বাদ পড়া প্রার্থীরা ফের শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোটের লোভে জামায়াত ধর্মকে ব্যবহার করছে: টুকু
ভোটের লোভে জামায়াত ধর্মকে ব্যবহার করছে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি শুরু
গাজীপুরে টাইফয়েড প্রতিরোধে টিকাদান কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’
‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু
নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন