শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

রমজানে উপহার বিনিময়ে ভিন্ন মাত্রা

তানজিদ শুভ্র
অনলাইন ভার্সন
রমজানে উপহার বিনিময়ে ভিন্ন মাত্রা

রমজান শুধু আত্মসংযমের মাস নয়, এটি আত্মশুদ্ধি ও ইবাদত করার অনন্য সুযোগ। উপহার বিনিময় ইসলামী সংস্কৃতিরই এক সুন্দর অংশ, যা সম্পর্কের উষ্ণতা বাড়ায় এবং হৃদয়ের বন্ধন দৃঢ় করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা একে অন্যকে উপহার দাও, এটি পারস্পরিক ভালোবাসা বাড়ায় এবং মন থেকে শত্রুতা দূর করে দেয়।’ (তিরমিজি)

আর যদি সেই উপহার হয় ইসলামী মূল্যবোধে সমৃদ্ধ, তাহলে তা শুধু ভালোবাসার প্রতীক নয়, বরং প্রিয়জনের আত্মিক উন্নতির পথেও হতে পারে দারুণ অনুপ্রেরণা।


প্রিয়জনের রমজান ও আসন্ন ঈদকে আরো বেশি অর্থবহ করতে পারে নিচে এমন কয়েকটি উপহার তুলে ধরা হলো—
কোরআন ও ইসলামিক বই

পবিত্র কোরআন সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মীয় গ্রন্থ। একটি সুন্দর কোরআন শরিফ উপহার দেওয়া মানে প্রিয়জনকে আল্লাহর বাণীর সঙ্গী করে দেওয়া। এটি শুধু একটি বই নয়, বরং জীবনের পথপ্রদর্শক, আলোর দিশারি। বাংলা অনুবাদ, ব্যাখ্যাসহ কোরআন উপহার দিতে পারেন, যা সহজবোধ্য হবে।


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা কোরআন তিলাওয়াত করো, কারণ কোরআন কিয়ামতের দিন তিলাওয়াতকারীর জন্য সুপারিশ করবে।’ (মুসলিম)
এ ছাড়া ইসলামী বইও হতে পারে জ্ঞান অর্জন ও আত্মশুদ্ধির পথচলায় অনন্য সঙ্গী। হাদিসের বই, রাসুল (সা.)-এর জীবনী, সাহাবিদের গল্প, দোয়ার বই, ইসলামী আদর্শ বা রমজানের বিশেষ আমল নিয়ে লেখা বইগুলো প্রিয়জনের জন্য হতে পারে এক চমৎকার উপহার।

জায়নামাজ ও তসবিহ

একটি নরম, আরামদায়ক, কুশনযুক্ত এবং সুন্দর ডিজাইনের জায়নামাজ উপহার দেওয়া মানে প্রিয়জনকে নামাজের প্রতি আরো মনোযোগী হতে অনুপ্রাণিত করা।


রমজানে তারাবি, তাহাজ্জুদ, নফল নামাজ ও অন্য ইবাদতের পরিমাণ বাড়ে; তাই একটি ভালো মানের জায়নামাজ ইবাদতের আরাম ও খুশুখুজু বাড়িয়ে দিতে পারে। আজকাল নানা ধরনের ভাঁজযোগ্য, ভ্রমণ উপযোগী জায়নামাজ পাওয়া যায়, যা উপহার হিসেবে হবে দারুণ অর্থবহ।
তসবিহ শুধু জিকিরের হাতিয়ার নয়, বরং অন্তরের প্রশান্তির প্রতীকও বটে। সুন্দর পাথরের বা কাঠের তৈরি মসৃণ তসবিহ হাতে নিলে জিকিরে মনোযোগ বাড়ে। ‘সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার’—এই পবিত্র বাক্যগুলো উচ্চারণে তসবিহ যেন মনে করিয়ে দেয়, আল্লাহর স্মরণেই রয়েছে অন্তরের প্রশান্তি।


রমজানে প্রিয়জনকে এমন একটি তসবিহ উপহার দিতে পারেন, যা দেখতে নান্দনিক, হাতে রাখলে আরামদায়ক এবং প্রতিবার ব্যবহার করার সময় আপনার ভালোবাসার কথাও মনে করিয়ে দেবে।
সুবাসে মোড়ানো আতর

আতর শুধু সুগন্ধ নয়, বরং সুন্নাহর অনুসরণও। রাসুলুল্লাহ (সা.) আতর ব্যবহার করতেন এবং উম্মতকেও উৎসাহিত করেছেন।

নামাজের আগে আতর লাগানো বা ইফতারের সময় একটুখানি সুগন্ধ নেওয়া—এটি শুধু মনকে সতেজ করে না, বরং ইবাদতের প্রতি এক ধরনের ইতিবাচক অনুভূতিও তৈরি করে। আজকাল অ্যালকোহলমুক্ত, মৃদু ও দীর্ঘস্থায়ী সুগন্ধিযুক্ত নানা ধরনের আতর পাওয়া যায়—মেশক, ওউদ, রোজ প্রভৃতি সুগন্ধির আতর জনপ্রিয়। প্রিয়জনের পছন্দ অনুযায়ী কোনো বিশেষ সুগন্ধির আতর বেছে নিতে পারেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যাকে সুগন্ধি দান করা হয়, সে যেন তা ফিরিয়ে না দেয়। কেননা এটি হালকা জিনিস, কিন্তু সুগন্ধযুক্ত।’ (মুসলিম)

ইসলামিক ওয়াল আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি

রমজানে প্রিয়জনকে উপহার দিতে চাইলে ইসলামিক ওয়াল আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি হতে পারে একটি চমৎকার অর্থবহ উপহার। এটি শুধু ঘরের সৌন্দর্য বাড়াবে না, বরং প্রতিবার তাকালে আল্লাহর স্মরণ ও আত্মিক প্রশান্তির অনুভূতিও জাগিয়ে তুলবে।

আধুনিক ও ক্লাসিক ডিজাইনের ইসলামিক ওয়াল আর্ট আজকাল বেশ জনপ্রিয়। কোরআনের আয়াত, আল্লার ৯৯ নাম বা রাসুল (সা.)-এর নাম নিয়ে তৈরি করা দৃষ্টিনন্দন ক্যালিগ্রাফি আর্টপিস সত্যিই অনন্য।

দোয়া বোর্ড ও ইসলামিক নোটবুক

দোয়া বোর্ড ও ইসলামিক নোটবুক দৈনন্দিন জীবনে সহায়ক হবে এবং ইবাদতের প্রতি অনুপ্রাণিত করবে। সকাল-সন্ধ্যার দোয়া, খাওয়ার আগে-পরে দোয়া, ঘুমানোর দোয়া, ঘর থেকে বের হওয়া ও ঘরে প্রবেশের দোয়া, ইস্তিগফার বা বিশেষ প্রয়োজনের দোয়া প্রভৃতি দেয়ালে টাঙানো কিংবা ডেস্কে রাখার উপযোগী দোয়া বোর্ড শুধু ঘরের সৌন্দর্য বাড়াবে না, বরং প্রতিদিনের ইবাদত ও আমলকে সহজ এবং অর্থবহ করে তুলবে।

হাতঘড়ি

রমজান এমন এক মাস, যেখানে সময়ের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। সাহরি, ইফতার, নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত—প্রতিটি আমলেই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হয়। তাই প্রিয়জনকে একটি সুন্দর, মার্জিত হাতঘড়ি উপহার দেওয়া যেতে পারে।

রমজানে এমন একটি হাতঘড়ি উপহার দিন, যা প্রিয়জনকে প্রতিটি মুহূর্তের মূল্য বুঝতে সাহায্য করবে। ইবাদত, কাজ, বিশ্রাম—সব কিছুর জন্য সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে অনুপ্রাণিত করবে। সময়ের প্রতি দায়িত্ববোধ আর ইবাদতের প্রতি আন্তরিকতা জাগিয়ে তুলুক আপনার ভালোবাসায় মোড়ানো এই উপহার!

টুপি ও হিজাব : শালীনতার প্রতীক, ইবাদতের সঙ্গী

টুপি ও হিজাব দুটিই রমজানের জন্য চমৎকার ইসলামী উপহার হতে পারে। এগুলো কেবল পোশাকের অংশ নয়, বরং ইবাদতের অনুষঙ্গ, যা শালীনতা ও ধর্মীয় চেতনাকে ফুটিয়ে তোলে।

মুসলিম পুরুষদের জন্য টুপি পরা শুধু ঐতিহ্য নয়, এটি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহর অনুসরণও বটে। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, কবর জিয়ারত এবং বিভিন্ন ধর্মীয় আয়োজনে টুপি পরা ইসলামী সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বর্তমানে বিভিন্ন ডিজাইন ও কাপড়ে তৈরি টুপি পাওয়া যায়। যেমন—তুর্কি টুপি, আরবি টুপি, কিংবা হাতে এমব্রয়ডারি করা নান্দনিক টুপি। সহজে বহনযোগ্য ও প্রতিদিনের জন্য আরামদায়ক টুপি প্রিয়জনের জন্য হতে পারে সওয়াবের সুন্দর উপহার।

নারীদের জন্য হিজাব শুধু শালীনতার প্রতীক নয়, বরং এটি আত্মমর্যাদা ও ইসলামী পর্দার সৌন্দর্যও প্রকাশ করে। রমজান এমনিতেই আত্মশুদ্ধি ও ইবাদতের মাস, এই সময় প্রিয়জনকে একটি আরামদায়ক ও মানানসই হিজাব উপহার দেওয়া হতে পারে দারুণ ব্যাপার। সফট ক্রেপ, শিফন, প্রিমিয়াম কটন—এমন আরামদায়ক কাপড়ে তৈরি হিজাবগুলো আধুনিকতার সঙ্গে ধর্মীয় শালীনতাকে সুন্দরভাবে মেলাতে পারে।

টুপি ও হিজাব—এগুলো কেবল সৌন্দর্যবর্ধক উপহার নয়, বরং ইবাদতের প্রতি ভালোবাসা ও শালীনতার নিদর্শন। রমজানে প্রিয়জনের জন্য এমন উপহার দিন, যা তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্যের সঙ্গে সঙ্গে অন্তরের ঈমানকেও জাগিয়ে তুলবে।

পারস্পরিক সুসম্পর্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে হাদিয়ার আদান-প্রদান খুবই কার্যকর। এতে হৃদ্যতা ও ভালোবাসা সৃষ্টি হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা হাদিয়া আদান-প্রদান করো। এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে হৃদ্যতা সৃষ্টি হবে।’ (বুখারি)

উপহার বিনিময় শুধু সামাজিক শিষ্টাচার নয়, এটি ভালোবাসা, সম্প্রীতি ও আন্তরিকতার নিদর্শন। ইসলামের দৃষ্টিতে উপহার দেওয়া যেমন প্রশংসনীয়, তেমনই তা সম্পর্ককে মজবুত করে এবং হৃদয়ের দূরত্ব কমিয়ে আনে, বিশেষত রমজানে ইসলামী ভাবধারায় অনুপ্রাণিত উপহার প্রিয়জনের জন্য হয়ে উঠতে পারে আত্মিক সমৃদ্ধির সোপান। তাই এবারের রমজানে উপহার হোক এমন কিছু, যা শুধু মুহূর্তের আনন্দ নয়, বরং তার ঈমান, আমল ও মনোবলকে জাগিয়ে তুলবে, জীবনকে করবে আরো অর্থবহ। উপহার হোক ভালোবাসায় মোড়ানো, কল্যাণে ভরা আর সওয়াবের উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
সর্বশেষ খবর
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক
শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা
খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত
মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩
চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু
বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি
কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান
লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা