শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

আমাদের গ্রামদেশে একটি কথা প্রচলিত আছে যে ঝড়ের সময় আম কুড়াতে হয়। কথাটি শুধু গ্রামের আম কুড়ানোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তেমন নয়, জীবনের সর্বক্ষেত্রে, এমনকি অর্থনৈতিক উত্থান-পতনের ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযোজ্য। উন্নত বিশ্বেও এই কথার মর্মার্থ বেশ ভালোভাবেই উপলব্ধি করা যায়। উন্নত বিশ্বে যখন অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় শুরু হয়, তখন যদি আম কুড়ানোর মতো সুযোগ কাজে লাগানো যায়, তাহলে বেশ ভালোই লাভবান হওয়া যায়।

যেমন—২০০৮ সালে যখন আমেরিকার সাবপ্রাইম মর্টগেজ কেলেঙ্কারির কারণে আর্থিক মন্দার ঝড় উঠেছিল, তখন যারা বাড়ি ক্রয় করেছিল, তারা আজ কয়েক মিলিয়ন ডলারের মালিক। একইভাবে ২০২০ সালে করোনা অতিমারির কারণে উন্নত বিশ্বে যখন স্টক মার্কেট ক্রাশ বা বিপর্যয়ের ঝড় শুরু হয়েছিল, তখন যারা শেয়ার ক্রয় করে রেখেছিল, তারাও আজ মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের মালিক। এ কারণেই ঝড়ের আতঙ্ক, তা সে প্রাকৃতিক দুর্যোগই হোক বা অর্থনৈতিক মন্দাই হোক, তাতে বিচলিত না হয়ে এই সুযোগ কাজে লাগানোর চেষ্টা করাই উত্কৃষ্ট পন্থা। অবশ্য চাইলেই তো ঝড়ের সময় আম কুড়ানোর সুযোগ কাজে লাগানো যাবে না।

এ জন্য ভালো কৌশল জানতে হবে এবং থাকতে হবে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি। আমাদের ছোটোবেলায় দেখেছি, অনেক ছেলে-মেয়ে ঝড়ের সময় প্রতিটি আমগাছের দিকে ছুটেছে ঠিকই, কিন্তু একটি আমও সংগ্রহ করতে পারেনি। আবার যারা আম কুড়ানোর ভালো কৌশল জানত, তারা অনেক আম সংগ্রহ করতে পেরেছে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একই অবস্থা।

যাদের সঠিক কৌশল জানা আছে এবং পর্যাপ্ত প্রস্তুতি থাকে, তারাই অর্থনৈতিক মন্দার ঝড় থেকে ভালো সুবিধা নিতে পারে।
ছোটোবেলায় শেখা এই কথাটি এখন খুব বেশি প্রাসঙ্গিক মনে হয় যখন দেখি যে শুল্কহারের কারণে সৃষ্ট বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক ঝড়ে আমাদের দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, তা সম্ভবত হাতছাড়া হয়ে গেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে এসে নির্বিচারে উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করে বিশ্বব্যাপী চরম অর্থনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে রেখেছেন। এই অস্থিরতার কারণে অনেক দেশ যেমন অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্ষতির সম্মুখীন, তেমনি অনেক দেশের জন্য দেখা দিয়েছে কিছু সুযোগ। যেমন—কানাডা, মেক্সিকো, ইউরোপের অনেক দেশ মারাত্মক অসুবিধার মধ্যে পড়ে গেছে।

আবার যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো কিছু দেশ বেশ সুবিধাও নিতে পেরেছে। এমনকি সম্প্রতি ট্রাম্প যে এশিয়া সফর করলেন, সেখানেও এ রকম কিছু সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, যা কাজে লাগাতে পরেছে ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ভারত।

ট্রাম্প নির্বিচারে বিভিন্ন দেশের ওপর উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করলেও মূল লক্ষ্য হচ্ছে চীন। কেননা চীন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি, যার অবস্থান আমেরিকার পরেই। কিন্তু যদি দুই দেশের রাষ্ট্রীয় ঋণ বিবেচনায় নেওয়া হয়, তাহলে চীনের অর্থনীতি আমেরিকার ওপরেই থাকবে। কেননা আমেরিকার অর্থনীতি ৩১ ট্রিলিয়ন ডলার, আর চীনের অর্থনীতি ২০ ট্রিলিয়ন ডলার। কিন্তু আমেরিকার রাষ্ট্রীয় ঋণের পরিমাণ ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার, অথচ চীনের রাষ্ট্রীয় ঋণের পরিমাণ ১৯ ট্রিলিয়ন ডলার। এ কারণেই চীন আমেরিকার সবচেয়ে বড় মাথাব্যথা। চীন একদিকে সুপারপাওয়ার এবং অন্যদিকে বৃহৎ অর্থনীতি। ফলে আমেরিকা অন্যান্য দেশকে যেভাবে ডিল করবে, চীনকে সেভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। চীনের ক্ষেত্রে আমেরিকাকে যথেষ্ট কৌশলী হতে হয় এবং হয়েছেও তাই। বিভিন্ন দেশের ওপর উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করে তাদের এক অস্থিরতার মধ্যে রেখে চীনের ওপর কৌশলী শুল্কহার ঠিকই বজায় রেখেছে। সম্প্রতি ট্রাম্পের এশিয়া সফরের সময় ট্রাম্প-শি সরাসরি আলোচনায় শুল্কহার ১০ শতাংশ কমিয়ে চীনের বেশির ভাগ পণ্যের ওপর শুল্কহার হ্রাস করে ৪৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অনেক দেশের চেয়ে বেশি। আর এখানেই আমেরিকার বাজারে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে অনেক দেশের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ভারত ধরতে পারলেও আমাদের দেশ পারেনি।

ট্রাম্পের উচ্চ শুল্কহারের কারণে সৃষ্ট বিশ্ব অর্থনীতির ঝড়ের সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য বাংলাদেশ মোটেও প্রস্তুত ছিল না এবং সে রকম কৌশলও অবলম্বন করেনি। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে আন্তরিকতা ও চেষ্টার হয়তো কমতি ছিল না। কিন্তু সরকারি তরফ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা ও তৎপরতা থাকার কথা ছিল, সেটি আমরা লক্ষ করিনি। সরকারি তৎপরতা বলতে এমন নয় যে সরকার সবকিছু নিজে করবে। সরকার ব্যবসায়ীদের দিয়ে কাজটি করাবে। ব্যবসায়ীরা সামনে থাকবেন, আমেরিকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন, কৌশল নির্ধারণ করবেন এবং সে অনুযায়ী ব্যাবসায়িক চুক্তি সম্পন্ন করবেন। এসব কাজে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্তৃপক্ষ সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। আমাদের দেশকে এ রকম উদ্যোগ নিতে দেখিনি। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা আমেরিকার ট্রেড বিশেষজ্ঞ, আলোচক ও এ সংক্রান্ত বিভিন্ন থিংকট্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

ট্রাম্পের এশিয়া সফরকে কেন্দ্র করে আমেরিকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেড বিশেষজ্ঞ, ট্রেড আলোচক বা নেগোশিয়েটর এবং অনেক থিংকট্যাংক এশিয়ায় উপস্থিত থেকে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানির বিভিন্ন কৌশল নিয়ে কাজ করেছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এসব ব্যক্তি বা গ্রুপের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, এ রকম খবর আমরা দেখিনি। আর ব্যবসায়ীরা এই উদ্যোগ নেবেন কীভাবে। এ রকম পদক্ষেপ নিতে হলে তো তাঁদের দেশের বাইরে গিয়ে সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে আলোচনা এবং দেনদরবার করতে হবে। কিন্তু বর্তমানে এই সুযোগ বেশ সীমিত। ব্যাবসায়িক প্রয়োজন তো দূরের কথা, অনেক ব্যবসায়ী নিজেদের চিকিৎসার জন্যও দেশের বাইরে যাওয়ার সাহস দেখান না। অথচ বিদেশের ব্যবসায়ী ও এ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা এবং সে অনুযায়ী কৌশল নির্ধারণ করতে পারলে ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারত।

সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, আমাদের দেশের তৈরি পোশাক শিল্প সৃষ্ট সুযোগ তো কাজে লাগাতেই পারেনি, উল্টো এই খাতের অস্তিত্বই হুমকির সম্মুখীন। গত বছর সরকার পরিবর্তনের পর সার্বিকভাবে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশের তৈরি পোশাক খাত। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে এবং আরো অনেক কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে। লাখ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে গেছেন। আমেরিকার অনেক আমদানিকারক ক্রয় আদেশ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে এবং অন্যত্র সরিয়ে নিতে শুরু করেছে। ফলে আগামী দিনে তৈরি পোশাক খাতের জন্য তেমন ভালো দিন তো নেই-ই, বরং আরো খারাপ অবস্থাই অপেক্ষা করছে। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠনের নেতারা প্রকাশ্যে তাঁদের অসহায়ত্বের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা এই খাতের শোচনীয় অবস্থার কথা তুলে ধরেছেন, যা স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয়েছে। তাঁদের উদ্বেগের মধ্যে রপ্তানি আদেশ না পাওয়া এবং অন্য দেশে চলে যাওয়া এই মুহূর্তে দেশের তৈরি পোশাক খাতের জন্য বড় ধরনের অশনিসংকেত।

একবার তৈরি পোশাকের রপ্তানি আদেশ অন্যত্র চলে গেলে, তা খুব সহজে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে না। বিষয়টি এই খাতের ব্যবসায়ীরা খুব ভালোভাবেই আঁচ করতে পেরেছেন এবং বেশ বিচলিতও হয়ে পড়েছেন। সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, এই অনিশ্চয়তা শিগগিরই যে কেটে যাবে, তেমন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। কারণ এই সংকটের মূলে আছে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং চরম বিভাজনের রাজনীতি। আগামী দিনে যে জাতীয় নির্বাচন হতে চলেছে, সেই নির্বাচনের মাধ্যমে যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে না আসে এবং চরম রাজনৈতিক বিভাজন যদি দূর না হয়, তাহলে দেশের অর্থনীতির জন্য খারাপ দিনই অপেক্ষা করছে। আর এ রকম অবস্থায় দেশের তৈরি পোশাক খাতের ভবিষ্যৎ যে কী হবে, তা হয়তো এই মুহূর্তে কল্পনা করাও কঠিন।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

ঢাকা থেকে সীমিত পরিসরে ছাড়ছে দূরপাল্লার বাস
ঢাকা থেকে সীমিত পরিসরে ছাড়ছে দূরপাল্লার বাস

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্ণামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্ণামেন্টের পর্দা উঠল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন