শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

মুফতি ওমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

আব্বাসীয় খিলাফতের প্রারম্ভিক যুগ থেকেই খলিফারা অনুবাদ ও অন্যান্য জাতির জ্ঞান, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতি আহরণে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। তাঁরা বিদেশি ভাষার গ্রন্থগুলোকে আরবি ভাষায় অনুবাদ করার জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করেন এবং এই আন্দোলনের বিকাশে প্রত্যেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই অনুবাদ আন্দোলন শুধু জ্ঞানের আদান-প্রদান নয়, বরং আরবি ভাষা ও ইসলামী সভ্যতার বিকাশে এক নতুন যুগের সূচনা ঘটায়।

খলিফা মানসুরের যুগ (৭৫৪-৭৭৫ খ্রি.)

আব্বাসীয় খলিফা মানসুর এই অনুবাদ আন্দোলনের প্রবর্তকদের অন্যতম ছিলেন।

তাঁর শাসনামলে বহু গ্রন্থ বিদেশি ভাষা থেকে আরবিতে অনুবাদ করা হয়। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ‘কালিলা ওয়া দিমনা’, যা মূলত সংস্কৃত ভাষায় রচিত একটি ভারতীয় নীতিকথা-সংগ্রহ। প্রথমে এটি ফারসি ভাষায় অনূদিত হয় এবং পরে ইবনে আল-মুকাফা ফারসি থেকে এর আরবি অনুবাদ করেন। এর মাধ্যমে ভারতীয় চিন্তা ও সংস্কৃতির প্রভাব ফারসি সংস্কৃতির হাত ধরে আরবি জগতে প্রবেশ করতে শুরু করে।

জ্যোতির্বিদ্যা ও বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষকতা

খলিফা মানসুর শুধু সাহিত্য বা দর্শনের অনুবাদেই আগ্রহী ছিলেন না; তিনি বিজ্ঞান, বিশেষ করে জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষশাস্ত্রের প্রতিও সমান মনোযোগ দিয়েছিলেন। বলা হয়, তিনিই প্রথম খলিফা, যিনি রাজসভায় জ্যোতিষীদের স্থান দেন এবং তাদের সহায়তায় নাক্ষত্রিক ছক (জ্যোতির্বিদ্যার টেবিল) প্রণয়ন করেন। এই আগ্রহের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন নওবখত আল-ফারসি, যিনি ছিলেন তৎকালীন এক বিশিষ্ট জ্যোতিষী ও আল-মানসুরের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। আব্বাসীয় যুগের খলিফারা শুধু শাসক হিসেবেই নন, জ্ঞান ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবেও ইতিহাসে বিশেষভাবে স্মরণীয়।

তাঁদের প্রচেষ্টায় গ্রিক, ফারসি ও ভারতীয় সভ্যতার জ্ঞানভাণ্ডার আরবি ভাষায় স্থানান্তরিত হয়, যা ইসলামী সভ্যতার এক সোনালি যুগের সূচনা করে। খলিফা মানসুর পারস্যের জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষশাস্ত্রের সীমাবদ্ধতায় সন্তুষ্ট ছিলেন না। তাঁর লক্ষ্য ছিল জ্ঞানের পরিধি আরো বিস্তৃত করা, তাই তাঁর রাজত্বকালে নক্ষত্রবিদ্যা, গ্রহের গতি এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের নানা শাখা নিয়ে বহু গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ অনুবাদ করা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভারতীয় গ্রন্থ ‘সিন্ধিন্দ’, গ্রিক পণ্ডিত টলেমির বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ্যা গ্রন্থ ‘আলমাজেস্ট’, অ্যারিস্টটলের যুক্তিবিদ্যার বই, ইউক্লিডের জ্যামিতিবিষয়ক গ্রন্থ এবং পাটিগণিত সম্পর্কিত বই। এই অনুবাদগুলোর মাধ্যমে গ্রিক দর্শন, গণিত, যুক্তিবিদ্যা ও বিজ্ঞানের ভিত্তি আরবি জগতে প্রবেশ করে এবং পরে ইসলামী চিন্তাধারার ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।

চিকিৎসাবিদ্যার ক্ষেত্রেও অনুবাদের কার্যক্রম সক্রিয় ছিল। আল-মানসুরের আমলে আবু ইয়াহিয়া আল-বাত্রিক বিশেষভাবে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি গ্রিক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস ও গ্যালেন-এর বহু গ্রন্থ আরবিতে অনুবাদ করেন, যা ইসলামী চিকিৎসাবিদ্যার বিকাশে মৌলিক ভূমিকা রাখে।
খলিফা হারুনুর রশিদের যুগ (৭৮৬-৮০৯ খ্রি.)

আল-মানসুরের উত্তরসূরি খলিফা হারুনুর রশিদ-এর যুগে অনুবাদ আন্দোলন সর্বোচ্চ বিকাশ লাভ করে। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয় বিখ্যাত বাইতুল হিকমা ‘জ্ঞানভুবন’ বা ‘জ্ঞানের ভাণ্ডার’, যা ছিল একাধারে গ্রন্থাগার, গবেষণাগার ও অনুবাদকেন্দ্র। সেখানে বহু দক্ষ অনুবাদক নিয়োগ করা হয় এবং বাইজান্টাইন সাম্রাজ্য (রোমানদের দেশ) থেকে বিপুল পরিমাণ বই আমদানি করা হয়। এই বিশাল উদ্যোগের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন বিখ্যাত চিকিৎসক ও অনুবাদক ইউহান্না ইবনে মাসওয়াইহ। তিনি চিকিৎসাবিদ্যা ও ফার্মাকোলজি নিয়ে বহু গ্রন্থ রচনা করেন। পাশাপাশি জিবরিল ইবনে বুখতিশু, যিনি আল-রশিদের প্রধান চিকিৎসক ছিলেন, তিনিও চিকিৎসা ও যুক্তিবিদ্যা সম্পর্কিত বেশ কিছু গ্রন্থ অনুবাদ ও রচনা করেন; তাঁর বিখ্যাত কাজগুলোর একটি হলো ‘তর্কের শিল্পের ভূমিকা’।

বারমাকিদ পরিবারের ভূমিকা

অনুবাদ আন্দোলনের প্রসারে বারমাকিদ পরিবারের অবদান ছিল অনন্য। তাঁরা গ্রিক, ফারসি ও ভারতীয় ভাষার বহু গ্রন্থের আরবি অনুবাদে উদার পৃষ্ঠপোষকতা দেন এবং দক্ষ অনুবাদকদের আর্থিক পুরস্কার প্রদান করেন। শুধু তা-ই নয়, তারা আগে অনূদিত কিছু বই নতুনভাবে পুনঃ অনুবাদ করার উদ্যোগও নেন, যাতে অনুবাদগুলো আরো নির্ভুল ও প্রাঞ্জল হয়।

খলিফা মামুনের যুগে অনুবাদ আন্দোলনের বিকাশ ও এর প্রভাব

আব্বাসীয় খিলাফতের ইতিহাসে খলিফা আল-মামুন (৮১৩-৮৩৩ খ্রি.)-এর যুগকে অনুবাদ ও বৈজ্ঞানিক জাগরণের স্বর্ণযুগ বলা হয়। তাঁর সময়ে অনুবাদ আন্দোলন এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছায়। কারণ তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠিত হয় বিখ্যাত ‘বাইতুল হিকমা’ বা জ্ঞানের ঘর, যা ছিল অনুবাদকেন্দ্র, গ্রন্থাগার ও গবেষণাগার সব একত্রে।

মানমন্দির ও বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান

খলিফা মামুনের যুগেই নির্মিত হয় একটি বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ্যা মানমন্দির, যা তাঁর নামে ইতিহাসে অমর হয়ে আছে। এর তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল বিশিষ্ট জ্যোতির্বিদ ইয়াহিয়া ইবনে আবি মানসুরকে। অল্পদিনের মধ্যেই এই মানমন্দিরটি এক বৃহৎ জ্যোতির্বিদ্যা ও গণিতবিদ্যা বিদ্যালয়ে রূপ নেয়, যেখানে বিদ্বানরা ব্যাবহারিক গবেষণায় মনোনিবেশ করেন। এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাচীন গ্রিক জ্ঞানভিত্তিকে অতিক্রম করে আরো উন্নত গবেষণা পরিচালিত হয়। এখানে বিজ্ঞানীরা গোলকের গতিবিধি (planetary motion) সম্পর্কিত নতুন ও নির্ভুল টেবিল তৈরি করেন এবং পৃথিবীর গোলাকার পরিধি পরিমাপেও অসাধারণ সাফল্য অর্জন করে তাঁরা পৃথিবীর দুই ডিগ্রি পরিমাপ করতে সক্ষম হয়েছিলেন, যা সে সময়ের জন্য এক বিপ্লবাত্মক বৈজ্ঞানিক কৃতিত্ব ছিল।

অনুবাদ আন্দোলনের প্রভাব : চিন্তা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রাথমিক আব্বাসীয় যুগে অনুবাদ আন্দোলন শুধু জ্ঞানের প্রসার ঘটায়নি, এটি আরবি মনন ও সংস্কৃতিকে গভীরভাবে রূপান্তরিত করে। দর্শন, বিজ্ঞান ও সাহিত্যচর্চা নতুন প্রাণ লাভ করে। প্রথমবারের মতো বৈজ্ঞানিক গবেষণাপদ্ধতি যুক্ত হয় মানবসভ্যতার জ্ঞানের ধারায়। এর ফলেই জন্ম নেয় এক নতুন বৈজ্ঞানিক রেনেসাঁ, যার প্রভাব ইসলামী বিশ্ব ছাড়িয়ে ইউরোপ পর্যন্ত পৌঁছে যায়।

১. গণিত ও বীজগণিত : এই যুগে আল-খোয়ারিজমি ছিলেন গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা ও ভূগোলের অন্যতম পথিকৃৎ। তিনি খলিফা মামুনের মানমন্দিরে কাজ করা শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীদের একজন ছিলেন। তাঁর গবেষণায় ‘বীজগণিত’ নামে নতুন এক শাখার জন্ম হয়, যা পরে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। তাঁর নাম থেকেই ‘Algorithm’ শব্দটির উৎপত্তি।

২. রসায়নবিজ্ঞান (কেমিস্ট্রি) : জাবির ইবনে হাইয়ান রসায়নবিজ্ঞানের জনক হিসেবে পরিচিত। তিনি পরীক্ষানির্ভর গবেষণার মাধ্যমে বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করেন। ধাতু, অমৃত (elixir) ও রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পর্কিত বহু তত্ত্ব তিনি প্রবর্তন করেন, যা আধুনিক রসায়নের ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত।

৩. চিকিৎসা ও শারীরস্থান : চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিকাশেও এই যুগে ব্যাপক অগ্রগতি ঘটে। ইউহান্না ইবনে মাসওয়াইহ, যিনি চিকিৎসক ও শারীরস্থানবিদ ছিলেন, গবেষণায় প্রথমবারের মতো বানর ব্যবচ্ছেদ (dissection) প্রয়োগ করেন। তাঁর এই প্রচেষ্টা শারীরস্থান বিজ্ঞানে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং তাঁকে আরব চিকিৎসা গবেষণার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

৪. ছন্দ ও সংগীতবিদ্যা : অনূদিত গ্রিক ও ফারসি সংগীতবিষয়ক গ্রন্থের মাধ্যমে আল-খলিল ইবনে আহমদ আল-ফারাহিদি ছন্দবিদ্যার বিজ্ঞান (prosody) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছন্দ ও মাত্রার নিয়ম নির্ধারণ করে আরবি কবিতা ও গানের ধারায় বিপ্লব ঘটান। তাঁর লেখা ‘ছন্দের বিজ্ঞান’ বিষয়ে গ্রন্থটি এতই প্রভাবশালী ছিল যে বিখ্যাত সংগীতজ্ঞ ইসহাক আল-মাওসিলি তা তাঁর সংগীততত্ত্বে আদর্শ পদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করেন। এভাবেই আব্বাসীয় খলিফা মামুনের যুগে অনুবাদ ও গবেষণার এই বিপুল আন্দোলন শুধু আরবি সাহিত্য ও চিন্তাধারাকে সমৃদ্ধ করেনি, বরং বিশ্বের জ্ঞানচর্চার ইতিহাসে এক স্থায়ী দাগ রেখে গেছে। তাঁর প্রতিষ্ঠিত বাইতুল হিকমা ও মানমন্দির ইসলামী সভ্যতার বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির অগ্রযাত্রার প্রতীক হয়ে ওঠে, যেখানে প্রাচীন জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক অনুসন্ধানের সেতুবন্ধ গড়ে ওঠে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সর্বশেষ খবর
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম