শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৩, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

আর্থিক, সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নে জাকাত

ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক, সামাজিক ও নৈতিক উন্নয়নে জাকাত

ইসলামের সুরম্য প্রাসাদ যে পাঁচটি স্তম্ভের ওপর নির্মিত তার মধ্যে অন্যতম হলো জাকাত। এটি ইসলামী সমাজ ও অর্থ ব্যবস্থার অন্যতম চালিকাশক্তি। কোরআনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮২ বার জাকাতের নির্দেশনা রয়েছে। এর দ্বারা জাকাত আদায়ের গুরুত্ব অনুধাবন করা যায়।

‘জাকাত’ শব্দ দ্বারা ৩০ বার, ‘ইনফাক’ দ্বারা ৪৩ বার এবং ‘সাদাকাত’ দ্বারা ৯ বার এই জাকাতের নির্দেশনা রয়েছে। আল-কোরআনের ১৯টি সুরায় জাকাতের আলোচনা আছে।  ইসলামে সালাতের বিধান দেওয়া হয়েছে আত্মার পবিত্রতার জন্য আর জাকাতের বিধান দেওয়া হয়েছে সম্পদকে পবিত্র ও পরিশুদ্ধ করার জন্য। 

‘জাকাত’ বলতে ধন-সম্পদের একটি নির্দিষ্ট অংশ দান করাকে বোঝায়। পারিভাষিক অর্থে জাকাত বলতে সাহেবে নিসাবের ধন-সম্পদ, জমির ফসল ও খনিজ সম্পদের ওপর শরিয়ত নির্ধারিত অবশ্য দেয় সেই অংশকে বোঝায়, যা কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিলের নিয়তে, ঈমানের সত্যতার প্রমাণস্বরূপ সম্পদ ও আত্মার পবিত্রতা অর্জন এবং সম্পদের ক্রমবৃদ্ধি সাধনের আশায় আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত আটটি খাতে ব্যয়-বণ্টন করার জন্য ইসলামী রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট তহবিলে জমা দেওয়া হয়। শরিয়তে মুসলিমদের জমিতে উৎপাদিত ফসলের জাকাতকে বলা হয়েছে ওশর। একে ফল ও ফসলের  জাকাতও বলা হয়ে থাকে। ওশর মানে ১০ ভাগের এক ভাগ।

জাকাত কোনো দান বা করুণার বিষয় নয়। এটা ধনীদের সম্পদে মহান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত দরিদ্র জনগণের অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। জাকাত ইসলামী সমাজ ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থার অন্যতম প্রতিষ্ঠান। জাকাত দরিদ্র, অভাবী, অসহায় ও অক্ষম জনগোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তার যেমন গ্যারান্টি, তেমনি অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রবৃদ্ধির হাতিয়ার।

জাকাত শুধু মহানবী (সা.)-এর সময়ই ফরজ ছিল না, মানব সৃষ্টির পর থেকে সব সমাজে জাকাতের বিধান কার্যকর ছিল। তবে তার প্রক্রিয়া ছিল ভিন্ন ধরনের। তার কারণ জাকাত ছাড়া সমাজে ভ্রাতৃত্ববোধ, মমত্ববোধ যেমন তৈরি হতে পারে না, তেমনি সমাজের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধানও হতে পারে না। 

আমরা লক্ষ করি, আল্লাহ তাআলা নবী ইবরাহিম, ইসহাক ও ইয়াকুব (আ)-এর ওপর জাকাতের বিধান দিয়ে বলেন, ‘আমি তাদের ইমাম করেছি, তারা আমার নির্দেশ অনুসারে মানুষকে পথ প্রদর্শন করত। তাদের ওহি প্রেরণ করেছিলাম সৎকর্ম করতে, সালাত কায়েম করতে এবং জাকাত প্রদান করতে। তারা আমারই ইবাদত করত।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৭৩)।

বনি ইসরাঈলিদের কথা উল্লেখ করে অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘আমি তোমাদের সঙ্গেই রয়েছি, যদি তোমরা সালাত কায়েম করো, জাকাত দাও।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১২)।

আল্লাহ ঈসা (আ.)-এর প্রসঙ্গে বলেন, ‘সে বলল, তিনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন যত দিন জীবিত থাকি তত দিন সালাত ও জাকাত আদায় করতে।’ (সুরা : মারইয়াম, আয়াত : ৩১)।

কোরআন ও হাদিসের আলোকে জাকাত

মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনের বহু জায়গায় জাকাত সম্পর্কে নির্দেশনা দিয়েছেন। 

সুরা বাকারার  ১১০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত প্রদান করো।’ 

একই সুরার ৪৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো, জাকাত আদায় করো আর বিনয়ীদের সঙ্গে বিনয় প্রকাশ করো।’

সুরা বাইয়্যিনার ৫ নম্বর আয়াতে জাকাত সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘এবং তোমাদের এই আদেশ দেওয়া হয়েছে যে তারা বিশুদ্ধচিত্তে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, নামাজ কায়েম করবে, জাকাত দেবে আর এটাই সঠিক দ্বিন।’

সুরা তাওবার ১১ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তবে তারা যদি তাওবা করে, নামাজ কায়েম করে ও জাকাত দেয়, তবে তারা তোমাদের দ্বিনি ভাই।’

জাকাত সম্পর্কে রাসুল কারিম (সা.) বলেন, ‘আমি আদিষ্ট হয়েছি এ জন্য যে আমি যুদ্ধ করব লোকদের সঙ্গে যতক্ষণ না তারা সাক্ষ্য দেবে যে আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল এবং নামাজ কায়েম করবে ও জাকাত দেবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৫)।

জাকাত না দেওয়ার পরিণতি সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেন, ‘যাকে আল্লাহ সম্পদ দান করেছেন, কিন্তু সে জাকাত আদায় করেনি, কিয়ামতের দিন তার সম্পদকে টেকো মাথাবিশিষ্ট বিষধর সাপের আকৃতি দান করে তার গলায় মালা পরিয়ে দেওয়া হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৪০৩)।

জাকাতের আর্থ-সামাজিক গুরুত্ব

জাকাত গরিবের হক হিসেবে আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। জাকাত ইসলামী অর্থব্যবস্থার অন্যতম উৎস। জাকাত এ জন্য ফরজ করা হয়েছে, যেন সম্পদ শুধু ধনীদের হাতে পুঞ্জীভূত না থাকে, বরং কিছু সম্পদ অভাবী, অসহায় ও দরিদ্র লোকদের কাছেও হস্তান্তরিত হয়। এতে সমাজে বেকারত্বও কমে যায়। এভাবে সমাজে ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য দূরীকরণে জাকাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

মানুষ অভাবে থাকলে বা ক্ষুধার্ত থাকলে তার মধ্যে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যায়। সে যেকোনো উপায়ে তার জীবনধারণের চেষ্টা করে। ফলে তার মধ্যে ধর্ম-অধর্ম কোনো জ্ঞান থাকে না। ক্ষুধার্ত বা অভাবী মানুষ যেকোনো অপরাধ করতে কাপর্ণ্য করে না। একসময় সে কুফরির দিকে ধাবিত হয়। তাই মহানবী (সা.) দরিদ্রতা ও কুফরি থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন। দারিদ্র্য মানুষের চিন্তাশক্তিকে বিলুপ্ত করে। এ জন্য ইমাম আবু হানিফা (রা) বলেন, যার বাড়িতে আটা নেই, তার নিকট কোনো পরামর্শ দিতে যেয়ো না। কারণ তার চিন্তা বিক্ষুব্ধ হতে বাধ্য।

জাকাতের আর্থ-সামাজিক গুরুত্বের কিছু বিষয় নিম্নে বর্ণনা করা হলো-

ক. জাকাত সম্পদকে পবিত্র করে :  সালাত যেমন মানুষের আত্মাকে পবিত্র করে, তেমনি জাকাত তার ধন-সম্পদকে পবিত্র এবং অকল্যাণমুক্ত করে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তাদের সম্পদ থেকে সদকা (জাকাত) গ্রহণ করুন, এর মাধ্যমে আপনি তাদের পবিত্র করবেন।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১০৩)।

মহানবী (সা.) এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জাকাত প্রদান করবে, তার সম্পদের অকল্যাণ ও অমঙ্গল দূর হয়ে যায়।’ (তারবানি, হাদিস : ১৬০৮)।

খ. জাকাত দারিদ্র্য দূর করে : সুরা তাওবার ৬০ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তাআলা জাকাতের আটটি খাতের উল্লেখ করেছেন। তার মধ্যে চারটি খাত হলো : ফকির, মিসকিন, দাস-দাসী এবং ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি। এই চারটি শ্রেণির মানুষ হচ্ছে অবহেলিত, পীড়িত ও অভাবগ্রস্ত। জাকাত এদের মধ্যে বণ্টিত হলে তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হতে বাধ্য, যা সমাজ থেকে দারিদ্র্য দূর করে সমাজকে করে আর্থিকভাবে ভারসাম্যপূর্ণ। 

আমরা এক পরিসংখ্যান থেকে জানতে পারি, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১০.৫ শতাংশ লোক দরিদ্র এবং সার্বিক দারিদ্র্যের হার ২০.৫ শতাংশ। আর মোট জনসংখ্যার ২৫ শতাংশ লোক জাকাত দেওয়ার সামর্থ্য রাখে। এই হিসাবে বাংলাদেশে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা জাকাত আদায় হওয়ার কথা। যদি শরয়ি আইন ও নীতি মেনে জাকাত আদায় ও বিতরণ করা হয়, তাহলে ২০.৫ শতাংশ লোকের দরিদ্র থাকার কথা নয়।

গ. জাকাত উৎপাদন বৃদ্ধি করে : অর্থনীতিতে জাকাতের প্রভাব খুবই উল্লেখযোগ্য। জাকাত গরিব, দুঃখী ও অভাবী মানুষের মধ্যে যথাযথভাবে বণ্টিত হলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে এসব লোকের চাহিদা বাড়ে। চাহিদা পূরণের জন্য স্বাভাবিকভাবেই উৎপাদন ও জোগান বৃদ্ধি পায়। এতে বাজারে চাহিদা বাড়ে। চাহিদা বাড়ার কারণে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে মুনাফাও বেড়ে যায়। এভাবে জাকাত অর্থনীতিতে সঞ্চারিত গতি হয়। ফলে সার্বিকভাবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বেড়ে যায়।

ঘ. জাকাত অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করে : জাকাত ঠিকমতো আদায় ও বিলি-বণ্টন হলে গরিব ও অভাবীরা সচ্ছল ও উন্নত জীবনযাপনের সুযোগ পায়। ফলে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূরীভূত হয়। জাকাত ধনীদের সম্পদকে গরিবদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়। এর ফলে সম্পদ কেবল ধনীদের হাতেই আটকে থাকে না। মানুষের মধ্যে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর করার জন্য আল্লাহ তাআলা সুরা হাশরের ৭ নম্বর আয়াতে উল্লেখ করেছেন, ‘সম্পদ যেন কেবল তোমাদের ধনীদের মধ্যে আবর্তিত না হয়।’

ঙ. জাকাত সমাজে শান্তি আনয়ন করে : জাকাত প্রদানের  মাধ্যমে অর্থনীতির যে ভীত তৈর হয় তাতে ধনী-গরিবের বৈষম্য কমে যায়। সমাজের বিরাট হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর হাতে সম্পদ বণ্টিত হওয়ার ফলে সমাজে থাকে না কোনো বিরোধ। এতে জাকাত দাতা ও গ্রহীতার মধ্যে সহমর্মিতা ও সদ্ভাবের সম্পর্ক তৈরি হয়। পারস্পরিক ভালোবাসায় সবাই সিক্ত হয়। এতে সমাজে ফিরে আসে শান্তি ও নিরাপত্তা।

দারিদ্র্য বিমোচন ও জাকাত

জাকাতের বহুমুখী অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, বিশেষ করে মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ ও তার অভাব-অনটন দূর করার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হিসেবে জাকাতের ভূমিকা অনন্য। ইসলাম সমাজের অনাহারী, অভুক্ত ও অবহেলিত মানুষের চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিয়েছে। এমনকি এসব শ্রেণির চাহিদার অবহেলার পরিণতি সম্পর্কে ইসলামে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। 

আল্লাহর নবী মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘সে প্রকৃত মুসলমান নয়, যে তার প্রতিবেশীকে অভুক্ত রেখে নিজের উদরপূর্তি করে।’

ইসলামের এই যে বিধান এবং মানুষের কাছে অর্থনৈতিক সহায়তা পৌঁছে দিয়ে তাকে স্বাবলম্বী ও কর্মক্ষম করে তোলা, তার অনন্য কর্মকৌশল হলো জাকাতব্যবস্থা।

অতএব, ইসলামের বনিয়াদি নীতির স্বার্থে, দুনিয়া ও আখিরাতের মুক্তির লক্ষ্যে এবং সামাজিক শান্তি ও নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে সমপদশালী মুসলমানের উচিত সুষ্ঠুভাবে জাকাত আদায় করা।

লেখক : প্রাবন্ধিক, সাহিত্যিক ও সাবেক অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর, স্ট্যান্ডার্ড (ইসলামী) ব্যাংক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
সর্বশেষ খবর
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক
শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা
খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত
মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩
চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু
বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি
কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান
লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা