শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

সমঝোতায় পৌঁছাতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সমঝোতায় পৌঁছাতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন

রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছাতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। যে কারণে দলগুলোর মতামতের পর প্রস্তাবে প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে, নতুন প্রস্তাবের মাধ্যমে সমঝোতায় পৌঁছানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সমঝোতায় পৌঁছাতে বাতিল করা হয়েছে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব। বিকল্প হিসেবে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে সাংবিধানিক কমিটি গঠনের নতুন প্রস্তাব করা হয়।
তাতেও সমঝোতা না হওয়ায় সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠনের প্রস্তাব করা হয়। তবে নির্বাচন কমিশন ছাড়া অন্য প্রতিষ্ঠানে এই কমিটি গঠনে আপত্তি রয়েছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর। ফলে এ নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানোর সম্ভাবনা কম। একইভাবে দলগুলোর পরস্পরবিরোধী অবস্থানে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনসহ বেশ কটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছর অক্টোবরে রাষ্ট্র সংস্কারে গঠন করা হয় সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন, জনপ্রশান ও পুলিশ সংস্কার কমিশন। এই ছয়টি কমিশন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়। এরপর ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ছয়টি কমিশনের প্রধানদের নিয়ে গঠন করা হয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ঐকমত্য কমিশনের দায়িত্ব হলো—রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ করে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো এবং একটি ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করা।


গত ১২ ফেব্রুয়ারি গঠিত এই কমিশন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কার কমিশনগুলোর দেওয়া সুপারিশের ভিত্তিতে ১৬৬টি প্রস্তাবের একটি তালিকা তৈরি করে রাজনৈতিক দল ও জোটের মতামত আহ্বান করে। এরপর সংস্কার প্রশ্নে সমঝোতায় পৌঁছাতে লিখিত মতামতের পাশাপাশি গত ২০ মার্চ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করে। গত ১৯ মে পর্যন্ত চলা প্রথম পর্বের সংলাপে ৩৩টি রাজনৈতিক দল ও জোট অংশ নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরে। গত ৩ জুন দ্বিতীয় পর্বের সংলাপ শুরু হয়।


৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে দ্বিতীয় পর্বের সংলাপে এ পর্যন্ত ১৮টি বৈঠক হয়েছে। কমিশনের দেওয়া প্রস্তাব নিয়ে পারস্পরিক আলোচনায় অধিকাংশ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছানো গেছে। দলগুলো প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানোসহ ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চালু, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল নির্ধারণ ও ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ’ সংশোধনে সম্মত হয়েছে। এ ছাড়া সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কার, প্রধান বিচারপতির নিয়োগ প্রক্রিয়া নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদানের জন্য আইন প্রণয়ন, নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্ধারণ, বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপন ও উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালত গঠনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে একমত হয়েছে।

তবে সংযোজন-বিয়োজনের পাশাপাশি একাধিক বিকল্প প্রস্তাব দিয়েও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবে সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের কাঠামো, বিশেষত উচ্চকক্ষ গঠন, সদস্য মনোনয়ন ও নির্বাচনের পদ্ধতি এবং এখতিয়ার নিয়ে আলোচনা এখনো শেষ করা যায়নি। নারীদের সংরক্ষিত আসনসংখ্যা ও সরাসরি নির্বাচন নিয়ে সমঝোতা হয়নি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের রূপরেখা নিয়ে আলোচনা শেষ হলেও সিদ্ধান্ত জানা যায়নি। সংবিধান সংশোধন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ধরন নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনায় সংবিধানের মূলনীতি নিয়ে পরস্পরবিরোধী অবস্থান রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।

রাষ্ট্রীয় কার্যাবলিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আনা এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গ ও প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ভারসাম্য নিশ্চিত করতে ৯ সদস্যের একটি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) প্রস্তাব করেছিল ঐকমত্য কমিশন। এনসিসির মাধ্যমে সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের প্রস্তাবও করে কমিশন। কিন্তু এতে নির্বাহী বিভাগ তথা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমে যাবে যুক্তিতে বিএনপিসহ কয়েকটি দল বিরোধিতা করে। পরে কমিশন সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ নিয়োগে সাংবিধানিক কমিটি গঠনের প্রস্তাব করলে তাও টেকেনি। সবশেষে গত ২৩ জুলাই সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য নতুন প্রস্তাব করেছে কমিশন।

শুরুতে আপত্তি থাকলেও নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে স্পিকারের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের বাছাই কমিটি গঠন প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে বিএনপিসহ অন্য দলগুলো। স্পিকারের নেতৃত্বে বাছাই কমিটিতে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, বিরোধীদলীয় ডেপুটি স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির প্রতিনিধি। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি), মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) এবং ন্যায়পাল নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠনে আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো।

এদিকে সিপিবিসহ কয়েকটি দলের আপত্তির পরও কমিশন প্রস্তাবিত দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের বিষয়ে একমত হয় অধিকাংশ দল। তবে আলোচনা আটকে যায় সংসদের উচ্চকক্ষের ক্ষমতাকাঠামো ও নির্বাচনপদ্ধতি নিয়ে। জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অধিকাংশ দল উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নিলে বিএনপিসহ কয়েকটি দল বিপক্ষে অবস্থান নেয়। তারা নিম্নকক্ষের আসনের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টন চায়।

ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব অনুয়ায়ী, সংসদের উচ্চকক্ষ হবে ‘অতিরিক্ত তত্ত্বাবধায়নমূলক’ একটি স্তর। যা সংসদের নিম্নকক্ষের বা সংসদে সরকারি দলের নিরঙ্কুশ আধিপত্য ও একচ্ছত্র ক্ষমতা কমাবে। কিন্তু উচ্চকক্ষ গঠন করা হলে সেটা সম্ভব হবে না; বরং এটি নির্ভর করবে কোন পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের নির্বাচন হবে, উচ্চকক্ষের কেমন ক্ষমতা থাকবে, সেটার ওপর। প্রস্তাবে উচ্চকক্ষকে শুধু সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তার পরও উচ্চকক্ষে বিল (আইনের খসড়া) পর্যালোচনা, সাময়িকভাবে বিল আটকে রাখা ও সুপারিশ দেওয়ার সুযোগ ভালো আইন তৈরিতে সহায়ক হতে পারে। কিন্তু সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন না হলে, সেটা সম্ভব হবে না। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনে তুলনামূলক বেশিসংখ্যক দলের প্রতিনিধিত্ব থাকবে উচ্চকক্ষে। এমনকি নিম্নকক্ষে আসন না পেলেও ভোটের অনুপাতে কোনো কোনো দলের উচ্চকক্ষে আসন পাওয়ার সুযোগ থাকবে। তবে বিএনপিসহ কয়েকটি দল পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের নির্বাচনের বিপক্ষে। তারা নিম্নকক্ষে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষে আসন বণ্টনের প্রস্তাব দিয়েছে। ফলে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের বিষয় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

তবে কোনো বিষয়ে একমত না হলে ‘জাতীয় সনদে’ কোনো দল চাইলে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ (আপত্তি) দিতে পারবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও ‘একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের পদে থাকতে পারবেন না’ বলে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কে হবেন, সে বিষয়েও আগামী রবিবার সিদ্ধান্ত জানাবে কমিশন। অন্য অমীমাংসিত বিষয়গুলো ‘নোট অব ডিসেন্টে’র মাধ্যমে সমাধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। পরে কোন প্রস্তাবে আপত্তি তা উল্লেখ করেই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করবে দলগুলো।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, ‘সংস্কার প্রস্তাব আলোচনায় বেশ কিছু ক্ষেত্রে ঐকমত্যে পৌঁছেছি। অনেক ক্ষেত্রে কাছাকাছি আসছি। অনেক বিষয়ে অনেক প্রস্তাব এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। কোনো কোনো প্রস্তাবে কিছু দল ভিন্নমত ব্যক্ত করেছে। এই দলগুলো জাতীয় সনদে সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলোতে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিতে পারবে।’

তিনি বলেন, ‘দ্রুততম সময়ে যতদূর সম্ভব ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে চায় কমিশন। জুলাই মাসের মধ্যেই এই কাজ সম্পন্ন করতে চাই। রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে সেটা সম্ভব হবে বলে আশা করি।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সর্বশেষ খবর
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা