শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা

আল পারভেজ
প্রিন্ট ভার্সন
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা

আকাশটা আজ মেঘদূতের মনের মতোই থমথমে। শ্রাবণের এক নিস্তব্ধ দুপুর, অথচ মেঘের নিবিড় ভারে যেন সন্ধ্যা নেমেছে চরাচরে। জানালার বাইরে বৃষ্টির আয়োজন চলছে। ঘরের ভিতরটা আরও অন্ধকার, আরও নিবিড়। অবিন্যস্ত বইয়ের তাকগুলোতে পড়েছে ধুলোর কোমল আস্তরণ, টেবিলে পড়ে থাকা সাদা পাতাগুলো যেন একরাশ শূন্যতা নিয়ে তাকিয়ে আছে তার দিকে। মেঘদূত, এক সময়ের সাড়া জাগানো কবি, আজ শব্দের কারবার থেকে বহুদূরে এক স্বেচ্ছানির্বাসিত নাবিক। তার কলম এখন আর কবিতা লেখে না, লেখে জীবনের নীরস প্রয়োজন।

হঠাৎ কলিংবেলের শব্দটা শীতল স্রোতের মতো শিরশির করে বয়ে গেল তার শিরায়-উপশিরায়। এই অসময়ে কে আসতে পারে! এই নির্বাসনের জীবনে তো কোনো অভ্যাগত নেই। অনিচ্ছা সত্ত্বেও দরজা খুলতেই তার পৃথিবীটা যেন এক মুহূর্তের জন্য থেমে গেল। তার বুকের ভিতর শত শত ভাঙা কাচের টুকরো যেন ঝনঝন করে উঠল।

বাইরে দাঁড়িয়ে আছে অন্বেষা। শ্রাবণের প্রথম বৃষ্টির কণা তার চুলে, কপালে মুক্তোর মতো জমেছে। ভেজা শাড়ির আঁচলটা আলতো করে গায়ে জড়ানো। সেই মায়াবী চোখ, সেই শান্ত মুখ, সময়ের ধুলো যাকে এতটুকুও ম্লান করতে পারেনি। মেঘদূতের মনে হলো, সময় যেন ঘড়ির কাঁটা উল্টো ঘুরিয়ে দিয়েছে। যে মুখটা সে রোজ কল্পনাতে আঁকত, আজ তা বাস্তব হয়ে তার দরজায়!

মেঘদূতের ঠোঁট কাঁপছিল। অনেক কষ্টে উচ্চারণ করল, “অন্বেষা! তুমি?”

অন্বেষা মৃদু হাসল। সে হাসিতে হাজারও না-বলা কথা ভিড় করে ছিল। ‘কবি সাহেব!’

মেঘদূতের মনে হলো, এই ডাক শোনার জন্য সে অনন্তকাল অপেক্ষা করতে পারে। এই ডাকটা শুধু অন্বেষারই ছিল। সে নিজেকে সামলে নিয়ে, একরাশ অভিমান গলায় জড়িয়ে বলল, ‘পথ ভুল করে, আজ ভুল দুয়ারে এলে যে!’ কথাটা বলার সময় তার কণ্ঠস্বর নিজের কাছেই অচেনা লাগল। তাতে ছিল বিস্ময় আর এক সমুদ্র চাপা কষ্ট।

“তোমার মুখে ‘কবিতা’ ডাক শুনি না অনেকদিন, সেই লোভেই হয়তো আসা!” অন্বেষার উত্তরটা ছিল বাতাসের মতো সহজ, কিন্তু তার গভীরতা ছিল অতলান্ত।

মেঘদূত এক শুকনো, বিদ্রুপাত্মক হাসি হাসল। “হা হা হা। হাসালে ভীষণ! যে বাগানের মালি নিজেই আজ আর মালি নয়, সেখানে ফুলের আশায় আসাটা কি বাতুলতা নয়?”

অন্বেষা ধীর পায়ে ভিতরে প্রবেশ করল। ঘরের চারপাশে তাকিয়ে তার বুকটা হাহাকার করে উঠল। ঘরটার অযত্ন, বইগুলোর নীরব কান্না তার চোখ এড়াল না। সে ধীর পায়ে এগিয়ে গিয়ে মেঘদূতের লেখার টেবিলের সামনে দাঁড়াল। ধুলোমাখা কলমটার দিকে তাকিয়ে বলল, “কবিতা কি কবির খোঁজে আসতে পারে না!”

এই একটি প্রশ্নে মেঘদূতের ভিতরের সব প্রতিরোধ, সব অভিমানের দেয়াল হুড়মুড় করে ভেঙে গেল। সে চেয়ারে ধপ করে বসে পড়ল। দুহাতে মুখ ঢেকে বলল, “আসতে পারে! তবে সময় থাকতে সঠিক দরজায় কড়া নাড়তে না পারা, আর ভুল দুয়ারে এসে দাঁড়ানো- দুটোই কখনো সুখের হয় না। দরজার কড়া নাড়ার শব্দ যখন মিলিয়ে যায়, তখন দরজা খুলে দাঁড়িয়ে থাকাটা কেবলই শূন্যতার মঞ্চায়ন।” মেঘদূত মুখ তুলে অন্বেষার দিকে তাকাল। তার চোখে ছিল একরাশ অনুশোচনা। “এই যে, কথায় কথায় ‘সুখের’ আগমন। বড্ড জানতে ইচ্ছা করে, যে সুখের আশায় পাড়ি দিলে সহস্র মাইলের পথ, সে সুখ কি পেলে!”

প্রশ্নটা ছিল একটা ধারালো ছুরির ফলার মতো। অন্বেষা জানত, মেঘদূত তাকেই দোষারোপ করছে। কিন্তু সে শান্ত রইল। তার কণ্ঠ আরও কোমল, আরও আর্দ্র শোনাল। “সুখের কথা-ই যদি বলি, তবে তোমার স্মৃতি বুকে পুষে হাজারও জনম পার করা কি যায় না! সুখ তো আপেক্ষিক, মেঘদূত। তুমি চেয়েছিলে নিশ্চিত জীবন, আর আমি চেয়েছিলাম তোমাকে। আমাদের চাওয়াটা এক সরলরেখায় মেলেনি।”

মেঘদূতের মনে পড়ল সেই দিনগুলোর কথা। যখন সে ছিল এক উঠতি কবি। তার কবিতায় আগুন ছিল, অন্বেষার চোখে ছিল স্বপ্ন। ভাড়া বাড়ির এক চিলতে ছাদে বসে তারা রাতকে ভোর করত। মেঘদূত কবিতা শোনাত আর অন্বেষা তার চুলে বিলি কেটে দিত। অন্বেষাই ছিল তার কবিতার প্রাণ, তার প্রতিটি শব্দের অনুপ্রেরণা।

কিন্তু জীবন শুধু কবিতায় চলে না। বাস্তবতা কঠিন পাথরের মতো পথ আগলে দাঁড়িয়েছিল। মেঘদূত এক প্রকাশনীর মোটা মাইনের চাকরিতে ঢুকেছিল। যে কলম লিখত প্রেম আর বিপ্লবের কথা, সে কলম লিখতে শুরু করল বাজারের কাটতি হওয়া সস্তা উপন্যাস, বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন। সে নিজেকে বুঝিয়েছিল, অন্বেষার জন্যই এই স্থিতিশীলতা প্রয়োজন।

একদিন অন্বেষা বলেছিল, “মেঘদূত, তোমার কবিতাগুলো কেমন প্রাণহীন হয়ে যাচ্ছে। তোমার ভিতরের কবি সত্তাটাকে তুমি নিজের হাতে হত্যা করছ!”

মেঘদূত সেদিন চিৎকার করে উঠেছিল, “কবিতা দিয়ে পেট ভরে না, অন্বেষা! এই শহরের বুকে একটা ছাদ লাগে, দুটো ভাত লাগে। আমি তোমার জন্য একটা নিশ্চিত ভবিষ্যৎ গড়তে চাই।”

“আমার ভবিষ্যৎ তো তোমাতেই ছিল, তোমার কবিতায় ছিল,” অন্বেষার ভেজা কণ্ঠ সেদিন মেঘদূতের কানে পৌঁছায়নি। ব্যস্ততার অহংকারে সে বধির হয়ে গিয়েছিল।

ধীরে ধীরে তাদের মাঝে এক অদৃশ্য দেয়াল উঠে গেল। মেঘদূত টাকার পেছনে ছুটতে ছুটতে এতটাই যান্ত্রিক হয়ে গিয়েছিল যে, সে টেরই পায়নি কখন অন্বেষা নামের কবিতাটা তার জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। যেদিন অন্বেষা এক টুকরো চিঠি লিখে চলে গিয়েছিল সেদিন মেঘদূত প্রথম বুঝেছিল-সে ছাদ পেয়েছে, কিন্তু আকাশটা হারিয়ে ফেলেছে।

আজ এতদিন পর অন্বেষাকে সামনে দেখে তার বুকের ভিতরটা তোলপাড় করছিল। সে দেখছিল, অন্বেষার চোখে সেই পুরনো মায়া থাকলেও তাতে এখন যোগ হয়েছে এক গভীর প্রশান্তি, যা মেঘদূতের নেই।

মেঘদূত উঠে দাঁড়াল। অন্বেষার কাছাকাছি গিয়ে তার হাতটা ধরতে গিয়েও পারল না। একরাশ দ্বিধা তাকে থামিয়ে দিল। সে ফিসফিস করে বলল, “আমি জানি, আমি ভুল করেছিলাম, অন্বেষা। আমি সোনা খুঁজতে গিয়ে হীরা হারিয়ে ফেলেছি। আমি কবি ছিলাম, তোমার ভালোবাসায়। আজ আমি শুধু একজন শব্দশ্রমিক।”

তার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছিল। সে বহু বছর পর আবার কবিতার ভাষায় কথা বলল। স্বতঃস্ফূর্তভাবে তার মুখ থেকে বেরিয়ে এলো-

“হারানো পথের ধুলোয় মেশে, হারানো দিনের সুর,

তোমার চোখের কাজলে ভাসে, আমার অচিনপুর।

স্মৃতির পাতায় আঙুল ছোঁয়ালেই, সময় থমকে যায়,

এখন আমার একলা আকাশ, মেঘে মেঘে হারায়,

যে নদীটা মরে গেছে বুকে, তার আর কীসের ভয়?

বলো, অন্বেষা, এই জীবনের কী আর পরিচয়?”

কবিতাটা শুনে অন্বেষার চোখ ছলছল করে উঠল। সে বলল, “তোমার কবিসত্তা এখনো মরেনি, মেঘদূত। সে শুধু ঘুমিয়ে আছে। অভিমান করে আছে।”

মেঘদূত ব্যাকুলভাবে বলল, “তবে তাকে জাগিয়ে দিয়ে যাও, অন্বেষা। একবার, শুধু একবারের জন্য আমার জীবনে ফিরে এসো। আমার এই ভুল দুয়ারকে সঠিক করে দিয়ে যাও। আমি সব ছেড়ে দেব, সব কিছু। শুধু তোমায় আর আমার কবিতাকে নিয়ে বাঁচব।”

তার আকুতিতে ঘরটার নিস্তব্ধতা আরও ভারী হয়ে উঠল। বাইরে তখন ঝমঝম করে বৃষ্টি নেমেছে। অন্বেষা জানালার দিকে তাকাল। কাচের গায়ে বৃষ্টির ধারা, যেন তার মনের ভিতরের কান্না।

সে ঘুরে দাঁড়াল। মেঘদূতের দিকে তাকিয়ে স্নিগ্ধ কিন্তু দৃঢ় গলায় বলল, “কিছু কিছু ভুলের কোনো ক্ষমা হয় না, মেঘদূত। আর কিছু কিছু পথ একবার হারিয়ে গেলে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তুমি যখন তোমার জগৎ গোছাচ্ছিলে, আমি তখন আমার একার জগৎ তৈরি করতে শিখে গেছি। সেখানে তুমি আছো, তবে শুধু স্মৃতি হয়ে। বাস্তবে নয়।”

মেঘদূতের মনে হলো তার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে। সে অস্ফুটে বলল, ‘তার মানে?’

“আমি এসেছিলাম শুধু দেখতে, আমার কবি কেমন আছে। তার ভিতরের আগুনটা কি পুরোপুরি নিভে গেছে, নাকি এখনো ধিকিধিকি জ্বলে। এসে দেখলাম, ছাইচাপা আগুন এখনো আছে। আমার আসাটা সার্থক।” অন্বেষা দরজার দিকে এগোল।

মেঘদূত মরিয়া হয়ে বলল, “যেয়ো না, অন্বেষা! মিনতি করি... তুমি ছাড়া আমি যে একটা সুতো ছেঁড়া ঘুড়ি। কোথায় যাব, কার আকাশে উড়ব?”

অন্বেষার মুখে এবার এক বিষণ্ন, সুন্দর হাসি ফুটে উঠল। “সুতো ছিঁড়ে গেলে ঘুড়ি ফেরে না, জানে বাতাস শুধু। সে শুধু উড়তে উড়তে হারিয়ে যায়। তুমিও উড়বে, মেঘদূত। তবে এবার নিজের আকাশে। তোমার কবিতাগুলোই হবে তোমার আকাশ।”

সে আর দাঁড়াল না। দরজা খুলে বৃষ্টির মাঝে মিলিয়ে গেল। যাওয়ার আগে শুধু বলে গেল, “অপ্রাপ্তিটাও মাঝে মাঝে খুব সুন্দর হয়, কবি। ওটা থেকেও দারুণ কবিতা জন্মায়।”

মেঘদূত স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইল। তার মনে হচ্ছিল, এক পশলা কবিতা হয়ে অন্বেষা তার জীবনে এসেছিল এবং তাকে পুরোপুরি ভিজিয়ে দিয়ে আবার মেঘের দেশে মিলিয়ে গেছে। সে জানত, অন্বেষা আর ফিরবে না। এই অপ্রাপ্তি, এই তীব্র শূন্যতাই এখন তার জীবনের একমাত্র সত্যি।

সে টলতে টলতে তার লেখার টেবিলে ফিরে এলো। ধুলোমাখা কলমটা তুলে নিল। সাদা কাগজের দিকে তাকিয়ে তার চোখ দিয়ে টপটপ করে জল পড়তে লাগল। এক ফোঁটা জল পড়ল কাগজের ওপর, তারপর আর এক ফোঁটা।

অনেক বছর পর, তার কলমের ডগা থেকে কালির সঙ্গে মিশে বেরিয়ে এলো কয়েকটি লাইন। এবার আর কোনো সস্তা বাজারের জন্য নয়, শুধু তার হারিয়ে যাওয়া অন্বেষার জন্য, তার অনুশোচনার জন্য, তার অপূর্ণ ভালোবাসার জন্য।

“সুতো ছিঁড়ে গেলে ঘুড়ি ফেরে না, জানে বাতাস শুধু,

পোড়া কাগজের ছাই ওড়ে জানি, হয় না তো ফের বধূ।

যে দুয়ারে কড়া নাড়লে না আর, সে দুয়ারে কেন আসা?

অপ্রাপ্তিই হোক শেষ কবিতা, আমার ভালোবাসা।”

বাইরে বৃষ্টি তখনো পড়ছে। ঘরের ভিতর একজন কবি তার শ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে কষ্টের কবিতাটি লিখছিল। যে কবিতার প্রতিটি শব্দজুড়ে ছিল এক নারীর ছায়া, যার নাম ‘কবিতা’, কিন্তু আর কখনো হয়তো কবিতা কবির হবে না। ভালোবাসা মাঝে মাঝে এভাবেই ভাঙে আর গড়ে। এক ভাঙা হৃদয় নিয়ে সৃষ্টি হয় অমর কোনো শিল্প।

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা