শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার মিনি পার্লামেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন। নির্বাচনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিশাল বিজয় অর্জিত হয়েছে। বিজয়ী ছাত্রনেতাদের অভিনন্দন। গণতন্ত্র ও মুক্তচিন্তা চর্চার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সচেতন শিক্ষার্থীরা প্রায় ছয় বছর পর উপহার দিলেন নতুন ছাত্র নেতৃত্ব। টানা ১৬ বছরের গণতন্ত্রহীন রাষ্ট্রে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের শান্তিপূর্ণ যাত্রা শুরু হলো। এরই ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হবে জাকসু, রাকসু, চাকসু নির্বাচন। এরপরই জাতীয় নির্বাচন অভিমুখে আমাদের সবার সম্মিলিত যাত্রা। গণতন্ত্রের রুদ্ধ দ্বার শক্ত হাতে উন্মুক্ত করার জন্য ডাকসু নেতৃবৃন্দ ও ভোটার সাধারণ শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে শান্তিপূর্ণ, সৌহার্দ ও পরমতসহিষ্ণু পরিবেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে- এমন প্রত্যাশা দেশবাসীর। অধীর আগ্রহে আমরা অপেক্ষায় আছি জাতীয় নির্বাচনের। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন মানেই হলো গণতন্ত্রের পূর্ণ পতাকা উত্তোলন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে এমন কোনো শক্তি নেই। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম হলেন সরকারের মুখপাত্র। তিনিও অত্যন্ত স্পষ্ট করে বলেছেন, যে যাই বলুক বা ভাবুক না কেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই। দেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতেই হবে। সবার দৃষ্টি ও আগ্রহ এখন ফেব্রুয়ারি ঘিরে।

মন্‌জুরুল ইসলামগত মঙ্গলবার ছিল ডাকসু নির্বাচন। নানা কারণে এ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ডাকসুকে বলা হয় মিনি জাতীয় সংসদ। সেই সঙ্গে এটি হলো নেতা তৈরির কারখানা। অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এক বড় ক্যানভাসে অনেক শিক্ষার্থীর এটা ছিল জীবনের প্রথম ভোট প্রদান। দিনভর ভোট গ্রহণ শেষে প্রায় সাড়ে ১৬ ঘণ্টা পর গতকাল ঘোষিত হয়েছে নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল। সকাল সাড়ে ৮টায় আনুষ্ঠানিকভাবে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন ডাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন। চূড়ান্ত ফলাফল অনুযায়ী ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী সাদিক কায়েম সহসভাপতি (ভিপি) এবং এস এম ফরহাদ সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে বিজয়ী হয়েছেন। সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে জয়ী হয়েছেন একই প্যানেলের মহিউদ্দীন খান। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী ভিপি পদে সাদিক কায়েম পেয়েছেন ১৪ হাজার ৪২ ভোট ও জিএস পদে এস এম ফরহাদ পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৯৪ ভোট। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭০৮ ভোট ও জিএস প্রার্থী তানভীর বারী হামিম ৫ হাজার ২৮৩ ভোট পেয়েছেন। এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান পেয়েছেন ১১ হাজার ৭৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ পেয়েছেন ৫ হাজার ৬৪ ভোট। স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা ৩৩৮৯, বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের প্রার্থী আবদুল কাদের ৬৬৮, স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন ৩৮৮৩ ভোট পেয়েছেন। এবারের ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৮৭৪। এর মধ্যে ছাত্র ভোটার ২০ হাজার ৯১৫ এবং ছাত্রী ১৮ হাজার ৯৫৯ জন। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয়ের আটটি কেন্দ্রে ৮১০টি বুথে ভোট গ্রহণ করা হয়। নির্বাচনে মোট ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৪৭১ জন প্রার্থী। সহসভাপতি (ভিপি) পদে লড়েছেন ৪৫ জন এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন। সব মিলিয়ে এবার একজন ভোটারকে ৪১টি করে ভোট দিতে হয়। ভোট নেওয়া হয় ওএমআর ফরমে, ছয় পাতার ব্যালটে। ১৪টি গণনা মেশিনে আটটি কেন্দ্রে চলে ভোট গণনা।

মঙ্গলবার বিকাল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হয় এবং রাত ১২টার পর থেকে অসমর্থিতভাবে কিছু কিছু হল ও কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের ফলাফল প্রকাশ শুরু হয়। তারপরই শুরু হয় এক পক্ষের উচ্ছ্বাস, অন্য পক্ষের বিক্ষোভ-উত্তেজনা। শুরু হয় নানা কানাঘুষা, ফিসফাস। সেই সঙ্গে শাহবাগ ও নীলক্ষেতসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশদ্বারগুলোতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন কিছু প্যানেলের সমর্থক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা। ডাকসুর ফলাফলকে কেন্দ্র করে অনেকেই নানা অঘটনের আশঙ্কা করছিলেন। শেষ পর্যন্ত সবকিছু শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তবে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছেন ছাত্রদল প্যানেলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘পরিকল্পিত কারচুপির এই ফলাফল দুপুরের পরপরই অনুমান করেছি। নিজেদের মতো করে সংখ্যা বসিয়ে নিন। এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম।’ এর আগে দিনের বিভিন্ন সময়ে ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থীরা ভোট কেন্দ্রে অনিয়ম, জালিয়াতি এবং কারচুপির অভিযোগ তুলেছিলেন। উমামা ফাতেমা তাঁর ফেসবুকে লেখেন, ‘বয়কট! বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম। সম্পূর্ণ নির্লজ্জ কারচুপির নির্বাচন। ৫ আগস্টের পর জাতিকে লজ্জা উপহার দিল ঢাবি প্রশাসন। শিবিরপালিত প্রশাসন।’ এদিকে ঢাকায় ডাকসু নির্বাচনের বিজয় উদ্যাপনে কোনো মিছিল না করার ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। গতকাল সকালে ডাকসুর ফলাফল ঘোষণার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পোস্টে জাহিদুল ইসলাম এ ঘোষণা দেন। তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ মহান। অবশেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরাই বিজয়ী হলো। আমরা সারা দেশের কোথাও কোনো মিছিল করব না। শুধু মহান রবের নিকট সিজদার মাধ্যমে শুকরিয়া আদায় করব। এই বিজয় আল্লাহর একান্ত দান। আমরা অহংকারী হব না, সবার প্রতি উদার ও বিনয়ী থাকব।’ জাহিদুল ইসলাম পোস্টের শেষে লেখেন, ‘স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার পথযাত্রী, আমরা থামব না। প্রিয় মাতৃভূমি হবে সবার বাংলাদেশ।’

এর আগে মঙ্গলবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নির্ঘুম ছিল। নানা গ্রুপে ফাঁস হচ্ছিল ডাকসুর ফলাফল। সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ডা. মু. শফিকুল ইসলাম মাসুদের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস। মঙ্গলবার রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে তিনি লেখেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। লাখো সিজদা মহান আল্লাহর দরবারে।’ তবে ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যত প্রকার ফিসফাস থাকুক না কেন, সবাইকে বাস্তবতা মানতে হবে। সেই সঙ্গে এই নির্বাচনের হিসাবনিকাশ করেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। এর প্রভাব রাজনীতিতে অনেক দূর পর্যন্ত যাবে। ইসলামী ছাত্রশিবির ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নির্বাচনি কৌশল অবশ্যই পর্যালোচনা করতে হবে। ইসলামী ছাত্রশিবির জানত তাদের নিজস্ব কতটি ভোট আছে, বিজয়ের জন্য তাদের কত ভোট দরকার। দরকারি ভোট সংগ্রহ করার কৌশল অত্যন্ত দক্ষ ও নিপুণভাবে কাজে লাগিয়ে তারা তাদের ভোটের বাক্স পূর্ণ করেছে। সেই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তারা নানাভাবে ব্যবহার করেছে। তাদের প্রতিটি নেতা-কর্মী, সমর্থক ডিজিটাল প্রযুক্তিতে অনেক বেশি দক্ষ ও সুসংগঠিত। নামে-বেনামে তাদের অনেক আইডি সোচ্চার ছিল। অন্যদিকে ছাত্রদল দেশের বড় ছাত্র সংগঠন- এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। সেই বড়ত্ব নিয়েই তারা ভোটযুদ্ধে জয়লাভের কৌশল নিয়েছিল। মিছিলের দৈর্ঘ্য মেপে তারা সম্ভাব্য বিজয়ের তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছে। ওই মিছিলে অন্যরা ছিল কি না সে খবর তাদের কাছে ছিল না। তাদের নিজস্ব কত ভোট আছে, বিজয়ের জন্য কত ভোট দরকার, সেই হিসাবও তাদের ছিল না। কোন স্রোতের ভোট, কোন বাক্সে পড়বে সেই হিসাবও তাদের ছিল না। সুতরাং ডাকসু নির্বাচনে প্রমাণ হলো, অতীতের সব হিসাব পাল্টে গেছে। অপ্রত্যাশিত বলে কিছু নেই। বরং প্রত্যাশার নতুন নতুন ফ্যাক্টর সক্রিয় হয়েছে। জেন-জি ছিল আরও একটি বড় ফ্যাক্টর। অবশ্য ডাকসুর সব ভোটারই জেন-জি। আজকের তারুণ্য জেন-জি এর আগ্রহের জায়গাটা ছাত্রশিবির হয়তো পুরোপুরি ক্যাশ করতে পেরেছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবেই। কোনো শক্তি নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না। সেই লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করেছে। ঐকমত্য কমিশনের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে। কমিশন আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক করবে। পরে সর্বশেষ প্রস্তাব আগামী শনিবার অথবা রবিবার আবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠাবে। নির্বাচনের জন্য আর মাত্র সময় আছে পাঁচ মাস। এখন অনেক ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের সঙ্গে শেষ সময়ের দর-কষাকষি করবে। ডাকসু নির্বাচনের পর জামায়াতে ইসলামী আগের তুলনায় আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে- এটাই স্বাভাবিক। কারণ ইতোমধ্যে তারা মনে করছে, ডাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের প্রিলিমিনারি টেস্ট হয়ে গেছে। এখন শুধু ফাইনাল পরীক্ষা বাকি। আগামী ফেব্রুয়ারির ফাইনাল পরীক্ষা জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব রাজনৈতিক দলের উচিত সব শর্তমুক্ত একটি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। সেই প্রস্তুতির অন্যতম অংশীজন হবে জনগণ। দেশের মালিক জনগণ তাদের ন্যায্য ভোটাধিকার প্রয়োগ করে যদি সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমিক নেতা নির্বাচন করতে পারে তাহলেই চব্বিশের বিপ্লব সফল হবে।

ডাকসু নির্বাচনে ডিজিটাল দুনিয়ার ক্ষমতা অনেক বেশি শক্তিশালী ও প্রভাবশালী প্রমাণিত হয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে এই দুনিয়া আরও বেশি প্রলয়ংকরী রূপ ধারণ করবে। নির্বাচন কমিশনও ডিজিটাল প্রচার-প্রচারণায় জোর দিচ্ছে। কোনো পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন থাকবে না। সুতরাং কোনো পেশিশক্তিতে কাজ হবে না। শক্তি লাগবে মগজের। শক্তি লাগবে প্রযুক্তির। জামায়াতে ইসলামী ইতোমধ্যে তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রার্থিতা নিশ্চিত করে যার যার এলাকায় নির্বাচনি কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। জানা গেছে, ওইসব প্রার্থী প্রযুক্তিগত প্রচারণার প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করে রেখেছেন। এমনকি প্রতিপক্ষ প্রার্থী যিনি হতে পারেন তার ব্যাপারেও বিভিন্ন কনটেন্ট প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সময় হলেই সবকিছু কথা বলবে। অন্য দলগুলোর প্রস্তুতি কেমন তা তারা নিজেরাই বলতে পারবে। দেশবাসী এখন অপেক্ষায় আছে কোন দলের ভোটের হিসাব কেমন, কার কৌশল কেমন, কার প্রযুক্তিগত মগজের শক্তি কেমন, জেন-জি কার দখলে ইত্যাদি সমীকরণ দেখার জন্য।  তবে এটা সবাইকে ভাবতে হবে, আগামী নির্বাচনে জটিল সমীকরণ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা আছে। শুধু মার্কায় ভোটের বাক্স ভরবে না। আমজনতা এখন আর কারও কথায় ভোট দেবে না। কারণ সবার হাতে হাতে এখন মোবাইল। ডিজিটাল দুনিয়া যার, ভোটের বাক্স হবে তার। সত্য-মিথ্যা শত শত ভিডিও কনটেন্ট এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নির্বাচনের দিন যত ঘনিয়ে আসবে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠবে। সেই সঙ্গে পর্দার আড়ালের খেলোয়াড়রাও নানা কূটচালে আরও বেশি সক্রিয় হয়ে উঠবে। সে কারণেই শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে এখনই বলা মুশকিল।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল