শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

সমঝোতায় পৌঁছাতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সমঝোতায় পৌঁছাতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন

রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছাতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। যে কারণে দলগুলোর মতামতের পর প্রস্তাবে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে, নতুন প্রস্তাবের মাধ্যমে সমঝোতায় পৌঁছানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সমঝোতায় পৌঁছাতে বাতিল করা হয়েছে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব। বিকল্প হিসেবে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে সাংবিধানিক কমিটি গঠনের নতুন প্রস্তাব করা হয়।
তাতেও সমঝোতা না হওয়ায় সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠনের প্রস্তাব করা হয়। তবে নির্বাচন কমিশন ছাড়া অন্য প্রতিষ্ঠানে এই কমিটি গঠনে আপত্তি রয়েছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর। ফলে এ নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানোর সম্ভাবনা কম। একইভাবে দলগুলোর পরস্পরবিরোধী অবস্থানে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনসহ বেশ কটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছর অক্টোবরে রাষ্ট্র সংস্কারে গঠন করা হয় সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন, জনপ্রশান ও পুলিশ সংস্কার কমিশন। এই ছয়টি কমিশন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়। এরপর ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ছয়টি কমিশনের প্রধানদের নিয়ে গঠন করা হয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ঐকমত্য কমিশনের দায়িত্ব হলো—রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ করে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো এবং একটি ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করা।


গত ১২ ফেব্রুয়ারি গঠিত এই কমিশন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কার কমিশনগুলোর দেওয়া সুপারিশের ভিত্তিতে ১৬৬টি প্রস্তাবের একটি তালিকা তৈরি করে রাজনৈতিক দল ও জোটের মতামত আহ্বান করে। এরপর সংস্কার প্রশ্নে সমঝোতায় পৌঁছাতে লিখিত মতামতের পাশাপাশি গত ২০ মার্চ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করে। গত ১৯ মে পর্যন্ত চলা প্রথম পর্বের সংলাপে ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোট অংশ নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরে। গত ৩ জুন দ্বিতীয় পর্বের সংলাপ শুরু হয়।


৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দ্বিতীয় পর্বের সংলাপে এ পর্যন্ত ১৮টি বৈঠক হয়েছে। কমিশনের দেওয়া প্রস্তাব নিয়ে পারস্পরিক আলোচনায় অধিকাংশ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো গেছে। দলগুলো প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানোসহ ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চালু, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল নির্ধারণ ও ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ’ সংশোধনে সম্মত হয়েছে। এ ছাড়া সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কার, প্রধান বিচারপতির নিয়োগ প্রক্রিয়া নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদানের জন্য আইন প্রণয়ন, নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্ধারণ, বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপন ও উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালত গঠনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত হয়েছে।

তবে সংযোজন-বিয়োজনের পাশাপাশি একাধিক বিকল্প প্রস্তাব দিয়েও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবে সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের কাঠামো, বিশেষত উচ্চকক্ষ গঠন, সদস্য মনোনয়ন ও নির্বাচনের পদ্ধতি এবং এখতিয়ার নিয়ে আলোচনা এখনো শেষ করা যায়নি। নারীদের সংরক্ষিত আসনসংখ্যা ও সরাসরি নির্বাচন নিয়ে সমঝোতা হয়নি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের রূপরেখা নিয়ে আলোচনা শেষ হলেও সিদ্ধান্ত জানা যায়নি। সংবিধান সংশোধন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ধরন নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনায় সংবিধানের মূলনীতি নিয়ে পরস্পরবিরোধী অবস্থান রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।

রাষ্ট্রীয় কার্যাবলিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আনা এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গ ও প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভারসাম্য নিশ্চিত করতে ৯ সদস্যের একটি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) প্রস্তাব করেছিল ঐকমত্য কমিশন। এনসিসির মাধ্যমে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের প্রস্তাবও করে কমিশন। কিন্তু এতে নির্বাহী বিভাগ তথা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমে যাবে যুক্তিতে বিএনপিসহ কয়েকটি দল বিরোধিতা করে। পরে কমিশন সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ নিয়োগে সাংবিধানিক কমিটি গঠনের প্রস্তাব করলে তাও টেকেনি। সবশেষে গত ২৩ জুলাই সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য নতুন প্রস্তাব করেছে কমিশন।

শুরুতে আপত্তি থাকলেও নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে স্পিকারের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের বাছাই কমিটি গঠন প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে বিএনপিসহ অন্য দলগুলো। স্পিকারের নেতৃত্বে বাছাই কমিটিতে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, বিরোধীদলীয় ডেপুটি স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির প্রতিনিধি। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি), মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) এবং ন্যায়পাল নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো।

এদিকে সিপিবিসহ কয়েকটি দলের আপত্তির পরও কমিশন প্রস্তাবিত দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে একমত হয় অধিকাংশ দল। তবে আলোচনা আটকে যায় সংসদের উচ্চকক্ষের ক্ষমতাকাঠামো ও নির্বাচনপদ্ধতি নিয়ে। জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ দল উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নিলে বিএনপিসহ কয়েকটি দল বিপক্ষে অবস্থান নেয়। তারা নিম্নকক্ষের আসনের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টন চায়।

ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব অনুয়ায়ী, সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ‘অতিরিক্ত তত্ত্বাবধায়নমূলক’ একটি স্তর। যা সংসদের নিম্নকক্ষের বা সংসদে সরকারি দলের নিরঙ্কুশ আধিপত্য ও একচ্ছত্র ক্ষমতা কমাবে। কিন্তু উচ্চকক্ষ গঠন করা হলে সেটা সম্ভব হবে না; বরং এটি নির্ভর করবে কোন পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের নির্বাচন হবে, উচ্চকক্ষের কেমন ক্ষমতা থাকবে, সেটার ওপর। প্রস্তাবে উচ্চকক্ষকে শুধু সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তার পরও উচ্চকক্ষে বিল (আইনের খসড়া) পর্যালোচনা, সাময়িকভাবে বিল আটকে রাখা ও সুপারিশ দেওয়ার সুযোগ ভালো আইন তৈরিতে সহায়ক হতে পারে। কিন্তু সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে, সেটা সম্ভব হবে না। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে তুলনামূলক বেশিসংখ্যক দলের প্রতিনিধিত্ব থাকবে উচ্চকক্ষে। এমনকি নিম্নকক্ষে আসন না পেলেও ভোটের অনুপাতে কোনো কোনো দলের উচ্চকক্ষে আসন পাওয়ার সুযোগ থাকবে। তবে বিএনপিসহ কয়েকটি দল পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের নির্বাচনের বিপক্ষে। তারা নিম্নকক্ষে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষে আসন বণ্টনের প্রস্তাব দিয়েছে। ফলে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের বিষয় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

তবে কোনো বিষয়ে একমত না হলে ‘জাতীয় সনদে’ কোনো দল চাইলে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ (আপত্তি) দিতে পারবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও ‘একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের পদে থাকতে পারবেন না’ বলে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন, সে বিষয়েও আগামী রবিবার সিদ্ধান্ত জানাবে কমিশন। অন্য অমীমাংসিত বিষয়গুলো ‘নোট অব ডিসেন্টে’র মাধ্যমে সমাধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। পরে কোন প্রস্তাবে আপত্তি তা উল্লেখ করেই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করবে দলগুলো।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, ‘সংস্কার প্রস্তাব আলোচনায় বেশ কিছু ক্ষেত্রে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। অনেক ক্ষেত্রে কাছাকাছি আসছি। অনেক বিষয়ে অনেক প্রস্তাব এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। কোনো কোনো প্রস্তাবে কিছু দল ভিন্নমত ব্যক্ত করেছে। এই দলগুলো জাতীয় সনদে সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলোতে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিতে পারবে।’

তিনি বলেন, ‘দ্রুততম সময়ে যতদূর সম্ভব ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে চায় কমিশন। জুলাই মাসের মধ্যেই এই কাজ সম্পন্ন করতে চাই। রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে সেটা সম্ভব হবে বলে আশা করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে : আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে : আসিফ নজরুল
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!
সর্বশেষ খবর
মহালছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ
মহালছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার জন্য প্রযুক্তি নিশ্চিতে ডিজিটাল বৈষম্য বন্ধের আহ্বান
সবার জন্য প্রযুক্তি নিশ্চিতে ডিজিটাল বৈষম্য বন্ধের আহ্বান

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝড়ো হাওয়ায় সেন্টমার্টিনে আশ্রয় ২০ রোহিঙ্গার
ঝড়ো হাওয়ায় সেন্টমার্টিনে আশ্রয় ২০ রোহিঙ্গার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবিতে শিক্ষক নিয়োগে তিন ধাপের পরীক্ষা
চবিতে শিক্ষক নিয়োগে তিন ধাপের পরীক্ষা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে রিকশা চালকদের মাঝে ক্যাপ ছাতা বিতরণ
সৈয়দপুরে রিকশা চালকদের মাঝে ক্যাপ ছাতা বিতরণ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ফের মেরিন ড্রাইভ ভাঙন, ঝুঁকিতে ২ হাজার পরিবার
টেকনাফে ফের মেরিন ড্রাইভ ভাঙন, ঝুঁকিতে ২ হাজার পরিবার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ৫ চোরাকারবারি আটক
নওগাঁয় ৫ চোরাকারবারি আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেল হবে মালামাল পরিবহনেরও বড় মাধ্যম :  শেখ মইনুদ্দিন
রেল হবে মালামাল পরিবহনেরও বড় মাধ্যম : শেখ মইনুদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে জয় বাংলা স্লোগানে টিকটক
ভিডিও তৈরি, আটক  ১২
চট্টগ্রামে জয় বাংলা স্লোগানে টিকটক ভিডিও তৈরি, আটক ১২

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম রেকর্ড বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম রেকর্ড বেড়েছে যে কারণে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
গাইবান্ধায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে কুয়ালালামপুরে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে কুয়ালালামপুরে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ইসলামিক স্টাডিজ গ্রুপের বার্ষিক সাধারণ সভা
বগুড়ায় ইসলামিক স্টাডিজ গ্রুপের বার্ষিক সাধারণ সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম
বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি
সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা
বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা