শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র
জিন্নাতুন নূর, বাগেরহাট থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

বাগেরহাটের রামপালে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র জাতীয় গ্রিডে প্রায় সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ যুক্ত করে অর্থনীতিতে নীরব ভূমিকা রেখেছে। দেশে উৎপাদিত বিদ্যুতের সাত থেকে ৮ শতাংশ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করছে রামপাল। সংশ্লিষ্টরা বলেন, স্থানীয়দের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষায়ও অবদান রাখছে এই বিদ্যুৎ প্রকল্প। এ ছাড়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিভিন্ন ভবনের ছাদ ও খালি জায়গায় ১০ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট সক্ষমতার এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এনটিপিসি লিমিটেডের সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সংস্থা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) বাস্তবায়ন করে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে প্রথম ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদন শুরু হয় ২০২৪ সালের মার্চে। বর্তমানে দুটি ইউনিট থেকে পুরো সক্ষমতায় উৎপাদন করে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।

চলতি বছরের জুনে সর্বোচ্চ উৎপাদন হয়েছে ৬৭৬ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন ইউনিট। ইউনিট-২ থেকে গত ১ জুন সর্বোচ্চ উৎপাদন হার ১০০ দশমিক ৩ শতাংশ রেকর্ড করেছে। ইউনিট-১ থেকে ১৫ জুন সর্বোচ্চ উৎপাদন হার ১০০ দশমিক ৪৬ শতাংশ রেকর্ড করেছে। ইউনিট-১ থেকে এপ্রিলে মাসিক সর্বোচ্চ কেন্দ্রের কার্যক্ষমতার হার ৯৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ অর্জন করেছে। জুনে সর্বোচ্চ মাসিক কার্যক্ষমতার হার ৯৭ দশমিক ২৮ শতাংশ অর্জন করেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি শিল্পায়নে অবদান রাখছে রামপাল কেন্দ্র। স্থানীয় অর্থনীতিতেও ভূমিকা রাখছে। স্থানীয় যুবকদের কর্মসংস্থানের সুবিধা এবং নারী ও সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট কার্যক্রমও বেশ ভালোভাবে করে যাচ্ছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।

রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক (পিডি) রমানাথ পূজারী বলেন, এখন পর্যন্ত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১০ হাজার ৩৫৯ বিলিয়ন ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয়েছে। প্রতি মাসে দেশে মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের সাত থেকে আট শতাংশ সরবরাহ করা হচ্ছে। গত তিন মাস নিয়মিত কয়লা সরবরাহ থাকায় কাক্সিক্ষত উৎপাদন করতে পেরেছি। যে পরিমাণ চাহিদা দেওয়া হচ্ছে, তা পূরণ করতে পারছি। ৬৬০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট থেকে দিনের বেলা ৪০০ থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকে। সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত চাহিদা থাকে ৬০০ থেকে ৬৬০ মেগাওয়াট। গত ১ জুন ও ১৫ জুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুটি ইউনিটই আলাদা আলাদা করে সক্ষমতার শতভাগ উৎপাদন করে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক এবং জ্বালানি ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ড. ইজাজ হোসেন বলেন, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি অবশ্যই দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো এখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ দেশীয় গ্যাসের মজুত ও উৎপাদন ধারাবাহিকভাবে কমছে। অন্যদিকে বাড়তি এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) আমদানিও করা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বাড়ানোর চিন্তা করা যাচ্ছে না। তাই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র খুবই জরুরি। সার্বিক দিক বিবেচনায় সব কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো দেশের জন্য অবদান রাখছে।

কয়লা সরবরাহের বিষয়ে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলেছেন, সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান বকেয়া আটকে থাকার পরও নিরবচ্ছিন্নভাবে কয়লা দিয়েছেন। ফলে পুরো সক্ষমতায় উৎপাদন ধরে রাখতে পেরেছি। এখনো পর্যাপ্ত কয়লার মজুত রয়েছে। জ্বালানি সংকটের কারণে বন্ধ রাখতে হচ্ছে না। বৃষ্টির কারণে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকায় অনেক সময় একটি কেন্দ্র বন্ধ রাখতে হচ্ছে। ঝুঁকি এড়াতে কয়লার মজুত বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে মজুত সক্ষমতা বাড়িয়ে সবসময় চার থেকে পাঁচ লাখ মেট্রিক টন কয়লা মজুত রাখা হবে বলে তারা জানান।

এদিকে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বিভিন্ন ভবনের ছাদ ও খালি জায়গায় প্রাথমিকভাবে ১০ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। টাউনশিপ ভবনের ছাদ এবং লেবার কলোনি, জেটি এবং টাউনশিপে খালি জায়গায় সোলার প্যানেল বসিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। ইন হাউস প্রাক সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয়েছে। বিস্তারিত সমীক্ষার জন্য পরামর্শদাতা নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন। উৎপাদিত সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ খরচ কমাবে। চাহিদার বাড়তি সৌরবিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা সম্ভব বলেও জানান সংশ্লিষ্টরা।

বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক রমানাথ পূজারী বলেন, কেন্দ্রের ভিতরে ১০ মেগাওয়াট ক্ষমতার সৌরবিদ্যুতের কাজ প্রাথমিক অবস্থায় রয়েছে। বছর খানেকের মধ্যে এটি পাইলট প্রকল্প হিসেবে উৎপাদনে যেতে পারবে। এজন্য বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড থেকে অনুমতি নিতে হবে। উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে চলে যাবে। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে আরও ৪০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
সর্বশেষ খবর
‘সব গ্যাসে সাবসিডি আছে, এলপিজি কেন পাবে না’
‘সব গ্যাসে সাবসিডি আছে, এলপিজি কেন পাবে না’

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য নতুন আন্তর্জাতিক তহবিল তোলার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও
গ্যাস সংকটের কারণে সিরামিকে ৩০০ কোটি টাকা লোকসান করেছি: আকিজ বশির গ্রুপের সিওও

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান
প্রতিটি কন্যার স্বপ্ন পূরণে রাষ্ট্রকে অংশীদার বানাবো: তারেক রহমান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা
সাইকোলজিক্যাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস কেয়ারে ডিসকাউন্ট পাবেন মেটলাইফের গ্রাহকরা

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষাকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক
কুষ্টিয়ায় নারী নির্যাতন মামলায় ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
কুষ্টিয়ায় হাসপাতালের পুকুরে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু
ট্রাম্প প্রশাসনে হাজারো কর্মী ছাঁটাই শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির আভাস, জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিখোঁজ ১৮, সবার নিহতের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচানোর লড়াইয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণে শীর্ষে লাহোর, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে এক সপ্তাহ ধরে ভারী বৃষ্টি, ২৭ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী সাহিদুর রহমান সাজু
হকি বিশ্বকাপ দলে ডাক পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী সাহিদুর রহমান সাজু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা