শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

অনন্য শামসুর রাহমান

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
অনন্য শামসুর রাহমান

মানুষের প্রতি শামসুর রাহমানের ভালোবাসা মুখোশধারীদের স্বার্থে আঘাত হেনেছে। বিবেক বিক্রেতারা বারবার মেতে উঠেছে অপপ্রচারে। কিন্তু কবিকে কেউ কখনো  মানসিকভাবে পরাস্ত করতে পারেনি। অর্ধশত বছর ধরে তিনি বাংলা কবিতার রাজ্যকে ফুল-ফসলে সমৃদ্ধ করেছেন...

 

আধুনিক বাংলা কবিতার অন্যতম সেরা কবি শামসুর রাহমান। বোদ্ধাজনদের মতে, অন্যতম নয়, তিনিই তার সময়ের সেরা কবি। সমসাময়িক কবিদের মধ্যে বাংলাদেশের আল মাহমুদ এবং পশ্চিম বাংলার শক্তি চট্টোপাধ্যায় কাব্য প্রতিভার দিক থেকে শামসুর রাহমানের সঙ্গে তুলনীয়। মানুষ হিসেবে সুরুচি ও সুবিবেচনার প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। হীনমন্যতা থেকে সচেতনভাবে নিজেকে দূরে রেখেছেন এ প্রিয় কবি। সংকীর্ণমনাদের ঈর্ষা ও কুৎসা উপেক্ষা করার মতো অনুকরণীয় ঔদার্যের অধিকারী ছিলেন তিনি।

রাজধানী ঢাকার মাহুতটুলীর মাতুলালয়ে ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর বাংলা কাব্যজগতের বরপুত্র শামসুর রাহমানের জন্ম। তার পৈতৃক বাড়ি নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার পাড়াতলী গ্রামে। পুরান ঢাকার মাহুতটুলীতেই তার বেড়ে ওঠা। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমিনা বেগমের ১৩ সন্তানের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ। শামসুর রাহমান পড়াশোনা করেছেন পোগোজ স্কুলে। সেখান থেকে ১৯৪৫ সালে মেট্রিক পাস করে ভর্তি হন ঢাকা কলেজে। ১৯৪৭ সালে আইএ পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হন। কিন্তু শেষ করেননি। ১৯৫৩ সালে পাস কোর্সে বিএ পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে এমএ প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। তবে শেষ পর্বের পরীক্ষায় অংশ নেননি তিনি।

১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারি তার প্রথম কবিতা ছাপা হয় সোনার বাংলা নামের একটি পত্রিকায়। বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকায় শামসুর রাহমানের ‘রূপালী স্নান’ ছাপা হওয়ার পর কবি হিসেবে তাঁকে আর কখনো পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।

কবি শামসুর রাহমান রাজনীতি থেকে শত যোজন দূরে থাকলেও গণমানুষের আশাআকাঙ্ক্ষা বরাবরই পরিস্ফুটিত হয়েছে তাঁর কবিতায়। ১৯৫৮ সালে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে পাকিস্তানের ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। স্বৈরশাসককে বিদ্রুপ করে সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত সমকাল পত্রিকায় লেখেন ‘হাতির শুঁড়’ নামের কবিতা। রেডিও পাকিস্তানে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করা হলে তার বিরুদ্ধে হাসান হাফিজুর রহমান, আহমেদ হুমায়ুন ও ফজল শাহাবুদ্দীনসহ আরও অনেকের সঙ্গে যৌথ বিবৃতি দেন কবি শামসুর রাহমান। অথচ সেই সময় তিনি সরকার নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা দৈনিক পাকিস্তানে কর্মরত ছিলেন। চাকরি হারানোর ভয়কে তিনি পাত্তা দেননি। ঊনসত্তরের গণআন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত ‘আসাদের শার্ট’ বাংলা কবিতার অনন্য সম্পদ হিসেবে যুগ যুগ ধরে বিবেচিত হবে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে শামসুর রাহমানের লেখা ‘স্বাধীনতা তুমি’ ও ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’ কবিতা দুটি যেন অমরতার প্রতিবিম্ব।

কবি শামসুর রাহমানের প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা শতাধিক। এর মধ্যে কবিতার বই ৬৬টি। কাব্যগ্রন্থের মধ্যে ‘প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’, রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নিলীমা, নিজ বাসভূমে, বন্দী শিবির থেকে, ফিরিয়ে নাও ঘাতক কাঁটা, আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি, প্রেমের কবিতা নিরালোকে দিব্যরথ, উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ উল্লেখযোগ্য।

ছোটদের জন্যও প্রচুর ছড়া এবং কবিতা লিখেছেন তিনি। ছড়ার বইগুলোর মধ্যে- এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেব, স্মৃতির শহর, রংধনুর সাঁকো, নয়নার জন্য, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি লাখ লাখ শিশু-কিশোরের মন কেড়েছে।

কবিতা ও ছড়ার মতো শামসুর রাহমানের গদ্যও অনন্য। উপন্যাসও লিখেছেন তিনি। সাংবাদিকতা পেশায় কলাম লেখক হিসেবেও পাঠকদের হৃদয়ে ঠাঁই করে নেন।

কাব্য সাধনার বদৌলতে সার্থক শামসুর রাহমান বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার ও আনন্দ পুরস্কার পেয়েছেন। ভারতের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিক বাংলা ভাষার এ সেরা কবিকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে। তার বিভিন্ন কবিতাগ্রন্থ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

শামসুর রাহমানের দুটি কবিতার সুবাদে তাঁকে স্বাধীনতার কবি বলে অভিহিত করেন অনেকে। ‘স্বাধীনতা তুমি’ কবিতায় তিনি যে চিত্রকল্প এঁকেছেন তা অতুলনীয়। যেমন-

 

‘স্বাধীনতা তুমি পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন।

স্বাধীনতা তুমি

উঠানে ছড়ানো মায়ের শুভ্র শাড়ির কাঁপন।

স্বাধীনতা তুমি

বোনের হাতের নম্র পাতায় মেহেদীর রঙ।

স্বাধীনতা তুমি বন্ধুর হাতে তারার মতন জ্বলজ্বলে এক রাঙা পোস্টার।

স্বাধীনতা তুমি

গৃহিণীর ঘন খোলা কালো চুল,

হাওয়ায় হাওয়ায় বুনো উদ্দাম।’

শামসুর রাহমানের ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা’ কবিতায় ফুটে উঠেছে প্রতিটি মুক্তিকামী বাঙালির প্রত্যাশা। তাঁর ভাষায়-

তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা,

তোমাকে পাওয়ার জন্যে

আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায়?

আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন?

মানুষের প্রতি শামসুর রাহমানের ভালোবাসা মুখোশধারীদের স্বার্থে আঘাত হেনেছে। বিবেক বিক্রেতারা বারবার মেতে উঠেছে অপপ্রচারে। কিন্তু কবিকে কেউ কখনো মানসিকভাবে পরাস্ত করতে পারেনি। অর্ধশত বছর ধরে তিনি বাংলা কবিতার রাজ্যকে ফুল-ফসলে সমৃদ্ধ করেছেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের পর বাংলা কাব্যজগতে যারা মহত্তম ভূমিকা রেখেছেন কবি শামসুর রাহমান তাদের অন্যতম।

বাংলাদেশের স্বাধিকার ও মুক্তি সংগ্রামের প্রতিটি স্তরেই তিনি রেখেছেন অসামান্য ভূমিকা। তিনি ছিলেন গণমানুষের মুক্তি আন্দোলনের একনিষ্ঠ সমর্থক। স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতার প্রতি ছিল শামসুর রাহমানের অপরিসীম ঘৃণা। সাংবাদিকতা পেশার মহিরুহ অবস্থানে থাকতেই তিনি ১৯৮৭ সালে এরশাদের স্বৈরশাসনের প্রতিবাদে পদত্যাগ করেন দৈনিক বাংলার প্রধান সম্পাদক পদ থেকে। মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে তিনি সরব ভূমিকা পালন করেন। মানুষের প্রতি তার অপরিসীম ভালোবাসাই তাঁকে সাহসী হতে প্রেরণা জুগিয়েছে। এ ভালোবাসাই তাঁকে গণমানুষের সঙ্গে একাত্ম হতে বারবার উদ্বুদ্ধ করেছে।

কবি শামসুর রাহমান তাঁর ছড়া কবিতা দিয়ে ছোটদের মন জয় করেছেন। আমাদের প্রজন্মের এমন কেউ নেই যিনি এ প্রিয় কবির কবিতায় উদ্বুদ্ধ হননি। ভিয়েতনাম ও ইরাক যুদ্ধের বিরুদ্ধে কবিতা লিখে তিনি তার তীব্র ঘৃণার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন।

শামসুর রাহমান আস্তিক না নাস্তিক এমন বিতর্কও এক সময় জমে উঠেছিল তার জীবদ্দশায়। এমনকি তিনি আততায়ীর টার্গেটেও পরিণত হয়েছিলেন। কবি তাঁর নিকটজনদের বলতেন, কোনো কবিই নাস্তিক হতে পারেন না। কারণ কবিরা সর্বশক্তিমান স্রষ্টার ভাষায় কথা বলেন। সব ঐশী গ্রন্থও নাজিল হয়েছে কবিতার আঙ্গিকে। মানুষের হৃদয়-রাজ্য স্পর্শ করতে মহান স্রষ্টা নিজেই কাব্যময়তার আশ্রয় নিয়েছেন। কাব্যজগতের সাধক যারা তারা মূলত ঐশী চেতনা নিয়েই মানুষের হৃদয় জয়ের প্রয়াস পান।

২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট ভরা ভাদরের বৃষ্টিহীন সন্ধ্যায় প্রিয় শহর ঢাকার পিজি হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা কাব্যজগতের বরপুত্র কবি শামসুর রাহমান। দুই সপ্তাহ ধরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ার পর না ফেরার দেশে চলে যান প্রিয় কবি।

বনানী গোরস্থানে মায়ের কবরের পাশে শেষ শয্যা পেতেছেন বাঙালির এ প্রিয় কবি। বলা হয়ে থাকে, কবিরা কখনো মরে না। এ সত্যকে উদ্ভাসিত করে তিনি বেঁচে থাকবেন বাংলা কবিতার রাজ্যে অনন্তকাল। মৃত্যু বরং তার অস্তিত্বকে আরও সরব করে তুলেছে আমাদের মাঝে। পরিশেষে কবির লেখা- ‘নিজ বাসভূমে’ কবিতাগ্রন্থের ‘বিবেচনা’ কবিতাটির অংশবিশেষ উদ্ধৃতি করে কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে চাই-

‘যে দিন মরবো আমি, সেদিন কী বার হবে, বলা মুশকিল

শুক্রবার? বুধবার? শনিবার? নাকি রবিবার?

যে বারই হোক,

সেদিন বর্ষায় যেন না ভেজে শহর, যেন ঘিনঘিনে কাদা

না জমে গলির মোড়ে। সে দিন ভাসলে পথঘাট

পুণ্যবান শবানুগামীরা বড়ো বিরক্ত হবেন।’

আগেই বলেছি, শামসুর রাহমান বলতেন, কবিরা ঈশ্বরের ভাষায় কথা বলেন। কবির প্রত্যাশা তাই অপূর্ণ থাকেনি। ভরা ভাদরে তার শেষযাত্রার দিনে এ রাজধানীর কোথাও এক ফোঁটা বৃষ্টি ঝরেনি। রাজপথ কিংবা গোরস্থানের কর্দমাক্ত পরিবেশ শবানুগামীদের বিরক্ত করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
ফুলচাষী
ফুলচাষী
কাগজের নৌকা
কাগজের নৌকা
জড়ো করি ঝড়ো রাতের তারা
জড়ো করি ঝড়ো রাতের তারা
বই পরিচিতি
বই পরিচিতি
রূপা ও অচেনা এক যুবকের গল্প
রূপা ও অচেনা এক যুবকের গল্প
জনক ও কালো কফির অন্তর্বয়ান
জনক ও কালো কফির অন্তর্বয়ান
টান
টান
মৎস্যকুমারী জলাধারে
মৎস্যকুমারী জলাধারে
বৃষ্টি যখন এসেছিল
বৃষ্টি যখন এসেছিল
ওটুকু আকাশ আমার
ওটুকু আকাশ আমার
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
সর্বশেষ খবর
আট বছর পর অভিনয়ে ফিরলেন অস্কারজয়ী ডে-লুইস
আট বছর পর অভিনয়ে ফিরলেন অস্কারজয়ী ডে-লুইস

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট প্যান্ডেল, বড় বার্তা: রাজশাহীর পূজামণ্ডপে নারীর সম্মানের গল্প
ছোট প্যান্ডেল, বড় বার্তা: রাজশাহীর পূজামণ্ডপে নারীর সম্মানের গল্প

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘ মহাসচিবের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার জাতিসংঘ মহাসচিবের

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পূজামণ্ডপে অস্থিতিশীলতা ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতায় পুলিশ: আইজিপি
পূজামণ্ডপে অস্থিতিশীলতা ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতায় পুলিশ: আইজিপি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির
২০২৬ অর্থবছরে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এডিবির

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাংস্কৃতিক ভিন্নতাই আমাদের শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
সাংস্কৃতিক ভিন্নতাই আমাদের শক্তি: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বসুন্ধরা আই হাসপাতাল ও রোটারি ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসাসেবা
বসুন্ধরা আই হাসপাতাল ও রোটারি ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসাসেবা

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে ১০ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা
গাজীপুরে ১০ লাখ শিশু পাবে টাইফয়েড টিকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের ইয়্যুথ চ্যাঞ্জমেকার হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন শাবির মোফাজ্জল
জাতিসংঘের ইয়্যুথ চ্যাঞ্জমেকার হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন শাবির মোফাজ্জল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিটি মন্দিরে বিএনপি নেতাকর্মীরা রাত-দিন পাহারা দেবে: শামা ওবায়েদ
প্রতিটি মন্দিরে বিএনপি নেতাকর্মীরা রাত-দিন পাহারা দেবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেফতার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বিএনপির বুকিত বিন্তাং শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির বুকিত বিন্তাং শাখার কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে সারাদেশে ৪৯ বিচ্ছিন্ন ঘটনা, গ্রেফতার ১৯
দুর্গাপূজা কেন্দ্র করে সারাদেশে ৪৯ বিচ্ছিন্ন ঘটনা, গ্রেফতার ১৯

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠে আঘাত পেয়ে গোলরক্ষকের মৃত্যু
মাঠে আঘাত পেয়ে গোলরক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফুন বুয়ালোইয়ে ভিয়েতনামে মৃত্যু বেড়ে ১৯
টাইফুন বুয়ালোইয়ে ভিয়েতনামে মৃত্যু বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত
হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় দুর্গাপূজায় শুভেচ্ছা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করল উপজেলা বিএনপি
মোংলায় দুর্গাপূজায় শুভেচ্ছা ও উপহার সামগ্রী বিতরণ করল উপজেলা বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু
হাতিরঝিলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় রিকশাচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় দুর্গাপূজার মণ্ডপ পাহারায় বিএনপি নেতারা
নওগাঁয় দুর্গাপূজার মণ্ডপ পাহারায় বিএনপি নেতারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম
রউফ যেন ‘রান মেশিন’, বললেন ওয়াসিম আকরাম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত
৪৮তম বিসিএস: স্বাস্থ্য ক্যাডারের ২১ জনের সুপারিশ স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার
১১ কেজি মাছের দাম ৪৬ হাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির তালিকায় নতুন ৫ পণ্য, মিলবে লবণ-চা-সাবান
টিসিবির তালিকায় নতুন ৫ পণ্য, মিলবে লবণ-চা-সাবান

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে
প্রশাসনে পদোন্নতির জট খুলছে

নগর জীবন

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর
পিআর পদ্ধতি দেশের জন্য ক্ষতিকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম
নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে জ্বালানি কার্যক্রম

পেছনের পৃষ্ঠা