শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪২, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

ধরুন আপনি অন্ধকার একটি ঘরে বন্দি হয়ে পড়েছেন। হঠাৎ শুনতে পেলেন সাপের ফোঁস ফোঁস শব্দ। তারপর নিশাচর পাখির ডানার ঝাপটানি। সঙ্গে এলোমেলো গরম বাতাস, যা ক্ষণে ক্ষণে আবার ঠান্ডা হয়ে আপনার শরীরে আঘাত করছে। এ অবস্থায় আপনি যদি দুর্বলচিত্তের মানুষ হন তবে কালবিলম্ব না করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবেন। আর আপনি যদি সাহসী মানুষ হন, তবে ভয় আতঙ্ক ভাবনা অস্থিরতা ইত্যাদি সত্ত্বেও বেঁচে থাকার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করবেন। আর সেই সময় যদি বলা হয় এই মুহূর্তে আপনাকে প্রকৃতির কোন উপকরণটি দিলে আপনি সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন। আপনি যদি খুব অল্প বুদ্ধির মানুষও হন তবে সঙ্গে সঙ্গে বলবেন- আলো চাই- দেখতে চাই আমি কোথায় কী অবস্থায় আছি।

আলোর প্রত্যাশায় মানুষের চিরায়ত আকুতির নামই জ্ঞান, যা অন্ধকার দূর করে আপনাকে আলোর পথে নিয়ে যায়। যেখানে জ্ঞান নেই সেখানেই ভয়। যেখানে জ্ঞান নেই সেখানেই অন্ধকার। আর অন্ধকারেই ঘটে তাবত দুর্ঘটনা। এজন্য মানবের শুরুটি হয়েছিল জ্ঞান অর্জনের নিরন্তর প্রচেষ্টার মাধ্যমে। মানুষ জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে এবং অজানাকে আবিষ্কার করেছে। সহজাত বুদ্ধির সঙ্গে জ্ঞান-অভিজ্ঞতা-দক্ষতা যুক্ত হতে হতে আদিম পৃথিবী থেকে আধুনিক বিশ্বে মানবের উন্নয়নের সর্বশ্রেষ্ঠ হাতিয়ার হয়ে ওঠাও জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। মানুষের জীবনযাত্রা-চিন্তাচেতনার সব স্তরে জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন উন্নত জাতি গঠনের পূর্বশর্ত তদ্রুপ রাষ্ট্র গঠন, রাষ্ট্র পরিচালনা এবং রাজনীতিতে জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার যেখানে যত বেশি উন্নত হয়েছে সেখানেই সভ্যতার নিত্যনতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে।

আমাদের জাতীয় জীবনে জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা সম্ভবত এশিয়ার সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। অন্যদিকে রাজনীতিতে এখন জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা রীতিমতো গুরুতর অপরাধ। এখানে প্রশ্ন করাকে মনে করা হয়দুর্বলচিত্তের মানুষ রাষ্ট্রদ্রোহ। জবাব চাওয়া মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধ এবং ন্যায়বিচার-স্বচ্ছতা এবং স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাওয়া অন্ধকার যুগের প্রাগৈতিহাসিক ধ্যানধারণা। চলমান সমাজে জর্জ অরওয়েলের ১৯৮৪ অথবা অ্যানিমাল ফার্মের কাহিনির প্রেক্ষাপটগুলো যেভাবে মাঠে-ময়দানে ছড়িয়ে পড়েছে তাতে করে ১৯৮৪-এর সেই অমর বাণী- ‘বড় ভাই তোমাকে নজরে রাখছেন (Big Brother is Watching You)।’ যন্ত্রণা মানুষকে কীভাবে অন্ধকারজগতে নিয়ে যাচ্ছে তার টাটকা উদাহরণ হলো প্রখ্যাত সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের লাশ মেঘনা নদীতে ভাসছিল।

জর্জ অরওয়েলের ১৯৮৪ উপন্যাসের আরেকটি বিখ্যাত উক্তি হলো- যারা অতীতকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তারাই ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ করে। আর যারা বর্তমানকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় তারা মূলত অতীতকে নিয়ন্ত্রণ করছে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির সাম্প্রতিক উত্থান এবং সাম্প্রতিককালে সাবেক ফ্যাসিবাদের কালো থাবার ভয়ানক আক্রমণের কথা ১৯৪৬ সালে কীভাবে জর্জ অরওয়েল চিন্তা করেছিলেন তা ভাবলে শরীরমন শিহরিত হয়ে ওঠে। এই উপন্যাসের আরেক দুনিয়াকাঁপানো উক্তি হলো- যুদ্ধই শান্তি এবং স্বাধীনতা মানেই দাসত্ব। মানুষের রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, অজ্ঞতাই শক্তি (Ignorance is strength)।

জর্জ অরওয়েলের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে সত্যজিত রায় তাঁর হিরক রাজার দেশে সিনেমায় বলেছেন- ‘যত বেশি জানে- তত কম মানে।’ সুতরাং সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ- নষ্ট কর সব বইপুস্তক আর লোকদের ধরে এনে মগজ ধোলাই কর যেন তারা বলে- বাকি রাখা খাজনা মোটেও ভালো কাজ না, ভরপেট না ও খাই, রাজকর দেওয়া চাই। যায় যদি থাক প্রাণ, হিরকের রাজা ভগবান। অনাহারে নাহি খেদ, বেশি খেলে বাড়ে মেদ। লেখাপড়া করে যে অনাহারে মরে সে। জানার কোনো শেষ নাই, জানার চেষ্টা বৃথা তাই। বিদ্যা লাভে লোকসান, নাহি অর্থ নাহি মান। হিরক রাজা বুদ্ধিমান, করো সবই তারই জয়গান।

হিরক রাজার দেশের কাহিনি ছেড়ে চলুন এবার জর্জ অরওয়েলের অ্যানিমাল ফার্ম অর্থাৎ পশুদের খামার থেকে ঘুরে আসি। উপন্যাসটির মূল কাহিনি হলো খামারের পশুরা একসময় তাদের মালিকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বিদ্রোহ করে বসে এবং দেশের সব খামারের পশুরা মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। পশুরা যাকে সেনাপতি নিয়োগ করে সে ছিল বয়োবৃদ্ধ এক শুয়োর। এই যুদ্ধে পশুরা অসাধারণ কতগুলো নীতিবাক্য প্রচার করতে থাকে আর সেগুলো হলো- যে দুই পায়ে চলে সে শত্রু। যে চার পায়ে চলে বা যার ডানা আছে সে বন্ধু। কোনো প্রাণী পোশাক পরবে না। কোনো প্রাণী বিছানায় ঘুমাবে না। কোনো প্রাণী মদ্যপান করবে না। সব প্রাণী সমান।

পশু বিদ্রোহের ফলে পরিস্থিতি কেমন হয়েছিল, তার কিছু বর্ণনা দিয়ে আজকের শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব- পশু খামারের সাত অধ্যায়ে জর্জ অরওয়েল বলেন, তারা এমন একসময়ে এসে পৌঁছেছিল যখন কেউ তার মনের কথা বলতে সাহস পেত না। যখন হিংস্র গর্জনকারী কুকুর সর্বত্র ঘুরে বেড়াত এবং যখন আপনাকে দেখতে হতো আপনার সহকর্মীদের ভয়ংকর অপরাধ স্বীকার করার পর টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে ফেলা। পশুরা নির্বিচারে এসব কর্ম করার যে যুক্তি দেখাত তা হলো একসময় তারা দাস ছিল এবং এখন তারা স্বাধীন আর এটাই তাদের সব কর্মের দলিল।

উল্লিখিত ঘটনার আলোকে আপনি যদি বর্তমান জমানা মূল্যায়ন করেন তবে হিরক রাজার দেশে কিংবা ১৯৮৪ এবং অ্যানিমাল ফার্মের কল্পকাহিনির সঙ্গে চলমান রাজনীতির একটি তুলনামূলক চালচিত্র অনুধাবন করতে পারবেন। বর্তমান রাজনীতির সবচেয়ে বড় সংকট হলো- আমরা জানি না কারা রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। রাজনীতির গতিপ্রকৃতি, নীতি-আদর্শ এবং গন্তব্য সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণাই নেই। প্রতিমুহূর্তে যা ঘটছে তা একটু পরে নতুন ঘটনা দ্বারা হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে। রাজনীতির আকাশে সকালে যদি সিঁদুরে মেঘ দেখি তবে দুপুরে দেখা দেয় কালবৈশাখির কালো মেঘ। বিকালে কোনো রকম তর্জন গর্জন ছাড়াই সেই কালো মেঘ সরে গিয়ে সাদা মেঘের ভেলা উড়তে থাকে। তারপর সন্ধ্যার পূর্বক্ষণে শুরু হয় তপ্ত রোদের দহন এবং নিশাত সূর্যের দেশের মতো মধ্যরাত অবধি রাজনীতির উত্তাপ এবং দহনে ভূমি-বাতাস-পাহাড়-বনজঙ্গল-প্রাণিকুল পানি পানি বলে হাহাকার করে এবং ভোর রাতে শুরু হয় কুয়াশার যন্ত্রণা।

রাজনীতির আকাশের মতো বাংলার রাজনীতির বাতাস মানুষকে হরহামেশা জ্বালাযন্ত্রণা দিতে থাকে। বাতাসে ভেসে বেড়ায় নানা গুঞ্জন। সঙ্গে অদ্ভুত সব দুর্গন্ধ। রাজনীতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যে পরিমাণ অক্সিজেন দরকার তা কর্পূরের মতো উবে যায় ঊর্ধ্বলোকে। মূর্খ, অজ্ঞ, চিত্তহীন, জ্ঞানহীন নিম্ন জাতের প্রাণীদের শ্বাসপ্রশ্বাসের কার্বন ডাই-অক্সাইড বাতাসের অক্সিজেন তাড়িয়ে দেয়। ফলে রাজনীতিসচেতন মানুষের নিঃশ্বাসপ্রশ্বাসে অক্সিজেনের সিলিন্ডার খোঁজার জন্য প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানদ্বারে উঁকিঝুঁকি মেরে নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে কোনোমতে বেঁচে থাকার লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হয়। আকাশবাতাসের মতো রাজনীতির পথও ভয়ানক হয়ে উঠেছে দিনকে দিন। চারদিকে শুধু কুয়াশা। ফলে এক গজ দূরে কী ঘটছে কী হচ্ছে বা কে দাঁড়িয়ে আছে, তা রাজনীতির পথচারীরা দেখতে পাচ্ছেন না। রাজনীতির পথ ক্রমশ কাদামাটিতে পিচ্ছিল হয়ে পড়েছে এবং খানাখন্দে এতটা ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে যে পথচারীরা পা ফেলতেও ভয় পাচ্ছে। ফলে পথ যেন আর শেষ হচ্ছে না এবং গন্তব্যে পৌঁছার আশা- আকাঙ্খা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে পড়ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
মানবিক শিক্ষায় জাপানি আদর্শ অনুসরণীয়
সর্বশেষ খবর
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে