শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১২, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৩, রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন স্থানের রোহিঙ্গারা ভুয়া তথ্য দেওয়াসহ নানাভাবে জালিয়াতির মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র—এনআইডি বা নাগরিকত্বের সনদপত্র নিয়ে ‘বাংলাদেশি নাগরিক’ বনে যাচ্ছে। তারা বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে আবার পাসপোর্টও করছে। পুলিশ ও স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। অনেক ক্ষেত্রে পুলিশ এসব কাণ্ডে যুক্ত রোহিঙ্গাদের গ্রেপ্তার করলেও সেই রোহিঙ্গারা জেল থেকে মুক্ত হয়ে আবারও অর্থের লোভে পড়ে জালিয়াতচক্রে যুক্ত হয়ে একই অপরাধে জড়াচ্ছে।

জানা গেছে, এ ধরনের একজন অপরাধী রোহিঙ্গা হাফেজ আহমদ (৫০)। কক্সবাজার শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ পাহাড়তলি সাত্তারের ঘোনা এলাকার বাসিন্দা তিনি। ভুয়া তথ্য দিয়ে ও নানা জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন ও সর্বশেষ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়েছিলেন। তা ধরা পড়লে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তিনি।

এসংক্রান্ত মামলায় ছয় মাস কারাগারে ছিলেন তিনিসহ সাত রোহিঙ্গা। মামলায় কারাভোগের পরও রোহিঙ্গা হাফেজ দমে যাননি। জালিয়াতিতে অদম্য থেকে পরিবারের অন্য সব সদস্যসহ আরো রোহিঙ্গার এনআইডিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজ তৈরি করে তাদের বাংলাদেশি নাগরিক হিসাবে তালিকাভুক্তির কাজে আরো জড়িয়ে পড়েন। 

জানা গেছে, জেল খাটার পরও রোহিঙ্গা হাফেজ তাঁর মেয়ে জান্নাত আরার নামেও একইভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি নম্বর-৯১৭৯০৯৯৭৪৩) বের করেন। মেয়ের পাসপোর্ট করানোর জন্য হাফেজ ধরা পড়ার ভয়ে কক্সবাজার পাসপোর্ট অফিসে যাননি। তবে নোয়াখালী জেলা পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে কাগজপত্র জমা দিয়ে পাসপোর্ট ডেলিভারির স্লিপও নেন। পরে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ এটি জব্দ করে।

জানা গেছে, হাফেজ আহমদ জন্ম সূত্রে রোহিঙ্গা। বেশ কয়েক বছর আগে কক্সবাজার শহরে এসে বসবাস করতে থাকেন। তার পর থেকে তিনি এনআইডি সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। কক্সবাজার সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের বামনকাটা গ্রামের ঠিকানা ব্যবহার করে তাঁর করা আরো দুটি এনআইডি সংগ্রহের তথ্যও পেয়েছে পুলিশ। হাফেজ জানতে পেরেছেন, তাঁর সংগ্রহ করা এনআইডি বাতিল করা হবে। এ জন্য নতুন করে এনআইডি সংগ্রহ করার জন্য আবারও আবেদন করেছেন। কক্সবাজার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ওসমান সরওয়ার টিপু ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ রোহিঙ্গা হাফেজের সেই আবেদনে প্রত্যয়নও করেছেন। কাউন্সিলর টিপু এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘কী করার আছে, এলাকার লোকজন সুপারিশ আর প্রত্যয়ন চাইলে তো না করা যায় না।’ অথচ কাউন্সিলর নিজেই এই রোহিঙ্গার বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার বিষয়ে অবহিত আছেন।

হাফেজের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় ২০১৯ সালের ৮ সেপ্টেম্বর মামলা হয়েছিল (মামলা নম্বর-জিআর-৯৭৫/১৯)। তাঁর কাছ থেকে পুলিশ ভুয়া তথ্যে সংগ্রহ করা এনআইডি কার্ড (নম্বর-৫১০৮১০৯৮৬৮) জব্দ করে। তাঁর স্ত্রী সনজিদা বেগমও কারাগারে আটক ছিলেন কয়েক মাস। সেই মামলা তদন্ত করে পুলিশ হাফেজসহ সাত রোহিঙ্গার বিরুদ্ধে গত বছরের ১৯ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে। এই মামলা আদালতে বিচারাধীন।

আরেক রোহিঙ্গা সৈয়দ আলম কক্সবাজার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সাত্তারের ঘোনা মহল্লার বাসিন্দা। কক্সবাজার পৌরসভার পাহাড়তলি এলাকায় বর্মাইয়া পাড়ায় আছে দুই লাখ রোহিঙ্গার বসতি। পুলিশ জানায়, সৈয়দ আলম রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব সনদ, ভোটার আইডিসহ পাসপোর্ট করে দেওয়ার চক্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। পুলিশ এরই মধ্যে তাঁর বিরুদ্ধেও জাল-জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর বাসিন্দারা দলে দলে দেশের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দালাল ধরে ইউনিয়ন পরিষদ অফিস থেকে জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহ করছে, বিশেষ করে নাম, পিতা বা স্বামীর নামের মিল খুঁজেই তারা এসব সংগ্রহ করে।

এদিকে সাতক্ষীরার কয়ারপাড়া থেকে জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহ করে গত ২০ জানুয়ারি কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্টের আবেদন নিয়ে হাজির হন দুই রোহিঙ্গা নারী। উখিয়ার কুতুপালংয়ের ৪ নম্বর শিবিরের ব্লক ‘সি’র বাসিন্দা মোহাম্মদ জুনায়েদের মেয়ে রাবেয়া খাতুন রাফিয়া (১৬) ও আইউব খানের মেয়ে মারজান বিবি প্রকাশ মায়রাম বিবি (২২)-এর আবেদন যাচাই করতে গিয়ে দেখা গেছে, জন্ম নিবন্ধনের দুটি কপিই হচ্ছে সাতক্ষীরা এলাকার। রোহিঙ্গা আবেদনকারী রাবেয়া ও মারজানকে আটকের পর যথারীতি কক্সবাজার সদর মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়। কক্সবাজার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মোবারক হোসেন গত বৃহস্পতিবার জানান, আবেদনকারীদের সন্দেহ হলে তাদের কাগজপত্র যাচাই করতে গিয়েই এমন জালিয়াতি ধরা পড়ে। দালালরা চালাকি করে এনআইডির নাম ও নম্বর মিল থাকলে আবেদনকারীর ছবি পরিবর্তন করে ভুয়া তথ্যের মাধ্যমে পাসপোর্ট নেওয়ার চেষ্টা করে থাকে। তিনি বলেন, আগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রথা চালু ছিল, তাই পাসপোর্ট অফিস কর্তৃপক্ষের দায় ছিল কম; কিন্তু এখন সেটা না থাকায় পাসপোর্টের আবেদনকারীকে ভালো মতো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়।

রোহিঙ্গা শিবিরের বাসিন্দা আজিজা নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরে বসতি গড়েছিলেন দুই বছর আগে। সেখান থেকে কক্সবাজার  শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হালিমাপাড়ার পানিরকুয়ার আরেক রোহিঙ্গা সাইফুল খলিফার কাছ থেকে এক খণ্ড জমি কিনে সেখানে আবার বসতি গড়েন। আজিজা এখন কক্সবাজার শহরের বাসিন্দা। তাঁর মেয়ে রেসমিকা বেগম কক্সবাজার বালিকা মাদরাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী।

বিষয়টি নিয়ে কক্সবাজার রোহিঙ্গা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি নিজে এ ব্যাপারে মাদরাসার অধ্যক্ষ মওলানা শফিউল হকের কাছে গিয়ে অভিযোগ জানাই। একজন রোহিঙ্গাকে কিভাবে মাদরাসায় ভর্তি করা হলো তা জানার চেষ্টা করি।’ মাহবুবুর জানান, মাদরাসার অধ্যক্ষ রোহিঙ্গা শিক্ষার্থী রেসমিকার ফাইল বের করে দেখতে পান যে তার ফাইলে জাতীয়তা সনদসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কোনো কাগজপত্র নেই।

কক্সবাজার রোহিঙ্গা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি বলেন, এ রকম প্রয়োজনীয় কোনো কাগজপত্র ছাড়া এভাবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শত শত রোহিঙ্গা শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। এসব শিক্ষার্থী এসএসসি, দাখিলসহ আরো উচ্চতর ডিগ্রির সনদপ্রাপ্তির পর সংগত কারণেই সরকারি চাকরিতেও অবাধে ঢুকে পড়ার সুযোগ পেয়ে যাবে।

মাহবুবুর রহমান জানান, রোহিঙ্গাদের নিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের তেমন কোনো তদারকি নেই। রোহিঙ্গা প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা ভুয়া তথ্য আর জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে এ দেশের নাগরিকত্ব নিচ্ছে। গত ৮ মে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে তিনি সংগঠনের পক্ষে ৯ জন রোহিঙ্গার ভুয়া এনআইডি সনদের যাবতীয় তথ্যসহ লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এসব রোহিঙ্গার কারোর প্রকৃত মা-বাবার নাম সঠিকভাবে এনআইডিতে নেই। তবু তারা এনআইডি সনদ পেয়ে গেছে। 

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল
জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন
বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে চলার নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে চলার নির্দেশ
উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
সর্বশেষ খবর
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিএম কলেজ প্রশাসনিক ভবনে তালা
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিএম কলেজ প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কুকুর-গরুর চেয়েও খারাপ, বারবার একই ভুল করি: ফয়জুল করীম
আমরা কুকুর-গরুর চেয়েও খারাপ, বারবার একই ভুল করি: ফয়জুল করীম

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্ণফুলী সেতুর যানজট নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি
কর্ণফুলী সেতুর যানজট নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যস্ত ক্যারিবীয় শিবির, সিরিজ জয়ের পথে টাইগাররা
বিপর্যস্ত ক্যারিবীয় শিবির, সিরিজ জয়ের পথে টাইগাররা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ঠিকাদারের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ঠিকাদারের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল
জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরাসি জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত সিরিয়া
ফরাসি জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত সিরিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা
তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিভাসু’তে রবিবার শুরু হচ্ছে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন
সিভাসু’তে রবিবার শুরু হচ্ছে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখল গাজার যুদ্ধবিরতি বিপন্ন করতে পারে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পশ্চিম তীর দখল গাজার যুদ্ধবিরতি বিপন্ন করতে পারে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ভারতীয় মদ ও চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে ভারতীয় মদ ও চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় শিবিরে নাসুমের তৃতীয় আঘাত
ক্যারিবীয় শিবিরে নাসুমের তৃতীয় আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ১২
রাশিয়ায় কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন
বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ছাড়াল ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার, নাগরিকপ্রতি দায় ১ লাখ ১১ হাজার
যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ছাড়াল ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার, নাগরিকপ্রতি দায় ১ লাখ ১১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম