শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

এমরান কবির
প্রিন্ট ভার্সন
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

গল্প

মুখ দেখা যায় না এমন অন্ধকারেও আমি বড় চাচার মুখটি স্পষ্ট দেখতে পাই। কতদিন পর দেখা মনে করতে পারি না। বয়সের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। কিন্তু রাশভারীভাব ও গাম্ভীর্য একটুও কমেনি।

গাড়ি থেকে নামতেই বড় চাচা এসে হাত ধরলেন আমার। মাথায় হাত বুলালেন। এতটা ক্যাজুয়াল হতে তাঁকে কেউ কখনো দেখেছে কি না সন্দেহ। শুধু আমার বেলাতে ব্যতিক্রম। আমি স্থির ও নির্বিকার তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকলাম। দেখলাম স্বচ্ছ চশমার কাচ ঘোলা হয়ে উঠছে। এ দৃশ্য দেখে আমি বাইরে বাইরে স্বাভাবিক দেখালেও ভিতরে ভিতরে হকচকিয়ে যাচ্ছি। আমার রাশভারী-গম্ভীর চাচার চোখে পানি!

বাড়িতে এসে আমার চোখেও কি পানি এলো! আমার শৈশব, তারুণ্য, যৌবনের শুরু- সবই তো এখানে। আমার নিঃশ্বাস মিশে আছে এখানে। নিমের গাছগুলো কত বড় হয়ে গেছে! বলা যায় তারা এখন পূর্ণ যুবতী। যখন গাছগুলো উঠোনে লাগানো হচ্ছিল, তখন আমাদের যৌথ পরিবারের সবাই মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছিল। বাড়ির ভিতরে কেউ নিমগাছ লাগায়? কিন্তু বড় চাচার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কখনো কেউ কিছু বলবে তা কী করে হয়! বড় চাচাই একসময় বললেন, বাড়িতে নিমগাছ থাকলে অসুখ-বিসুখ কম হয়।

আমার কত যে স্মৃতি ওই নিমবৃক্ষের ছায়াতে! ঝিরিঝিরি পাতার হালকা দোলায় আমার কত আবেগ কত উষ্ণতা! জোসনায় তার কী যে রূপ! এই নিমবৃক্ষের জোসনায় ভিজে ভিজে কত কথা হয়েছে রাতের বিভিন্ন প্রহরের সঙ্গে তার কোনো হিসাব নেই। কে জানত এসব আমি আর নিমবৃক্ষের ওই ঝিরিঝিরি পাতা ছাড়া! আর ডালে বসে থাকা কয়েকজন রাতজাগা পাখি!

বড় চাচা ফোনে বললেন কাকে যেন, ‘হ্যাঁ। এসেছে। আমার কাছে এখন।’ বাবা অথবা মা হবেন। এর চেয়ে বেশি কথা চাচা বলবেন না। কেউ জিজ্ঞেসও করবে না।

দুপুরে খেয়ে একটু শুয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি দরজায় ঋজু ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে ডোনা। বিস্ময়ের ঘোর কাটে না আমার! ডোনা এখানে এলো কীভাবে? কীভাবে জানল আমি এখানে এখন! প্রধান ফটক পার হয়ে এতগুলো দরজা আর স্পেস পার হয়ে নিমবৃক্ষের ছায়া মাড়িয়ে! কীভাবে? কেউ তাকে আটকালো না! নিমবৃক্ষের ফাঁক দিয়ে বিস্তৃত উঠোনে ছড়িয়ে পড়া ঝিরিঝিরি আলো-ছায়ায় সে থমকে দাঁড়াল না একটু! নাকি দাঁড়িয়েছিল!

ডোনা স্থির দৃষ্টি দিয়ে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। চোখে তার অভিমানের দীপ্তি। ক্রমেই সে দীপ্তি রাগে রূপান্তরিত হতে লাগল। তারপর স্পষ্ট ক্রোধ। ফরসা গাল লাল হয়ে উঠল।

আমি উঠে বসে তাকে বলতে চাইলাম, ‘শোনো ডোনা। ইরার বিষয়টা তোমার শোনা দরকার। তাকে নিয়ে যে কথা চাউর হয়েছিল তা মিথ্যে। তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। কিংবা সে আদৌ অন্তঃসত্ত্বা ছিল কি না তাও নিশ্চিত নয়।’

ডোনা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এবং রুদ্ধশ্বাসে দৌড়ানো শুরু করেছে। আমার কথা শুনছেই না। আমিও তার পিছে পিছে দৌড়ানো শুরু করেছি।

বড় উঠোন পেরিয়ে মূল ফটকের দিকে যাওয়া লন ধরে রুদ্ধশ্বাসে দৌড়াচ্ছে ডোনা। আমি তার পিছে পিছে। দৌড়াতে দৌড়াতে নিমবৃক্ষের ছায়ায় এসে থমকে দাঁড়িয়েছি আমি।

বড় চাচাকে আজ বেশি গম্ভীর মনে হচ্ছে, ‘কোথায় যাও ওদিকে?’

আমি ডোনার চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করি। মুখে কিছু বলতে পারি না। বড় চাচা বলেন, ‘কেউ নেই ওদিকে।’

কিন্তু আমি জানি ওদিকে কেউ আছে। ডোনা অথবা ইরা। অথবা অপসৃয়মাণ নিমবৃক্ষের ছায়া।

সন্ধ্যার পর বের হই কর্মযজ্ঞ দেখতে। বিশাল চাতাল আমাদের। অসংখ্য শ্রমিক কাজ করছে। দিনরাত সমান এখন। আমার সঙ্গে নীরাপু। বড় চাচার মেয়ে। বিয়ের বছর না পেরোতেই বিধবা হয়ে যাওয়া নীরাপু কয়েক মাস হলো বাবার বাড়িতে। বড় চাচা চাননি সংক্ষিপ্ততম সংসারের কোনো স্মৃতি তার মেয়ের অন্তরে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধুক।

কোথাও ধান ছড়ানো হচ্ছে, কোথাও শুকানোর জন্য নেড়ে দেওয়া হয়েছে, কোথাও সিদ্ধ হচ্ছে। আমরা হেঁটে হেঁটে এই অপরূপ কর্মযজ্ঞ দেখছি। নীরাপু আমার হাত ধরে ঘনিষ্ঠ হয়ে হাঁটছে আর খলবল খলবল করে কথা বলছে। কিন্তু কোনো কথা আমার কানে ঢুকছে না।

এক মধ্যবয়সি মহিলা আমাকে ইঙ্গিত করে নীরাপুকে নীচুস্বরে জিজ্ঞেস করল, ‘জামাই?’

নীরাপু ডান হাতটা তার বাম হাতের ভিতরে পেঁচিয়ে ধরে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, ‘হ্যাঁ।’

ফেরার সময় স্তূপ করে রাখা ধানের বস্তার সঙ্গে আমাকে ঠেসে ধরে বুকের ওপর ঝুঁকে এসে নীরাপু বলল, ‘তুই এত কার কথা ভাবিস রে? ইরা না-কি ডোনা?’

শেষের ভঙ্গিটা যেন তাচ্ছিল্যের। ইরার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার গুজব আর ডোনার অভিমান সবকিছু ওলোট-পালোট করে দিয়েছিল। অন্তঃসত্ত্বার অভিযোগ নিয়ে ইরার পরিবারের নিখোঁজ হওয়া আর ডোনার অভিমানী আত্মহত্যা যেন নীরাপুকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।

‘বলতো ইমু, ইরার সঙ্গে তোর কি সত্যি সত্যি...।’ কথাটা শেষ করতে দিই না আমি। ভস্মদৃষ্টিতে তাকিয়ে নীরাপুকে বুকের ওপর থেকে ঠেলে তুলে আলো-আঁধারির দিকে হেঁটে যেতে যেতে বলি, ‘নীরাপু, যার যা অধিকার তাকে সেটা দেওয়া উচিত কি-না বলো?’

নীরাপু উদীয়মান চাঁদের আলোর দিকে তাকিয়ে ঠোঁট টিপে হাসতে হাসতে বলল, ‘কথা ঘোরাচ্ছিস কেন?’

আমি নীরস মুখে বলি, ‘কথা ঘোরালাম কই! যা সত্যি তা বলতে পারব না?’

নীরাপু খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে প্রায় বুক ছুঁয়ে আমার চোখে চোখ রেখে বলল, ‘অধিকার কেউ কাউকে দেয় না ইমু।’ তারপর আস্তে আস্তে আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলল, ‘অধিকার আদায় করে নিতে হয়। বুঝিস না?’

রাতে খেয়ে-দেয়ে ঘরে ঢোকার আগে নীরাপু হঠাৎ দড়ি খেলার মতো করে ওড়না দিয়ে আমার পিঠে লাগিয়ে টান দিয়ে কাছে টেনে নেয়। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাল তাল কোমলতার ভিতরে ডুবে যেতে যেতে শুধু শুনতে পাই, ‘কাল তোর চাচাকে বলবি তোর অধিকারের কথা।’ আমি ওই কোমল সমুদ্রের নির্জন কোলাহল আর সুনামি-সুবাসের অতল গহ্বর থেকে ফিরে আসতে আসতে বলি, ‘ঠিক আছে নীরাপু।’

চাচাকে পরদিন স্পষ্ট করে বললাম, ‘ধানের এই গন্ধটা দুর্গন্ধ লাগছে। সুবাস হয়ে আসছে না। দম বন্ধ হয়ে আসছে আমার। কারণ এই ধান পরিপূর্ণরূপে আমাদের নয়। এর ভিতরে অন্যের ধান রয়েছে। যার যে জমি তা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’

বড় চাচার সামনে এত দীর্ঘ বাক্য কেউ কোনো দিন ব্যয় করেনি। কোনো উত্তরের আশা করিনি আমি। তাঁর সামনে থেকে চলে এসেছি কথাটা বলেই। বাকিটা তাঁর ইচ্ছে। কিন্তু ইচ্ছেটা কখনো জাগবে কি-না জানি না। এতদিনে যেহেতু জাগেনি। এমনকি অন্যের জমি আমাদের দখলে থাকলেও কখনো ন্যায়-অন্যায়ের গ্লানি তাঁর ভিতরে দেখিনি আমি। সে অনেক কথা। আজ এভাবে বলাতে কাজ না হলে আবারও বলব। আরও দৃঢ়ভাবে।

দুপুরবেলা ভাত ঘুমের সময়ে নীরাপু এলেন। ‘দেখ তো ইমু কেমন লাগছে আমাকে’ শাড়ির আঁচল ওড়াতে ওড়াতে ডানে বামে দুলতে দুলতে বললেন নীরাপু। আমি একবার তার দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলাম। নীরাপুকে গ্রিক দেবীর মতো লাগছে। তার শরীর থেকে এক মোহনীয় সুবাস ভেসে আসছে। কিন্তু সেটা আমার নাকে লাগলেও হৃদয় স্পর্শ করছে না। আমার নাকে এসে লাগছে ধানের গন্ধ। আমি চেয়েছিলাম ধানের এই গন্ধ সুবাস হয়ে আমার কাছে আসুক। কিন্তু অন্যের ধান থাকলে নিজের ধানে সুবাস থাকে না। গন্ধ থাকে। কখনো কখনো সে গন্ধ থেকে দুর্গন্ধ বের হয়।

‘ইরা পরলে তো খুব কাব্যি করতি। ডোনা বললে তো তার ভিতরে ডুবে যেতি। যেতি না?’ নীরাপু কৃত্রিম রাগ দেখায়। তারপর বুক ছুঁইছুঁই দূরত্বে এসে কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলে, ‘দেখ, শাড়িটার রং ধানের পাতার মতো। আমার খুব পছন্দ। তোর?’

অসীম নীরবতা খেলা করে ওই ভরদুপুরের রোদের ভিতরে। নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে ওই নীরবতা কতটুকু প্রবেশ করে জানি না। কখনো কখনো নীরবতাও কোলাহলের কারণ হয়ে ওঠে। হয়তো উঠোনের নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে লিরলিরানি বাতাস বইছে। তার ভিতরে শুরু হয়েছে হেমন্তের কোলাহল।

মনে হলো এই দুপুরের হেমন্তে হালকা বাতাসে কিছু খড় বিচালি উড়ে উড়ে যাচ্ছে। না হলে কেন নীরাপুর শাড়ির আঁচল আমার নাকে-মুখে হালকাভাবে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাবে!

‘সত্যি করে বলবি, ইরার কি হেমন্ত হয়েছিল?’

এই প্রথম আমি নীরাপুর চোখে চোখ রেখে বলি, ‘না। নীরাপু শোনো, হেমন্তের এই ধানগুলো ধান হয়ে ওঠার জন্য ওগুলোর ভিতরে দুধ জমতে হয়। আর দুধ জমার জন্য লাগে ঘোর বর্ষা। আমি যার নাম দিয়েছি প্রণয়-বরষা।’

নীরাপুর উচ্ছলতা কোথায় যেন মিলিয়ে যায়। চঞ্চল চোখের সুনামি-ঢেউ বন্ধ হয়ে সেখানে এখন গভীর সমুদ্রের গভীরতা।

‘সেই বরষা কি এসেছিল ইমু? আমাকে সত্যি করে বল।’ বলতে বলতে নীরাপু আমার ডান হাতটা তার দুই হাতের ভিতরে টেনে নেয়।

আমি হাত সরিয়ে নিই না একটুও। বাম হাতটা তার হাতযুগলের উপরে রেখে বলি, ‘বরষা আসেনি কখনো নীরাপু। শুধু এসেছিল নিমবৃক্ষের ছায়া।’ তখনই বাইরে চোখ যায়। দেখি হেমন্তের বাতাসে দুলে উঠছে নিমবৃক্ষের ডালপালা। খড়বিচালি উড়ে যাচ্ছে বুঝি! না হলে নীরাপুর আঁচল কেন আমার মুখের ওপর বুকের ওপর বারবার পরশ বুলাচ্ছে!

যাওয়ার সময় নীরাপু একটা বক্স দেন আমাকে। বলেন, ‘নিয়ে যা। আসল ধান। ধানের রং দেখিস। আমার শাড়ির রং তো দেখলি না। দেখলি না শাড়ির উল্টো দিকে থাকা নদীর গোপন মানচিত্র। আর সুবাস মেখে নিস। এই ধান তোর।’

আমি নিঃশব্দে নীরাপুকে দেখতে থাকি। আজ একবারও নীরাপু আমার দিকে তাকাননি। এই প্রথম আমার দিকে তাকিয়ে বিস্মিত হয়ে গেলেন। আমি তাকে অমন করে দেখছি বলে!

‘আসছে বর্ষায় আসবি? ধানে দুধ জমাতে?’

‘আসব নীরাপু। তবে ধান যদি শুধু আমার হয়।’ মনে মনে বলি। নীরাপুকে বলা হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
অনন্য কথানির্মাতা
অনন্য কথানির্মাতা
অনুপস্থিত স্যার!
অনুপস্থিত স্যার!
শিং
শিং
ডুয়েল সিম
ডুয়েল সিম
স্নো-পাউডার
স্নো-পাউডার
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টর
সর্বশেষ খবর
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক