শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

এমরান কবির
প্রিন্ট ভার্সন
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত

গল্প

মুখ দেখা যায় না এমন অন্ধকারেও আমি বড় চাচার মুখটি স্পষ্ট দেখতে পাই। কতদিন পর দেখা মনে করতে পারি না। বয়সের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। কিন্তু রাশভারীভাব ও গাম্ভীর্য একটুও কমেনি।

গাড়ি থেকে নামতেই বড় চাচা এসে হাত ধরলেন আমার। মাথায় হাত বুলালেন। এতটা ক্যাজুয়াল হতে তাঁকে কেউ কখনো দেখেছে কি না সন্দেহ। শুধু আমার বেলাতে ব্যতিক্রম। আমি স্থির ও নির্বিকার তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকলাম। দেখলাম স্বচ্ছ চশমার কাচ ঘোলা হয়ে উঠছে। এ দৃশ্য দেখে আমি বাইরে বাইরে স্বাভাবিক দেখালেও ভিতরে ভিতরে হকচকিয়ে যাচ্ছি। আমার রাশভারী-গম্ভীর চাচার চোখে পানি!

বাড়িতে এসে আমার চোখেও কি পানি এলো! আমার শৈশব, তারুণ্য, যৌবনের শুরু- সবই তো এখানে। আমার নিঃশ্বাস মিশে আছে এখানে। নিমের গাছগুলো কত বড় হয়ে গেছে! বলা যায় তারা এখন পূর্ণ যুবতী। যখন গাছগুলো উঠোনে লাগানো হচ্ছিল, তখন আমাদের যৌথ পরিবারের সবাই মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছিল। বাড়ির ভিতরে কেউ নিমগাছ লাগায়? কিন্তু বড় চাচার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কখনো কেউ কিছু বলবে তা কী করে হয়! বড় চাচাই একসময় বললেন, বাড়িতে নিমগাছ থাকলে অসুখ-বিসুখ কম হয়।

আমার কত যে স্মৃতি ওই নিমবৃক্ষের ছায়াতে! ঝিরিঝিরি পাতার হালকা দোলায় আমার কত আবেগ কত উষ্ণতা! জোসনায় তার কী যে রূপ! এই নিমবৃক্ষের জোসনায় ভিজে ভিজে কত কথা হয়েছে রাতের বিভিন্ন প্রহরের সঙ্গে তার কোনো হিসাব নেই। কে জানত এসব আমি আর নিমবৃক্ষের ওই ঝিরিঝিরি পাতা ছাড়া! আর ডালে বসে থাকা কয়েকজন রাতজাগা পাখি!

বড় চাচা ফোনে বললেন কাকে যেন, ‘হ্যাঁ। এসেছে। আমার কাছে এখন।’ বাবা অথবা মা হবেন। এর চেয়ে বেশি কথা চাচা বলবেন না। কেউ জিজ্ঞেসও করবে না।

দুপুরে খেয়ে একটু শুয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি দরজায় ঋজু ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে আছে ডোনা। বিস্ময়ের ঘোর কাটে না আমার! ডোনা এখানে এলো কীভাবে? কীভাবে জানল আমি এখানে এখন! প্রধান ফটক পার হয়ে এতগুলো দরজা আর স্পেস পার হয়ে নিমবৃক্ষের ছায়া মাড়িয়ে! কীভাবে? কেউ তাকে আটকালো না! নিমবৃক্ষের ফাঁক দিয়ে বিস্তৃত উঠোনে ছড়িয়ে পড়া ঝিরিঝিরি আলো-ছায়ায় সে থমকে দাঁড়াল না একটু! নাকি দাঁড়িয়েছিল!

ডোনা স্থির দৃষ্টি দিয়ে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আছে। চোখে তার অভিমানের দীপ্তি। ক্রমেই সে দীপ্তি রাগে রূপান্তরিত হতে লাগল। তারপর স্পষ্ট ক্রোধ। ফরসা গাল লাল হয়ে উঠল।

আমি উঠে বসে তাকে বলতে চাইলাম, ‘শোনো ডোনা। ইরার বিষয়টা তোমার শোনা দরকার। তাকে নিয়ে যে কথা চাউর হয়েছিল তা মিথ্যে। তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। কিংবা সে আদৌ অন্তঃসত্ত্বা ছিল কি না তাও নিশ্চিত নয়।’

ডোনা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এবং রুদ্ধশ্বাসে দৌড়ানো শুরু করেছে। আমার কথা শুনছেই না। আমিও তার পিছে পিছে দৌড়ানো শুরু করেছি।

বড় উঠোন পেরিয়ে মূল ফটকের দিকে যাওয়া লন ধরে রুদ্ধশ্বাসে দৌড়াচ্ছে ডোনা। আমি তার পিছে পিছে। দৌড়াতে দৌড়াতে নিমবৃক্ষের ছায়ায় এসে থমকে দাঁড়িয়েছি আমি।

বড় চাচাকে আজ বেশি গম্ভীর মনে হচ্ছে, ‘কোথায় যাও ওদিকে?’

আমি ডোনার চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করি। মুখে কিছু বলতে পারি না। বড় চাচা বলেন, ‘কেউ নেই ওদিকে।’

কিন্তু আমি জানি ওদিকে কেউ আছে। ডোনা অথবা ইরা। অথবা অপসৃয়মাণ নিমবৃক্ষের ছায়া।

সন্ধ্যার পর বের হই কর্মযজ্ঞ দেখতে। বিশাল চাতাল আমাদের। অসংখ্য শ্রমিক কাজ করছে। দিনরাত সমান এখন। আমার সঙ্গে নীরাপু। বড় চাচার মেয়ে। বিয়ের বছর না পেরোতেই বিধবা হয়ে যাওয়া নীরাপু কয়েক মাস হলো বাবার বাড়িতে। বড় চাচা চাননি সংক্ষিপ্ততম সংসারের কোনো স্মৃতি তার মেয়ের অন্তরে স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধুক।

কোথাও ধান ছড়ানো হচ্ছে, কোথাও শুকানোর জন্য নেড়ে দেওয়া হয়েছে, কোথাও সিদ্ধ হচ্ছে। আমরা হেঁটে হেঁটে এই অপরূপ কর্মযজ্ঞ দেখছি। নীরাপু আমার হাত ধরে ঘনিষ্ঠ হয়ে হাঁটছে আর খলবল খলবল করে কথা বলছে। কিন্তু কোনো কথা আমার কানে ঢুকছে না।

এক মধ্যবয়সি মহিলা আমাকে ইঙ্গিত করে নীরাপুকে নীচুস্বরে জিজ্ঞেস করল, ‘জামাই?’

নীরাপু ডান হাতটা তার বাম হাতের ভিতরে পেঁচিয়ে ধরে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, ‘হ্যাঁ।’

ফেরার সময় স্তূপ করে রাখা ধানের বস্তার সঙ্গে আমাকে ঠেসে ধরে বুকের ওপর ঝুঁকে এসে নীরাপু বলল, ‘তুই এত কার কথা ভাবিস রে? ইরা না-কি ডোনা?’

শেষের ভঙ্গিটা যেন তাচ্ছিল্যের। ইরার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার গুজব আর ডোনার অভিমান সবকিছু ওলোট-পালোট করে দিয়েছিল। অন্তঃসত্ত্বার অভিযোগ নিয়ে ইরার পরিবারের নিখোঁজ হওয়া আর ডোনার অভিমানী আত্মহত্যা যেন নীরাপুকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।

‘বলতো ইমু, ইরার সঙ্গে তোর কি সত্যি সত্যি...।’ কথাটা শেষ করতে দিই না আমি। ভস্মদৃষ্টিতে তাকিয়ে নীরাপুকে বুকের ওপর থেকে ঠেলে তুলে আলো-আঁধারির দিকে হেঁটে যেতে যেতে বলি, ‘নীরাপু, যার যা অধিকার তাকে সেটা দেওয়া উচিত কি-না বলো?’

নীরাপু উদীয়মান চাঁদের আলোর দিকে তাকিয়ে ঠোঁট টিপে হাসতে হাসতে বলল, ‘কথা ঘোরাচ্ছিস কেন?’

আমি নীরস মুখে বলি, ‘কথা ঘোরালাম কই! যা সত্যি তা বলতে পারব না?’

নীরাপু খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে প্রায় বুক ছুঁয়ে আমার চোখে চোখ রেখে বলল, ‘অধিকার কেউ কাউকে দেয় না ইমু।’ তারপর আস্তে আস্তে আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলল, ‘অধিকার আদায় করে নিতে হয়। বুঝিস না?’

রাতে খেয়ে-দেয়ে ঘরে ঢোকার আগে নীরাপু হঠাৎ দড়ি খেলার মতো করে ওড়না দিয়ে আমার পিঠে লাগিয়ে টান দিয়ে কাছে টেনে নেয়। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাল তাল কোমলতার ভিতরে ডুবে যেতে যেতে শুধু শুনতে পাই, ‘কাল তোর চাচাকে বলবি তোর অধিকারের কথা।’ আমি ওই কোমল সমুদ্রের নির্জন কোলাহল আর সুনামি-সুবাসের অতল গহ্বর থেকে ফিরে আসতে আসতে বলি, ‘ঠিক আছে নীরাপু।’

চাচাকে পরদিন স্পষ্ট করে বললাম, ‘ধানের এই গন্ধটা দুর্গন্ধ লাগছে। সুবাস হয়ে আসছে না। দম বন্ধ হয়ে আসছে আমার। কারণ এই ধান পরিপূর্ণরূপে আমাদের নয়। এর ভিতরে অন্যের ধান রয়েছে। যার যে জমি তা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’

বড় চাচার সামনে এত দীর্ঘ বাক্য কেউ কোনো দিন ব্যয় করেনি। কোনো উত্তরের আশা করিনি আমি। তাঁর সামনে থেকে চলে এসেছি কথাটা বলেই। বাকিটা তাঁর ইচ্ছে। কিন্তু ইচ্ছেটা কখনো জাগবে কি-না জানি না। এতদিনে যেহেতু জাগেনি। এমনকি অন্যের জমি আমাদের দখলে থাকলেও কখনো ন্যায়-অন্যায়ের গ্লানি তাঁর ভিতরে দেখিনি আমি। সে অনেক কথা। আজ এভাবে বলাতে কাজ না হলে আবারও বলব। আরও দৃঢ়ভাবে।

দুপুরবেলা ভাত ঘুমের সময়ে নীরাপু এলেন। ‘দেখ তো ইমু কেমন লাগছে আমাকে’ শাড়ির আঁচল ওড়াতে ওড়াতে ডানে বামে দুলতে দুলতে বললেন নীরাপু। আমি একবার তার দিকে তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নিলাম। নীরাপুকে গ্রিক দেবীর মতো লাগছে। তার শরীর থেকে এক মোহনীয় সুবাস ভেসে আসছে। কিন্তু সেটা আমার নাকে লাগলেও হৃদয় স্পর্শ করছে না। আমার নাকে এসে লাগছে ধানের গন্ধ। আমি চেয়েছিলাম ধানের এই গন্ধ সুবাস হয়ে আমার কাছে আসুক। কিন্তু অন্যের ধান থাকলে নিজের ধানে সুবাস থাকে না। গন্ধ থাকে। কখনো কখনো সে গন্ধ থেকে দুর্গন্ধ বের হয়।

‘ইরা পরলে তো খুব কাব্যি করতি। ডোনা বললে তো তার ভিতরে ডুবে যেতি। যেতি না?’ নীরাপু কৃত্রিম রাগ দেখায়। তারপর বুক ছুঁইছুঁই দূরত্বে এসে কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বলে, ‘দেখ, শাড়িটার রং ধানের পাতার মতো। আমার খুব পছন্দ। তোর?’

অসীম নীরবতা খেলা করে ওই ভরদুপুরের রোদের ভিতরে। নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে ওই নীরবতা কতটুকু প্রবেশ করে জানি না। কখনো কখনো নীরবতাও কোলাহলের কারণ হয়ে ওঠে। হয়তো উঠোনের নিমবৃক্ষের ছায়ার ভিতরে লিরলিরানি বাতাস বইছে। তার ভিতরে শুরু হয়েছে হেমন্তের কোলাহল।

মনে হলো এই দুপুরের হেমন্তে হালকা বাতাসে কিছু খড় বিচালি উড়ে উড়ে যাচ্ছে। না হলে কেন নীরাপুর শাড়ির আঁচল আমার নাকে-মুখে হালকাভাবে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাবে!

‘সত্যি করে বলবি, ইরার কি হেমন্ত হয়েছিল?’

এই প্রথম আমি নীরাপুর চোখে চোখ রেখে বলি, ‘না। নীরাপু শোনো, হেমন্তের এই ধানগুলো ধান হয়ে ওঠার জন্য ওগুলোর ভিতরে দুধ জমতে হয়। আর দুধ জমার জন্য লাগে ঘোর বর্ষা। আমি যার নাম দিয়েছি প্রণয়-বরষা।’

নীরাপুর উচ্ছলতা কোথায় যেন মিলিয়ে যায়। চঞ্চল চোখের সুনামি-ঢেউ বন্ধ হয়ে সেখানে এখন গভীর সমুদ্রের গভীরতা।

‘সেই বরষা কি এসেছিল ইমু? আমাকে সত্যি করে বল।’ বলতে বলতে নীরাপু আমার ডান হাতটা তার দুই হাতের ভিতরে টেনে নেয়।

আমি হাত সরিয়ে নিই না একটুও। বাম হাতটা তার হাতযুগলের উপরে রেখে বলি, ‘বরষা আসেনি কখনো নীরাপু। শুধু এসেছিল নিমবৃক্ষের ছায়া।’ তখনই বাইরে চোখ যায়। দেখি হেমন্তের বাতাসে দুলে উঠছে নিমবৃক্ষের ডালপালা। খড়বিচালি উড়ে যাচ্ছে বুঝি! না হলে নীরাপুর আঁচল কেন আমার মুখের ওপর বুকের ওপর বারবার পরশ বুলাচ্ছে!

যাওয়ার সময় নীরাপু একটা বক্স দেন আমাকে। বলেন, ‘নিয়ে যা। আসল ধান। ধানের রং দেখিস। আমার শাড়ির রং তো দেখলি না। দেখলি না শাড়ির উল্টো দিকে থাকা নদীর গোপন মানচিত্র। আর সুবাস মেখে নিস। এই ধান তোর।’

আমি নিঃশব্দে নীরাপুকে দেখতে থাকি। আজ একবারও নীরাপু আমার দিকে তাকাননি। এই প্রথম আমার দিকে তাকিয়ে বিস্মিত হয়ে গেলেন। আমি তাকে অমন করে দেখছি বলে!

‘আসছে বর্ষায় আসবি? ধানে দুধ জমাতে?’

‘আসব নীরাপু। তবে ধান যদি শুধু আমার হয়।’ মনে মনে বলি। নীরাপুকে বলা হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সর্বশেষ খবর
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন
বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ
মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন
চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন