শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান

ইলিয়াস মশহুদ
অনলাইন ভার্সন
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান

মহানবী (সা.)-এর জীবনের প্রতিটি দিক সাহাবায়ে কিরাম (রা.) ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে সংরক্ষণ করেছেন। সোনালি যুগে খলিফারা সিরাত সংকলনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন। তাঁর চলাফেরা, কথাবার্তা, দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড, এমনকি হাসিকান্নাও তাঁরা লিপিবদ্ধ করেছেন। এভাবেই গড়ে উঠেছে হাদিসশাস্ত্রের বিশাল ভাণ্ডার।

আর সেই ভাণ্ডার থেকে আলাদা হয়ে গড়ে ওঠে সিরাতশাস্ত্র, যেখানে নবীজির পূর্ণাঙ্গ জীবনচিত্র প্রতিফলিত হয়েছে। প্রথম দিকে যুদ্ধবিগ্রহ ও অভিযানের বিবরণ বেশি গুরুত্ব পায়। কিন্তু ধীরে ধীরে নবীজি (সা.)-এর জীবনচিত্র বিস্তৃত হয়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য আদর্শ ও পথপ্রদর্শক হয়ে ওঠে।

বাংলায় অমুসলিমদের সিরাত রচনার ইতিবৃত্ত

বাংলা ভাষায় সিরাত সাহিত্য মূলত মুসলিম লেখকদের কলমেই প্রসার লাভ করেছে।

তবে ইতিহাসের এক বিশেষ সময়ে অমুসলিম পণ্ডিত ও সাহিত্যিকরাও নবীজীবনী রচনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের কেউ কৌতূহল, কেউ সাহিত্যচর্চার অংশ হিসেবে, আবার কেউ মানবতাবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে সিরাত রচনায় মনোযোগ দিয়েছেন। বিশেষত উনিশ শতকের বাংলায় ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলন, পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তার এবং মিশনারি কার্যক্রম সাহিত্যচর্চায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। এ সময়ে বহু হিন্দু, ব্রাহ্মণ ও অমুসলিম পণ্ডিত ইসলামের ইতিহাস, আল-কোরআনের অনুবাদ ও নবীজির (সা.)-এর জীবনচরিত রচনা করেন।
তাঁদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন ও বিতর্ক থাকলেও তা সিরাত সাহিত্যের বিকাশে অবদান রেখেছে।
উনিশ শতকে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের মিশনারিরা মহানবী (সা.)-এর জীবনী প্রকাশ করেছিল খ্রিস্টধর্মের প্রচারপত্রে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলায় ইসলামবিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়া। তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনী রচনায় প্রতারণার আশ্রয় নেয়। তবে এই সময় কয়েকজন হিন্দু লেখক, বিশেষত ব্রাহ্মসমাজের লেখকরা হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে সদ্ভাব তৈরি ও ইসলাম সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা প্রচারের উদ্দেশ্যে কলম ধরেন।

তাঁদের মধ্যে গিরিশচন্দ্র সেন, কৃষ্ণকুমার মিত্র, অতুলকৃষ্ণ মিত্র এবং রামপ্রাণ গুপ্ত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ব্রাহ্মধর্মের প্রবর্তক রামমোহন নিজেও মহানবীর জীবনী লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। রাজনারায়ণ বসু তো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবেন বলে ঘোষণাও দিয়েছিলেন। এ সময় শশিভূষণ মুখোপাধ্যায় ‘মুসলমান পত্রিকা’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন। রামপ্রাণ গুপ্তের ‘হজরত মোহাম্মদ’ গ্রন্থটিও ধারাবাহিক প্রকাশ করে কেদারনাথ মজুমদারের ‘আরতি’ পত্রিকা। তখন তা বাংলা প্রেসিডেন্সি ও আসাম প্রদেশের ডিরেক্টর বাহাদুর কর্তৃক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার হিসেবে বিতরণ করা হয়।
বাংলায় অমুসলিমদের রচিত সিরাত গ্রন্থ

অমুসলিম লেখকদের রচিত কয়েকটি সিরাত গ্রন্থের বর্ণনা দেওয়া হলো—

১. রামাই পণ্ডিত : একাদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বৌদ্ধ কবি রামাই পণ্ডিত তাঁর ‘শূন্যপুরাণ’ গ্রন্থের ‘কলিমা জাল্লাল’ শীর্ষক কবিতায় মহানবী (সা.)-এর প্রশংসা করেছেন। তাঁর কবিতায় নবীজির নাম ও মাহাত্ম্য সপ্রশংসভাবে উঠে আসে। সেই কবিতার শুরুর দিকের কয়েকটি পঙক্তি এমন—

ওলন্তের মাল পড়িছে বিহান/ কাটিছেন খনকার তির কামান/ সুরৎ ঘোড়াকা পিষ্ঠে জিন পালান/ বার দিয়া বসিলেন খোদায় পরমান/ উচ্চালন্তি কাগজ বিচারন্তি পোথা/ আদি জনম খনকার হইল কোথা/ মারিয়া দুশমন কা সির/ বাদশা দিলেন মাহমূদ বির/ কে হিদূ কে মছলমান।

তাঁর এই কবিতা প্রমাণ করে, প্রাচীন বাংলার সাহিত্যেও অমুসলিম কবিদের কলমে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি স্থান পেয়েছিল।

২. শ্রীরামপুর মিশন : শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে এরপর ১৮০২ সালে এক খ্রিস্টান লেখকের রচিত ‘মহম্মদের বিবরণ’ নামের একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। যদিও এর ভেতর ছিল ইসলামবিদ্বেষ ও অপপ্রচারের ছাপ, তবু বাংলা ভাষায় নবীজি (সা.)-এর জীবনকথা প্রথমবারের মতো মুদ্রিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল এই বই দিয়েই।

বিকৃতরূপে হলেও এর দ্বারাই সূচিত হয় সিরাতচর্চার এক নতুন অধ্যায়।

৩. গিরিশচন্দ্র সেন (১৮৩৪-১৯১০) : ব্রাহ্মসমাজভুক্ত গিরিশচন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় প্রথম কোরআনের অনুবাদ করেন (১৮৮৬ খ্রি.)। পাশাপাশি ‘মহাপুরুষ মুহাম্মদের জীবনচরিত’ নামে নবীজি (সা.)-এর জীবনীও রচনা করেন। তাঁর এই গ্রন্থ সিরাত-সাহিত্যের এক বৈপ্লবিক ধাপ। তাতে শুধু মহানবী (সা.)-এর দাওয়াতি জীবন নয়, বরং তাঁর সর্বজনীন আদর্শও চমৎকারভাবে তুলে ধরেন। নবীজি (সা.)-এর জীবনী ছাড়াও তিনি ‘মহাপুরুষ দাউদের জীবনচরিত’, ‘মহাপুরুষ মুসার জীবনচরিত’, ‘মহাপুরুষ এব্রাহিমের জীবনচরিত’ নামে আরো তিনজন নবীর জীবনী লিখেছেন। এ ছাড়া বাংলা ভাষায় ইসলামের চার খলিফা, নবীজি (সা.)-এর নাতি হাসান-হুসাইন (রা.) এবং উম্মুল মুমিনিন খাদিজা, আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) নবীকন্যা ফাতিমা (রা.)-এর প্রথম জীবনী রচনা করেন তিনি। সব মিলিয়ে তিনি ৪২টি গ্রন্থ রচনা করেছেন।

৪. কৃষ্ণকুমার মিত্র (১৮৫২-১৯৩৬) : ব্রাহ্মসমাজের প্রভাবশালী চিন্তক কৃষ্ণকুমার মিত্র ১৮৮৩ সালে ‘মহম্মদচরিত ও মুসলমান ধর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ’ নামের একটি গ্রন্থ রচনা করেন। এটি অমুসলিম কর্তৃক রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ সিরাতগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত। এখানে তিনি নবীজি (সা.)-এর চরিত্র, নেতৃত্ব ও সামাজিক সংস্কারের দিকগুলো বিশদভাবে আলোচনায় এনেছেন। যদিও তাঁর লেখনীতে পাশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব স্পষ্ট, তবু এই গ্রন্থ বাংলা সিরাত সাহিত্যের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।

৫. শ্রী রামপ্রাণ গুপ্ত (১৮৬৯-১৯২৭) : রামপ্রাণ গুপ্ত একজন বাঙালি লেখক, সমাজসেবী ও ইতিহাসবিদ। ১৯০৪ সালে তিনি ‘হজরত মুহাম্মদ’ নামে মহানবীর একটি জীবনীগ্রন্থ রচনা করেন। এতে তিনি ধর্মীয় সংকীর্ণতা অতিক্রম করে মহানবীকে একজন সংস্কারক, নেতা ও মানবতার প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। তাঁর লেখার ভঙ্গি ছিল তুলনামূলকভাবে নিরপেক্ষ এবং মুসলিমসমাজেও তা গ্রহণযোগ্যতা পায়।

রামপ্রাণ গুপ্ত নবীজীবনী রচনার উদ্দেশ্য হিসেবে লিখেছিলেন, হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সৃষ্টি এবং মুহাম্মদ (সা.)-কে সবার জন্য অনুকরণীয় করে তোলা। বইয়ের উৎসর্গপত্রে তিনি লেখেন, ‘বঙ্গীয় মোসলেম ভ্রাতৃবৃন্দকে এই গ্রন্থ সদ্ভাবের নিদর্শনস্বরূপ উপহার প্রদান করিলাম।’

৬. অতুলকৃষ্ণ মিত্র (১৮৫৭-১৯১২) : অতুলকৃষ্ণ মিত্র ছিলেন লেখক, সম্পাদক ও নাট্যকার। ১৮৯২ সালে তিনি ‘ধর্মবীর মুহাম্মদ’ নামের একটি নাটক রচনা করেন। যদিও মঞ্চে তা উপস্থাপিত হয়নি, তবে সাহিত্যরূপে এটি নবীজীবনের একটি অভিনব উপস্থাপনা।

নাট্যরূপে সিরাতচর্চা বাংলা সাহিত্যে অনন্য অবদান হিসেবে বিবেচিত হয়।

৭. গুরুদত্ত সিং : ‘তোমাকে ভালোবাসি হে নবী’ প্রেম, বিস্ময়, শ্রদ্ধা ও আলোর ছোঁয়ায় ভরা একটি অসাধারণ সাহিত্যকর্ম। ভারতীয় শিখ লেখক গুরুদত্ত সিং নবীজি (সা.)-কে এমন হৃদয়ছোঁয়া ভাষায় উপস্থাপন করেছেন, যা ধর্ম ও সংস্কৃতির সীমা অতিক্রম করে পাঠকের অন্তর স্পর্শ করে। বইটি উর্দু ভাষায় ‘রাসুলে আরাবি’ নামে রচিত হলেও বাংলাদেশে এটি বেশ জনপ্রিয়। সুসাহিত্যিক ও আরবিবিদ মাওলানা আবু তাহের মেছবাহ এটি অনুবাদ করেছেন। গ্রন্থটিতে শুধু নবীজীবনী নয়, বরং একজন অমুসলিমের হৃদয়ে নবীপ্রেমের অনুপম প্রকাশ ঘটেছে।

সারকথা, বাংলা ভাষায় সিরাত সাহিত্য অমুসলিম লেখকদের প্রয়াস ছাড়া সমৃদ্ধ হতে পারত না। গিরিশচন্দ্র সেন, কৃষ্ণকুমার মিত্র, রামপ্রাণ গুপ্ত, অতুলকৃষ্ণ মিত্রের মতো পণ্ডিতরা তাঁদের রচনায় নবীজিকে (সা.) শুধু ধর্মীয় ব্যক্তি হিসেবে নয়; বরং মানবতা, ন্যায়পরায়ণতা ও সম্প্রীতির প্রতিমূর্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।

তাঁদের এই প্রয়াস আমাদের শিক্ষা দেয় যে সত্য, সৌন্দর্য এবং মানবিক মূল্যবোধ কখনোই কোনো ধর্ম বা বিশ্বাসের একচেটিয়া সম্পত্তি নয়। ভাষা ও ভালোবাসা হতে পারে এমন এক শক্তিশালী সেতুবন্ধ, যা বিভেদ ও সীমারেখাকে অতিক্রম করে মানবতার ঐক্য প্রতিষ্ঠা করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
শ্রমিকদের প্রিয়ভাজন প্রিয় নবী (সা.)
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
নবীর জীবনী পাঠের গুরুত্ব ও অপরিহার্যতা
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
মক্কায় মহানবী (সা.)-এর কর্মনীতি ও কৌশল
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
হজের নিবন্ধন শেষ হবে ১২ অক্টোবর: ধর্ম মন্ত্রণালয়
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
সৃষ্টিজগৎ যাদের ভালোবাসে
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে যাত্রীবাহী বাস খালে পড়ে নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার
সারা দেশে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগার

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
শৈলকুপায় পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
বিষাক্ত মদপানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়
ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস
চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে ৫৪তম জশনে জুলুস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা
সিলেটে নাদেলসহ সাড়ে ৩শ' জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু
বিষাক্ত মদ্যপানে মুন্সিগঞ্জে চারজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত
রৌমারীতে অটোভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮
মুন্সিগঞ্জে বিএনপি’র দুইপক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার
টমটম চালক সোহেল হত্যা মামলার মূলহোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নওগাঁ ডিবির ওসি নিহত, স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে সালিশি দরবারে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স
আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে মহিলা দলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে মহিলা দলের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ
৭ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার
নীলফামারীর সাবেক এমপি সাদ্দাম ঢাকায় গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’
‘নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশকে দেয়া হবে বিশেষ প্রশিক্ষণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে মুম্বাই শহর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; শহর জুড়ে তল্লাশি পুলিশের
বিস্ফোরণে মুম্বাই শহর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; শহর জুড়ে তল্লাশি পুলিশের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন