শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

ইসলাম মানুষকে ন্যায়বিচার ও স্বীকৃতি প্রদানে যত্ন করে তোলে। কারো অবদান অস্বীকার করা, কারো সঙ্গে বৈষম্য করা ইসলামের শিক্ষা নয়। কারণ মানুষ যখন কোনো বিষয়ে অবদান রাখে, সেখানে তার কিছু অধিকার তৈরি হয়। সেই অধিকার রক্ষা করাও এক ধরনের আমানত।

তার অবদান গোপন করা বা অস্বীকার করা সেই অধিকার খর্ব করার শামিল। যা সেই পবিত্র আমানতের খিয়ানত হিসেবে পরিগণিত হয়। এতে বৈষম্য ও অবিচার প্রতিষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআনে মানুষের আমানত রক্ষা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন আমানত তার হকদারকে ফিরিয়ে দিতে। তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে উপদেশ দেন তা কত উত্কৃষ্ট। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)।

এই আয়াতে সব ক্ষেত্রে আমানত ও সুবিচার রক্ষার প্রতি তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কোনো ক্ষেত্রেই কারো সঙ্গে বেইনসাফ করার সুযোগ নেই। ইসলাম যেখানে মানুষকে শত্রুর সঙ্গেও ইনসাফভিত্তিক আচরণের শিক্ষা দেয়, সেখানে সহযোদ্ধা বা সহকর্মীদের সঙ্গে তো কোনোভাবেই ইনসাফবহির্ভূত কাজ করার সুযোগ থাকে না। কারো অবদান বা কৃতিত্ব স্বীকারের ক্ষেত্রেও ইনসাফের দিকটা বিবেচনা করা আবশ্যক। 

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়ের সঙ্গে সাক্ষ্যদানকারী হিসেবে সদা দণ্ডায়মান হও। কোনো কওমের প্রতি শত্রুতা যেন তোমাদের কোনোভাবে প্ররোচিত না করে যে তোমরা ইনসাফ করবে না। তোমরা ইনসাফ করো, তা তাকওয়ার নিকটতর এবং আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই তোমরা যা করো, আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮)।

নবীজি (সা.) তাঁর সাহাবিদের সর্বদা ইনসাফের শিক্ষা দিতেন। কখনো বৈষম্য বরদাশত করতেন না। কোথাও বৈষম্য হতে দেখলে তিনি তার প্রতিবাদ করতেন। যার নজির বহু হাদিসে পাওয়া যায়। নুমান ইবনে বাশীর (রা.) বলেন, আমাকে আমার পিতা তাঁর সম্পদ থেকে কিছু প্রদান করেন। আমার মা আমরাহ বিনতে রাওয়াহা বলেন, আমি সন্তুষ্ট হতে পারছি না, যতক্ষণ না আপনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সাক্ষী রাখেন। এরপর আমার পিতা আমাকে নিয়ে নবী (সা.)-এর কাছে আসেন, আমার দানের ওপর তাঁকে সাক্ষী রাখার জন্য। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে বললেন, এরূপ কাজ কি তুমি তোমার আর সব পুত্রের সঙ্গে করেছ? তিনি বললেন, না। নবী (সা.) বলেন, আল্লাহকে ভয় করো এবং তোমার সন্তানদের মধ্যে ন্যায়বিচার করো। তখন আমার পিতা চলে আসেন এবং সে দান ফিরিয়ে নেন। (মুসলিম, হাদিস : ৪০৭৩)

সুবহানাল্লাহ! এভাবে নবীজি (সা.) তাঁর সাহাবিদের ইনসাফ শিখিয়েছেন, বৈষম্যমুক্ত সমাজ গঠনে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি কখনো নিজের সহযোদ্ধাদের সঙ্গেও বৈষম্য করেননি। তাদের অবদান গোপন বা তুচ্ছ করেননি, বরং সহযোদ্ধাদের যার হক যেভাবে আদায় করা প্রয়োজন, তিনি ঠিক সেভাবেই তার হক আদায় করেছেন। সহযোদ্ধাদের প্রতি নবীজি (সা.)-এর ইনসাফ, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার নিদর্শন হুনায়ন বিজয়ের পর গণিমতের সম্পদ বণ্টনের ঘটনায় পাওয়া যায়। বিভিন্ন হাদিস ও ইতিহাস গ্রন্থে উল্লেখ আছে, হুনায়ন যুদ্ধের দিনে মহান আল্লাহ মুসলমানদের বিজয় দান করলে রাসুলুল্লাহ(সা.) যুদ্ধলব্ধ সম্পদ মানুষের মধ্যে বণ্টন করেন।

তবে দানের ক্ষেত্রে নবীজি (সা.) তাদেরকে প্রাধান্য দেন, যারা মক্কা বিজয়ের পর ইসলাম গ্রহণ করলেও তখনো তাদের ঈমান দুর্বল ছিল। নবীজি (সা.) সেদিন দানের ক্ষেত্রে তাদের অগ্রাধিকার দেন, যাতে করে তাদের মধ্যে ইসলামের প্রতি আগ্রহ ও স্থায়িত্ব বাড়ে। তবে আনসারদের তিনি কিছু দেননি (যেহেতু তাঁরা মজবুত ঈমানের অধিকারী ছিলেন)। (কিন্তু বিষয়টি তাৎক্ষণিক না বুঝতে পেরে) এতে কিছু আনসার সাহাবি দুঃখ পেয়েছিলেন, কারণ তাঁরা অন্যদের মতো কোনো গনিমত পাননি।

যখন নবীজি (সা.) তাঁদের দুঃখের কথা জানতে পারেন, তখন তিনি একটি আবেগঘন ভাষণ দেন :

‘হে আনসার সম্প্রদায়! আমি কি তোমাদের এমন অবস্থায় পাইনি যে তোমরা পথভ্রষ্ট ছিলে, তখন আল্লাহ আমাকে দিয়ে তোমাদের হেদায়েত দিলেন? তোমরা পরস্পরে বিভক্ত ছিলে, আল্লাহ আমাকে দিয়ে তোমাদের একত্র করলেন? তোমরা অভাবগ্রস্ত ছিলে, আল্লাহ আমাকে দিয়ে তোমাদেরকে ধনবান বানালেন?’

প্রত্যেক প্রশ্নে আনসাররা উত্তরে বললেন, ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই সবচেয়ে বড় অনুগ্রহকারী।’ এটা ছিল আনসারদের নম্রতা ও আদব। এরপর নবীজি (সা.) বললেন, তোমরা আমাকে উত্তর দাও না কেন? তোমরা তো বলতে পারতে-‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমাদের কাছে এসেছিলেন তখন আপনার প্রতি কেউ বিশ্বাস করছিল না, আমরা বিশ্বাস করলাম। আপনাকে প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছিল, আমরা সমর্থন দিলাম। আপনি বিতাড়িত ছিলেন, আমরা আশ্রয় দিলাম। আপনি দরিদ্র ছিলেন, আমরা আপনাকে সাহায্য করলাম।’

এই কথাগুলো নবীজি নিজেই তাঁদের পক্ষ থেকে বলে দিলেন। এটা ছিল তাঁর বিনয় ও ন্যায়পরায়ণতার প্রকাশ। সাহাবি ও সহযোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসার প্রকাশ। এরপর নবীজি (সা.) তাঁদের মন রক্ষা করে বলেন, ‘তোমরা কি খুশি নও যে মানুষ ছাগল ও উট নিয়ে ঘরে ফিরছে, আর তোমরা আল্লাহর রাসুলকে নিয়ে ফিরছ?’ 
এরপর তিনি বলেন, ‘যদি হিজরত না করতাম, তবে আমি নিজেকে আনসারদের একজন হিসেবে গণ্য করতাম। যদি মানুষ একটি উপত্যকা ও পাহাড়ি পথ দিয়ে চলে, আর আনসাররা অন্য পথে চলে, আমি আনসারদের পথই গ্রহণ করতাম। আনসাররা আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু, আর অন্যরা বাইরের পোশাকের মতো।’ তারপর নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমরা আমার পরে অন্যদের পক্ষ থেকে বৈষম্য দেখতে পাবে। তখন তোমরা ধৈর্য ধরো, যতক্ষণ না তোমরা হাউজে কাউছারে আমার সঙ্গে মিলিত হও।’

সিরতে ইবনে হিশামের বর্ণনামতে, ‘(এই কথা শুনে) সাহাবিরা এমনভাবে কাঁদতে লাগলেন যে, তাঁদের দাড়ি ভিজে গেল। তাঁরা বললেন, ‘আমরা আল্লাহর রাসুলকেই আমাদের (গনিমতের) অংশ হিসেবে গ্রহণ করতে রাজি।’ এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) সেখান থেকে চলে গেলেন, আর তাঁরা (আনসাররা) ছড়িয়ে পড়লেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৩০, মুসনাদে আহমদ, সিরতে ইবনে হিশাম : ২/৪৯৮)

তাই মুমিনের উচিত সর্বদা ইনসাফের চেষ্টা করা। কারো কৃতিত্ব ছিনতাই না করা। অপরের প্রাপ্য সম্মান ও কৃতিত্ব তাকে দেওয়ার চেষ্টা করা। কেননা রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৫৪)

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
সর্বশেষ খবর
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে
ব্যবসায় অনিশ্চয়তার মেঘ কাটবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা
ব্যবসা ও বিনিয়োগের জন্য ইতিবাচক বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার
সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় সৈকতে গোসল করতে নেমে এক পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় সৈকতে গোসল করতে নেমে এক পর্যটকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর