শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৪, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

কথায় বলে, শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। মেরুদণ্ডহীন মানুষ যেমন স্বাভাবিকভাবে দাঁড়াতে পারে না, মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া একটি জাতিও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। পৃথিবীতে এমন একটি দেশ বা জাতির উদাহরণ দেওয়া যাবে না, যারা শিক্ষার ওপর যথাযথ গুরুত্ব না দিয়ে টেকসই উন্নয়ন অর্জন করতে সমর্থ হয়েছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর দারিদ্র্য এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকার প্রধান কারণ হচ্ছে এসব দেশ উন্নয়নের বিভিন্ন পর্যায়ে গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে যথাযথ গুরুত্ব দেয়নি।

জাতিসংঘের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইউনেসকোর মতে, কোনো দেশে মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে মোট জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া প্রয়োজন। বরাদ্দকৃত এই অর্থের বেশির ভাগই শিক্ষার মানোন্নয়ন ও গবেষণার কাজে ব্যয় করতে হবে। বাংলাদেশে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ জিডিপির ২ শতাংশেরও কম। বরাদ্দতকৃত এই বাজেটের একটি বড় অংশই অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যয়িত হয়।

ফলে শিক্ষার মানোন্নয়ন ও গবেষণার কাজের জন্য অর্থ সংকুলান করা সম্ভব হয় না। এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে, যেখানে গবেষণার জন্য নির্দিষ্টভাবে কোনো অর্থই বারদ্দ করা হয় না। ফলে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার মান ক্রমেই উদ্বেগজনকভাবে নিম্নমুখী হচ্ছে।
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য এর আগে বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করা হলেও তারা যে সুপারিশ করেছে, তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।

আমরা যারা শিক্ষাক্ষেত্রে কাজ করছি, তাদের প্রত্যাশা ছিল অন্তর্বর্তী সরকার হয়তো নির্মোহভাবে শিক্ষা খাতে বিরাজমান সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও তা সমাধানের উদ্যোগ নেবে। কিন্তু তা হয়নি। বিভিন্ন খাতের প্রকৃত অবস্থা জানা এবং সমস্যা সমাধানের জন্য সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও শিক্ষা খাতের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও তা সমাধানের জন্য কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এর অর্থ কি এই যে অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টিতে বাংলাদেশের শিক্ষা খাতে কোনো সমস্যা নেই? শিক্ষা খাতের প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে এই অবহেলা ভবিষ্যতে জাতির জন্য মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষাবিষয়ক আন্তর্জাতিক মানের সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) ওয়ার্ল্ড ইউনিভাসিটি র‌্যাংকিং ২০২৬-এ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের যে তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও স্থান পায়নি। প্রকাশিত তালিকায় ভারতের ২৭টি এবং পাকিস্তানের আটটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশে প্রাইভেট ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেলেও শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটেনি, বরং শিক্ষার মান দিন দিনই অবনতির দিকে যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের শিক্ষার মানের কতটা অবনতি ঘটেছে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় বিশ্বব্যাংকের হিউম্যান ক্যাপিটাল ইনডেক্স ২০২০ থেকে। এতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশে ১০ বছর দুই মাস শিক্ষাজীবন শেষে অর্থাৎ একাদশ শ্রেণিতে ওঠার পর একজন শিক্ষার্থী যে জ্ঞান অর্জন করছে, তা আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী ষষ্ঠ শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীর সমান। প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের ২০২২ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রাথমিক শিক্ষা শেষে একজন শিক্ষার্থী মাতৃভাষা বাংলায় অর্ধেক দক্ষতা অর্জন করতে পারেনি। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় বিজ্ঞান ইউনিটে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯৪ শতাংশই অকৃতকার্য হয়। কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে ভর্তীচ্ছু পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। উল্লিখিত দুটি ইউনিটের পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পাওয়া এক লাখ ২১ হাজার শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ২০২৩ সালের প্রতিবেদন মোতাবেক, ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২১টিতে ১৭১ জন ছাত্রীসহ ৬৩৩ জন বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল। আগের বছর বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ৬৭০ জন। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বিদেশি শিক্ষার্থী কমেছে ৩৭ জন। ২০২৩ সালে একডেমিক কার্যক্রম পরিচালনকারী ১০৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩২টিতে বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ৮২৬ জন। ২০২২ সালে এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল এক হাজার ৮৭। যেহেতু প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না, তাই উচ্চ পর্যায়ে প্রখর মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থী আসছে না। বিষয়টি অনেকটা এই রকম-বাঁধের উজানে যদি কেউ পানি ঘোলা করে, তাহলে ভাটিতে ঘোলা পানিই প্রবাহিত হবে। তাই শিক্ষা সংস্কারের কাজটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই শুরু করতে হবে।

আমি দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত থেকে উচ্চশিক্ষার মানের অবনতির বিষয়টি নিবিড়ভাবে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পেয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এ দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে জড়িত। ১৯০৫ সালে ব্রিটিশ শাসকরা বাংলা নামক বৃহৎ প্রদেশটিকে ভাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই উদ্যোগটি বঙ্গভঙ্গ নামে ইতিহাসে খ্যাত। বঙ্গভঙ্গের ফলে এই অঞ্চলের মুসলমানদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চমৎকার সুযোগ হয়। কিন্তু কংগ্রেস নেতারা বঙ্গভঙ্গের তীব্র বিরোধিতা করে আন্দোলনের সূচনা করেন। যুগান্তর ও অনুশীলন সমিতির ব্যানারে তাঁরা সশস্ত্র বিপ্লব শুরু করেন। এক পর্যায়ে ইংরেজ সরকার ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদ করে। এতে এই অঞ্চলের মুসলমানরা ক্ষুব্ধ হয়। মুসলমানদের সন্তুষ্ট করার জন্য ইংরেজ সরকার ঢাকায় একটি আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়। ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সর্বাবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান রক্ষার জন্য চেষ্টা চালানো হয়। ফলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার গুণগত মানের কারণে একসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে।

কিন্তু স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বস্তরে শিক্ষার মানের অবনতি শুরু হয়। স্বাধীনতার পর সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলনের নামে ইংরেজি শিক্ষার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করা শুরু হয়। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রমে ইংরেজি ভাষার প্রতি তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। ফলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে যেসব শিক্ষার্থী আসত, ইংরেজি ভাষায় তাদের দক্ষতা থাকত একেবারেই কম। উচ্চশিক্ষা পর্যায়েও বাংলা ভাষায় শিক্ষা কার্যক্রম চালুর সিদ্ধান্ত হয়, কিন্তু বাংলা ভাষায় শিক্ষাদানের মতো উপযুক্ত এবং পর্যাপ্ত বইয়ের জোগান আমরা নিশ্চিত করতে পারিনি। বাংলা একাডেমি থেকে ইংরেজি বই অনুবাদের একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হলেও তা সঠিকভাবে চলেনি। ইংরেজি ভাষার প্রতি অবহেলা এবং বাংলা ভাষায় পর্যাপ্ত পরিমাণ মানসম্পন্ন বইয়ের জোগান নিশ্চিত করতে না পারার কারণে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক জ্ঞানভাণ্ডার থেকে পিছিয়ে পড়ে। মাধ্যমিক পর্যায়ে পাসের হার বাড়ানোর প্রতি যতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, ঠিক ততটাই অবজ্ঞা করা হয়েছে শিক্ষার গুণগত মান রক্ষার ক্ষেত্রে।

প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় যারা উচ্চশিক্ষা অর্জন করছে, তারা কর্মক্ষেত্রে গিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না। স্বাধীনতার পর দেশের শিক্ষাঙ্গনে ছাত্ররাজনীতির নামে দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি শুরু হয়। ছাত্ররা রাজনীতি করবে, এতে দোষের কিছু নেই। কারণ ছাত্রাবস্থায় রাজনীতি না করলে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে উঠবে না। ছাত্ররাজনীতির উদ্দেশ্য হবে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চালানো। কিন্তু ছাত্ররাজনীতির নামে জাতীয় রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। ছাত্ররাজনীতি এখন অনেকটাই সন্ত্রাসনির্ভর এবং অবৈধ অর্থ অর্জনের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। ছাত্রনেতাদের অনেকেই রাজনীতির ময়দানে এসে কোটি টাকার মালিক বনে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

শুধু ছাত্ররাজনীতিই নয়, শিক্ষকরাও এখন দলীয় রাজনীতির চর্চা করছেন। দলীয় রাজনীতিচর্চার নামে এখন শিক্ষকদের অনেকেই ক্ষমতাসীন সরকারের তোষামোদে ব্যস্ত। পদোন্নতি ও বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে দলীয় আনুগত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। বেসরকারি খাতে যেসব বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে, তাতে অভিজ্ঞ শিক্ষকের অভাব রয়েছে। তারা সাধারণত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে থাকে। যাঁরা খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন, তাঁদের বেশির ভাগই মূল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদানের ক্ষেত্রে অমনোযোগী হয়ে পড়ে। এতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানের অবনতি ঘটছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মাঝে আগে গবেষণা করার যে প্রবণতা প্রত্যক্ষ করা যেত, এখন তেমনটি লক্ষ করা যায় না।

অন্তর্বর্তী সরকার চাইলে এখনো শিক্ষা কমিশন গঠন করে শিক্ষাঙ্গনের সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও তা সমাধানের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। দীর্ঘদিন শিক্ষা এবং এতদসংশ্লিষ্ট খাতে যাঁরা যুক্ত ছিলেন, তাঁদের মধ্য থেকে উপযুক্ত ব্যক্তি, জাতীয় পর্যায়ে যাঁদের গ্রহণযোগ্যতা আছে, তাঁদের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী শিক্ষা কমিশন গঠন করা যেতে পারে। এই মুহূর্তে শিক্ষা কার্যক্রমের মানোন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে জাতি হিসেবে আমাদের চরম মূল্য দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, শিক্ষা হচ্ছে সবচেয়ে মূল্যবান ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ। উপযুক্ত শিক্ষা নিশ্চিত করা না গেলে জাতি কখনোই টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন অর্জন করতে পারবে না।

বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা একজন শিক্ষার্থীর জন্য কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দিতে পারছে না। উচ্চশিক্ষিতদের এক-তৃতীয়াংশ বেকার। উচ্চশিক্ষিত একজন মানুষ বেকারত্বের জ্বালা বয়ে বেড়াবে, এটি কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। সব শিক্ষার্থীকেই সরকারি চাকরি করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। শিক্ষা গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে একজন মানুষের সুপ্ত সম্ভাবনার বিকাশ ঘটানো, যা ব্যবহার করে সে ভবিষ্যতের স্বপ্ন রচনা করবে। মাধ্যমিক পর্যায় থেকে যদি কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়, তাহলে একজন শিক্ষার্থী জীবনের এক পর্যায়ে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে নিতে পারবে।

প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন হতে হবে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হতে হবে জ্ঞানার্জন। শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের ভেতরের গুণাবলিকে বিকশিত করার মাধ্যমে উদার জাতি গঠনে কার্যকর অবদান রাখা। শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। অস্থির ও নৈরাজ্যমূলক পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে চলতে পারে না। আর জাতি যদি উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়, তাহলে আমাদের জাতীয় জীবনে অন্ধকার নেমে আসতে পারে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
সর্বশেষ খবর
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের
গাড়ির ধাক্কায় ছিঁড়ল তার, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুই যুবকের

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন বাবর আজম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু
তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে শিশুসহ ৪০ অভিবাসীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি
ওয়ানডেতে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচে ডাক মারলেন কোহলি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার দুই তেল কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার
কালিয়াকৈরের ধর্ষণ মামলাটি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত হচ্ছে : পুলিশ সুপার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শেষ হচ্ছে আজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১১ বিলিয়ন ডলার

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০
টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৩০

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম
শিবচরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার ওপর নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, যা বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা
বানিয়াচংয়ে দুই পরিবারের বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মগবাজারে নিজ বাসা থেকে কলেজ শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
প্রশান্ত মহাসাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য
আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর