শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রূপা ও অচেনা এক যুবকের গল্প

বাসার তাসাউফ
প্রিন্ট ভার্সন
রূপা ও অচেনা এক যুবকের গল্প

গল্প

রূপা হয়তো এখন আধুনিক হেয়ার স্টাইলসমেত জেলমাখা চুলের ছিপছিপে সেই যুবককে নিয়ে পুরো শহর চষে বেড়ায়। কিংবা কফি শপের নির্জন ক্যাবিনে বসে কোমল পানীয়ের গেলাসে চুমুক দিয়ে মন ও দেহের উষ্ণতা জুড়োয় সন্তর্পণে। অথবা ডানা মেলে উড়ে বেড়ায় ফ্যান্টাসির দুনিয়ায়। কুয়াশার রূপ ধরে হিম-শীতল শিশিরের জল এসে তাকে ধুয়ে দিয়ে যায়। কাঠগোলাপের ডাল পথের ওপর ফুলকাঁটা ছায়া দোলায়। বেলে হাঁসের পালকের মতো হালকা শরীর নিয়ে আশা-নিরাশার দোলাচলে দুলতে দুলতে আর সব পরিচয় বিলুপ্ত করে নিজ অহমে বিন্দুর মতো মিশে গিয়ে মন ডুবিয়ে রাখে আশ্চর্য এক স্থৈর্য্যরে অতল দিঘির মধ্যে। সেখানে মন্থর গতিতে চলে তার যৌবনতরী আর জীবনটাকে ঘড়ায় তোলা জল বানিয়ে পছন্দমতো গেলাসে গেলাসে ঢেলে ইচ্ছামতো পান করে। কিছু মুহূর্তকে দেয় মুঠোফোনের স্ক্রিনে ইউটিউব ও টিকটকের মৌজমাস্তি। কিছু মুহূর্তকে দেয় রক গানের উপহার। কিছু মুহূর্তকে দেয় কারও নীল চোখে চেয়ে থাকার সুখ। আর কিছু মুহূর্তকে দেয় রেস্টুরেন্টের নির্জন ক্যাবিনে যুবকের মুখোমুখি বসে থাকার আনন্দ। এভাবে বোহেমিয়ান, স্বতঃস্ফূর্ত গতিতে জীবন এগোয় আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজেও বেশ বদলে যায়।

আমার সঙ্গে যখন প্রথম পরিচয় হয়েছিল তখন রূপা ছিল রঙিন ফিতে দিয়ে মাথার চুল দুই ভাগ করে বেঁধে পাঠশালায় যাওয়া এক কিশোরী। লাউ কিংবা পুঁইয়ের মাচায় উড়ে বেড়ানো ফড়িংয়ের মতো চঞ্চল। অবশ্য এখন সে পরিপূর্ণ তরুণী। কৈশোরের চঞ্চল স্বভাবটা পেরিয়ে এসেছে আপন নিয়মে। ঝরনা থেকে নদী হয়েছে গতি হারিয়ে, আর কিশোরী থেকে হয়েছে তরুণী। এখন কলেজ ও ক্যাম্পাস ছাড়া বাকি সময়টা নিজের শোবার ঘর আর পড়ার ঘরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। বারান্দা কিংবা ছাদে যায় না। পাশের ফ্ল্যাটের শারমিনের পুতুলের সঙ্গে সেই যে তার পুতুলটার বিয়ে দিয়েছে, তাকে আর নাইওর আনা হয়নি। ননি, পনি ও টুনি নামের পুতুলগুলো শোকেসে সাজিয়ে রেখেছে সযতনে। ড্রয়িংরুমে রাখা টেলিভিশনটাতে ‘টম এন্ড জেরি’, ‘আলাদিন’, ‘গোপাল ভাঁড়’ দেখে না আর নাওয়া-খাওয়া ভোলে। শাহরুখ খান কিংবা টম ক্রুজকেও এড়িয়ে যায় রিমোট কন্ট্রোল বাটন টিপে। নানারকম গেম খেলতে বাবা অথবা বড় ভাইয়ের মোবাইল ফোনটা হাতে নিয়ে সোফা কিংবা বিছানার ওপর হাঁটু মুড়ে বসে না যখন-তখন। ল্যাপটপ কিংবা স্মার্টফোনটাতে এসএমএস, ইন্টারনেট, ফেসবুক, চ্যাট, ম্যাসেঞ্জার, ইমু, ভাইভার, হোয়াটসআপ আর স্কাইপির মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে কন্টাক্ট করে যায় নিভৃতে। 

রূপা রূপ-লাবণ্যে কৈশোর পেরোতেই অপরূপ হয়ে উঠেছিল। তার রূপ-সৌন্দর্য আমাকে এতটাই আকর্ষণ করত যে, টিউশনের জন্য রূপার বাসায় যাওয়ার সময় আমি তার মুখটা মনে করে লোকাল বাসের ঝক্কি ভুলে যেতাম। ট্রাফিক জ্যামে থেমে থেমে কখন যে তার বাসায় পৌঁছে যেতাম ভাবনাঘোরে সেটা টেরও পেতাম না। আড়ষ্ট আঙুলে কলিংবেলটাতে চাপ দিতেই যেন স্বর্গের দরজা খুলে মর্ত্যরে অপ্সরা আমাকে আমন্ত্রণ জানাত। ঘরে প্রবেশ করে মুখোমুখি বসে তার সান্নিধ্য পেয়ে স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বন্ধু আমিনুলকে ধন্যবাদ দিতেও ভুলিনি। প্রাচীরঘেরা বিশাল সেই বাড়িতে আমি কখনো রূপার নাগাল পেতাম না। আমিনুলই সে ব্যবস্থা করে দিয়েছে। ক্যাম্পাসে বসে একদিন আমিনুলের সঙ্গে কথা হচ্ছিল টিউশন নিয়ে। আমাদের ক্লাসের অনেকেই টিউশন করে। কেবল অভাবের জন্য নয়, শখে। বাড়ির ওপর যাতে চাপ কম থাকে। টিউশন করতে আমার আগ্রহ আছে কিনা আমিনুল জানতে চেয়েছিল। আমি হ্যাঁ সূচক মাথা নেড়েছিলাম। সেদিন বিকালেই আমিনুলের সঙ্গে টিউশন পাওয়ার অভিপ্রায়ে রূপাদের বাড়িতে এসেছিলাম। রূপার বাবা-মায়ের কাছে একটুখানি ভাইভা পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার পর যখন রূপাকে প্রথমবার দেখতে পেলাম তখনই একরাশ আবেশ ছড়িয়ে পড়েছিল মুগ্ধতার। প্রথম দিন পড়াতে গিয়ে তার পাশে বসার পর আমার মনের মাঝে যে মুগ্ধতার সুরধ্বনি তৈরি হয়েছিল তা অটুট ছিল বহুক্ষণ, এমনকি বহুদিনও।

রূপার পড়ার ঘরটা ছিল বেশ গোছানো ও খোলামেলা। মেরুন রঙের প্রশস্ত জানালার পর্দা ভেদ করে উত্তরের ঝিরঝিরে হাওয়া আসত। সেই হাওয়ার সঙ্গে  মিশে আমার নাকে এসে লাগত রূপার শরীরের অনাঘ্রাত ঘ্রাণ। শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বাড়িয়ে আমি তার শরীরের ঘ্রাণ নিতাম। ক্যালকুলাস বই, সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর আর খাতা মেলে রূপা নির্লিপ্ত বসে থাকত। ক্যালকুলাসের দুর্বল বিষয়গুলো আমি বুঝিয়ে দিতাম। ভালো ছাত্রীর মতো তার দৃষ্টি বইয়ের পাতায় আর আমার দৃষ্টি তার মুখের ওপর নিবদ্ধ থাকত। মাঝেমধ্যে শাড়ি পরে রূপা পড়তে আসত। কুঁচি দিয়ে পরা গাঢ় নীলরঙের শাড়িতে রূপাকে তখন নীলপরীদের মতো মনে হতো। তার মুখের ওপর থেকে চোখ সরিয়ে ক্যালকুলাসের ইন্টিগ্রেশন করাতে করাতে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘রূপা নামের মানে জানো?’

‘না।’ ছোট করে জবাব দিয়েছিল রূপা। তবে মুখে নয়, মাথা নেড়ে।

‘নিজের নামের মানে জানো না!’ এ কথাটা একটু বিস্মিত কণ্ঠে বলেছিলাম আর মনে মনে বলেছিলাম ‘তুমি তো রূপা নও, হীরে।’

কিছুক্ষণ চুপ থেকে আবার জিজ্ঞেস করেছিলাম, ‘হুমায়ূন আহমেদের ‘রূপা’ বইটা পড়েছ?’

‘না, পড়িনি। তবে বইটার কথা শুনেছি। আমাকে বইটা এনে দেবেন, প্লিজ?’ রূপা ছোট বাচ্চার মতো আবদার করেছিল।

‘আচ্ছা।’ বলেই আমি একবাক্যে রাজি হয়ে গিয়েছিলাম।

পরদিনই বইটা কিনতে নীলক্ষেতে চলে গিয়েছিলাম। আমি থাকতাম আজিমপুর। রূপার পরীক্ষার সেন্টার ছিল ইডেন কলেজে। সেদিনই ছিল রূপার শেষ পরীক্ষা। এরপর আর রূপাকে পড়াতে যেতে হবে না। হাতে আছে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। নীলক্ষেতের সব দোকানে তন্ন তন্ন করে বইটি খুঁজলাম। কিন্তু কোথাও পেলাম না। শুধু ‘রূপা’ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের অন্য প্রায় সব বই পাওয়া গেল। যে দোকানে গিয়ে চাইলাম সে-ই বলে দিল- ‘ছিল, শেষ হয়া গেছে। হুমায়ূন আহমেদের অন্য বই আছে, এগুলা নেন।’

‘না রে ভাই, আমার রূপা চেয়েছে; তাকে হুমায়ূন আহমেদের রূপাকেই এনে দিতে হবে।’

দোকানির দিকে তাকিয়ে আমি অনুচ্চস্বরে কথাগুলো বলে অন্য দোকানের সামনে এসে দাঁড়ালাম। এই দোকানেও নেই। কী করা যায়? আমাকে বিমর্ষ দেখে দোকানি সান্ত্বনা দিল, ‘দেখুন কোথাও পেতেও পারেন।’

‘সব দোকানেই তো খুঁজলাম।’

‘বাংলাবাজারে চলে যান। ওখানে পাবেন।’

‘রূপা’ বের করেছে অন্যপ্রকাশ। বাংলাবাজারে তাদের বিক্রয় কেন্দ্র আছে। ওখানে গেলে যে পাব তা নিশ্চিত। কিন্তু আমার যে ওখানে যাওয়ার সময় নেই। আজ রূপার শেষ পরীক্ষা। কাল থেকে আর তার সঙ্গে আমার দেখা হবে না। এর মধ্যেই ঘড়িতে ১২টা বেজে গেছে। এক ঘণ্টা পরই রূপার পরীক্ষা শেষ হয়ে যাবে। সে বাসায় পৌঁছার আগে আমি তার হাতে বইটা দিতে চাই। হল থেকে বের হয়ে তার জন্য বইটা হাতে নিয়ে আমাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে সে কীরকম সারপ্রাইজড হয়, কতটা খুশি হয়, আমি সেটা দেখতে চাই। আরও দুয়েকটা দোকানে খুঁজলাম। তবু পেলাম না। এখানে পাব না বোধহয়। নীলক্ষেত থেকে বাংলাবাজার মোটামুটি দূরের পথ। না পেলে ওখানেই যাব। রূপার জন্য শুধু বাংলাবাজার কেন, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো হন্যে হয়ে বিশ্বসংসার তন্ন তন্ন করে ১০৮ নীলপদ্মও আনতে পারি।

‘তোমার জন্য অসীম শূন্যে উড়তে পারি, হতে পারি শঙ্খচিল

মেঘের শরীর ছুঁয়ে ছুঁয়ে আকাশ থেকে আনতে পারি নীল।’

কবিতার এই লাইনগুলো কোন কবির লেখা যেন? থাকগে, কবির নাম খুঁজে বের করা এখন আমার কাজ না। এখন আমার কাজ হলো, রূপাকে খুঁজে বের করা। ফুটপাত, ঝুপড়ি, গলিঘুপচি সবখানে খুঁজলাম। কোথাও পেলাম না। একজন কলেজ স্টুডেন্ট হয়তো এতক্ষণ আমাকে ফলো করছিল। সে আগ বাড়িয়ে আমার কাছে এসে বলল, ‘ভাইয়া! আপনি অনেকক্ষণ ধরে কী খুঁজছেন?’ 

আমি যা খুঁজছি তাকে বলে দিলাম অসংকোচে। সেও সাহস করে আমাকে বলল, ‘একটা দোকান আছে, সেখানে পেতেও পারেন।’

আমি বেশ উল্লসিত হয়ে বললাম, ‘সেই দোকানটা কোন্ দিকে?’

‘এ রাস্তা ধরে সোজা যাবেন। তারপর বামদিকে ঘুরবেন, খাবারের দোকান দেখবেন একটা। আরেকটু এগিয়ে গেলে একটা টং দোকানে রূপা বইটি পাবেন।’

‘ধন্যবাদ।’ বলেই আমি ছেলেটার দেখানো পথে এগিয়ে গেলাম। তার কথামতো গেলাম সেই দোকানে। সমুদ্র মন্থনের পর মণি পাওয়ার মতো বইটাও পেয়ে গেলাম। খুশিতে আত্মহারা হয়ে বইটা শূন্যে ছুড়ে আবার লুফে নিয়ে ক্রিকেট ম্যাচে ক্যাচ ধরার মতো উল্লাসে চিৎকার দিলাম। বইটা নিয়ে আমাকে এতটা আনন্দিত হওয়ার মর্মার্থ পথের লোকজনেরা বুঝতে পারল না। সবাই তাচ্ছিল্যের দৃষ্টি মেলে তাকিয়ে রইল। কেউ কেউ তো অনুচ্চ স্বরে বলেও ফেলল, ‘পাগল নাকি!’

কে আমাকে কী বলল সেদিকে আমার মোটেও খেয়াল নেই। আমার খেয়ালে এখন দুই রূপা। লোকজনের কুটিল দৃষ্টি এড়িয়ে, রাজপথ মাড়িয়ে আমি ইডেন কলেজের গেটে এসে দাঁড়ালাম। কিছুক্ষণ পরই হল থেকে বেরিয়ে এলো রূপা। আমি তার কাছে এগিয়ে গেলাম। কিন্তু রূপা আমার দিকে না এসে ডান দিকের পথ ধরে আধুনিক হেয়ার স্টাইলে জেলমাখা চুলের ছিপছিপে এক যুবকের কাছে এগিয়ে গেল। সেই যুবকের হাতেও আছে রূপা বইয়ের একটি কপি। বিস্মিত হলাম। রূপা যুবকটির হাত ধরে উত্তরদিকের পথ দিয়ে হেঁটে চলে যেতে লাগল। এদিকে আরেক রূপা আমার হাতের মুঠোয় বন্দি হয়ে রইল।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
ফুলচাষী
ফুলচাষী
কাগজের নৌকা
কাগজের নৌকা
জড়ো করি ঝড়ো রাতের তারা
জড়ো করি ঝড়ো রাতের তারা
বই পরিচিতি
বই পরিচিতি
জনক ও কালো কফির অন্তর্বয়ান
জনক ও কালো কফির অন্তর্বয়ান
টান
টান
মৎস্যকুমারী জলাধারে
মৎস্যকুমারী জলাধারে
বৃষ্টি যখন এসেছিল
বৃষ্টি যখন এসেছিল
ওটুকু আকাশ আমার
ওটুকু আকাশ আমার
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
মাইন্ডসেট
মাইন্ডসেট
সর্বশেষ খবর
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল

নগর জীবন