শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব

ইসলাম মানুষকে ন্যায়বিচার ও স্বীকৃতি প্রদানে যত্ন করে তোলে। কারো অবদান অস্বীকার করা, কারো সঙ্গে বৈষম্য করা ইসলামের শিক্ষা নয়। কারণ মানুষ যখন কোনো বিষয়ে অবদান রাখে, সেখানে তার কিছু অধিকার তৈরি হয়। সেই অধিকার রক্ষা করাও এক ধরনের আমানত।

তার অবদান গোপন করা বা অস্বীকার করা সেই অধিকার খর্ব করার শামিল। যা সেই পবিত্র আমানতের খিয়ানত হিসেবে পরিগণিত হয়। এতে বৈষম্য ও অবিচার প্রতিষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআনে মানুষের আমানত রক্ষা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন আমানত তার হকদারকে ফিরিয়ে দিতে। তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে উপদেশ দেন তা কত উত্কৃষ্ট। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)।

এই আয়াতে সব ক্ষেত্রে আমানত ও সুবিচার রক্ষার প্রতি তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কোনো ক্ষেত্রেই কারো সঙ্গে বেইনসাফ করার সুযোগ নেই। ইসলাম যেখানে মানুষকে শত্রুর সঙ্গেও ইনসাফভিত্তিক আচরণের শিক্ষা দেয়, সেখানে সহযোদ্ধা বা সহকর্মীদের সঙ্গে তো কোনোভাবেই ইনসাফবহির্ভূত কাজ করার সুযোগ থাকে না। কারো অবদান বা কৃতিত্ব স্বীকারের ক্ষেত্রেও ইনসাফের দিকটা বিবেচনা করা আবশ্যক। 

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহর জন্য ন্যায়ের সঙ্গে সাক্ষ্যদানকারী হিসেবে সদা দণ্ডায়মান হও। কোনো কওমের প্রতি শত্রুতা যেন তোমাদের কোনোভাবে প্ররোচিত না করে যে তোমরা ইনসাফ করবে না। তোমরা ইনসাফ করো, তা তাকওয়ার নিকটতর এবং আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই তোমরা যা করো, আল্লাহ সে বিষয়ে সবিশেষ অবহিত।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৮)।

নবীজি (সা.) তাঁর সাহাবিদের সর্বদা ইনসাফের শিক্ষা দিতেন। কখনো বৈষম্য বরদাশত করতেন না। কোথাও বৈষম্য হতে দেখলে তিনি তার প্রতিবাদ করতেন। যার নজির বহু হাদিসে পাওয়া যায়। নুমান ইবনে বাশীর (রা.) বলেন, আমাকে আমার পিতা তাঁর সম্পদ থেকে কিছু প্রদান করেন। আমার মা আমরাহ বিনতে রাওয়াহা বলেন, আমি সন্তুষ্ট হতে পারছি না, যতক্ষণ না আপনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সাক্ষী রাখেন। এরপর আমার পিতা আমাকে নিয়ে নবী (সা.)-এর কাছে আসেন, আমার দানের ওপর তাঁকে সাক্ষী রাখার জন্য। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে বললেন, এরূপ কাজ কি তুমি তোমার আর সব পুত্রের সঙ্গে করেছ? তিনি বললেন, না। নবী (সা.) বলেন, আল্লাহকে ভয় করো এবং তোমার সন্তানদের মধ্যে ন্যায়বিচার করো। তখন আমার পিতা চলে আসেন এবং সে দান ফিরিয়ে নেন। (মুসলিম, হাদিস : ৪০৭৩)

সুবহানাল্লাহ! এভাবে নবীজি (সা.) তাঁর সাহাবিদের ইনসাফ শিখিয়েছেন, বৈষম্যমুক্ত সমাজ গঠনে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি কখনো নিজের সহযোদ্ধাদের সঙ্গেও বৈষম্য করেননি। তাদের অবদান গোপন বা তুচ্ছ করেননি, বরং সহযোদ্ধাদের যার হক যেভাবে আদায় করা প্রয়োজন, তিনি ঠিক সেভাবেই তার হক আদায় করেছেন। সহযোদ্ধাদের প্রতি নবীজি (সা.)-এর ইনসাফ, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার নিদর্শন হুনায়ন বিজয়ের পর গণিমতের সম্পদ বণ্টনের ঘটনায় পাওয়া যায়। বিভিন্ন হাদিস ও ইতিহাস গ্রন্থে উল্লেখ আছে, হুনায়ন যুদ্ধের দিনে মহান আল্লাহ মুসলমানদের বিজয় দান করলে রাসুলুল্লাহ(সা.) যুদ্ধলব্ধ সম্পদ মানুষের মধ্যে বণ্টন করেন।

তবে দানের ক্ষেত্রে নবীজি (সা.) তাদেরকে প্রাধান্য দেন, যারা মক্কা বিজয়ের পর ইসলাম গ্রহণ করলেও তখনো তাদের ঈমান দুর্বল ছিল। নবীজি (সা.) সেদিন দানের ক্ষেত্রে তাদের অগ্রাধিকার দেন, যাতে করে তাদের মধ্যে ইসলামের প্রতি আগ্রহ ও স্থায়িত্ব বাড়ে। তবে আনসারদের তিনি কিছু দেননি (যেহেতু তাঁরা মজবুত ঈমানের অধিকারী ছিলেন)। (কিন্তু বিষয়টি তাৎক্ষণিক না বুঝতে পেরে) এতে কিছু আনসার সাহাবি দুঃখ পেয়েছিলেন, কারণ তাঁরা অন্যদের মতো কোনো গনিমত পাননি।

যখন নবীজি (সা.) তাঁদের দুঃখের কথা জানতে পারেন, তখন তিনি একটি আবেগঘন ভাষণ দেন :

‘হে আনসার সম্প্রদায়! আমি কি তোমাদের এমন অবস্থায় পাইনি যে তোমরা পথভ্রষ্ট ছিলে, তখন আল্লাহ আমাকে দিয়ে তোমাদের হেদায়েত দিলেন? তোমরা পরস্পরে বিভক্ত ছিলে, আল্লাহ আমাকে দিয়ে তোমাদের একত্র করলেন? তোমরা অভাবগ্রস্ত ছিলে, আল্লাহ আমাকে দিয়ে তোমাদেরকে ধনবান বানালেন?’

প্রত্যেক প্রশ্নে আনসাররা উত্তরে বললেন, ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই সবচেয়ে বড় অনুগ্রহকারী।’ এটা ছিল আনসারদের নম্রতা ও আদব। এরপর নবীজি (সা.) বললেন, তোমরা আমাকে উত্তর দাও না কেন? তোমরা তো বলতে পারতে-‘হে আল্লাহর রাসুল, আপনি আমাদের কাছে এসেছিলেন তখন আপনার প্রতি কেউ বিশ্বাস করছিল না, আমরা বিশ্বাস করলাম। আপনাকে প্রত্যাখ্যান করা হচ্ছিল, আমরা সমর্থন দিলাম। আপনি বিতাড়িত ছিলেন, আমরা আশ্রয় দিলাম। আপনি দরিদ্র ছিলেন, আমরা আপনাকে সাহায্য করলাম।’

এই কথাগুলো নবীজি নিজেই তাঁদের পক্ষ থেকে বলে দিলেন। এটা ছিল তাঁর বিনয় ও ন্যায়পরায়ণতার প্রকাশ। সাহাবি ও সহযোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসার প্রকাশ। এরপর নবীজি (সা.) তাঁদের মন রক্ষা করে বলেন, ‘তোমরা কি খুশি নও যে মানুষ ছাগল ও উট নিয়ে ঘরে ফিরছে, আর তোমরা আল্লাহর রাসুলকে নিয়ে ফিরছ?’ 
এরপর তিনি বলেন, ‘যদি হিজরত না করতাম, তবে আমি নিজেকে আনসারদের একজন হিসেবে গণ্য করতাম। যদি মানুষ একটি উপত্যকা ও পাহাড়ি পথ দিয়ে চলে, আর আনসাররা অন্য পথে চলে, আমি আনসারদের পথই গ্রহণ করতাম। আনসাররা আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু, আর অন্যরা বাইরের পোশাকের মতো।’ তারপর নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমরা আমার পরে অন্যদের পক্ষ থেকে বৈষম্য দেখতে পাবে। তখন তোমরা ধৈর্য ধরো, যতক্ষণ না তোমরা হাউজে কাউছারে আমার সঙ্গে মিলিত হও।’

সিরতে ইবনে হিশামের বর্ণনামতে, ‘(এই কথা শুনে) সাহাবিরা এমনভাবে কাঁদতে লাগলেন যে, তাঁদের দাড়ি ভিজে গেল। তাঁরা বললেন, ‘আমরা আল্লাহর রাসুলকেই আমাদের (গনিমতের) অংশ হিসেবে গ্রহণ করতে রাজি।’ এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) সেখান থেকে চলে গেলেন, আর তাঁরা (আনসাররা) ছড়িয়ে পড়লেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৩০, মুসনাদে আহমদ, সিরতে ইবনে হিশাম : ২/৪৯৮)

তাই মুমিনের উচিত সর্বদা ইনসাফের চেষ্টা করা। কারো কৃতিত্ব ছিনতাই না করা। অপরের প্রাপ্য সম্মান ও কৃতিত্ব তাকে দেওয়ার চেষ্টা করা। কেননা রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৫৪)

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৭ অক্টোবর ২০২৫
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলাম, আত্মসমর্পণ ও চূড়ান্ত হেদায়েত
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে ব্যবসায় মুনাফার নীতি
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
পাপ কাজের কথা প্রকাশ করতে নেই
পাপ কাজের কথা প্রকাশ করতে নেই
কোরআনের দৃষ্টিতে শরিয়তের বৈশিষ্ট্য
কোরআনের দৃষ্টিতে শরিয়তের বৈশিষ্ট্য
সর্বশেষ খবর
আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি
আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্যামেরুনে নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে সংঘর্ষ, নিহত ৪
ক্যামেরুনে নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে সংঘর্ষ, নিহত ৪

৪৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা পাচারের উন্নয়ন প্রকল্প দিয়েও মানুষ মারে হাসিনা : রাশেদ প্রধান
টাকা পাচারের উন্নয়ন প্রকল্প দিয়েও মানুষ মারে হাসিনা : রাশেদ প্রধান

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা
সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম