শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

মহানবী (সা.)-এর সাহরি ও ইফতার

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর সাহরি ও ইফতার

সাহরি খাওয়া সুন্নত এবং এতে অফুরন্ত বরকত আছে। সাহরি খাওয়ার ফলে মানুষ শারীরিক শক্তি ও কর্মশক্তি লাভ করে, যা সারা দিনের রোজা পালনে সহায়ক হয়। সাহরির সর্বোত্তম সময় হলো ফজরের আজানের প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগে। এই সময়ে সাহরি খাওয়ার অন্যতম বড় উপকারিতা হলো, এতে ফজরের নামাজ জামায়াতে আদায় করার সুযোগ সহজ হয়।

তবে মনে রাখতে হবে, সাহরি মানেই যে বাহারি খাবার কিংবা নানা আয়োজন থাকতে হবে, এমন নয়। বরং কারো যদি খাওয়ার ইচ্ছা না থাকে, তবু অন্তত একটি খেজুর বা কয়েক ঢোক পানি সাহরির নিয়তে গ্রহণ করলেও সাহরির বরকত লাভ করা সম্ভব।
কেননা রমজান মাসে রোজার সূচনা করতেন আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) সাহরির মাধ্যমে। তিনি নিজে সাহরি করতেন এবং সাহাবাদেরও এর প্রতি বিশেষভাবে উৎসাহিত করতেন।


তিনি বলেন, সাহরি করো, কেননা সাহরির মধ্যে আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ বরকত নিহিত রয়েছে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯২৩, সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১০৯৫)
অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সাহরির খাবার তোমাদের দিনভর রোজা রাখার শক্তি ও সামর্থ্য এনে দেবে। (মুসতাদরিকে হাকিম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪৩৫)

সাহরির প্রতি উৎসাহ জাগিয়ে তিনি কখনো এ কথাও বলতেন, আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাগণ সাহরি খাওয়াদের জন্য রহমতের দোয়া করেন।

(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৩৪৬৭)

প্রিয় নবী (সা.) সাহরির খাবারকে বরকতময় আহার বলে অভিহিত করেছেন।


(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৪)
তিনি বিশেষ করে খেজুরকে সাহরির জন্য উত্তম খাদ্য হিসেবে পছন্দ করতেন।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৫)

রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিগত সাহরি ছিল একেবারে সহজ-সরল ও পরিমিত—অল্প কয়েকটি খেজুর ও এক গ্লাস পানি দিয়েই সাহরির সে আয়োজন সম্পন্ন হতো। তবে তিনি কখনো একা একা সাহরি করতেন না; বরং সাহাবাদেরও আহ্বান জানাতেন, যেন সবাই একসঙ্গে এই বরকতময় খাবারে অংশ নেয়। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৩০৬; সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৪৪)

আর সময়ের হিসাবেও ছিল অপূর্ব দূরদর্শিতা। তিনি সাহরি করতেন রাতের একেবারে শেষ প্রহরে, যখন সুবহে সাদিকের আলো উদ্ভাসিত হওয়ার ঠিক দ্বারপ্রান্তে।


এভাবে সাহরির মাধ্যমে নবী (সা.) আমাদের শিখিয়ে গেছেন রোজার প্রস্তুতি কিভাবে করতে হয়, আর কিভাবে এই ছোট্ট আহারও আল্লাহর অফুরন্ত রহমত ও বরকতের মাধ্যম হতে পারে। হজরত জায়েদ বিন সাবিত (রা.) বর্ণনা করেন, আমরা আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাহরি খেলাম। তারপর আমরা মসজিদে গেলাম, আর সেখানে গিয়ে দেখি—সঙ্গে সঙ্গেই নামাজের জামাত দাঁড়িয়ে গেল। (বর্ণনাকারী বলেন) আমি তখন জিজ্ঞাসা করলাম, সাহরি আর নামাজের মধ্যে কতটুকু বিরতি ছিল? তিনি (জায়েদ) জবাব দিলেন, এতটুকু সময়, যতটুকুতে একজন মানুষ ৫০টি আয়াত তিলাওয়াত করতে পারে।
(মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২১৯১৮)

এই বর্ণনার মধ্যে ফুটে ওঠে নবীজির (সা.) সুন্নতি জীবনযাপন এবং সাহরির সময় নির্ধারণে তাঁর অনুপম প্রজ্ঞা। সাহরি শেষ করার পর নামাজের প্রস্তুতি নিতে খুব বেশি সময় নিতেন না, বরং সুবহে সাদিকের ঠিক আগে সাহরি শেষ করে মসজিদে গিয়ে জামাতে অংশ নিতেন।

সুবহে সাদিকের সেই আবহে, আকাশের কোলে ভোরের প্রথম আলো ঠিকরে পড়ার আগে, রাসুল (সা.)-এর সঙ্গী হয়ে সাহাবিরা শিখে নিতেন—সময়ের প্রতি যত্নশীলতা, ইবাদতের প্রতি আন্তরিকতা, আর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আল্লাহর স্মরণে রাঙিয়ে তোলার শিক্ষা।

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইফতার

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইফতারের ব্যাপারে বিশেষ যত্নবান ছিলেন এবং সাহাবাদের এর প্রতি উৎসাহ দিতেন। তিনি বলেন, সূর্যাস্তের পর দেরি না করে অবিলম্বে ইফতার করো। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯৫৭, সহিহ মুসলিম,

হাদিস : ১০৯৮)

তিনি (সা.) আরো বলতেন : যত দিন মানুষ দ্রুত ইফতার করতে থাকবে, তত দিন তারা কল্যাণের পথে থাকবে। আর ইফতারের সময় অযথা বিলম্ব করাকে তিনি ইহুদি-নাসারাদের অভ্যাস হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৩)

রাসুলুল্লাহ (সা.) ইফতারে খেজুরকে অগ্রাধিকার দিতেন এবং বলতেন, এতে বরকত রয়েছে। আর যদি খেজুর না মেলে, তবে পানি দিয়ে ইফতার করাকে তিনি উত্তম মনে করতেন, কারণ পানি হলো পবিত্রতার প্রতীক।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৫, জামে তিরমিজি হাদিস : ৬৭৮)

ইফতারের সময় রাসুল (সা.) এই দোয়া পাঠ করতেন, ‘আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিজকিকা আফতারতু।’ অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করছি।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৩৫৮)

রাসুল (সা.) কখনো কখনো সাহাবিদের বাসায় গিয়ে ইফতার করতেন এবং তখন এই দোয়া পড়তেন, ‘আফতারা ইনদাকুমুস সায়িমুন ওয়া আকালা তাআমাকুমুল আবরার ওয়া নাজালাত আলাইকুমুল মালাইকাহ।’ অর্থ : তোমাদের ঘরে রোজাদাররা ইফতার করুক, তোমাদের খাবার যেন নেককার লোকেরা ভক্ষণ করে, আর তোমাদের ওপর ফেরেশতারা রহমত নিয়ে অবতরণ করুক। (সুনানে দারেমি, হাদিস : ১৭৭২)

রাসুল (সা.) অন্যদের ইফতার করানোর ব্যাপারেও বিশেষভাবে উৎসাহ দিতেন। তিনি বলেন, যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে ইফতার করায়, কিংবা কোনো মুজাহিদকে (আল্লাহর পথে যুদ্ধকারী) সাহায্য করে, তার জন্যও রোজা ও জিহাদের সমান সওয়াব লেখা হবে। (জামে আত-তিরমিজি, হাদিস: ৮০৭; সুনানে নাসাঈ, হাদিস : ৩৩৩১)

এ কথা শুনে এক সাহাবি বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমাদের তো এত কিছু নেই, যাতে অন্যদের ইফতার করাতে পারি। তখন তিনি বলেন, এই সওয়াব তো সেই ব্যক্তিও পাবে, যে একজন রোজাদারকে এক ঢোক দুধ, একটি খেজুর বা এক ঢোক পানি দিয়েও ইফতার করায়। (শুআবুল ঈমান লিল বায়হাকি, হাদিস : ৩৬০৮)

ওলামায়ে কিরামের দৃষ্টিতে সাহরি ও ইফতার

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, সব আলেম একমত যে সাহরি করা সুন্নত। সাহরির মধ্যে যে বরকত রয়েছে, তা স্পষ্ট; কেননা সাহরি খেলে রোজা রাখা সহজ হয়, সারা দিন শরীর কর্মক্ষম থাকে। তদুপরি, সাহরির কল্যাণে রোজার কষ্ট অনুভূত হয় কম, যার ফলে আরো রোজা রাখার আগ্রহ জাগে। আর এটিই সাহরির বরকতের প্রকৃত অর্থ ও রহস্য। (শারহুল মুসলিম, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২০৬)

আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়া গ্রন্থে বলা হয়েছে, রোজাদারের জন্য সাহরি করা সুন্নত। ইবনু মুনযির (রহ.) এ বিষয়ে ইজমা বা সর্বসম্মত মত উল্লেখ করেছেন।

(আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়া, খণ্ড-২৪, পৃষ্ঠা-২৭০)

ইবনে হাজার আসকালানি (রহ.) বলেন, সাহরির মধ্যে বহু দিক থেকে বরকত নিহিত রয়েছে। প্রথমত, এতে রয়েছে সুন্নতের অনুসরণ; দ্বিতীয়ত, এতে রয়েছে আহলে কিতাবের বিরোধিতা; তৃতীয়ত, ইবাদতের জন্য শক্তি ও প্রেরণা লাভ; চতুর্থত, সারা দিন রোজার মাধ্যমে উদ্যম ধরে রাখার সুযোগ; পঞ্চমত, ক্ষুধার কারণে যে খিটখিটে মেজাজ তৈরি হয় তা থেকে রক্ষা পাওয়া। এর পাশাপাশি, সাহরির সময়ে কেউ যদি খাবার চায় তবে তাকে খাবার দেওয়ার বা নিজের সঙ্গে বসিয়ে খাওয়ানোর সৌভাগ্য অর্জনের সুযোগ থাকে। এ ছাড়া রয়েছে এই সময়ে আল্লাহর জিকির ও দোয়ার সুযোগ, আর এই সময়টি এমনিতেই দোয়া কবুলের বিশেষ মুহূর্ত। তদুপরি, রাতে কেউ যদি রোজার নিয়ত না করে থাকে, তবে সাহরির সময়ে সে সহজেই নিয়ত করার সুযোগ পায়।

(ফাতহুল বারি, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৪০)

তবে সাহরি করা ফরজ বা ওয়াজিব নয়; তাই কেউ যদি সাহরি না খেয়ে রোজা রাখে, তবু তার রোজা শুদ্ধ হয়ে যাবে। কেননা এটি মুস্তাহাব আমল। তবে কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া সাহরি ছেড়ে দেওয়া ঠিক নয়; বরং এই বরকতময় সুন্নতকে গুরুত্বের সঙ্গে পালন করাই উত্তম। (তুহফাতুল ফুকাহা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৬৫)

 বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
প্রচণ্ড গরমে মুমিনের বিশেষ করণীয়
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৭ হাজার ৪২০ বাংলাদেশি হজযাত্রী
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
আল্লাহ যাদের ভালোবাসেন, যাদের ভালোবাসেন না
সর্বশেষ খবর
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক
শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা
খুলনায় প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক কর্মসূচিতে প্রকাশ্যে জামায়াতের নারী নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত
মাদক কারবারীদের হামলায় দুই বিজিবি সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
জমি নিয়ে বিরোধে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩
চাঁদপুরে ড্রেনের গ্যাস বিস্ফোরণে মা-ছেলেসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু
বিএমইউতে ক্যানসার চিকিৎসার কার্যক্রম ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কলেজে অতিরিক্ত ফি নেওয়ার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি
কলাপাড়ায় হঠাৎ বৃষ্টিতে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
মাদারীপুরে ট্রলারডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
এআইইউবি প্রিমিয়ার লীগ চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান
লালমনিরহাটে হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা