শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

বগুড়ার কবি ও সাহিত্যিক

ষাট থেকে শূন্য দশক

শিবলী মোকতাদির
প্রিন্ট ভার্সন
ষাট থেকে শূন্য দশক

দোয়েলের শিস শুনতে গেলে বেঁচে থাকতে হয়, এই পৃথিবীতেই বাঁচতে হয়। কারণ দোয়েলও এই পৃথিবীর বাসিন্দা। বাঁচতে হয়, সহবাসিন্দার দিকে তাকাতে হয়, তাকে মনে নিতে হয়, তবেই শোনা যায় দোয়েলের শিস, সে খুব ভাগ্যের ব্যাপার। সবার ভাগ্যে তা হয় না, কেননা সবাই দোয়েলের সহবাসিন্দা নন।

আধুনিক কবিতার মৌল সারবত্তা উৎকর্ষ ও পরিধির দিক থেকে বহুধা-জ্ঞাপক ও ঋদ্ধিমান হয়েছে ষাটের দশকে এসে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ধারার ও ধাঁচের সাহিত্যিক আন্দোলনের নির্যাসিত প্রবাহমানতায় বাংলা কবিতার মানচিত্র বদলে গেছে অনেকখানি। এই বদলের ধাক্কায় আধুনিক কবিতার অন্তর্লীন মোহিনী-স্পর্শ, এর অভ্যন্তরীণ অন্তর-গূঢ় চেতনা-রসে আপ্লুত হয়েছিলেন বগুড়ার সে সময়ের অনেক স্পর্ধী তুর্কি তরুণ।

ষাটের দশকে সৃষ্টি হওয়া অনেক অনেক দিকপাল যারা সত্যিই বগুড়ার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন কথাসাহিত্য বা কবিতায়। আমরা তাদের চিনি, জানি। কারও ক্ষেত্রে বৃহৎ পরিসরে, কাউকে বা ক্ষুদ্র আয়তনে। কিন্তু এমনও অভাগা, অচ্ছুত, নিরপেক্ষ, নির্দলীয়, চাপা আর গোপন কবি, লেখকের গুপ্ত হাহাকারে আজও বিজলি-বাতাস ভারী হয়ে আছে। বলি সেই কবি, তার নিজ সময়ে খানিকটা আলোচিত, আলোকিত হলেও আজ সময়ের সর্বনামে ঝুলে আছেন। তিরতির করে কাঁপছে তাঁর নামটি কেবল মৃদুমন্দ দু-একজন রাখাল প্রেমিকের কোষের কমনীয় দ্বারে।

ষাট দশকে যাঁরা আত্মপ্রকাশ করেন তাঁরা হলেন- ফারুক সিদ্দিকী, কাজী রব, বজলুল করিম বাহার, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, সাহেদুর রহমান, মনোজ দাশগুপ্ত, সাইফুল ইসলাম, সাম হেদায়েতুল্লাহ, রেজাউল করিম চৌধুরী, খন্দকার আব্দুল রহিম হীরু, এম আর আখতার মুকুল। এখানে আরও দুজনের নামোল্লেখ করতে চাই বা করা উচিত, তাঁরা বিভিন্ন জেলার অধিবাসী হলেও তাঁদের সাহিত্যযাত্রা শুরু বগুড়ায়। তাঁরা হলেন- কবি মহাদেব সাহা এবং কবি শাহনূর খান।

ষাট দশকে বগুড়া জেলার লেখক যাঁরা জীবিকাসূত্রে বাইরে অবস্থান করেছেন তাঁদের মধ্যে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আন্ওয়ার আহমদ অন্যতম।

ষাটের দশকে আরও যাঁরা বগুড়ার সাহিত্যভূমিতে পা রেখেছিলেন তাঁরা হলেন- নূর মোহাম্মদ তালুকদার, মুহম্মদ রহমতুল বারী, মোস্তফা নূরউল ইসলাম, মিনতি কুমার রায় প্রমুখ। আবার ষাটের একেবারে শেষ পর্যায়ে আরও দু-একজন লেখকের নাম পাওয়া যায়। তাঁরা হলেন- আবদুর রফিক খান, আরেকজন লেখক সালেহা চৌধুরী।

অগ্রসরমানতায় যে কোনো নতুন সূত্র তুমুল উৎপাত সৃষ্টি করে। এই বর্ধিত কালের দিকে ছুটে যাওয়া, অবিশ্বাস থেকে ক্রমশ উত্থাপিত বিশ্বাসের দিকে আমাদের সামনে ফুটিয়ে তোলে দারুণ আর দীপ্ত ভোরবেলা। সত্তরের দশক মনে হয় তেমনি নি-িদ্র, দৃঢ় প্রতিজ্ঞাপূর্ণ, আবার ঘটনাচক্রে কখনো হতাশায় হাতরে হাতরে ক্ষয়ে যাওয়া পথ অতিক্রমণের ইতিহাস।

১৯৭৪-এ ‘অনুকাল লেখক গোষ্ঠী’র ছায়াতলে বেশ কিছু তরুণ লেখক একত্রিত হন। সমাজ, প্রেম এবং যুদ্ধ-উত্তর নতুন স্বদেশ চেতনায় তাঁদের লেখালেখি এগোতে থাকে। এই দশকে যাঁরা সাহিত্যচর্চা শুরু করেন তাঁরা হলেন- মনজু রহমান, রায়হান রহমান, আবদুর রাজ্জাক, শোয়েব শাহরিয়ার, মাহমুদ হাসান, জি এম হারূন, পুটু আখতার, মোস্তফা আলী, আফরোজা জাহান, সুজন হাজারী, মতিয়ার রহমান, সাজাহান সাকিদার, হোমায়রা নাজনীন সোমা, অমিয় সাহা, মীর আবদুর রাজ্জাক, খালিকুজ্জামান ইলিয়াস, ফারুক ফয়সল প্রমুখ।

দেশের উত্তরাঞ্চলের মধ্য গগনের অতি স্নিগ্ধ আর শীতল শরমেভরা অদ্ভুত এক শহর ‘বগুড়া’। আশির মধ্যভাগে এ শহরে একসময় দাপিয়ে বেড়িয়েছেন একঝাঁক তুর্কি-তরুণ কবি। সময়ের পালাবদলের উচ্ছ্বাস তাদের চোখেও লক্ষ করা গিয়েছিল প্রতিশ্রুতির চন্দ্রিমার স্বপ্ন। সেইকালে তাঁদের চিরসবুজ, দীপ্তপ্রাণ আবির্ভাবে নড়েচড়ে বসেছিল পুরো দেশ। তারা তাদের মেধা, মনন, লেখনী দিয়েই জাবেদা খাতায় নাম তুলিয়েছিলেন, চিহ্নিত হয়েছিলেন স্ব-স্ব কবিতার টোনের টংকারে।

তাঁরা হলেন- শেখ ফিরোজ আহমদ, মাসুদ খান, আশীষ-উর-রহমান শুভ, আজিজার রহমান তাজ, সুকুমার দাস, প্রদীপ মিত্র, পলাশ খন্দকার, ফখরুল আহসান, জয়ন্ত দেব, বিদ্যুৎ সরকার, আবদুল্লাহ ইকবাল, রাহমান ওয়াহিদ, মাহমুদ হোসেন পিন্টু, সাকিব হাসান, পান্না করিম, শের আফগান শেরা, ড্যারিন পারভেজ, গাজী সারোয়ার, খাদিজা এলমিস, আবদুর রউফ খান, খন্দকার বজলুর রহিম, সারোয়ার হোসেন বিকাশ, মনসুর রহমান, আবদুর রশিদ, আবদুর রহিম বগরা, ফেরদৌসুর রহমান রিটা।

গৌরবময় নব্বয়ের দশক কবিতার একটি যুদ্ধক্ষেত্র যা তরুণ টগবগে মন ও মেধায় পূর্বসূরিদের অতিক্রম করার এক তীব্র প্রস্তুতি। আর সেইসব কবিরা যাঁরা অনুভব এবং দৃষ্টির সামনে কলম নামক একটি অস্ত্রের সঞ্চরণে সাদার ভিতর শব্দের রেখাঙ্কন করে তুলেছেন সৃষ্টির তুমুল উন্মাদনার কাল, স্ফুরিত স্ফুলিঙ্গের চমকে কুসুমি বাহার বিচিত্র বিস্ময়। সেই টগবগে প্রতিভামণ্ডিত কবিদের কাতার কতটা দীর্ঘ ছিল আজ ভাবতে বসলে অবাক হতে হয়! যারা সকলেই ছিলেন আলোচ্য এবং বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

নব্বই দশকের কবি, লেখকদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য- শিবলী মোকতাদির, শামীম কবীর, বায়েজীদ মাহবুব, খৈয়াম কাদের, পিয়াল খন্দকার, অমিত রেজা চৌধুরী, আরিফ রেহমান, তৌফিক জহুর, সাজ্জাদ বিপ্লব, সুপান্থ মল্লিক, মতলেবুর রহমান, সেলিম রেজা সেন্টু, আমির খসরু স্বপন, আবদুল খালেক, সাকিল আহমেদ, মান্নান আরজু, হাবীবুল্লাহ জুয়েল, কবীর রানা, সাকিব হাসান, মিতা নূর, মানিক মাহমুদ, জি এম সজল, জে এম রউফ, মাইনুক ফারুক, এস এ রহমান, সাহাব উদ্দিন হিজল প্রমুখ।

দশকের দুন্দুভি বাজিয়ে কালে কালেই উদয় হয়েছেন, হচ্ছেন কবিতার জাতকগণ। বিচিত্র অর্থেই তারা অবচেতনে উদাসীন পাঠকের মনে, মননে, মগজে উঁকিঝুঁকি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাদের আগমন বার্তা। যাপিত জীবনের নিংড়ানো গল্পকেই ধন করে দর্শনাশ্রিত হয়ে তাঁরা লিখছেন। তাতে ধরা পড়ছে নান্দনিক অভিজ্ঞতার প্রতিফলন। প্রথাভাঙা- বলাটা যেমন সহজ, করাটা দুষ্কর। আর দুঃসাহসিক কাজে হাত দিয়ে তাঁরা কবিতায় আনতে চাচ্ছেন নতুন মোচড়।

এ সময়ে শূন্য দশকে যারা উজ্জ্বল পদচারণায় মুখর করে তুলেছিলেন সাহিত্যের অঙ্গন তাঁরা হলেন- অনন্ত সুজন, এমরান কবির, মাহমুদ শাওন, মামুন রশীদ, ইসলাম রফিক, তালাশ তালুকদার, সরফরাজ স্বয়ম, প্রান্তিক অরণ্য, ঈশান সামী, সাজ্জাদ সাইফ, অরণ্য প্রভা, ইন্দ্রজিৎ সরকার, আহমেদ জুয়েল, রাহাত রিটু, আবদুর রাজ্জাক বকুল, অচিন্ত্য চয়ন, নাহিদ হাসান রবিন, বিধান সাহা, কামরুজ্জামান মাসুম, লিটন সাহা, শাহন-ই-জেসমিন ডরোথী, আমিনুর রহমান আকাশ, সেলিনা শিউলি, তাসলিমা পারভীন বিউটি, মুহম্মদ আবদুর রশিদ, সায়রা হেলাল প্রমুখ। মফস্বল শব্দটার সঙ্গে ঘোরতর বিরোধ আছে আমার। তবু এ কথা অনিবার্য যে, কেন্দ্র ঢাকায় থাকলে যে সুযোগ-সখ্যতা, ট্যালেন্টের দাম পাওয়াটা যত সহজে হয়, বগুড়া শহরে তা কিছুটা বিরল। আর এখান থেকেই জন্ম নেয় অভিমানের, অলসতার। নির্লিপ্ত হতে হতে, উদার হতে হতে, ছাড় দিতে দিতে তারা একসময় নিজেদেরই ছারখার করে দেন। গোপনে লেখেন বটে, জিজ্ঞাসিলে বলে- কী হবে এসব করে? হাতে গোনা দু-চারজন ছাড়া বগুড়ার অধিকাংশ কবি-লেখকদের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটেছিল এবং ঘটছে। মানুষের মানবতা এবং মানবিক মূল্যবোধকে তারা ধারণ করে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, ছড়া, প্রবন্ধে নিসর্গের প্রতিটি বস্তুর মধ্য দিয়ে ঘোষিত করেছেন তা অকপটে। হতাশা, অস্থিরতা, চিরন্তন প্রেম এবং ক্ষুধাকে পাশাপাশি বিপ্লবের মাত্রায় যুক্ত করেছেন। সঙ্গে প্রকৃতি, নারী এবং নিঃসঙ্গতা। বগুড়ার বিগত পাঁচ দশকের (ষাট থেকে শূন্য) অধিকাংশ কবি-লেখকদের লেখনীর মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায় নিসর্গের সংলাপ, সীমানাবিহীন অন্ধকারে নির্মম জ্যোতির ব্যাপ্তি কিংবা চৈতন্যের উত্থান-পতন। জন্মভূমির প্রিয় মৃত্তিকার গন্ধ, ধুলো ওড়া প্রান্তর, সবুজ বৃক্ষলতা। যাদের কাছে লেখা মানেই একটি আর্তনাদ, একটি হাহাকার, একটি অন্তর্গত ক্রন্দন ধ্বনি। একটি দহন, একটি অন্তর্নিহিত অথচ বিশাল ব্যাপ্তিময় অগ্নিপথ, দৃপ্ত উচ্চারণ।

[নোট : ক্ষুদ্র পরিসরে এ লেখায় বিস্তারিত ধরা গেল না অনেক কিছুই, মনের অজান্তে অনেকের নাম লিপিবদ্ধ করতে পারলাম না। এ দীনতা আমার। এটা সাচ্চা ইতিহাস নয়। সেটা তৈরিতে তথ্য দিয়ে সাহায্য করুন।]

এই বিভাগের আরও খবর
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
বুড়িগঙ্গা হত্যায় আমরা শতভাগ সফল হয়েছি
নিশীথিনী...
নিশীথিনী...
কাজী নজরুল সমকালের চোখে
কাজী নজরুল সমকালের চোখে
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
আগুন
আগুন
হৃদয়ের দোষ কী
হৃদয়ের দোষ কী
পর্যটনের পাহাড়
পর্যটনের পাহাড়
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৭৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৭৩

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

উল্লাপাড়ায় আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
উল্লাপাড়ায় আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

গঠন করা হতে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩
গঠন করা হতে পারে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

লক্ষ্মীপুরে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
গণধর্ষণের হুমকির প্রতিবাদে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কুইজ প্রতিযোগিতায় ৪০ শিক্ষার্থী পুরস্কৃত
লক্ষ্মীপুরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কুইজ প্রতিযোগিতায় ৪০ শিক্ষার্থী পুরস্কৃত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুচকাওয়াজ ঘিরে বেইজিংয়ে সাজসাজ রব, কড়া নিরাপত্তা
কুচকাওয়াজ ঘিরে বেইজিংয়ে সাজসাজ রব, কড়া নিরাপত্তা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন স্টইনিস
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন স্টইনিস

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে ভৈরব নদে মাছের পোনা অবমুক্ত
মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে ভৈরব নদে মাছের পোনা অবমুক্ত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপেও দারুণ কিছু করবে বাংলাদেশ : বিসিবি সভাপতি
এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপেও দারুণ কিছু করবে বাংলাদেশ : বিসিবি সভাপতি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১৪০০ ছাড়াল
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১৪০০ ছাড়াল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগে জাপানের শীর্ষ সিইও’র পদত্যাগ
অবৈধ ‘সাপ্লিমেন্ট’ কেনার অভিযোগে জাপানের শীর্ষ সিইও’র পদত্যাগ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিল দল থেকে বাদ পড়ার কারণ চোট নয়, দাবি নেইমারের
ব্রাজিল দল থেকে বাদ পড়ার কারণ চোট নয়, দাবি নেইমারের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে বহিরাগত-অতিথি অবস্থানে নিষেধাজ্ঞা
ঢাবির হলে বহিরাগত-অতিথি অবস্থানে নিষেধাজ্ঞা

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

১০ বছর আত্মগোপনে থেকেও শেষ রক্ষা হয়নি
১০ বছর আত্মগোপনে থেকেও শেষ রক্ষা হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা সমাধানের প্রক্রিয়া চলমান : শিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতা সমাধানের প্রক্রিয়া চলমান : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে বৃদ্ধার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২১৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২১৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় র‍্যাবের হাতে আটক কথিত ‘জিনের বাদশা’
ভোলায় র‍্যাবের হাতে আটক কথিত ‘জিনের বাদশা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জাতীয় পার্টি ফ্যাসিবাদকে সহায়তা করেছে, আইনানুযায়ী বিচারের আওতায় আনা উচিত’
‘জাতীয় পার্টি ফ্যাসিবাদকে সহায়তা করেছে, আইনানুযায়ী বিচারের আওতায় আনা উচিত’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে চার স্বর্ণের বারসহ আটক ১
যশোরে চার স্বর্ণের বারসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পাকিস্তানের হার্ডহিটার ব্যাটার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন পাকিস্তানের হার্ডহিটার ব্যাটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি বুধবার
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত
টাকার ‘বিনিময়ে নথি হস্তান্তর’, কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর