শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা

আল পারভেজ
প্রিন্ট ভার্সন
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা

আকাশটা আজ মেঘদূতের মনের মতোই থমথমে। শ্রাবণের এক নিস্তব্ধ দুপুর, অথচ মেঘের নিবিড় ভারে যেন সন্ধ্যা নেমেছে চরাচরে। জানালার বাইরে বৃষ্টির আয়োজন চলছে। ঘরের ভিতরটা আরও অন্ধকার, আরও নিবিড়। অবিন্যস্ত বইয়ের তাকগুলোতে পড়েছে ধুলোর কোমল আস্তরণ, টেবিলে পড়ে থাকা সাদা পাতাগুলো যেন একরাশ শূন্যতা নিয়ে তাকিয়ে আছে তার দিকে। মেঘদূত, এক সময়ের সাড়া জাগানো কবি, আজ শব্দের কারবার থেকে বহুদূরে এক স্বেচ্ছানির্বাসিত নাবিক। তার কলম এখন আর কবিতা লেখে না, লেখে জীবনের নীরস প্রয়োজন।

হঠাৎ কলিংবেলের শব্দটা শীতল স্রোতের মতো শিরশির করে বয়ে গেল তার শিরায়-উপশিরায়। এই অসময়ে কে আসতে পারে! এই নির্বাসনের জীবনে তো কোনো অভ্যাগত নেই। অনিচ্ছা সত্ত্বেও দরজা খুলতেই তার পৃথিবীটা যেন এক মুহূর্তের জন্য থেমে গেল। তার বুকের ভিতর শত শত ভাঙা কাচের টুকরো যেন ঝনঝন করে উঠল।

বাইরে দাঁড়িয়ে আছে অন্বেষা। শ্রাবণের প্রথম বৃষ্টির কণা তার চুলে, কপালে মুক্তোর মতো জমেছে। ভেজা শাড়ির আঁচলটা আলতো করে গায়ে জড়ানো। সেই মায়াবী চোখ, সেই শান্ত মুখ, সময়ের ধুলো যাকে এতটুকুও ম্লান করতে পারেনি। মেঘদূতের মনে হলো, সময় যেন ঘড়ির কাঁটা উল্টো ঘুরিয়ে দিয়েছে। যে মুখটা সে রোজ কল্পনাতে আঁকত, আজ তা বাস্তব হয়ে তার দরজায়!

মেঘদূতের ঠোঁট কাঁপছিল। অনেক কষ্টে উচ্চারণ করল, “অন্বেষা! তুমি?”

অন্বেষা মৃদু হাসল। সে হাসিতে হাজারও না-বলা কথা ভিড় করে ছিল। ‘কবি সাহেব!’

মেঘদূতের মনে হলো, এই ডাক শোনার জন্য সে অনন্তকাল অপেক্ষা করতে পারে। এই ডাকটা শুধু অন্বেষারই ছিল। সে নিজেকে সামলে নিয়ে, একরাশ অভিমান গলায় জড়িয়ে বলল, ‘পথ ভুল করে, আজ ভুল দুয়ারে এলে যে!’ কথাটা বলার সময় তার কণ্ঠস্বর নিজের কাছেই অচেনা লাগল। তাতে ছিল বিস্ময় আর এক সমুদ্র চাপা কষ্ট।

“তোমার মুখে ‘কবিতা’ ডাক শুনি না অনেকদিন, সেই লোভেই হয়তো আসা!” অন্বেষার উত্তরটা ছিল বাতাসের মতো সহজ, কিন্তু তার গভীরতা ছিল অতলান্ত।

মেঘদূত এক শুকনো, বিদ্রুপাত্মক হাসি হাসল। “হা হা হা। হাসালে ভীষণ! যে বাগানের মালি নিজেই আজ আর মালি নয়, সেখানে ফুলের আশায় আসাটা কি বাতুলতা নয়?”

অন্বেষা ধীর পায়ে ভিতরে প্রবেশ করল। ঘরের চারপাশে তাকিয়ে তার বুকটা হাহাকার করে উঠল। ঘরটার অযত্ন, বইগুলোর নীরব কান্না তার চোখ এড়াল না। সে ধীর পায়ে এগিয়ে গিয়ে মেঘদূতের লেখার টেবিলের সামনে দাঁড়াল। ধুলোমাখা কলমটার দিকে তাকিয়ে বলল, “কবিতা কি কবির খোঁজে আসতে পারে না!”

এই একটি প্রশ্নে মেঘদূতের ভিতরের সব প্রতিরোধ, সব অভিমানের দেয়াল হুড়মুড় করে ভেঙে গেল। সে চেয়ারে ধপ করে বসে পড়ল। দুহাতে মুখ ঢেকে বলল, “আসতে পারে! তবে সময় থাকতে সঠিক দরজায় কড়া নাড়তে না পারা, আর ভুল দুয়ারে এসে দাঁড়ানো- দুটোই কখনো সুখের হয় না। দরজার কড়া নাড়ার শব্দ যখন মিলিয়ে যায়, তখন দরজা খুলে দাঁড়িয়ে থাকাটা কেবলই শূন্যতার মঞ্চায়ন।” মেঘদূত মুখ তুলে অন্বেষার দিকে তাকাল। তার চোখে ছিল একরাশ অনুশোচনা। “এই যে, কথায় কথায় ‘সুখের’ আগমন। বড্ড জানতে ইচ্ছা করে, যে সুখের আশায় পাড়ি দিলে সহস্র মাইলের পথ, সে সুখ কি পেলে!”

প্রশ্নটা ছিল একটা ধারালো ছুরির ফলার মতো। অন্বেষা জানত, মেঘদূত তাকেই দোষারোপ করছে। কিন্তু সে শান্ত রইল। তার কণ্ঠ আরও কোমল, আরও আর্দ্র শোনাল। “সুখের কথা-ই যদি বলি, তবে তোমার স্মৃতি বুকে পুষে হাজারও জনম পার করা কি যায় না! সুখ তো আপেক্ষিক, মেঘদূত। তুমি চেয়েছিলে নিশ্চিত জীবন, আর আমি চেয়েছিলাম তোমাকে। আমাদের চাওয়াটা এক সরলরেখায় মেলেনি।”

মেঘদূতের মনে পড়ল সেই দিনগুলোর কথা। যখন সে ছিল এক উঠতি কবি। তার কবিতায় আগুন ছিল, অন্বেষার চোখে ছিল স্বপ্ন। ভাড়া বাড়ির এক চিলতে ছাদে বসে তারা রাতকে ভোর করত। মেঘদূত কবিতা শোনাত আর অন্বেষা তার চুলে বিলি কেটে দিত। অন্বেষাই ছিল তার কবিতার প্রাণ, তার প্রতিটি শব্দের অনুপ্রেরণা।

কিন্তু জীবন শুধু কবিতায় চলে না। বাস্তবতা কঠিন পাথরের মতো পথ আগলে দাঁড়িয়েছিল। মেঘদূত এক প্রকাশনীর মোটা মাইনের চাকরিতে ঢুকেছিল। যে কলম লিখত প্রেম আর বিপ্লবের কথা, সে কলম লিখতে শুরু করল বাজারের কাটতি হওয়া সস্তা উপন্যাস, বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন। সে নিজেকে বুঝিয়েছিল, অন্বেষার জন্যই এই স্থিতিশীলতা প্রয়োজন।

একদিন অন্বেষা বলেছিল, “মেঘদূত, তোমার কবিতাগুলো কেমন প্রাণহীন হয়ে যাচ্ছে। তোমার ভিতরের কবি সত্তাটাকে তুমি নিজের হাতে হত্যা করছ!”

মেঘদূত সেদিন চিৎকার করে উঠেছিল, “কবিতা দিয়ে পেট ভরে না, অন্বেষা! এই শহরের বুকে একটা ছাদ লাগে, দুটো ভাত লাগে। আমি তোমার জন্য একটা নিশ্চিত ভবিষ্যৎ গড়তে চাই।”

“আমার ভবিষ্যৎ তো তোমাতেই ছিল, তোমার কবিতায় ছিল,” অন্বেষার ভেজা কণ্ঠ সেদিন মেঘদূতের কানে পৌঁছায়নি। ব্যস্ততার অহংকারে সে বধির হয়ে গিয়েছিল।

ধীরে ধীরে তাদের মাঝে এক অদৃশ্য দেয়াল উঠে গেল। মেঘদূত টাকার পেছনে ছুটতে ছুটতে এতটাই যান্ত্রিক হয়ে গিয়েছিল যে, সে টেরই পায়নি কখন অন্বেষা নামের কবিতাটা তার জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। যেদিন অন্বেষা এক টুকরো চিঠি লিখে চলে গিয়েছিল সেদিন মেঘদূত প্রথম বুঝেছিল-সে ছাদ পেয়েছে, কিন্তু আকাশটা হারিয়ে ফেলেছে।

আজ এতদিন পর অন্বেষাকে সামনে দেখে তার বুকের ভিতরটা তোলপাড় করছিল। সে দেখছিল, অন্বেষার চোখে সেই পুরনো মায়া থাকলেও তাতে এখন যোগ হয়েছে এক গভীর প্রশান্তি, যা মেঘদূতের নেই।

মেঘদূত উঠে দাঁড়াল। অন্বেষার কাছাকাছি গিয়ে তার হাতটা ধরতে গিয়েও পারল না। একরাশ দ্বিধা তাকে থামিয়ে দিল। সে ফিসফিস করে বলল, “আমি জানি, আমি ভুল করেছিলাম, অন্বেষা। আমি সোনা খুঁজতে গিয়ে হীরা হারিয়ে ফেলেছি। আমি কবি ছিলাম, তোমার ভালোবাসায়। আজ আমি শুধু একজন শব্দশ্রমিক।”

তার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছিল। সে বহু বছর পর আবার কবিতার ভাষায় কথা বলল। স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার মুখ থেকে বেরিয়ে এলো-

“হারানো পথের ধুলোয় মেশে, হারানো দিনের সুর,

তোমার চোখের কাজলে ভাসে, আমার অচিনপুর।

স্মৃতির পাতায় আঙুল ছোঁয়ালেই, সময় থমকে যায়,

এখন আমার একলা আকাশ, মেঘে মেঘে হারায়,

যে নদীটা মরে গেছে বুকে, তার আর কীসের ভয়?

বলো, অন্বেষা, এই জীবনের কী আর পরিচয়?”

কবিতাটা শুনে অন্বেষার চোখ ছলছল করে উঠল। সে বলল, “তোমার কবিসত্তা এখনো মরেনি, মেঘদূত। সে শুধু ঘুমিয়ে আছে। অভিমান করে আছে।”

মেঘদূত ব্যাকুলভাবে বলল, “তবে তাকে জাগিয়ে দিয়ে যাও, অন্বেষা। একবার, শুধু একবারের জন্য আমার জীবনে ফিরে এসো। আমার এই ভুল দুয়ারকে সঠিক করে দিয়ে যাও। আমি সব ছেড়ে দেব, সব কিছু। শুধু তোমায় আর আমার কবিতাকে নিয়ে বাঁচব।”

তার আকুতিতে ঘরটার নিস্তব্ধতা আরও ভারী হয়ে উঠল। বাইরে তখন ঝমঝম করে বৃষ্টি নেমেছে। অন্বেষা জানালার দিকে তাকাল। কাচের গায়ে বৃষ্টির ধারা, যেন তার মনের ভিতরের কান্না।

সে ঘুরে দাঁড়াল। মেঘদূতের দিকে তাকিয়ে স্নিগ্ধ কিন্তু দৃঢ় গলায় বলল, “কিছু কিছু ভুলের কোনো ক্ষমা হয় না, মেঘদূত। আর কিছু কিছু পথ একবার হারিয়ে গেলে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তুমি যখন তোমার জগৎ গোছাচ্ছিলে, আমি তখন আমার একার জগৎ তৈরি করতে শিখে গেছি। সেখানে তুমি আছো, তবে শুধু স্মৃতি হয়ে। বাস্তবে নয়।”

মেঘদূতের মনে হলো তার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে। সে অস্ফুটে বলল, ‘তার মানে?’

“আমি এসেছিলাম শুধু দেখতে, আমার কবি কেমন আছে। তার ভিতরের আগুনটা কি পুরোপুরি নিভে গেছে, নাকি এখনো ধিকিধিকি জ্বলে। এসে দেখলাম, ছাইচাপা আগুন এখনো আছে। আমার আসাটা সার্থক।” অন্বেষা দরজার দিকে এগোল।

মেঘদূত মরিয়া হয়ে বলল, “যেয়ো না, অন্বেষা! মিনতি করি... তুমি ছাড়া আমি যে একটা সুতো ছেঁড়া ঘুড়ি। কোথায় যাব, কার আকাশে উড়ব?”

অন্বেষার মুখে এবার এক বিষণ্ন, সুন্দর হাসি ফুটে উঠল। “সুতো ছিঁড়ে গেলে ঘুড়ি ফেরে না, জানে বাতাস শুধু। সে শুধু উড়তে উড়তে হারিয়ে যায়। তুমিও উড়বে, মেঘদূত। তবে এবার নিজের আকাশে। তোমার কবিতাগুলোই হবে তোমার আকাশ।”

সে আর দাঁড়াল না। দরজা খুলে বৃষ্টির মাঝে মিলিয়ে গেল। যাওয়ার আগে শুধু বলে গেল, “অপ্রাপ্তিটাও মাঝে মাঝে খুব সুন্দর হয়, কবি। ওটা থেকেও দারুণ কবিতা জন্মায়।”

মেঘদূত স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইল। তার মনে হচ্ছিল, এক পশলা কবিতা হয়ে অন্বেষা তার জীবনে এসেছিল এবং তাকে পুরোপুরি ভিজিয়ে দিয়ে আবার মেঘের দেশে মিলিয়ে গেছে। সে জানত, অন্বেষা আর ফিরবে না। এই অপ্রাপ্তি, এই তীব্র শূন্যতাই এখন তার জীবনের একমাত্র সত্যি।

সে টলতে টলতে তার লেখার টেবিলে ফিরে এলো। ধুলোমাখা কলমটা তুলে নিল। সাদা কাগজের দিকে তাকিয়ে তার চোখ দিয়ে টপটপ করে জল পড়তে লাগল। এক ফোঁটা জল পড়ল কাগজের ওপর, তারপর আর এক ফোঁটা।

অনেক বছর পর, তার কলমের ডগা থেকে কালির সঙ্গে মিশে বেরিয়ে এলো কয়েকটি লাইন। এবার আর কোনো সস্তা বাজারের জন্য নয়, শুধু তার হারিয়ে যাওয়া অন্বেষার জন্য, তার অনুশোচনার জন্য, তার অপূর্ণ ভালোবাসার জন্য।

“সুতো ছিঁড়ে গেলে ঘুড়ি ফেরে না, জানে বাতাস শুধু,

পোড়া কাগজের ছাই ওড়ে জানি, হয় না তো ফের বধূ।

যে দুয়ারে কড়া নাড়লে না আর, সে দুয়ারে কেন আসা?

অপ্রাপ্তিই হোক শেষ কবিতা, আমার ভালোবাসা।”

বাইরে বৃষ্টি তখনো পড়ছে। ঘরের ভিতর একজন কবি তার শ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে কষ্টের কবিতাটি লিখছিল। যে কবিতার প্রতিটি শব্দজুড়ে ছিল এক নারীর ছায়া, যার নাম ‘কবিতা’, কিন্তু আর কখনো হয়তো কবিতা কবির হবে না। ভালোবাসা মাঝে মাঝে এভাবেই ভাঙে আর গড়ে। এক ভাঙা হৃদয় নিয়ে সৃষ্টি হয় অমর কোনো শিল্প।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
আগুন
আগুন
হৃদয়ের দোষ কী
হৃদয়ের দোষ কী
পর্যটনের পাহাড়
পর্যটনের পাহাড়
শিমলার বুক ক্যাফে
শিমলার বুক ক্যাফে
কেবলই ছবি
কেবলই ছবি
কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী
কতো নদী সরোবর বা বাঙলা ভাষার জীবনী
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা
বাংলাচাষী
বাংলাচাষী
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মল্লার
মল্লার
সর্বশেষ খবর
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন
তিন দফা দাবিতে জগন্নাথ ছাত্রদলের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা
রোহিঙ্গারা অধিকার নিয়ে মিয়ানমারে ফিরতে প্রস্তুত: নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী খাবেন?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা
৪ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা
দুই যুবককে হত্যা-লাশ গুম, সাবেক ডিআইজির বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ
হোপ নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
সিরাজগঞ্জে এনআইডি করতে গিয়ে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
পরশুরামে ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন বানচালের নানা ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের
রোহিঙ্গা সংকট : যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার ১১ দেশের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন

চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
চিন্ময় দাসসহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

পেছনের পৃষ্ঠা