শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

ড. জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

রাজনৈতিক অস্থিরতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে গত অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ চাপের মধ্যে ছিল। মাঠে ও কলকারখানায় উৎপাদন বিঘ্নিত হয়েছিল। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতারা ছিল দিশাহারা। চালসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে গিয়েছিল অস্বাভাবিক গতিতে। মানুষের কর্মসংস্থান কম। বেকারত্ব বেশি। সংসার চালাতে অনেকের ছিল ত্রাহি অবস্থা। ফলে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগেছে অনেক মানুষ।

জাতিসংঘের পাঁচটি সংস্থা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হচ্ছে চতুর্থ। খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় নিমগ্ন অন্য চারটি দেশ হচ্ছে নাইজেরিয়া, সুদান, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও ইথিওপিয়া। সমীক্ষা পরিচালনায় অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলো হলো এফএও, ইফাদ, ডব্লিউএফপি, ডব্লিউএইচও এবং ইউনিসেফ। বৈশ্বিক খাদ্য সংকট নিয়ে করা ওই সমীক্ষা প্রতিবেদন ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অব ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’ অনুসারে বাংলাদেশের সাত কোটি ৭১ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না। দেশের ১০ শতাংশের বেশি মানুষ অপুষ্টির শিকার। তারা সুষম খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। দেশের দৃশ্যমান খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় জাতিসংঘের ওই সমীক্ষার ফলাফল আমাদের শঙ্কিত করে। তাতে চিন্তার উদ্রেক ঘটায়।

খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের ক্ষেত্রে তিনটি শর্ত আছে। প্রথমটি খাদ্যের গড় প্রাপ্যতা, দ্বিতীয়টি খাদ্যপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সবার অভিগম্যতা এবং তৃতীয়টি খাদ্যের পর্যাপ্ততা, সুষমতা ও নিরাপদতা। অনেকে এগুলোকে তিনটি  ‘এ’ (এভেইলেবিলিটি, এক্সেস এবং এডিকুয়েসি) হিসেবে চিহ্নিত করে থাকেন। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরা ও বন্যায় কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হয়েছিল। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন থেকে প্রয়োজনীয় প্রাপ্যতায় ঘাটতি ছিল। তবে ব্যাপক মাত্রায় চাল ও গম আমদানি করে (১৪.৩৭ লাখ টন চাল ও ৬২.৩৫ লাখ টন গম মোট ৭৬.৭২ লাখ টন খাদ্যশস্য) মোট প্রাপ্যতা বৃদ্ধির প্রয়াস নেওয়া হয়েছিল। তবে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খাদ্যশস্যে সবার অভিগম্যতা ছিল না। 

সরকারের গরিববান্ধব কর্মসূচির আওতা হ্রাসের কারণেও অভিগম্যতা হ্রাস পায়। খাদ্যপ্রাপ্তিতে পর্যাপ্ততার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অনেক ঘাটতি আছে। সুষম খাদ্যের সরবরাহ সীমিত। প্রাপ্য খাদ্যের নিরাপদতা নিয়েও রয়েছে অনেক শঙ্কা। তবে বর্তমান অর্থবছরের শুরুতে খাদ্যশস্যের মোট সরবরাহ অনেকটা ভালো বলে প্রতীয়মান। গত বোরো মৌসুমে চালের মোট উৎপাদন ভালো হয়েছে। চাল ও গম মিলে ৩ আগস্ট পর্যন্ত সরকারের মজুদ রয়েছে ২১ লাখ ৩১ হাজার টন। কিন্তু বাজার ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতা ও অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে খাদ্যশস্যের বাজার আবারও অস্থির হয়ে উঠছে। তাতে খাদ্যের অভিগম্যতা থেকে সাধারণ ভোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছে।

বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় সাম্প্রতিক ঘাটতি থাকার অন্যতম কারণ মূল্যস্ফীতি। বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৬৩ শতাংশ। সেটা ছিল গত ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তখন খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪.১ শতাংশ। এরপর গত নভেম্বর মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ছিল ১১.৩৮ শতাংশ এবং খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১৩.৮ শতাংশ। গত জুন মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি ৮.৪৮ শতাংশে নেমে আসে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস পায় ৭.৩৯ শতাংশে। গত রবি মৌসুমে শাক-সবজি, আলু, পেঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বোরো মৌসুমে চালের উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি কয়েক মাস ধরে ক্রমাগতহারে নেমে আসে। তাতে সাধারণ মূল্যস্ফীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে অতি সম্প্রতি চালের মূল্যবৃদ্ধিসহ অন্যান্য খাদ্যপণ্য যেমন মাছ, মাংস, সবজি ও পেঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধির ফলে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধির শঙ্কা জেগেছে। গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৫৬ শতাংশে। বাংলাদেশের মতো একটি কম গড় আয়ের দেশে এ মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। এ হার ২/৩ শতাংশের মধ্যে সীমিত থাকা উচিত।

আমাদের দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় প্রভাব রাখে চাল ও মাছের মূল্যবৃদ্ধি। সরকারি পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে আমাদের খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে চাল ও মাছ মিলে মোট ৮৩ শতাংশ অবদান রাখে। চাল একাই অবদান রাখে ৫০.৭৬ শতাংশ। তন্মধ্যে মাঝারি চালের অবদান ২৫.১৭ শতাংশ এবং মোটা চালের অবদান ১৭.৬৭ শতাংশ, বাকি সরু চাল। অন্যদিকে মাছের ভূমিকা ৩২.৩৭ শতাংশ। অতএব চালের বাজার স্থিতিশীল রাখা খাদ্য মূল্যস্ফীতি দমনের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে চালের বাজারে যে অস্থিরতা চলছে তা সামাল দিতে প্রায় ৯ লাখ টন চাল আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তন্মধ্যে চার লাখ টন সরকারিভাবে এবং পাঁচ লাখ টন বেসরকারিভাবে আমদানির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববাজারে এখন চালের দাম সাম্প্রতিক কালের মধ্যে সর্বনিম্ন। এ সময় সরকারি পর্যায়ে চালের আমদানি বেশি হলে এবং তা খোলাবাজারে বিক্রি করা হলে অভ্যন্তরীণ চালের দামে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

গত নভেম্বর মাস থেকে জুন মাস পর্যন্ত খাদ্য মূল্যস্ফীতি ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েছে। তাতে হ্রাস পেয়েছে সাধারণ মূল্যস্ফীতি। এর সঙ্গে দেশের মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতির ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক নীতি সুদহার ১০ শতাংশে ধরে রেখেছে। চলতি জুলাই-ডিসেম্বর প্রান্তিকের মুুদ্রানীতিতে ও সংকোচনমূলক ধারা অব্যাহত রয়েছে। তা ছাড়া টাকার নিম্নমুখী বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা ও বৈশ্বিক বাজারে পণ্যমূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা মূল্যস্ফীতিকে অবদমিত রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি পায় মূলত সরবরাহ সংকটের কারণে। উপকরণ মূল্য বাড়ার কারণেও পণ্যমূল্য বৃদ্ধি পায়। এটিকে বলা হয় উৎপাদন খরচতাড়িত মূল্যস্ফীতি। এর সঙ্গে অধুনা যুক্ত করা হচ্ছে ব্যবসায়ীদের লোভতাড়িত তথা অযাচিত মুনাফা অর্জনের প্রত্যাশাজনিত মূল্যবৃদ্ধিকে। পণ্যের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন হ্রাস পেলে এবং বৈশ্বিক মুদ্রা সংকটের কারণে আমদানি কম হলে বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি পায়। প্রায় তিন বছর ধরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির পেছনে উল্লিখিত কারণগুলো বিদ্যমান ছিল। এ সময় কৃষি উপকরণ বিশেষ করে সার, শ্রমিক ও সেচের দাম লাগাতার বৃদ্ধি পেয়েছে। আবহাওয়ার বৈপরীত্য বিঘ্নিত করেছে উৎপাদন, সৃষ্টি হয়েছে পণ্যের সরবরাহ সংকট। এ সুযোগে এক শ্রেণির লোভী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন।

আমাদের উৎপাদিত পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির একটা বড় কারণ উৎপাদনে অদক্ষতা। ফসল কৃষি খাতে যেমন অদক্ষতার অনেক দৃষ্টান্ত আছে, শস্যবহির্ভূত কৃষি খাতেও তার দৃষ্টান্ত কম নয়। দেশে মাছ, মাংস, ডিমের উৎপাদন অনেক বেড়েছে, কিন্তু দাম চড়া। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে তুলনা করলে বাংলাদেশে আমিষজাতীয় খাদ্যের দাম বেশি। অনেক সময় তা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে থাকে। তাতে সুষম খাদ্যপ্রাপ্তির সুযোগ থেকে অনেক ভোক্তা থাকে বঞ্চিত। নতুন প্রযুক্তি ধারণ ও উৎপাদনপ্রক্রিয়া বাণিজ্যিকায়নের প্রধান উদ্দেশ্য হলো অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে ভোক্তাদের কাছে পণ্যসামগ্রী সহজলভ্য করা। কিন্তু সে উদ্দেশ্য অনেকাংশেই ব্যাহত হচ্ছে। তার প্রতিকারের জন্য উৎপাদনের অদক্ষতা দূর করতে হবে। তাতে প্রতি ইউনিট উৎপাদন খরচ হ্রাস পাবে। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে থাকবে পণ্যমূল্য।

গত জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.০৭ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ০.১৭ শতাংশ। চাল, সবজি, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। এর লাগাম টেনে ধরা প্রয়োজন। দেশে খাদ্য নিরাপত্তার ঘাটতি সম্পর্কে জাতিসংঘের কয়েকটি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি যে সমীক্ষালব্ধ ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে তার ওপর খুবই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। কারণ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় মানুষের মৌলিক প্রয়োজন উপেক্ষিত থাকে। মানবিক জীবনবোধ অবহেলিত হয়। সাম্প্রতিক উচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে খুবই কষ্টে আছে দেশের দরিদ্র মানুষ। অনেকে কৃচ্ছ্র সাধন করছে, ক্ষুধাকে চেপে যাচ্ছে। এর থেকে পরিত্রাণ দরকার। এ সম্পর্কে সম্যক উপলব্ধি এবং বাস্তব কর্মসূচি গ্রহণ করা উচিত।

লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ, সাবেক মহাপরিচালক বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
বসুন্ধরা কিংসের খেলোয়াড় তৈরির কারখানা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
সর্বশেষ খবর
ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস
ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ
আন্তর্জাতিক নেকড়ে দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)
রোমান সম্রাটের অগ্নিপরীক্ষায় আবদুল্লাহ ইবনে হুজাফা (রা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক
ইসলামী গবেষক ও জ্ঞানতাপস ড. সিরাজুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
তিস্তার পানি ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭ সে.মি. ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি
মারা গেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চ্যাটার্জি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল
সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক স্থাপনা ঘুরে দেখলো জাপানের ১১০ সদস্যের বিনিয়োগকারী দল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী
ফুলবাড়ীতে চুরির ঘটনা বেড়ে আতঙ্কে গ্রামবাসী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত
রামুতে বজ্রপাতে দিনমজুর নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ বুধবার
জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ বুধবার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে