শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪২, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

ধরুন আপনি অন্ধকার একটি ঘরে বন্দি হয়ে পড়েছেন। হঠাৎ শুনতে পেলেন সাপের ফোঁস ফোঁস শব্দ। তারপর নিশাচর পাখির ডানার ঝাপটানি। সঙ্গে এলোমেলো গরম বাতাস, যা ক্ষণে ক্ষণে আবার ঠান্ডা হয়ে আপনার শরীরে আঘাত করছে। এ অবস্থায় আপনি যদি দুর্বলচিত্তের মানুষ হন তবে কালবিলম্ব না করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলবেন। আর আপনি যদি সাহসী মানুষ হন, তবে ভয় আতঙ্ক ভাবনা অস্থিরতা ইত্যাদি সত্ত্বেও বেঁচে থাকার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করবেন। আর সেই সময় যদি বলা হয় এই মুহূর্তে আপনাকে প্রকৃতির কোন উপকরণটি দিলে আপনি সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবেন। আপনি যদি খুব অল্প বুদ্ধির মানুষও হন তবে সঙ্গে সঙ্গে বলবেন- আলো চাই- দেখতে চাই আমি কোথায় কী অবস্থায় আছি।

আলোর প্রত্যাশায় মানুষের চিরায়ত আকুতির নামই জ্ঞান, যা অন্ধকার দূর করে আপনাকে আলোর পথে নিয়ে যায়। যেখানে জ্ঞান নেই সেখানেই ভয়। যেখানে জ্ঞান নেই সেখানেই অন্ধকার। আর অন্ধকারেই ঘটে তাবত দুর্ঘটনা। এজন্য মানবের শুরুটি হয়েছিল জ্ঞান অর্জনের নিরন্তর প্রচেষ্টার মাধ্যমে। মানুষ জানতে চেয়েছে, বুঝতে চেয়েছে এবং অজানাকে আবিষ্কার করেছে। সহজাত বুদ্ধির সঙ্গে জ্ঞান-অভিজ্ঞতা-দক্ষতা যুক্ত হতে হতে আদিম পৃথিবী থেকে আধুনিক বিশ্বে মানবের উন্নয়নের সর্বশ্রেষ্ঠ হাতিয়ার হয়ে ওঠাও জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি। মানুষের জীবনযাত্রা-চিন্তাচেতনার সব স্তরে জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার যেমন উন্নত জাতি গঠনের পূর্বশর্ত তদ্রুপ রাষ্ট্র গঠন, রাষ্ট্র পরিচালনা এবং রাজনীতিতে জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার যেখানে যত বেশি উন্নত হয়েছে সেখানেই সভ্যতার নিত্যনতুন ইতিহাস রচিত হয়েছে।

আমাদের জাতীয় জীবনে জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা সম্ভবত এশিয়ার সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। অন্যদিকে রাজনীতিতে এখন জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা রীতিমতো গুরুতর অপরাধ। এখানে প্রশ্ন করাকে মনে করা হয়দুর্বলচিত্তের মানুষ রাষ্ট্রদ্রোহ। জবাব চাওয়া মৃত্যুদণ্ডযোগ্য অপরাধ এবং ন্যায়বিচার-স্বচ্ছতা এবং স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাওয়া অন্ধকার যুগের প্রাগৈতিহাসিক ধ্যানধারণা। চলমান সমাজে জর্জ অরওয়েলের ১৯৮৪ অথবা অ্যানিমাল ফার্মের কাহিনির প্রেক্ষাপটগুলো যেভাবে মাঠে-ময়দানে ছড়িয়ে পড়েছে তাতে করে ১৯৮৪-এর সেই অমর বাণী- ‘বড় ভাই তোমাকে নজরে রাখছেন (Big Brother is Watching You)।’ যন্ত্রণা মানুষকে কীভাবে অন্ধকারজগতে নিয়ে যাচ্ছে তার টাটকা উদাহরণ হলো প্রখ্যাত সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের লাশ মেঘনা নদীতে ভাসছিল।

জর্জ অরওয়েলের ১৯৮৪ উপন্যাসের আরেকটি বিখ্যাত উক্তি হলো- যারা অতীতকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তারাই ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ করে। আর যারা বর্তমানকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় তারা মূলত অতীতকে নিয়ন্ত্রণ করছে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির সাম্প্রতিক উত্থান এবং সাম্প্রতিককালে সাবেক ফ্যাসিবাদের কালো থাবার ভয়ানক আক্রমণের কথা ১৯৪৬ সালে কীভাবে জর্জ অরওয়েল চিন্তা করেছিলেন তা ভাবলে শরীরমন শিহরিত হয়ে ওঠে। এই উপন্যাসের আরেক দুনিয়াকাঁপানো উক্তি হলো- যুদ্ধই শান্তি এবং স্বাধীনতা মানেই দাসত্ব। মানুষের রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, অজ্ঞতাই শক্তি (Ignorance is strength)।

জর্জ অরওয়েলের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে সত্যজিত রায় তাঁর হিরক রাজার দেশে সিনেমায় বলেছেন- ‘যত বেশি জানে- তত কম মানে।’ সুতরাং সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ- নষ্ট কর সব বইপুস্তক আর লোকদের ধরে এনে মগজ ধোলাই কর যেন তারা বলে- বাকি রাখা খাজনা মোটেও ভালো কাজ না, ভরপেট না ও খাই, রাজকর দেওয়া চাই। যায় যদি থাক প্রাণ, হিরকের রাজা ভগবান। অনাহারে নাহি খেদ, বেশি খেলে বাড়ে মেদ। লেখাপড়া করে যে অনাহারে মরে সে। জানার কোনো শেষ নাই, জানার চেষ্টা বৃথা তাই। বিদ্যা লাভে লোকসান, নাহি অর্থ নাহি মান। হিরক রাজা বুদ্ধিমান, করো সবই তারই জয়গান।

হিরক রাজার দেশের কাহিনি ছেড়ে চলুন এবার জর্জ অরওয়েলের অ্যানিমাল ফার্ম অর্থাৎ পশুদের খামার থেকে ঘুরে আসি। উপন্যাসটির মূল কাহিনি হলো খামারের পশুরা একসময় তাদের মালিকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বিদ্রোহ করে বসে এবং দেশের সব খামারের পশুরা মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। পশুরা যাকে সেনাপতি নিয়োগ করে সে ছিল বয়োবৃদ্ধ এক শুয়োর। এই যুদ্ধে পশুরা অসাধারণ কতগুলো নীতিবাক্য প্রচার করতে থাকে আর সেগুলো হলো- যে দুই পায়ে চলে সে শত্রু। যে চার পায়ে চলে বা যার ডানা আছে সে বন্ধু। কোনো প্রাণী পোশাক পরবে না। কোনো প্রাণী বিছানায় ঘুমাবে না। কোনো প্রাণী মদ্যপান করবে না। সব প্রাণী সমান।

পশু বিদ্রোহের ফলে পরিস্থিতি কেমন হয়েছিল, তার কিছু বর্ণনা দিয়ে আজকের শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব- পশু খামারের সাত অধ্যায়ে জর্জ অরওয়েল বলেন, তারা এমন একসময়ে এসে পৌঁছেছিল যখন কেউ তার মনের কথা বলতে সাহস পেত না। যখন হিংস্র গর্জনকারী কুকুর সর্বত্র ঘুরে বেড়াত এবং যখন আপনাকে দেখতে হতো আপনার সহকর্মীদের ভয়ংকর অপরাধ স্বীকার করার পর টুকরো টুকরো করে ছিঁড়ে ফেলা। পশুরা নির্বিচারে এসব কর্ম করার যে যুক্তি দেখাত তা হলো একসময় তারা দাস ছিল এবং এখন তারা স্বাধীন আর এটাই তাদের সব কর্মের দলিল।

উল্লিখিত ঘটনার আলোকে আপনি যদি বর্তমান জমানা মূল্যায়ন করেন তবে হিরক রাজার দেশে কিংবা ১৯৮৪ এবং অ্যানিমাল ফার্মের কল্পকাহিনির সঙ্গে চলমান রাজনীতির একটি তুলনামূলক চালচিত্র অনুধাবন করতে পারবেন। বর্তমান রাজনীতির সবচেয়ে বড় সংকট হলো- আমরা জানি না কারা রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। রাজনীতির গতিপ্রকৃতি, নীতি-আদর্শ এবং গন্তব্য সম্পর্কে আমাদের কোনো ধারণাই নেই। প্রতিমুহূর্তে যা ঘটছে তা একটু পরে নতুন ঘটনা দ্বারা হাওয়ায় মিলিয়ে যাচ্ছে। রাজনীতির আকাশে সকালে যদি সিঁদুরে মেঘ দেখি তবে দুপুরে দেখা দেয় কালবৈশাখির কালো মেঘ। বিকালে কোনো রকম তর্জন গর্জন ছাড়াই সেই কালো মেঘ সরে গিয়ে সাদা মেঘের ভেলা উড়তে থাকে। তারপর সন্ধ্যার পূর্বক্ষণে শুরু হয় তপ্ত রোদের দহন এবং নিশাত সূর্যের দেশের মতো মধ্যরাত অবধি রাজনীতির উত্তাপ এবং দহনে ভূমি-বাতাস-পাহাড়-বনজঙ্গল-প্রাণিকুল পানি পানি বলে হাহাকার করে এবং ভোর রাতে শুরু হয় কুয়াশার যন্ত্রণা।

রাজনীতির আকাশের মতো বাংলার রাজনীতির বাতাস মানুষকে হরহামেশা জ্বালাযন্ত্রণা দিতে থাকে। বাতাসে ভেসে বেড়ায় নানা গুঞ্জন। সঙ্গে অদ্ভুত সব দুর্গন্ধ। রাজনীতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য যে পরিমাণ অক্সিজেন দরকার তা কর্পূরের মতো উবে যায় ঊর্ধ্বলোকে। মূর্খ, অজ্ঞ, চিত্তহীন, জ্ঞানহীন নিম্ন জাতের প্রাণীদের শ্বাসপ্রশ্বাসের কার্বন ডাই-অক্সাইড বাতাসের অক্সিজেন তাড়িয়ে দেয়। ফলে রাজনীতিসচেতন মানুষের নিঃশ্বাসপ্রশ্বাসে অক্সিজেনের সিলিন্ডার খোঁজার জন্য প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানদ্বারে উঁকিঝুঁকি মেরে নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে কোনোমতে বেঁচে থাকার লড়াই-সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হয়। আকাশবাতাসের মতো রাজনীতির পথও ভয়ানক হয়ে উঠেছে দিনকে দিন। চারদিকে শুধু কুয়াশা। ফলে এক গজ দূরে কী ঘটছে কী হচ্ছে বা কে দাঁড়িয়ে আছে, তা রাজনীতির পথচারীরা দেখতে পাচ্ছেন না। রাজনীতির পথ ক্রমশ কাদামাটিতে পিচ্ছিল হয়ে পড়েছে এবং খানাখন্দে এতটা ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে যে পথচারীরা পা ফেলতেও ভয় পাচ্ছে। ফলে পথ যেন আর শেষ হচ্ছে না এবং গন্তব্যে পৌঁছার আশা- আকাঙ্খা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে পড়ছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা