শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান

ইলিয়াস মশহুদ
অনলাইন ভার্সন
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান

মহানবী (সা.)-এর জীবনের প্রতিটি দিক সাহাবায়ে কিরাম (রা.) ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে সংরক্ষণ করেছেন। সোনালি যুগে খলিফারা সিরাত সংকলনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন। তাঁর চলাফেরা, কথাবার্তা, দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড, এমনকি হাসিকান্নাও তাঁরা লিপিবদ্ধ করেছেন। এভাবেই গড়ে উঠেছে হাদিসশাস্ত্রের বিশাল ভাণ্ডার।

আর সেই ভাণ্ডার থেকে আলাদা হয়ে গড়ে ওঠে সিরাতশাস্ত্র, যেখানে নবীজির পূর্ণাঙ্গ জীবনচিত্র প্রতিফলিত হয়েছে। প্রথম দিকে যুদ্ধবিগ্রহ ও অভিযানের বিবরণ বেশি গুরুত্ব পায়। কিন্তু ধীরে ধীরে নবীজি (সা.)-এর জীবনচিত্র বিস্তৃত হয়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য আদর্শ ও পথপ্রদর্শক হয়ে ওঠে।

বাংলায় অমুসলিমদের সিরাত রচনার ইতিবৃত্ত

বাংলা ভাষায় সিরাত সাহিত্য মূলত মুসলিম লেখকদের কলমেই প্রসার লাভ করেছে।

তবে ইতিহাসের এক বিশেষ সময়ে অমুসলিম পণ্ডিত ও সাহিত্যিকরাও নবীজীবনী রচনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের কেউ কৌতূহল, কেউ সাহিত্যচর্চার অংশ হিসেবে, আবার কেউ মানবতাবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে সিরাত রচনায় মনোযোগ দিয়েছেন। বিশেষত উনিশ শতকের বাংলায় ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলন, পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তার এবং মিশনারি কার্যক্রম সাহিত্যচর্চায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। এ সময়ে বহু হিন্দু, ব্রাহ্মণ ও অমুসলিম পণ্ডিত ইসলামের ইতিহাস, আল-কোরআনের অনুবাদ ও নবীজির (সা.)-এর জীবনচরিত রচনা করেন।
তাঁদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন ও বিতর্ক থাকলেও তা সিরাত সাহিত্যের বিকাশে অবদান রেখেছে।
উনিশ শতকে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের মিশনারিরা মহানবী (সা.)-এর জীবনী প্রকাশ করেছিল খ্রিস্টধর্মের প্রচারপত্রে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলায় ইসলামবিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়া। তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনী রচনায় প্রতারণার আশ্রয় নেয়। তবে এই সময় কয়েকজন হিন্দু লেখক, বিশেষত ব্রাহ্মসমাজের লেখকরা হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে সদ্ভাব তৈরি ও ইসলাম সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা প্রচারের উদ্দেশ্যে কলম ধরেন।

তাঁদের মধ্যে গিরিশচন্দ্র সেন, কৃষ্ণকুমার মিত্র, অতুলকৃষ্ণ মিত্র এবং রামপ্রাণ গুপ্ত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ব্রাহ্মধর্মের প্রবর্তক রামমোহন নিজেও মহানবীর জীবনী লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। রাজনারায়ণ বসু তো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবেন বলে ঘোষণাও দিয়েছিলেন। এ সময় শশিভূষণ মুখোপাধ্যায় ‘মুসলমান পত্রিকা’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন। রামপ্রাণ গুপ্তের ‘হজরত মোহাম্মদ’ গ্রন্থটিও ধারাবাহিক প্রকাশ করে কেদারনাথ মজুমদারের ‘আরতি’ পত্রিকা। তখন তা বাংলা প্রেসিডেন্সি ও আসাম প্রদেশের ডিরেক্টর বাহাদুর কর্তৃক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার হিসেবে বিতরণ করা হয়।
বাংলায় অমুসলিমদের রচিত সিরাত গ্রন্থ

অমুসলিম লেখকদের রচিত কয়েকটি সিরাত গ্রন্থের বর্ণনা দেওয়া হলো—

১. রামাই পণ্ডিত : একাদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বৌদ্ধ কবি রামাই পণ্ডিত তাঁর ‘শূন্যপুরাণ’ গ্রন্থের ‘কলিমা জাল্লাল’ শীর্ষক কবিতায় মহানবী (সা.)-এর প্রশংসা করেছেন। তাঁর কবিতায় নবীজির নাম ও মাহাত্ম্য সপ্রশংসভাবে উঠে আসে। সেই কবিতার শুরুর দিকের কয়েকটি পঙক্তি এমন—

ওলন্তের মাল পড়িছে বিহান/ কাটিছেন খনকার তির কামান/ সুরৎ ঘোড়াকা পিষ্ঠে জিন পালান/ বার দিয়া বসিলেন খোদায় পরমান/ উচ্চালন্তি কাগজ বিচারন্তি পোথা/ আদি জনম খনকার হইল কোথা/ মারিয়া দুশমন কা সির/ বাদশা দিলেন মাহমূদ বির/ কে হিদূ কে মছলমান।

তাঁর এই কবিতা প্রমাণ করে, প্রাচীন বাংলার সাহিত্যেও অমুসলিম কবিদের কলমে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি স্থান পেয়েছিল।

২. শ্রীরামপুর মিশন : শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে এরপর ১৮০২ সালে এক খ্রিস্টান লেখকের রচিত ‘মহম্মদের বিবরণ’ নামের একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। যদিও এর ভেতর ছিল ইসলামবিদ্বেষ ও অপপ্রচারের ছাপ, তবু বাংলা ভাষায় নবীজি (সা.)-এর জীবনকথা প্রথমবারের মতো মুদ্রিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল এই বই দিয়েই।

বিকৃতরূপে হলেও এর দ্বারাই সূচিত হয় সিরাতচর্চার এক নতুন অধ্যায়।

৩. গিরিশচন্দ্র সেন (১৮৩৪-১৯১০) : ব্রাহ্মসমাজভুক্ত গিরিশচন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় প্রথম কোরআনের অনুবাদ করেন (১৮৮৬ খ্রি.)। পাশাপাশি ‘মহাপুরুষ মুহাম্মদের জীবনচরিত’ নামে নবীজি (সা.)-এর জীবনীও রচনা করেন। তাঁর এই গ্রন্থ সিরাত-সাহিত্যের এক বৈপ্লবিক ধাপ। তাতে শুধু মহানবী (সা.)-এর দাওয়াতি জীবন নয়, বরং তাঁর সর্বজনীন আদর্শও চমৎকারভাবে তুলে ধরেন। নবীজি (সা.)-এর জীবনী ছাড়াও তিনি ‘মহাপুরুষ দাউদের জীবনচরিত’, ‘মহাপুরুষ মুসার জীবনচরিত’, ‘মহাপুরুষ এব্রাহিমের জীবনচরিত’ নামে আরো তিনজন নবীর জীবনী লিখেছেন। এ ছাড়া বাংলা ভাষায় ইসলামের চার খলিফা, নবীজি (সা.)-এর নাতি হাসান-হুসাইন (রা.) এবং উম্মুল মুমিনিন খাদিজা, আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) নবীকন্যা ফাতিমা (রা.)-এর প্রথম জীবনী রচনা করেন তিনি। সব মিলিয়ে তিনি ৪২টি গ্রন্থ রচনা করেছেন।

৪. কৃষ্ণকুমার মিত্র (১৮৫২-১৯৩৬) : ব্রাহ্মসমাজের প্রভাবশালী চিন্তক কৃষ্ণকুমার মিত্র ১৮৮৩ সালে ‘মহম্মদচরিত ও মুসলমান ধর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ’ নামের একটি গ্রন্থ রচনা করেন। এটি অমুসলিম কর্তৃক রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ সিরাতগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত। এখানে তিনি নবীজি (সা.)-এর চরিত্র, নেতৃত্ব ও সামাজিক সংস্কারের দিকগুলো বিশদভাবে আলোচনায় এনেছেন। যদিও তাঁর লেখনীতে পাশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব স্পষ্ট, তবু এই গ্রন্থ বাংলা সিরাত সাহিত্যের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।

৫. শ্রী রামপ্রাণ গুপ্ত (১৮৬৯-১৯২৭) : রামপ্রাণ গুপ্ত একজন বাঙালি লেখক, সমাজসেবী ও ইতিহাসবিদ। ১৯০৪ সালে তিনি ‘হজরত মুহাম্মদ’ নামে মহানবীর একটি জীবনীগ্রন্থ রচনা করেন। এতে তিনি ধর্মীয় সংকীর্ণতা অতিক্রম করে মহানবীকে একজন সংস্কারক, নেতা ও মানবতার প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। তাঁর লেখার ভঙ্গি ছিল তুলনামূলকভাবে নিরপেক্ষ এবং মুসলিমসমাজেও তা গ্রহণযোগ্যতা পায়।

রামপ্রাণ গুপ্ত নবীজীবনী রচনার উদ্দেশ্য হিসেবে লিখেছিলেন, হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সৃষ্টি এবং মুহাম্মদ (সা.)-কে সবার জন্য অনুকরণীয় করে তোলা। বইয়ের উৎসর্গপত্রে তিনি লেখেন, ‘বঙ্গীয় মোসলেম ভ্রাতৃবৃন্দকে এই গ্রন্থ সদ্ভাবের নিদর্শনস্বরূপ উপহার প্রদান করিলাম।’

৬. অতুলকৃষ্ণ মিত্র (১৮৫৭-১৯১২) : অতুলকৃষ্ণ মিত্র ছিলেন লেখক, সম্পাদক ও নাট্যকার। ১৮৯২ সালে তিনি ‘ধর্মবীর মুহাম্মদ’ নামের একটি নাটক রচনা করেন। যদিও মঞ্চে তা উপস্থাপিত হয়নি, তবে সাহিত্যরূপে এটি নবীজীবনের একটি অভিনব উপস্থাপনা।

নাট্যরূপে সিরাতচর্চা বাংলা সাহিত্যে অনন্য অবদান হিসেবে বিবেচিত হয়।

৭. গুরুদত্ত সিং : ‘তোমাকে ভালোবাসি হে নবী’ প্রেম, বিস্ময়, শ্রদ্ধা ও আলোর ছোঁয়ায় ভরা একটি অসাধারণ সাহিত্যকর্ম। ভারতীয় শিখ লেখক গুরুদত্ত সিং নবীজি (সা.)-কে এমন হৃদয়ছোঁয়া ভাষায় উপস্থাপন করেছেন, যা ধর্ম ও সংস্কৃতির সীমা অতিক্রম করে পাঠকের অন্তর স্পর্শ করে। বইটি উর্দু ভাষায় ‘রাসুলে আরাবি’ নামে রচিত হলেও বাংলাদেশে এটি বেশ জনপ্রিয়। সুসাহিত্যিক ও আরবিবিদ মাওলানা আবু তাহের মেছবাহ এটি অনুবাদ করেছেন। গ্রন্থটিতে শুধু নবীজীবনী নয়, বরং একজন অমুসলিমের হৃদয়ে নবীপ্রেমের অনুপম প্রকাশ ঘটেছে।

সারকথা, বাংলা ভাষায় সিরাত সাহিত্য অমুসলিম লেখকদের প্রয়াস ছাড়া সমৃদ্ধ হতে পারত না। গিরিশচন্দ্র সেন, কৃষ্ণকুমার মিত্র, রামপ্রাণ গুপ্ত, অতুলকৃষ্ণ মিত্রের মতো পণ্ডিতরা তাঁদের রচনায় নবীজিকে (সা.) শুধু ধর্মীয় ব্যক্তি হিসেবে নয়; বরং মানবতা, ন্যায়পরায়ণতা ও সম্প্রীতির প্রতিমূর্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।

তাঁদের এই প্রয়াস আমাদের শিক্ষা দেয় যে সত্য, সৌন্দর্য এবং মানবিক মূল্যবোধ কখনোই কোনো ধর্ম বা বিশ্বাসের একচেটিয়া সম্পত্তি নয়। ভাষা ও ভালোবাসা হতে পারে এমন এক শক্তিশালী সেতুবন্ধ, যা বিভেদ ও সীমারেখাকে অতিক্রম করে মানবতার ঐক্য প্রতিষ্ঠা করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের কর্মসূচি চূড়ান্ত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের
গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল, অভিযোগ কাতারের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ
রাজবাড়ীতে মহাসড়কে ডাকাতির অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়
মোংলায় শ্যামা পূজা উপলক্ষে সনাতনীদের সঙ্গে বিএনপির মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ
বরগুনায় সরকারি চাল পেয়ে জেলেদের বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৬

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আনন্দবাজারে বাঁশবাজারের লিজ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ
সাইফের পর ফিরলেন হৃদয়-শান্ত, চাপে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের
ইমপোর্ট কুরিয়ার সেকশন থেকে আগুনের সূত্রপাত, ধারণা বেবিচকের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা
নীলফামারীতে শীতের আগমনী বার্তা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাবাস শুরু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
রায়গঞ্জে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ
দলকে নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার, বিএনপি নেত্রীর প্রতিবাদ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর
নটিংহ্যাম ফরেস্টের নতুন কোচ শন ডাইচ, প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হবেন পোর্তোর

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার
ইন্টারনেট স্লো? যেসব স্থানে রাখা উচিত নয় রাউটার

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দখলবাজির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা
শেরপুরে পাওনা টাকা চাওয়ায় নারীকে হত্যা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন
খামার করে স্বাবলম্বী শৈলকুপার খুশি খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই
রাজধানীতে পাঠাও চালকের ওপর হামলা, টাকা-মোবাইল ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৭৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
কুমিল্লায় শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত
আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন