বাঁচবে সময় : স্মার্ট ওয়াশিং মেশিন নিজে থেকে ধোয়া শেষ করে শুকিয়ে দেয়, স্মার্ট লাইট সময়মতো জ্বলে-নিভে। কাজগুলো হয় অটোমেটেড। এতে সময় বাঁচে।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী : স্মার্ট ডিভাইসের অন্যতম বড় সুবিধা এনার্জি এফিসিয়েন্সি। সেন্সরভিত্তিক লাইট বা ফ্যান মানুষ না থাকলে নিজে থেকে বন্ধ হয়ে যায়। স্মার্ট প্লাগ বা স্মার্ট মিটার জানিয়ে দেয় কোথায় বেশি বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে। এতে অপ্রয়োজনীয় অপচয় কমে, মাস শেষে বিলও কম আসে।
আরও নিরাপদ : স্মার্ট সিসিটিভিতে যে কোনো জায়গা থেকে লাইভ ক্যামেরা দেখা যায়। দরজায় স্মার্ট লক থাকলে অচেনা কেউ কাছে এলে ফোনে নোটিফিকেশন আসে। গ্যাস লিক, আগুন লাগা বা পানি পড়ে যাওয়ার মতো বিপদের আগাম সতর্কতাও দেয় স্মার্ট সেন্সরগুলো।
মোবাইলেই পুরো নিয়ন্ত্রণ : স্মার্ট ইলেকট্রনিকসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো, সবকিছু ফোন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে ভয়েস কমান্ডেও চলে ডিভাইসগুলো। ফলে প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যাস না থাকা মানুষও সহজে ব্যবহার করতে পারেন।
দীর্ঘমেয়াদে সাশ্রয়ী বিনিয়োগ : অনেকেই মনে করেন স্মার্ট পণ্যের দাম বেশি। কিন্তু বাস্তবে এগুলো দীর্ঘমেয়াদে সাশ্রয়ী। স্মার্ট মোটর, সেন্সর, অটোমেশন এসবের কারণে যন্ত্রপাতির ক্ষয়ক্ষতি কম হয়, বিদ্যুৎ কম লাগে, ব্যবহারেও ভুল কম হয়। ফলে বছরের হিসাবে খরচ কম পড়ে।