শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

মানুষ কিংবা জীবজন্তুর বেলায় সাধারণত এটা ঘটে না। একবার মৃত্যুবরণ করলে তার পুনর্জীবিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। অবশ্য হিন্দুধর্মের শাস্ত্রে পুনর্জন্মের কথা বলা হয়ে থাকে। আর মুসলমানদের ধর্মমতে মানুষ মৃত্যুবরণের পর হাশরের ময়দানে তাদের পুনরুত্থান ঘটবে। তবে মানুষ-জীবজন্তু মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত হতে না পারলেও পার্থিব কোনো বিষয়ে পুনর্জীবনের ঘটনা অনেক সময় ঘটে। বিশেষ করে রাজনীতির ক্ষেত্রে। আজ যাকে মৃত বলে মনে করা হয়, ঘটনাক্রমে কালই সে মাথা উঁচু করে জীবিত হওয়ার জানান দেয়। তেমনটিই ঘটেছে আওয়ামী লীগ আমলে কবরস্থ হওয়া নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ক্ষেত্রে। ২০১১ সালে জাতীয় সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে জনমতকে উপেক্ষা করে সর্বজন ও সর্বমহল কর্তৃক প্রশংসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতিকে বাতিল করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ। ১৪ বছর পরে মৃত সে সরকার প্রাণ ফিরে পেয়েছে। এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের সর্বসম্মত রায়ে ফিরে আসার সুযোগ পেয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। রায় ঘোষণার সময় আপিল বিভাগ একই আদালতে ইতঃপূর্বে দেওয়া এ-সম্পর্কিত রায়কে (যেটি সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ দিয়েছিল) ত্রুটিপূর্ণ ও কলঙ্কিত বলে মন্তব্য করেছেন। সে সময় আপিল বিভাগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অসাংবিধানিক আখ্যা দিয়ে তা বাতিল ঘোষণা করেছিল। অবশ্য সে রায়টি সর্বসম্মত ছিল না। সাতজন বিচারপতির মধ্যে চারজন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পক্ষে থাকলেও তিনজন দ্বিমত পোষণ করেছিলেন। সে রায়ে অবশ্য আপিল বিভাগ প্রয়োজনে পরবর্তী দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করা যেতে পারে বলে অবজারভেশন দিয়েছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার আদালতের সে পর্যবেক্ষণকে ধর্তব্যের মধ্যে আনার গরজ অনুভব করেনি। বলা নিষ্প্রয়োজন, সে রায়টি ছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ইচ্ছাপূরণের রায়। ফলে সে ফরমায়েশি রায়ের কোনো নির্দেশনা বা পর্যবেক্ষণের দিকে যে আওয়ামী লীগ সরকার চোখ ফেরাবে না সেটাই ছিল স্বাভাবিক। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে চতুর্দশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে পুনরায় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা কার্যকর হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমাদের মতো অসহিষ্ণু রাজনৈতিক পরিবেশের দেশে নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার অপরিহার্য বলে সবাই মনে করেন। তারা মনে করেন, এ ব্যবস্থা স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার মতো। ওই পরীক্ষার নিয়ম আছে বলেই শিক্ষার্থীরা বই খুলে বসে, পাঠে মনোযোগী হয়। যদি তা না থাকত, তাহলে কেউ বইয়ের পাতা খুলে দেখত না। তেমনি রাজনৈতিক দলগুলোর জন্যও প্রতি পাঁচ বছর পর পর পরীক্ষা আসে। সে পরীক্ষায় যদি নকল করার সুযোগ না থাকে, তাহলে দলগুলো জনগণের সমর্থন আদায়ে তৎপর থাকবে। তা ছাড়া পাঁচ বছর পর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে কঠোর নির্বাচনি পরীক্ষার বিষয়টি মাথায় থাকলে কোনো দলের পক্ষেই স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠা সম্ভব হবে না। 

সংবিধানে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার ইতিহাস নতুন করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। ১৯৯০ সালে স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পতনের আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন আন্দোলনরত দল ও জোটগুলোর মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন কীভাবে হবে, তা নিয়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন সাতদলীয় জোট, আওয়ামী লীগের আট দল ও পাঁচদলীয় বামজোট একটি রূপরেখা প্রণয়ন করে। ইতিহাসে এটা তিন জোটের রূপরেখা হিসেবে স্বীকৃত। সে রূপরেখা অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের পদত্যাগের পর সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রেখে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। পরে তাঁর নেতৃত্বে আরও ১০ জন উপদেষ্টা নিয়ে গঠিত হয় নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকার। সে সরকারের অধীনে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে বিএনপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে। দেশ-বিদেশে সে নির্বাচন প্রশংসিত হলেও হেরে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা তাতে ‘সূক্ষ্ম কারচুপি’র ছিদ্র খুঁজে পান। এ নিয়ে তারা মাঠ গরম করার চেষ্টা করলেও জনসমর্থনের অভাব তাদের হতোদ্যম করে দেয় এবং তিনি যুদ্ধংদেহি মনোভাব দেখিয়ে বলেন- ‘এ সরকারকে একমুহূর্তের জন্যও শান্তিতে থাকতে দেব না।’

১৯৯১-এর নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ যে গণতান্ত্রিক ধারার পথে যাত্রা শুরু করেছিল, নানা কারণে তা অব্যাহত থাকতে পারেনি। এর পেছনে দেশের সব রাজনৈতিক দলেরই দায় রয়েছে। ঐতিহাসিক সত্যকে তো অস্বীকার করা যাবে না। এরশাদ পতনের আগে তিন জোট যেসব বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছিল, পরবর্তী সময়ে দলগুলো তার প্রতি বিশ্বস্ত থাকেনি। বিশেষত ১৯৯৪ সালের মাগুরার একটি আসনের উপনির্বাচনে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ঘোষণা করে যে বিএনপি সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। তারা তিন জোটের রূপরেখা অনুযায়ী নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তাদের  সহযোগী হয় সদ্যপতিত স্বৈরাচারের দল জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামী। এই তিন দলের ক্রমাগত ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের মুখে একপর্যায়ে বিএনপি সরকার নমনীয় হতে বাধ্য হয়। যদিও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষার নিমিত্তে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি একটি একতরফা নির্বাচন করতে হয় বিএনপিকে।

১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে গঠিত জাতীয় সংসদের প্রথম এবং একমাত্র অধিবেশনে ওই বছর ৩০ মার্চ সর্বসম্মতভাবে পাস হয় নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল। প্রতিষ্ঠিত হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি। এরপর নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বিএনপি সরকার পদত্যাগ করে, রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দেন। গঠিত হয় সর্বশেষ প্রধান বিচারপতি হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সে সরকারের অধীনে ১২ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। তারা জাতীয় পার্টি ও আ স ম আবদুর রবকে পার্টনার করে সরকার গঠন করে। নাম দেওয়া হয় ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকার’। যদিও জাতীয় কোনো ইস্যুতেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার ধারেকাছে ঘেঁষেনি আওয়ামী লীগ। পাঁচ বছর পরে ২০০১ সালের ১ অক্টোবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় অর্জন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে বিএনপি।

এ পর্যন্ত সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু ২০০৬ সালে এসে আবার সৃষ্টি হয় গোলযোগ। সরকারের কিছু পদক্ষেপ মোক্ষম হাতিয়ার তুলে দেয় আওয়ামী লীগের হাতে। এর মধ্যে বিচারপতিদের চাকরির বয়সসীমা দুই বছর বৃদ্ধি ছিল অন্যতম। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয় একসময়ের বিএনপি নেতা বিচারপতি কে এম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান করার অভিপ্রায়ে বিএনপি এটা করেছে। যদিও বিতর্ক এড়াতে বিচারপতি কে এম হাসান নিজেই প্রধান উপদেষ্টা না হওয়ার ঘোষণা দেন। অনেক ঘটনার পর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ নিজেই প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। কিন্তু নানা ইস্যু তুলে আওয়ামী লীগ ২০০৭ সালের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায়। একপর্যায়ে ওই বছর ১১ জানুয়ারি জারি হয় জরুরি অবস্থা; যা ‘ওয়ান-ইলেভেন’ হিসেবে পরিচিতি পায়। গঠিত হয় নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। দুই বছর পরে সে সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আসলে ওটা ছিল নিকট প্রতিবেশী ও কয়েকটি বিদেশি শক্তির সমন্বিত পরিকল্পিত নীলনকশার নির্বাচন। সে নির্বাচনে বিএনপিকে দেওয়া হয় মাত্র ৩০টি আসন। আওয়ামী লীগের হাতে চলে যায় একটি চকচকে ধারালো চাকু। সে চাকুটি হলো সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। একই চাকু একজন শল্যবিদের হাতে থাকলে তা ব্যবহৃত হয় রোগীর জীবন বাঁচাতে অস্ত্রোপচারের কাজে। আর সে চাকু যদি কোনো ডাকাতের হাতে পড়ে, তাহলে তা হয়ে উঠতে পারে প্রাণসংহারি অস্ত্র। এ ক্ষেত্রে তাই হলো। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে ২০১১ সালের ২১ মে আওয়ামী লীগ চাকু চালাল সংবিধানের দেহে। কেটে বাদ দিল এর গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান। বিএনপিসহ অপরাপর রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিবাদ করল, মিছিল-সমাবেশ করল, হরতাল ডাকল। কিন্তু ক্ষমতামদে মত্ত আওয়ামী লীগ কোনো যুক্তির ধার ধারল না। তারা কায়েম করল অলিখিত একদলীয় শাসন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করার পর তা নিয়ে সর্বত্র নিন্দা-প্রতিবাদের ঝড় ওঠেছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ পেশিশক্তি ও রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করে সেসব প্রতিবাদ-বিক্ষোভ দমনে তৎপর থাকে। পত্রপত্রিকায় যেমন অল্পবিস্তর প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ হয়েছিল, তেমনি টিভি টক শোর আলোচনায়ও তা প্রাধান্য পেয়েছিল। টিভি টক শোগুলোতে আওয়ামী লীগের নেতা ও বশংবদ বুদ্ধিজীবীরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট পদ্ধতি হিসেবে উপস্থাপনের হাস্যকর চেষ্টা করতেন। এ নিয়ে বেশ কয়েকজন লীগ-পাণ্ডবের সঙ্গে আমার বার কয়েক বাক-সংঘর্ষ হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন নামের সঙ্গে ‘সিংহ’ পদবিধারী। তিনি আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুরোটা বলতেন না। বলতেন ‘তত্ত্বা’ সরকার। শরীরে ঝাঁকি দিয়ে বলতেন, ‘ওই তত্ত্বা সরকার আর বাংলাদেশে আসবে না।’ অমি তাকে বলেছিলাম, হয়তো এমন দিনও আসতে পারে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার আবার ফিরে আসবে, তখন আপনাদের কিছু করার বা বলার থাকবে না।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আমি একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম ‘একটি মৃত সরকারের আত্মকথা’ শিরোনামে। নিবন্ধটি বাংলাদেশ প্রতিদিনে  প্রকাশিত হয়েছিল ২০২২ সালের ২৮ নভেম্বর। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জবানিতে নিবন্ধটির শেষ কটি লাইন ছিল এরকম- ‘বিএনপি আজ আমার (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) জন্য অঝোরে কাঁদছে। কে জানে এমন দিনও তো আসতে পারে, যেদিন আওয়ামী লীগ আমার জন্য মাতম করবে। ফিরিয়ে আনতে চাইবে আমাকে। সবই নির্ভর করে রাজনীতির মৌসুমি বায়ুর ওপর। সেটা যে কখন কোন দিক থেকে বইতে শুরু করবে কেউ বলতে পারে না।’ ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে যাওয়া দুই-চারজন আওয়ামী লীগ নেতা ইথারে ভাসিয়ে দেওয়া অনুচ্চ কণ্ঠে বলেছেন, আগামী নির্বাচন হতে হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। রাজনীতির চক্কর বোধ করি এটাই। তা যে কখন কাকে দিয়ে ফেলে দেওয়া থুতু চাটাবে কেউ বলতে পারে না। তবে ভাগ্য বলতে হবে আওয়ামী লীগের। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের দাবিতে তাদের আর আন্দোলন করতে হলো না। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে তা পুনর্বহাল হয়ে গেল। অবশ্য এর সুফল আওয়ামী লীগ কবে ভোগ করতে পারবে, তা অনিশ্চিত। কেননা সেটা নির্ভর করছে তাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে আসা ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগের ওপর। আপাতত যা সুদূর পরাহত বলেই মনে হয়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩

২৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ