শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৯, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫

গুম-নির্যাতনের মানবতাবিরোধী অপরাধ

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

♦ কঠোর নিরাপত্তায় সকাল ৭টায় এসি প্রিজনভ্যানে হাজির করা হয় ট্রাইব্যুনালে ♦ হাসিনার বিষয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ ♦ গ্রেপ্তার করে আনা হয়েছে, সেনাবাহিনী সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছে- চিফ প্রসিকিউটর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গুম-অপহরণ ও হত্যার ঘটনায় করা পৃথক তিন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর মধ্যে গুম-অপহরণের দুই মামলায় ১৩ জন এবং জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে রাজধানীর রামপুরা এলাকায় ২৮ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুই সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে শেখ হাসিনা ও তার প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ পলাতক আসামিদের বিষয়ে সাত দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে বলা হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ গতকাল সকাল ৮টার দিকে এ আদেশ দেন। গুম-অপহরণের দুই মামলায় পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২০ নভেম্বর এবং রামপুরায় গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৫ নভেম্বর দিন রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল। এ ১৫ সেনা কর্মকর্তার মধ্যে ১৪ জন কর্মরত। একজন এখন অবসরকালীন ছুটিতে রয়েছেন। এর আগে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে গতকাল সকাল ৭টার দিকে ‘বাংলাদেশ জেল-প্রিজনভ্যান’ লেখা সবুজ রঙের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়িতে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয় আর্মি হেফাজতে থাকা ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে। সবাই ছিলেন সাধারণ পোশাকে। সকাল ৭টার আগেই অফিসে আসেন ট্রাইব্যুনালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। পরে সকাল ৮টা ৫ মিনিটে এজলাসে ওঠেন বিচারকরা। এরপর চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম কার্যতালিকা অনুযায়ী হাজির করা আসামিদের বিষয়টি উল্লেখ করলে নাম ডেকে আসামিদের উপস্থিতি নিশ্চিত করে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শেষ হলেও সকাল ১০টার দিকে একই প্রিজনভ্যানে আসামিদের নিয়ে যাওয়া হয়। পরে কারা অধিদপ্তর জানায়, গ্রেপ্তারকৃত সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাব-জেলে রাখা হবে।

এদিন ট্রাইব্যুনালে আসামিপক্ষের আইনজীবীদের ওকালতনামা দাখিলের পাশাপাশি সেনা কর্মকর্তাদের জামিন আবেদনও করা হয়েছে। পরে ওকালতনামা মঞ্জুর করে জামিন আবেদন নথিভুক্ত রেখে পরবর্তী তারিখে শুনানির জন্য রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল। ১৫ সেনা কর্মকর্তার পক্ষে ওকালতনামা দাখিল করা আইনজীবীরা হলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন, আইনজীবী মেজবাউল হক, সালাউদ্দিন রিগ্যান।

এদিন চিফ প্রসিকিউটর ছাড়াও প্রসিকিউশনের পক্ষে প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম, ফারুক আহমদ, মইনুল করিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গুম-অপহরণের পর র‌্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে আটকে রেখে নির্যাতনের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ মোট আসামি ১৭ জন। এ মামলায় যে ১০ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে তারা হলেন- র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান জুয়েল, সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে), সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস) কর্নেল কে এম আজাদ ও সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম।

শেখ হাসিনা ও তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ বাকি সাত আসামি পলাতক। পলাতক অন্য পাঁচ আসামি হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ প্রধান (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক মো. হারুন-অর-রশিদ, র‌্যাবের সাবেক পরিচালক (ইন্টেলিজেন্স উইং) ও সাবেক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুহাম্মদ খায়রুল ইসলাম।

আর গুম-অপহরণের পর সেনাবাহিনীর জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) আটকে রেখে নির্যাতনের মামলায় মোট আসামি ১৩ জন। তাদের মধ্যে তিনজনকে জেলে পাঠানো হয়েছে। তারা হলেন- ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক (সিটিআইবি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিক, সাবেক পরিচালক (সিটিআইবি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিক ও সাবেক পরিচালক (সিটিআইবি) মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন। শেখ হাসিনা ও তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ বাকি ১০ আসামি পলাতক। পলাতক বাকি ৮ আসামি হলেন- ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. আকবর হোসেন, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সাইফুল আবেদিন, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. সাইফুল আলম, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ তাবরেজ শামস চৌধুরী, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল হামিদুল হক, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক ও সাবেক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ তৌহিদুল উল ইসলাম, ডিজিএফআইয়ের সিটিআইবির সাবেক পরিচালক ও মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ ও অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মখছুরুল হক।

এ দুই মামলার মোট ৩২ জন আসামির মধ্যে ১৭ জনই পলাতক। তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দুটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে রেজিস্ট্রার কার্যালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আগামী ২০ নভেম্বর এ দুই মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা-বনশ্রী এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মোট আসামি চারজন। তাদের মধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাবেক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম ও বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর রাফাত বিন আলম মুনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। অন্য দুই আসামি পলাতক। তারা হলেন- পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমান। পলাতক এ দুজনের বিষয়ের জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ৫ নভেম্বর এ মামলার পরবর্তী তারিখ রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল।

রাখা হবে সাব-জেলে : ট্রাইব্যুনালের এ আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাব- জেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন। গতকাল তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাব-জেল ঘোষণা দিয়েছে। সাব-জেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাব-জেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাব-জেলে রয়েছে।

নিরাপত্তার চিত্র : পুরাতন হাই কোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সেনা কর্মকর্তাদের হাজির করাকে কেন্দ্র করে গতকাল ভোর ৬টার আগে থেকেই ব্যাপক নিরাপত্তা দেখা গেছে। ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে পুলিশ, র?্যাব, বিজিবি, এপিবিএনের বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয় ভোর থেকেই। এ ছাড়া কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর, কাকরাইল মোড়সহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনী, আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সতর্ক অবস্থান ও টহল দেখা গেছে।

১৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করে হাজির করা হয়েছে : আদেশের পর ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে এ আদেশ নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে নাকি তারা আত্মসমর্পণ করেছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যাদের হাজির করা হয়েছে, তাদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে, বিচারে সোপর্দ করার ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেমন কাজ করেছে, তেমনিভাবে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ আদালতের প্রক্রিয়াকে সাহায্য করেছে। তারা ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, ল অব দি ল্যান্ডের প্রতি তারা শ্রদ্ধাশীল থাকবেন। বিচার প্রক্রিয়ার প্রতি তাদের সমর্থন থাকবে। তারা সেই সমর্থন আমাদের দিয়েছেন। আসামিদের গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন। এটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি। উনাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেপ্তার করে আদালতে উপস্থিত করেছে।

আসামিদের চাকরি নিয়ে এক প্রশ্নে তাজুল ইসলাম বলেন, আইন অনুযায়ী তাদের চাকরির স্ট্যাটাস নির্ধারিত হবে। সর্বশেষ সংশোধিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে যেভাবে বলা আছে সেভাবে নির্ধারিত হবে। অনলাইনে তাদের হাজিরা দেওয়ার সুযোগ থাকবে কি না, জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, সেটা আদালত নির্ধারণ করবেন। ভবিষ্যতে যখন আবেদন আসবে, বাস্তবতার নিরিখে আদালত যেটা ভালো মনে করবেন, যেটা বিচার প্রক্রিয়াকে স্মুথ করবে, সবকিছু মিলিয়ে যেটা কনভিনিয়েন্ট (সুবিধাজনক) হবে, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী যা হওয়ার, সেটা হবে।’

কারাগারে পাঠানো কর্মকর্তারা ডিভিশন সুবিধা পাবেন কি না প্রশ্নে তাজুল ইসলাম বলেন, তাদের কাস্টডিতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কাস্টডিতে প্রেরণ মানে হচ্ছে তারা কারা কর্তৃপক্ষের অধীনে চলে যাবেন। কারা কর্তৃপক্ষ তাদের কোথায় রাখবে, কোন জেলে রাখবে, কোন সাব-জেলে রাখবে, ঢাকায় রাখবে না চট্টগ্রামে পাঠাবে, না অন্য কোথাও রাখবে এটার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কারা কর্তৃপক্ষের অর্থাৎ সরকারের।

আসামিরা আইনের প্রতি শ্রুদ্ধাশীল, আত্মসমর্পণ করেছেন : ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে, চিফ প্রসিকিউটর এমন দাবি করলেও আসামিদের আইনজীবী এম সারওয়ার হোসেন বলেছেন, সেনা সদরের আদেশে সংযুক্ত ১৫ জন অফিসার আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে স্বেচ্ছায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছেন। প্রসিকিউশনের গ্রেপ্তারের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, যেহেতু তারা পুলিশের মাধ্যমে আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন, সেটিকে তারা বলেছেন যে গ্রেপ্তার হয়েছেন। তারা কখনোই গ্রেপ্তার ছিলেন না। তারা সেনা হেফাজতে ছিলেন। তারা ট্রায়াল ফেস (বিচার মোকাবিলা) করতে চান। এক প্রশ্নে আইনজীবী সারওয়ার হোসেন বলেন, আইনের কাছে যারা স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেন, তারা মনোবল নিয়ে আত্মসমর্পণ করেন। তার মানে তাদের মনোবল আছে যে তারা কোনো অন্যায় করেননি। যারা সত্যিকারের অন্যায় করেছেন, তারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। আইনজীবী সারওয়ার হোসেন বলেন, এই অফিসাররা অনেক সিনিয়র অফিসার, অভিজ্ঞ অফিসার। আন্তর্জাতিক বাহিনীতেও অনেকে চাকরি করেছেন। তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আজকে এই আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। তারা আশা করছেন, এই আদালতের মাধ্যমে তারা ন্যায়বিচার পাবেন।

ঢাকা সেনানিবাসে যে ভবনটিকে সাব-জেল ঘোষণা করা হয়েছে, এই ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে সেখানে নেওয়া হবে-এমনটা জানান আইনজীবী সারওয়ার হোসেন। তিনি আরও জানান, কারাগারে পাঠানো ১৫ কর্মকর্তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়েছে। আগামী নির্ধারিত তারিখে এর শুনানি হবে বলে জানান তিনি। গত ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে সেনাবাহিনী জানায়, ১৫ কর্মকর্তা সেনাবাহিনীর হেফাজতে আছেন। এমন পরিস্থিতির মধ্যে গত ১৩ অক্টোবর ঢাকা সেনানিবাসের একটি ভবনকে সাময়িকভাবে কারাগার ঘোষণা করে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধির, ১৮৯৮ এর ৫৪(১) এর ক্ষমতাবলে দি প্রিজন অ্যাক্ট কারা আইন), ১৮৯৪ এর ধারা ৩/বি অনুসারে ঢাকা সেনানিবাসের বাশার রোডসংলগ্ন উত্তর দিকে অবস্থিত ‘এম ই এস’ বিল্ডিং নম্বর-৫৪-কে সাময়িকভাবে কারাগার হিসেবে ঘোষণা করা হলো। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ আদেশ জারি করা হলো। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম