শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৮:৩২, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

গত মঙ্গলবার হঠাৎ করে কাতারের রাজধানী দোহায় বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। সেখানে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস নেতাদের লক্ষ্যবস্তু করা হয়। এই হামলায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সম্পর্কে টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাত্র চার মাস আগে কাতারের আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সে সময় দোহার ঝলমলে প্রাসাদে তাকে বিমুগ্ধ দেখা যায়। তখন উপসাগরীয় এই মিত্রের সঙ্গে এক বিস্তৃত প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের অনুমতি দেয় কাতার। মূলত এখান থেকেই ইরাকের প্রয়াত নেতা সাদ্দাম হোসেনকে উৎখাতে হামলা চালানো হয়। এছাড়া মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের যে সামরিক তৎপরতা তা এই ঘাঁটিকে কেন্দ্র করেই। কিন্তু দোহায় মঙ্গলবারের ইসরায়েলি বিমান হামলার সেই সম্পর্ককে নাড়িয়ে দিয়েছে। এ ঘটনায় দৃশ্যত ক্ষুব্ধ হন ট্রাম্প। দোহা ও পশ্চিমা মিত্রদের কাছ থেকেও তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নির্দেশে চালানো এই হামলায় ফিলিস্তিনি সংগঠনের রাজনৈতিক কার্যালয়কে টার্গেট করা হয়। এতে এক কাতারি নিরাপত্তাকর্মীসহ ছয়জন নিহত হলেও হামাস নেতারা বেঁচে যান। 

ট্রাম্প বলেন, তিনি এ হামলার ‘প্রত্যেক দিক নিয়েই অত্যন্ত অসন্তুষ্ট’। তবে মার্কিন কর্মকর্তারা ও বিশ্লেষকদের মতে, এই ক্ষোভের পরও ট্রাম্পের ইসরায়েল নীতিতে বড় কোনও পরিবর্তন আসছে না। বরং হামলাটি ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কের শীতল হিসাব-নিকাশকেই স্পষ্ট করেছে। এই সম্পর্ককে বিশ্লেষণ করে এমনটাই লিখেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। 

মার্কিন কর্মকর্তাদের ভাষ্য, ইসরায়েল দেখিয়েছে যে তারা যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে তোয়াক্কা না করেই পদক্ষেপ নিতে পারে। মঙ্গলবারের অভিযানের আগে ওয়াশিংটনকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও সতর্কবার্তা দেয়নি নেতানিয়াহু প্রশাসন। 

এর আগে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলার ঘটনাও অনুরূপ ছিল। তখন হাজারো যোদ্ধাকে ফাঁদ পাতা পেজারের মাধ্যমে জখম করেছিল তারা, অথচ তখনকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে কিছুই জানানো হয়নি। ট্রাম্পও মাঝে মাঝে নেতানিয়াহুর প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে তার প্রশাসন হামাসকে দুর্বল করার ইসরায়েলি অভিযানের প্রতি জোরালো সমর্থন দিয়েছে এবং ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে মূলত ইসরায়েলকেই নেতৃত্ব নিতে দিয়েছে।

কার্নেগি এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো ও সাবেক মার্কিন শান্তি আলোচক অ্যারন ডেভিড মিলার বলেন, এ ক্ষেত্রে ট্রাম্প নেতানিয়াহুর কৌশল নিয়ে বিরক্ত। তবে তার স্বভাবতই ধারণা হলো- হামাসকে শুধু সামরিকভাবে খোলস ছাড়ানো যথেষ্ট নয়, একে মূল থেকে দুর্বল করতে হবে।

হোয়াইট হাউস এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে অস্বীকার করে এবং ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যালে মঙ্গলবার রাতের পোস্টের প্রতি ইঙ্গিত দেয়। সেখানে ট্রাম্প লিখেছেন, হামলা যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের স্বার্থ অগ্রসর করেনি। তবে, হামাসকে নির্মূল করা- যারা গাজার মানুষের দুর্দশা থেকে লাভবান হয়েছে, তা একটি যথার্থ লক্ষ্য। 

ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি দূতাবাস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

কিছু বিশ্লেষক অবশ্য বলছেন, যদি নেতানিয়াহু আবার হঠাৎ ওয়াশিংটনকে অন্ধকারে রেখে অভিযান চালায়, তবে ট্রাম্পের ধৈর্য ফুরিয়ে যেতে পারে। বাস্তবে এর মানে হতে পারে গাজার চলমান আক্রমণে ইসরায়েলের জন্য রাজনৈতিক আড়াল প্রত্যাহার করে নেওয়া- যা ইউরোপ ও আরব দেশগুলোতে ক্ষোভ ছড়াচ্ছে, বিশেষ করে দুর্ভিক্ষের প্রেক্ষাপটে। 

গাজার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সামরিক অভিযান শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর। মার্কিন সাবেক কূটনীতিক ডেনিস রস বলেন, আরব মিত্ররা এখন ইসরায়েলের কার্যক্রম নিয়ে ট্রাম্পের কাছে অভিযোগ করছে। তখন ট্রাম্প হয়তো বলবেন, আমাকে গাজার জন্য একটি বাস্তবসম্মত পরবর্তী পরিকল্পনা দাও- হামাস ছাড়া অন্য কোনও বিকল্প প্রশাসন প্রস্তাব করো। তাহলে আমি নেতানিয়াহুকে বলব যথেষ্ট হয়েছে। তবে কাতার হামলার পর ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় আরব দেশগুলোকে আব্রাহাম অ্যাকর্ডসে আনার আশায় ধাক্কা লাগতে পারে। তবুও, সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা কম বলে মনে করেন ইসরায়েলের সাবেক যুক্তরাষ্ট্রদূত মাইকেল ওরেন। তার মতে, ট্রাম্প শক্তি ও যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পারে এমন লেনদেন- দুটোই পছন্দ করেন। 

তিনি বলেন, নেতানিয়াহু যদি এ দুই দিকেই ট্রাম্পকে আকৃষ্ট করতে পারেন, তবে সম্পর্ক নিয়ে আমি চিন্তিত নই। ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্ক সবসময় ওঠা-নামার মধ্য দিয়ে গেছে। 

হোয়াইট হাউসের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, প্রচারণা থেকেই সম্পর্কটা গরম-ঠাণ্ডা চলছে। প্রথম বড় বিদেশ সফরে ট্রাম্প সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে যান। কিন্তু ইসরায়েল এড়িয়ে যান- যা অনেক বিশ্লেষকের কাছে ইসরায়েলের প্রতি এক ধরনের উপেক্ষা হিসেবে ধরা পড়ে। তবে জানুয়ারিতে পুনর্নির্বাচিত হয়ে তিনি ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দেন। ওই সফরে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের চাপে ট্রাম্প সিরিয়ার নতুন সরকারের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন। এতে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ক্ষুব্ধ হন, কারণ নতুন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা ছিলেন একসময়ের আল-কায়েদা কমান্ডার। তবু এক মাসের মধ্যেই সম্পর্ক আবার ঘনিষ্ঠ হয়। ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েল বিমান হামলা শুরু করলে ট্রাম্প বিস্ময়করভাবে বি-২ বোমারু পাঠিয়ে ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলো আংশিক ধ্বংস করেন। যদিও তিনি প্রচারণায় বিদেশি সংঘাত এড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এই পদক্ষেপ ট্রাম্পের কূটনীতিতে স্বল্পমেয়াদে উপকার আনেনি। কয়েকদিন পরই তিনি প্রকাশ্যে ইরান ও ইসরায়েলকে গালাগালি করেন যুক্তরাষ্ট্র-মধ্যস্থ অস্ত্রবিরতি ভাঙার জন্য। 

জুলাই মাসে দামেস্কে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে ওয়াশিংটনও প্রকাশ্যে অসন্তোষ জানায়। মঙ্গলবার কাতারে হামলার আগে ইসরায়েল ওয়াশিংটনকে খুব অল্প সময়ের নোটিশ দিলেও কোনও সমন্বয় বা অনুমোদন নেয়নি, জানিয়েছেন দুই মার্কিন কর্মকর্তা। 

মার্কিন সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জনাথন প্যানিকফ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে উৎসাহিত বা চাপ দিতে পারে। কিন্তু নেতানিয়াহু এমনভাবেই কাজ চালিয়ে যাবেন, যা তিনি কেবল ইসরায়েলের স্বার্থেই সঠিক মনে করেন। সূত্র: রয়টার্স

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
লেবাননে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি মেয়রসহ চারজনকে আটক করল ইসরায়েল
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ মিত্র চার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা, বামপন্থীদের দুষছেন ট্রাম্প
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
১৯ মাস পর রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রিন্স হ্যারির সাক্ষাৎ
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের প্রাণহানি
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
সর্বশেষ খবর
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেএমপির আট থানার ওসি বদল
কেএমপির আট থানার ওসি বদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা
দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স
প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি
সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে সমাধান খুঁজতে চেষ্টা চালাচ্ছি: নেপালের রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনে ৫ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার
স্বাস্থ্য খাতের আলোচিত ঠিকাদার মিঠু কারাগার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় হাঁটু সমান কাদা মাড়িয়েই স্কুলে যায় শিক্ষার্থীরা!
কলাপাড়ায় হাঁটু সমান কাদা মাড়িয়েই স্কুলে যায় শিক্ষার্থীরা!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম