শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১২, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

শত শত গরিব মানুষের জমি দখল করতে করতে আকার বড় করছিলেন নিজ রাজ্যের। রাজ্য বড় করতে দখল করেছিলেন নদী।  বাদ যায়নি সরকারের ঝিলমিল প্রকল্পের জমিও। রাজেন্দ্রপুর ও ভাওরবিটিতে গড়েছেন আবাসন প্রকল্প। দোলেশ্বরে বানিয়েছেন বাংলোবাড়ি, পানগাঁওয়ে গড়েছেন বাগানবাড়ি। খামারবাড়ি করেছেন ব্রাহ্মণগাঁওয়ে। সব কিছু গড়া বা করার মূল ভিত্তি ছিল জমি দখল। এই দখলবাজির মধ্য দিয়ে রাজ্য যিনি বড় করছিলেন তিনি সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।

গত আওয়ামী লীগ আমলে টানা ১৫ বছর কেরানীগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করেছেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী থেকেই। সন্ত্রাসী, লাঠিয়াল, মাদকাসক্তদের দিয়ে বিভিন্ন চক্র তৈরি করে দখল করে নিয়েছিলেন আর রাজ্যের পরিধি বাড়াচ্ছিলেন। লোকে জানত বিপু শীর্ষ ভূমিদস্যু। তারা ভয়ে মুখ খুলত না।

ভূমি নিবন্ধন বন্ধ রেখে জমি কেড়ে নিতেন বিপু। স্থানীয় সূত্র জানায়, জমি দখলে ক্যাডারদের পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন বিপুর ঘনিষ্ঠ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম মাহমুদ, হাজি ফিরোজ আলমের মেয়েরজামাই নজরুল ইসলাম নজু ও হামিদুর রহমান হামিদ। বিপুর নিষেধে টানা ১০ বছর শুধু রাজেন্দ্রপুর রেজিস্ট্রি অফিসে জমি নিবন্ধন করতে পারেননি সাধারণ মানুষ।

ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট মৌজাগুলোর ভূমি নিবন্ধন করতে গেলেই সরকারি কর্মকর্তারা লোকজনকে ফিরিয়ে দিতেন। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এর আগ পর্যন্ত টানা চারবার এমপি ছিলেন বিপু। বৈধ-অবৈধ উপায়ে কামিয়েছেন বিপুল অর্থ। তাঁর ওপর কেরানীগঞ্জে রাজ্য বাড়াতে তাঁর নজর ছিল বেশি।

গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে বিপুর প্রিয় প্রাঙ্গণ হাউজিংয়ে জমির মূল মালিকরা হামলা চালান। এ ছাড়া ভাঙচুর করেন খামারবাড়ি, বাগানবাড়ি, বাংলোবাড়িতে। নিপীড়িত মানুষের ক্ষোভের চিহ্ন এখনো সেসব স্থানে রয়ে গেছে।

গত ২৬ এপ্রিল রাজেন্দ্রপুরে প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসিক প্রকল্প-১ এলাকায় গেলে নিরাপত্তাকর্মী পাণ্ডব সরকার জানান, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অনেকে নিজের জায়গা নির্ধারণ করে সাইনবোর্ড টানিয়েছেন। প্রকল্প দেখভাল করেন ‘লিংকন’ নামের একজন। জানা গেল, কমপক্ষে আট মামলার আসামি এই লিংকন।

প্রকল্পের প্রকৌশলী নুর মোহাম্মদ জানান, গত ৫ আগস্টের পর বহু লোক হাউজিংয়ের ভেতর ঢুকে ভাঙচুর চালিয়েছে। বলেন, ‘আমরা কারোর জমি জোর করে নেইনি। তবে দু-একটা জমির দলিল করা হয়নি।

শুভাঢ্যা সাবান ফ্যাক্টরি এলাকার ভুক্তভোগী বলেন, ‘বিপু আবাসন প্রকল্প করার আগেই সাত শতাংশ জমি কিনেছিলাম। বিদেশ থেকে ফিরে এসে দেখি, বিপুর লোকজন বালু দিয়ে আমার জমি ভরাট করেছে। কাগজপত্র নিয়ে প্রকল্প ব্যবস্থাপক ভূমিদস্যু জসিম মাহমুদের কাছে গিয়েছিলাম। কাগজপত্র দেখছে বলে চার বছর পার করেছে। জমি ফিরে পাইনি। এভাবে শত শত মানুষের জমি নিজের করে নিয়েছে বিপু।’ 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘আমরা এখন সরকারের কাছে বিচার চাইছি। বাঘৈরের ওয়াসিম বলেন, বিপুর হাউজিংয়ে আমার পৈতৃক জমি ঢুকিয়ে দিয়েছিল। তা বিক্রি করে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে দেখি জমির রেজিস্ট্রি বন্ধ। আমার জমির দাম ছিল দুই কোটি টাকা। পরে আমি বাধ্য হয়ে মেয়ের বিয়ের জন্য সেই জমি খুব কম দামে দলিল করে দিই।’ 

তিনি জানান, প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসন প্রকল্পে এলাকার কেউই স্বেচ্ছায় জমি বিক্রি করেননি। তাদের বিক্রি করতে বাধ্য করা হয়েছিল।

রাজেন্দ্রপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে বাঘৈর মৌজার যেসব দাগ ও খতিয়ান ‘প্রিয় প্রাঙ্গণ’-এর আশপাশে রয়েছে সেগুলোর কেনাবেচা ক্ষমতার জোরে বন্ধ করে রেখেছিলেন বিপু। শুধু ‘প্রিয় প্রাঙ্গণে’ ‘বিক্রি’ করলেই দলিল রেজিস্ট্রি করা যেত। নামমাত্র দামে কিনে কয়েক গুণ চড়া দামে জমি বিক্রি করতেন শুধু বিপু। জমি বিক্রি করতে রাজি না হলে তাতে বালু ভরাট করে দিত বিপুর সন্ত্রাসীরা।

বাঘৈরের সুবল সরকার বলেন, প্রিয় প্রাঙ্গণ হাউজিংয়ে জমি দখলের দায়িত্ব ছিল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম মাহমুদ, হাজি ফিরোজ আলমের মেয়েরজামাই নজরুল ইসলাম নজু ও হামিদুর রহমান হামিদের।

কেরানীগঞ্জের ভাওয়াভিটিতে প্রিয় প্রাঙ্গণ-২ প্রকল্প।  সেখানেও ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ভাঙচুরের চিহ্ন চোখে পড়ে। ভাওয়াভিটির গাজী মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, প্রিয় প্রঙ্গণ-২ হাউজিং প্রকল্পে ৫০ বিঘা জমি নামমাত্র দামে কিনে আরো ২০০ বিঘা জবরদখল করে ভরাট করেছে বিপু বাহিনী। 

এখন অবশ্য এখানে মূল মালিকরা যার যার জমি বুঝে নিচ্ছেন। ভাওয়াভিটির তোতা মিয়ার ২৬ শতাংশ জমি ছিল বিপুর এই হাউজিংয়ের অফিসের পাশে। সেখানে তোতার কলাবাগান ছিল। স্থানীয় এরশাদ ও রিয়াজুলের মাধ্যমে নিপীড়ন চালিয়ে সেই জমি দখল করেছিলেন বিপু। 

মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, হাউজিংটি চরগোলগোলিয়া মৌজায়। মৌজায় আমার বাবার ২১ শতাংশ জমি ছিল। বাবার মৃত্যুর পর ভাই-বোনের নামে নামজারি করতে গেলে বিপু বাহিনী বাধা দিয়ে নামজারি বন্ধ রাখে। তারা আমাদের জমিতে বালু ভরাট করে। জমির দাবি জানালে তারা আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতে পাঠানোর ভয় দেখায়। পরে বিপু বাহিনী আমাদের নামে নামজারি ছাড়া জমির দলিল করে নেয়। আমাদের সেই জমির দাম ছিল তিন কোটি টাকা। তারা দিয়েছে ৪৬ লাখ টাকা।

এদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক জানায়, বিপু গণপূর্ত ও গৃহসংস্থান বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রিহ্যাব সভাপতি থাকাকালে ঝিলমিলের দ্বিতীয় পর্বের শত শত একর জমি দখল করে প্রিয় প্রাঙ্গণ প্রকল্পে তা যুক্ত করেন। এ জন্য ঝিলমিল প্রকল্পের নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে আটকে রাখেন নিজের প্রভাবে। ঝিলমিল প্রকল্পের প্রথম পর্বের আবেদন সময়মতো আহবান করা যায়নি। একই সঙ্গে প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্ব নিয়েও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। ঝিলমিল প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্বের প্রস্তাবও মন্ত্রণালয়ে আটকে রাখেন বিপু।

পানগাঁওয়ের খামারবাড়িতে গেলে আব্দুর রহমান বলেন, প্রায় পাঁচ হাজার শতাংশ জমিতে বিপু খামার করেছেন। এখানেও বেশির ভাগ জমি জোর করে দখল করে বিপু বাহিনী। আগে সেখানে ইটভাটা ও বিভিন্ন ডকইয়ার্ড ছিল। কারোর পাঁচ লাখ টাকার জমি ৬০-৭০ হাজার টাকা দিয়ে জোরপূর্বক দলিল করে নিয়েছে বিপুর লোকজন।

ব্রাহ্মণগাঁওয়ের পীযূষ কর্মকার জানান, ব্রাহ্মণগাঁওয়ে বিপুর কিছু পৈতৃক সম্পত্তি আছে। কিছু মালিকানা জমি কিনে নিয়েছে। অনেকে টাকা পেয়েছে, অনেকে পায়নি। বুড়িগঙ্গা নদীর কাটুয়াইলে বিআইডব্লিউটিএর পিলার ভেঙে নদীর জমিও দখল করেছেন।

সুরুজ মিয়া বলেন, সোনাকান্দায় ধলেশ্বরী নদীর অনেক জায়গা ও সাধারণ মানুষের জায়গা নামমাত্র দাম ও জোরপূর্বক দখল করে নেয় বিপু বাহিনী।

জানতে চাইলে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের সাবরেজিস্ট্রার ইমরুল খোরশেদ বলেন, আমি এখানে আসার পর কোনো মৌজার জায়গা রেজিস্ট্রি বন্ধ  ছিল না। আমার এখানে যে দলিল এসেছে আমি সেগুলো রেজিস্ট্রি করে দিয়েছি। তার আগের অবস্থা আমি জানি না। 

উল্লেখ্য, বহু মামলার আসামি বিপু পালিয়ে রয়েছেন। তিনি ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ছাড়া কারোর ফোন ধরেন না বলে জানা গেছে। এ কারণে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল
বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল
আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ
আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ
আপিল বিভাগে দুটি চেম্বার জজ আদালতে শুনানি চলবে
আপিল বিভাগে দুটি চেম্বার জজ আদালতে শুনানি চলবে
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ সোমবার
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ১০০ জনের দুর্নীতির ছয় মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৩
দেশজুড়ে অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৩
বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নির্ধারিত সময় ও বাজেটের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ
বিমান মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প নির্ধারিত সময় ও বাজেটের মধ্যেই শেষ করার নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত
উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যের পর বিএনপি নেতার মৃত্যু
কক্সবাজারে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যের পর বিএনপি নেতার মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় দেয়ালে জুলাইয়ের গ্রাফিতি ফুটিয়ে তুললো শিক্ষার্থীরা
ভোলায় দেয়ালে জুলাইয়ের গ্রাফিতি ফুটিয়ে তুললো শিক্ষার্থীরা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
গাইবান্ধায় শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল
বিতর্কের মুখে শিশু হাসপাতালের ৬৫ চিকিৎসকের নিয়োগ বাতিল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজিবির অভিযানে আড়াই কোটি টাকার পণ্য জব্দ
বিজিবির অভিযানে আড়াই কোটি টাকার পণ্য জব্দ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ
মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে শিশুর মৃত্যু
বজ্রপাতে শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দাতারাই প্রকৃত বড় হৃদয়ের মানুষ’
‘দাতারাই প্রকৃত বড় হৃদয়ের মানুষ’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূর্যের ওপর নির্ভরশীল নয়, নিজেই তাপ তৈরি করে ইউরেনাস
সূর্যের ওপর নির্ভরশীল নয়, নিজেই তাপ তৈরি করে ইউরেনাস

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টাইগারদের কোণঠাসা বোলিংয়ে ১১০ রানেই গুটিয়ে গেল পাকিস্তান
টাইগারদের কোণঠাসা বোলিংয়ে ১১০ রানেই গুটিয়ে গেল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের ব্যবসায়ীদের সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়
বরিশালের ব্যবসায়ীদের সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাইফুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া-মাহফিল
ফুলপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাইফুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া-মাহফিল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিস্তার তীর থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
তিস্তার তীর থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় আ.লীগের ৩ নেতা-কর্মী, কসবায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় আ.লীগের ৩ নেতা-কর্মী, কসবায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা
কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের ৪২১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
ছাত্রলীগের ৪২১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিস্তা সেচ খালের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ফসলের মাঠ
তিস্তা সেচ খালের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ফসলের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ
আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় স্বামী নিহত, স্ত্রী-সন্তান আহত
ট্রাকের ধাক্কায় স্বামী নিহত, স্ত্রী-সন্তান আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
গাংনীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজৈরে মাদ্রাসাছাত্রী লামিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
রাজৈরে মাদ্রাসাছাত্রী লামিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে