শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির

মানবীয় দুর্বলতা ও সীমাবদ্ধতার কথা বিবেচনা করে বিধানের ক্ষেত্রে সহজীকরণ ইসলামী শরিয়তের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘তিনি তোমাদের জন্য দ্বিনে কোনো সংকীর্ণতা আরোপ করেননি। এটি তোমাদের পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর দ্বিন, তিনি তোমাদের মুসলমান নামকরণ করেছেন।’

(সুরা : হজ, আয়াত : ৭৮)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান এবং কঠিন করতে চান না।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৫)

অন্য এক আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা কারো ওপর তার সাধ্যের বাইরে বোঝা চাপিয়ে দেন না। (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৮৬)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই দ্বিন সহজ। দ্বিন নিয়ে যে বাড়াবাড়ি করে দ্বিন তার ওপর জয়ী হয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৯)

আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘মানুষের জন্য কাজ সহজ করো, কঠিন কোরো না। সুসংবাদ দাও, আতঙ্কিত কোরো না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৯)

শরিয়তে সহজীকরণের প্রথম ও সর্বোত্তম দৃষ্টান্ত হলো তাওবার দরজা সর্বদা উন্মুক্ত রাখা। পবিত্র কোরআনে এসেছে : ‘তিনিই তাঁর বান্দাদের তাওবা কবুল করেন, সব পাপ ক্ষমা করেন এবং তোমাদের যাবতীয় কৃতকর্ম সম্পর্কে অবগত।’ (সুরা : শুয়ারা, আয়াত : ২৫)

এভাবেই আল্লাহ তাআলা বান্দার সব ক্ষেত্রে সহজীকরণের অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।


যেমন—
রোজার সহজীকরণ : মাগরিব থেকে ফজর পর্যন্ত খাওয়াদাওয়া করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। পূর্ববর্তী উম্মতকে রাত থেকে রাত পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে রোজা রাখতে হতো। ইসলাম এ ক্ষেত্রে সহজতা প্রদান করেছে।

অসুস্থ ও ভ্রমণকারীর জন্য সহজ করা হয়েছে। আল্লাহ বলেন : ‘তোমাদের মধ্যে যে অসুস্থ বা ভ্রমণরত, সে অন্য দিনে সমানসংখ্যক রোজা পূরণ করবে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৪)

একইভাবে গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মহিলার জন্যও রোজা ভাঙার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

নামাজের ক্ষেত্রে সহজীকরণ

১. ভ্রমণে নামাজ কসর করা : আল্লাহ বলেন, ‘যদি তোমরা ভ্রমণরত থাকো, তবে নামাজ সংক্ষিপ্ত করতে কোনো দোষ নেই।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১০১)

২. ভুলে নামাজ ছুটে গেলে পরে আদায় করা : রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি নামাজ ভুলে যায়, সে যেন স্মরণ হওয়ার পরই তা আদায় করে। আর এর কাফফারা একমাত্র সেই নামাজ আদায় করাই।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৯৭)

ভুলের ক্ষেত্রে সহজীকরণ : রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ আমার উম্মতের ভুল, ভ্রমণ এবং ভুলে যাওয়ার কারণে সংঘটিত কাজগুলো ক্ষমা করে দিয়েছেন।’

(ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২০৪৫)

অজ্ঞতার ক্ষেত্রে সহজীকরণ : যে ব্যক্তি অজ্ঞতাবশত ইহরামের সময় কোনো নিষিদ্ধ কাজ করে, সে গুনাহগার নয়। এর প্রমাণ—একবার একজন মানুষ ইহরাম বেঁধে সুগন্ধি ব্যবহার করেছিলেন। তখন নবী করিম (সা.) তাকে বলেন, ‘তোমার শরীর থেকে সুগন্ধি তিনবার ধুয়ে ফেলো এবং চাদর খুলে ফেলো।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৩২৯)

নারীর জন্য সহজীকরণ : ফাতিমা বিনতে আবি হুবাইশ (রা.) মাসিক সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছিলেন। তখন নবী করিম (সা.) তাঁকে বলেন, ‘যখন তোমার ঋতুস্রাব শুরু হয়, তখন নামাজ ত্যাগ কোরো।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২২৮)

বল প্রয়োগের কারণে সহজীকরণ : রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ আমার উম্মতের ভুল, ভুলে যাওয়া এবং যেসব কাজ তারা বাধ্য হয়ে করেছে—সব ক্ষমা করে দিয়েছেন।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৪৫)

অতএব, একজন মুসলিম যদি ঈমান দ্বারা অন্তর দৃঢ় হওয়ার পরও জোরপূর্বক কোনো কিছু বলতে বা করতে বাধ্য হয়, তবে তার জন্য কোনো ক্ষতি নেই।

পবিত্রতার ক্ষেত্রে সহজীকরণ : যদি জুতায় নাপাক কিছু লেগে যায়, তবে মাটিতে মুছে তা পবিত্র করা যায়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ মসজিদে আসে, তখন সে যেন দেখে নেয়। যদি জুতায় নোংরা কিছু দেখে, তবে তা মুছে ফেলে নামাজ পড়ুক।’

(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৬৫০)

আবার কেউ যদি অসুস্থতার কারণে কিংবা পানি না পাওয়ার কারণে অজু করতে অক্ষম হয়, তবে তার জন্য তায়াম্মুম করা বৈধ। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আর যদি তোমরা অসুস্থ হও অথবা সফরে থাকো, অথবা তোমাদের কেউ পায়খানা থেকে আসে কিংবা নারীদের সাথে মিলন করো এবং পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করো। আল্লাহ তোমাদের জন্য কষ্ট চান না, বরং তোমাদেরকে পবিত্র করতে চান।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৬)

যারা অসুস্থতা, আঘাত, তীব্র ঠাণ্ডা বা পানির অনুপস্থিতির কারণে অজু বা গোসল করতে পারে না, তাদের জন্য ইসলামে সহজ বিকল্প ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সেটি হলো তায়াম্মুম। আল্লাহ বলেন :

‘তোমরা নিজেদের হত্যা কোরো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ২৯)

ভয়ের সময় সহজীকরণ : যুদ্ধ, দস্যুদের আক্রমণ, বন্যপ্রাণীর ভয়, বন্যা ইত্যাদি পরিস্থিতিতে নামাজ সংক্ষিপ্ত ও ভিন্নভাবে আদায় করার অনুমতি রয়েছে। একে বলা হয় সালাতুল খাওফ (ভয়ের নামাজ)। আল্লাহ বলেন, ‘যখন তোমরা ভ্রমণে থাকো, তখন সালাত সংক্ষিপ্ত করতে তোমাদের কোনো দোষ নেই, যদি তোমরা আশঙ্কা করো যে কাফিররা তোমাদের ক্ষতি করবে।’

(সুরা : নিসা. আয়াত : ১০১)

নামাজের ক্ষেত্রে সাধারণ সহজীকরণ : ইসলাম-পূর্ববর্তী জাতিদের নামাজ শুধু উপাসনালয় বা মাঠেই আদায় করার অনুমতি ছিল। কিন্তু রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমাকে পাঁচটি বিশেষ জিনিস দেওয়া হয়েছে, যা আমার আগে কাউকে দেওয়া হয়নি—

১. এক মাস দূরত্ব থেকেও আমার শত্রুর মনে আতঙ্ক নিক্ষেপ করা হয়েছে।

২. পুরো পৃথিবী আমার জন্য পবিত্র ও সিজদার স্থান করা হয়েছে। তাই যেখানে সালাতের সময় হবে, সেখানেই মুসলিম নামাজ আদায় করতে পারবে।

৩. যুদ্ধলব্ধ সম্পদ আমার জন্য হালাল করা হয়েছে, যা আমার আগে কারো জন্য হালাল করা হয়নি।

৪. আমাকে সুপারিশের অধিকার দেওয়া হয়েছে।

৫. আমার আগে প্রত্যেক নবীকে শুধু তাঁর জাতির জন্য পাঠানো হতো, কিন্তু আমাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য পাঠানো হয়েছে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৩৫)

জাকাত প্রদানে সহজীকরণ : ১. ইসলামের ফরজ একটি ইবাদত হলো জাকাত আর এর সহজীকরণের দিক হলো—জাকাত শুধু বছরে একবার আদায় করা ফরজ, সেটিও সম্পদের ওপর পূর্ণ এক বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর। এতে ধনীদের ওপর বাড়তি চাপ নেই, আবার গরিবদের অধিকারও নিশ্চিত হয়।

২. ইসলামে জাকাত ফরজ করা হয়েছে ধনীদের সম্পদের ওপর, তবে এর হার খুবই সামান্য। জাকাতের এই পরিমাণ এতই কম যে জাকাত প্রদানকারীর সম্পদের ওপর তার কোনো উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ে না, আবার প্রাপকের কাছেও এটি ভারী হয়ে ওঠে না, বরং সমাজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য এটি এক মহান উপায়।

হজের সময় সহজীকরণ : হজের ক্ষেত্রে মুসলমানদের জন্য আল্লাহ তিন ধরনের আচারের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন—১. তামাত্ত, ২. কিরান, ৩. ইফরাদ।

আবার ঈদের দিনে তিনটি প্রধান কাজের মধ্যে সহজতর ক্রম নির্ধারণ করা হয়েছে—১. জামারাতে পাথর নিক্ষেপ করা, ২. মাথা মুণ্ডন করা বা চুল ছাঁটা, ৩. কাবাগৃহ তাওয়াফ করা। এই ক্রমানুসারে হজ পালন করলে হাজিদের জন্য ভিড়, যাতায়াত ও ভ্রমণের কষ্ট অনেকাংশে লাঘব হয়।

লেনদেনে সহজীকরণ : ইসলামের সহজীকরণ শুধু ঈমান, আকিদা ও ইবাদতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং মানুষের দৈনন্দিন লেনদেনেও এর নজির আছে। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, কৃষি, শিক্ষা—সব ক্ষেত্রেই সহজ লেনদেন অন্তর্ভুক্ত। আর যেহেতু লেনদেনে অর্থ প্রধান ভূমিকা পালন করে, তাই এতে মানুষের ভুল ও সীমা লঙ্ঘনের আশঙ্কাও বেশি থাকে। তাই কোরআন ও হাদিসে লেনদেনে নম্রতা ও সহনশীলতার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ সেই ব্যক্তির প্রতি রহম করুন, যে কেনাবেচা ও পাওনা আদায়ের সময় নম্রতা ও সহনশীলতা অবলম্বন করে।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৭৬)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
সর্বশেষ খবর
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা
প্রোটিন পাউডারের নামে খাচ্ছেন কি? গবেষকদের সতর্কবার্তা

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ
গাংনীতে ইউনিয়ন পরিষদের ভবন ভাঙচুর ও চাল লুটের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ
নাম পরিবর্তন বাগছাসের, শিগগিরই কমিটি প্রকাশ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু
যানবাহনের গতিসীমা সচেতনতায় মাস মিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
চাটমোহরে খুচরা সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০
পাবনায়  দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু
ডুয়েটে দুই দিনব্যাপী আইসিএসএইচএসডি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগর থেকে ফের ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ৯ জেলে আটক
সাগর থেকে ফের ভারতীয় ফিশিং ট্রলারসহ ৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, উদ্ধার হয়নি ১২ দিনেও
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, উদ্ধার হয়নি ১২ দিনেও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শারীরিক প্রতিবন্ধীর পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে শারীরিক প্রতিবন্ধীর পাশে বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার
মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থিয়েটার আর্ট ইউনিটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শিল্পকলায় "বলয়"
থিয়েটার আর্ট ইউনিটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শিল্পকলায় "বলয়"

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলাপাড়ায় বরফ কলের অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে ২০ জন অসুস্থ
কলাপাড়ায় বরফ কলের অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে ২০ জন অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম