শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২১, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

ব্রি. জে. মো. বায়েজিদ সরোয়ার অব.
অনলাইন ভার্সন
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

আজ ২১ নভেম্বর, সশস্ত্র বাহিনী দিবস। যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দিবসটি পালিত হচ্ছে। ১৯৭১ সালের এই দিনে আমাদের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যসহ তদানীন্তন মুক্তিবাহিনীর সব সদস্যকে এক সমন্বিত পরিকল্পনার অধীনে আনা হয় এবং দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে জল, স্থল ও অন্তরীক্ষে সার্বিক ও ঐক্যবদ্ধ আক্রমণ রচনা করা হয়। জনতার সঙ্গে একাত্ম হয়ে ওই দিন আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সম্মিলিত অগ্রযাত্রার শুভ সূচনা বিধায় দিনটি জাতীয় ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত।

উল্লেখ্য, ১৯৮২ সাল থেকে সম্মিলিতভাবে ২১ নভেম্বরকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকালে সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষত সেনাবাহিনীর ঐতিহাসিক জনমুখী ভূমিকা এবং বর্তমান গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম ২০২৫ সালের সশস্ত্র বাহিনী দিবসকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।

প্রতিবছর বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে দিবসটি উদযাপন করা হয়। সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানমালায় অন্যতম প্রধান আকর্ষণ সমরাস্ত্র প্রদর্শনীতে (বর্তমানে এক বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়) প্রচুর জনসমাগম ঘটে। বিভিন্ন স্থানে নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ এই উপলক্ষে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এই অনুষ্ঠানমালায় জনসাধারণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে সৈনিক-জনতার মৈত্রী বন্ধন আরো সুদৃঢ় হয়।

এ ছাড়া দিবসের তাৎপর্য ও সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে প্রতিবছরই জাতীয় গণমাধ্যমগুলোতে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ এবং বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করা হয়। এতে জনসাধারণ সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিশদভাবে জানার সুযোগ পেয়ে থাকে।

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্যতম আকর্ষণীয় কর্মসূচি ঢাকাসহ বিভিন্ন সেনানিবাস, নৌবাহিনী ঘাঁটি ও বিমানবাহিনী ঘাঁটিতে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। পাতাঝরা হেমন্তের মনোরম বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জ সরকারপ্রধান, মুক্তিযোদ্ধা, সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদসহ দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট আমন্ত্রিত অতিথিদের মিলনমেলায় পরিণত হয়। আমন্ত্রিত নাগরিক ও সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মাঝে অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটে। কবি নির্মলেন্দু গুণ ১৯৯৮ সালের ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। সেনাকুঞ্জের নজরকাড়া নির্মাণশৈলী ও মূল ভবনের সামনে দেয়ালে আঁকা ম্যুরাল চিত্র তাঁকে মুগ্ধ করেছিল।

এই অভিজ্ঞতার ওপর পরবর্তী সময়ে নির্মলেন্দু গুণ ‘সেনাকুঞ্জে কিছুক্ষণ’ নামে একটি বই লেখেন (২০০০ সাল)। কবি বিদায়ের ক্ষণটি বর্ণনা করেছেন এভাবে—‘রাতে ফ্লাড লাইটের আলোয় উদ্ভাসিত সেনাকুঞ্জকে একটি ছোটখাটো তাজমহল বলেই মনে হলো।’ উল্লেখ্য, সেনাকুঞ্জ (বহুমুখী মিলনায়তন ও সিভিল কমপ্লেক্স) নির্মিত হয়েছিল তৎকালীন সেনাবাহিনী প্রধান লে. জেনারেল এম আতিকুর রহমানের উদ্যোগে। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এটি ১৯৮৯ সালের ২১ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।

এই সময় (১৯৮৮-৮৯) ঢাকা সেনানিবাসের ‘কমান্ডার এমইএস’-এর দায়িত্ব পালন করছিলেন তৎকালীন লে. কর্নেল এম মফিজুর রহমান (পরে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল)। সম্প্রতি এক আলাপচারিতায় অত্যন্ত পেশাদার, মেধাবী ও অসামান্য কর্মোদ্যোগী সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম মফিজুর রহমান এই নিবন্ধকারকে জানান কিভাবে তাঁর তত্ত্বাবধানে বহুল আলোচিত এই সেনাকুঞ্জ নির্মিত হয়েছিল।

এবারের সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অন্য রকম গুরুত্ব রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে দেশের ক্রান্তিলগ্নে সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনী অসাধারণ ভূমিকা পালন করে দেশকে চরম বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেছে। ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় জনগণের সঙ্গে একাত্ম থাকে। ১৯৭১ সালে এই সামরিক বাহিনী মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই গড়ে উঠেছিল। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকালে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর গুলির নির্দেশ না দিয়ে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতি সম্মান দেখিয়েছিলেন। এভাবে সেনাবাহিনী এবারের গণ-অভ্যুত্থানের এক পর্যায়ে পরোক্ষভাবে জনতার পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। এটি ছিল বাঁকবদলকারী ঐতিহাসিক এক জনমুখী সিদ্ধান্ত।

গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়েও সশস্ত্র বাহিনী অসাধারণ ভূমিকা পালন করেছে ও করছে। বিগত সরকারের পতনের পর ২০২৪-এর ৫ আগস্ট থেকেই অস্থিতিশীল রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখার একমাত্র কার্যকর প্রতিষ্ঠান ছিল সশস্ত্র বাহিনী। বেশ বিশৃঙ্খল অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগেই অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করে। পরবর্তী সময়ে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা, শিল্প-কারখানায় নিরাপত্তা বিধান, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, অস্ত্র উদ্ধার, নাশকতামূলক কার্যক্রম প্রতিরোধসহ সব কার্যক্রমে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দিয়ে আসছে। তবে দুঃখজনভাবে, গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে দেশে-বিদেশে একটি পক্ষকে সশস্ত্র বাহিনী, বিশেষত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক অপপ্রচার চালাতে দেখা গেছে। আশা করি, এই পক্ষ এ ধরনের আত্মঘাতী প্রচারণা ও বিদ্বেষমূলক সমালোচনা থেকে সরে আসবে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করা নয়, এখন প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য।

বর্তমানে দীর্ঘমেয়াদি এক পরিকল্পনার (ফোর্সেস গোল ২০৩০) মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন চলছে। বেশ কিছু অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র ও প্রযুক্তির সংযোজনীর ক্ষেত্রে অগ্রগতি হয়েছে। ‘ফোর্সেস গোলের’ পূর্ণাঙ্গ পুনর্মূল্যায়নও অপরিহার্য। তবে এর সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজন তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ব্যাপক যৌথ অনুশীলন ও অস্ত্র সরঞ্জামাদি ক্রয়ে দীর্ঘমেয়াদি সমন্বিত পরিকল্পনা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সশস্ত্র বাহিনীকে রাজনীতির ঊর্ধ্বে রেখে, কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ না করে সম্পূর্ণ পেশাদারির মাধ্যমে বিকশিত করা।

বর্তমানে বিভিন্ন খাতে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একইভাবে নিরাপত্তা-সামরিক খাতেও ব্যাপক সংস্কার-পরিবর্তন করতে হবে। দক্ষিণ এশিয়ায় সম্প্রতি ব্যাপক ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-পাকিস্তান এখন মুখোমুখি অবস্থানে। এ অঞ্চলে ব্যাপক সামরিকীকরণ চলছে। মায়ানমারের রাখাইনে চলছে জটিল গৃহযুদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সামাজিক মাধ্যমে আশ্চর্য এক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশের অনেক নাগরিক এখন (সোশ্যাল মিডিয়ায়) শক্তিশালী প্রতিরক্ষা বাহিনীর কথা বলছেন। আমাদের প্রতিরক্ষা ভাবনায় এটি একেবারে নতুন দিক।

বর্তমানে দক্ষিণ এশিয়ায় বিভিন্ন শক্তির দ্বন্দ্ব ও ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা, বঙ্গোপসাগরের গুরুত্ব, রোহিঙ্গা সমস্যা, বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে অস্থিরতা, পার্বত্য চট্টগ্রামের অশান্ত পরিস্থিতি, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনীতিগত গুরুত্ব এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরে প্রতিবেশী একটি দেশের বৈরী আচরণ...ইত্যাদি বিবেচনায় বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর শক্তিশালী ও সুসজ্জিতকরণের বিষয়টি যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ‘ক্রেডিবল ডেটারেন্স’ (যা শক্তিশালী অবস্থান অন্য দেশকে বাংলাদেশ আক্রমণে নিরুৎসাহ করবে) অর্জন করতেই হবে। এটিই দেয়ালের লিখন। একই সঙ্গে আমাদের বাহিনীগুলোকেও বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত ভুলত্রুটি বা সীমাবদ্ধতাগুলো আত্মসমালোচনার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংশোধন করে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

১৯৭১ সালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিত হয়েছিল বাংলার জনগণের সঙ্গে। মুক্তিযোদ্ধা-লেখক-গবেষক মেজর কামরুল হাসান ভুঁইয়া তাঁর বিভিন্ন লেখায় (বিশেষত ‘জনযুদ্ধের গণযোদ্ধা’) দেখিয়েছেন কিভাবে একাত্তরের রণাঙ্গনে পেশাদার সৈনিকরাও হাজারো মুক্তিযোদ্ধা আর জনগণের সঙ্গে একাকার হয়ে মিশে গিয়েছিলেন। দিনটি স্মরণ করিয়ে দেয় যে দেশের স্বাধীনতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার জন্য শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী গড়া প্রয়োজন। মনে করিয়ে দেয় তিন বাহিনীর যৌথতা, সমন্বয়, ভ্রাতৃত্ববোধ ও একাত্মতার কথা। প্রতিবার দিবসটি আমাদের পুনরুত্থানের পরম লগ্ন হিসেবে আবির্ভূত হয় এবং জাতির স্বাধীনতার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও জনতার চরম ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এটি আমাদের অতীত ও ভবিষ্যতের মধ্যে সেতুবন্ধ।

বাংলাদেশের প্রয়োজন একটি পেশাদার, আত্মনির্ভর ও কৌশলগতভাবে স্বাধীন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর মতো, আগামী দিনেও মাতৃভূমির অখণ্ডতা রক্ষা তথা জাতীয় যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদাপ্রস্তুত থাকবে। এই হোক নতুন আলোয় এবারের সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অঙ্গীকার।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক ও বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা