শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৫

আমাদের রাজনীতি কতটা ব্যবসাবান্ধব

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের রাজনীতি কতটা ব্যবসাবান্ধব

একটি রাষ্ট্রের চালিকাশক্তি হলো রাজনীতি। আর রাজনীতির মেরুদণ্ড হলো অর্থনীতি। রাজনীতি আর অর্থনীতি সমান্তরাল রেললাইনের মতো। একটি ছাড়া অন্যটি অচল। রাজনীতি বিনিয়োগ এবং ব্যবসাবান্ধব না হলে যেমন অর্থনীতি গতি হারায়, তেমনি অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে রাজনীতি বিপন্ন হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এই চিরায়ত সমাজ দর্শন উপেক্ষিত হয় সব সময়। এ কারণেই স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও আমাদের রাজনীতি এবং অর্থনীতি কোনোটাই সঠিক পথে এগোয়নি। রাজনীতিতে যেমন বারবার গণতন্ত্র হোঁচট খেয়েছে। জনগণের অধিকার হরণ করা হয়েছে। গণতন্ত্রের বিপরীতে জনগণের ওপর চেপে বসেছে স্বৈরশাসন। তেমনি অর্থনীতিতে প্রচুর সম্ভাবনা থাকার পরও আমরা কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারিনি। একটি দেশের রাজনীতিই অর্থনীতির রূপকল্প তৈরি করে। রাজনৈতিক নীতি ও দর্শনই ঠিক করে অর্থনীতির গতিপথ। আমাদের দেশে স্বাধীনতার ৫৪ বছরে রাষ্ট্র পরিচালনা নীতি এবং অবস্থানের যেমন মৌলিক পরিবর্তন হয়েছে, তেমনই অর্থনীতিও একটি নির্দিষ্ট সড়কে চলতে পারেনি। মহান মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। বেসরকারি খাতকে বন্ধ রাখা হয়। মুক্তিযুদ্ধের পর লাখো তরুণ যারা চাকরি না করে উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন, তাদের স্বপ্নকে গলা টিপে হত্যা করা হয়।

অনিবার্যভাবে হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং কর্মহীন তরুণের সংখ্যা বাড়ে। বিভ্রান্ত তরুণ সমাজ ভুল পথে পা বাড়ায়। কর্মহীন তরুণরা জড়িয়ে পড়ে ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিতে। ৭৫-এর পর বাংলাদেশ প্রথম মুক্তবাজার অর্থনীতির দ্বার উন্মোচন করে। এখান থেকেই বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা এগিয়ে যেতে শুরু করে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং মেধায় বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। বেসরকারি খাতই হয়ে ওঠে অর্থনীতির প্রাণভোমরা। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই শুধু নিজেদের পরিশ্রম, মেধা আর দক্ষতা দিয়ে আমাদের দেশের উদ্যোক্তারা তলাবিহীন ঝুড়িকে এক অফুরন্ত সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যেতে সক্ষম হন। আজ বাংলাদেশের অর্থনীতি যেখানে দাঁড়িয়ে আছে, তার পুরো কৃতিত্ব আমাদের বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের। কিন্তু গত অর্ধ শতকে আমরা বেসরকারি খাতকে যেন এতিম সন্তানের মতো অনাদরে, অযত্নে রেখেছি। রাষ্ট্রীয় কোনো সহযোগিতা যেমন বেসরকারি খাতে দেওয়া হয় না, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও বেসরকারি খাত নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব দেখা যায়। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যবসায়ীদের নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করতেই বেশি আগ্রহী হয়ে ওঠে। রাজনৈতিক দলগুলোই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিভক্ত করে, বেসরকারি খাতে দলীয় রাজনীতির অনুপ্রবেশ ঘটায়। রাজনীতিবিদরা ব্যবসায়ীদের দলে ভেড়াতে উৎসাহী হন মূলত আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য। শুরু হয় ব্যবসায়ীদের দলীয়করণ। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে, সেই দলই ব্যবসায়ীদের একান্ত অনুগত করে রাখতে চায়। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলে ব্যাংক ঋণ থেকে শুরু করে গ্যাসের লাইন কিছুই পাওয়া যাবে না- এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়।

এর সঙ্গে যুক্ত হয় দুর্নীতি আর চাঁদাবাজি। শিল্প বাঁচাতে, প্রতিষ্ঠান রক্ষায় প্রায় সব উদ্যোক্তাকে সমঝোতার পথে যেতে হয়। রাজনৈতিক দলগুলো অর্থনীতিকে আরেকটি বড় ক্ষতি করে। দলের অনুগত কর্মীদের রাতারাতি ধনী বানানোর মিশন শুরু করে। শুরু হয় টেন্ডারবাজি। রাজনৈতিক কর্মীরা বনে যান ঠিকাদার কিংবা ব্যবসায়ী। লাইসেন্স, পারমিট ইত্যাদি নানাকিছু কর্মীদের হাতে তুলে দিয়ে অর্থনীতিতে শুরু হয় দুর্বৃত্তায়ন। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকে পরিচালক পদে বসানো শুরু হয় দলীয় ক্যাডারদের। এখান থেকেই শুরু হয় ব্যাংক লুটের অধ্যায়। এমন সব প্রতিষ্ঠান এবং মানুষকে ব্যাংক ঋণ দেওয়া হয় যেসব প্রতিষ্ঠান অস্তিত্বহীন। এরা বিনিয়োগের জন্য নয় লুটপাট ও নেতাদের পকেট ভারী করার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়। এসব ঋণ কোনোদিন শোধ হওয়ার নয়। এর ফলে ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ে। দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে দেওয়া হয় বেসরকারি ব্যাংকের লাইসেন্স। ঝুঁকিতে ফেলা হয় গ্রাহকদের আমানত। এতে সমস্যায় পড়েন প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা। সুদের হার বাড়িয়ে এবং নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে, প্রকৃত ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যবসা কঠিন করে তোলা হয়। অনেক উদ্যোক্তা ব্যাংকিং খাতের দুষ্টচক্রের ঋণ খেলাপি হতে বাধ্য হন। উচ্চ সুদের কারণে বহু উদ্যোক্তা হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকেন। কেউ বিদেশে চলে যান। এমন এক পরিস্থিতি তৈরি করা হয়, যেন ব্যবসা করাটাই অপরাধ। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে যেন উদ্যোক্তারা মহা অন্যায় করেছেন।

যেসব উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী সরকারের কাছ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেন, তাদের ওপর হামলে পড়ে এনবিআরসহ নানা সরকারি সংস্থা। এভাবেই অফুরন্ত সম্ভাবনাময় বেসরকারি খাত রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষুদ্র স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ে।

এর মধ্যে বিদেশিদের উন্নয়ন সহায়তার অর্থ খরচের জন্য গড়ে ওঠে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা বা এনজিও। গরিব মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন তাদের কাজের প্রধান লক্ষ্য হলেও তারা আসলে দাতাদের স্বার্থ রক্ষার দায়িত্ব পালন করে। গরিব মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলেও এসব উন্নয়ন সংস্থার কর্ণধারদের জীবন পাল্টে দেয় বিদেশি সাহায্যের টাকা। বিনা পুঁজিতে, বিনা পরিশ্রমে এনজিওদের দামি অফিস, গাড়ি এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন শুরু হয়। সমাজে একটি নতুন এলিট শ্রেণি তৈরি হয়। এরা একদিকে পরিকল্পিতভাবে যেমন বিরাজনীতিকরণ চিন্তাকে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে শুরু করে, তেমনি বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে নানা রকম নেতিবাচক অপপ্রচার চালায়। উন্নয়ন সহযোগিতার আড়ালে এরা সবসময় চায় বাংলাদেশ যেন ঋণনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে না পারে। কারণ বাংলাদেশ স্বাবলম্বী হলে, বিদেশি সহায়তা বন্ধ হবে বা কমে আসবে, এতে তাদের বিত্তবৈভব কমে যাবে। ফলে, আশির দশকের শেষ দিকে বিকাশমান বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো বেসরকারি ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠে। বিদেশি টাকায় এবং সহযোগিতায় তারাও ব্যবসা করা শুরু করে, উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে তাদের ওপর সরকার কম কর ধার্য করে। তাদের অনেক ব্যবসা করমুক্ত করা হয়। বেসরকারি খাতকে ঠেলে দেওয়া হয় আরেক অসম প্রতিযোগিতায়।

এরকম বৈরী বিনিয়োগ পরিবেশের মধ্যে জুলাই বিপ্লব ঘটে। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে এদেশের আপামর জনগণ, স্বৈরাচারের পতন ঘটায়। নতুন বাংলাদেশে রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলা হচ্ছে। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ তৈরি করেছে। কিন্তু এই রাষ্ট্র সংস্কারে অর্থনীতি উপেক্ষিত। বাংলাদেশ বেসরকারি খাতকে কীভাবে এগিয়ে নেবে সেই আলোচনা কোথাও নেই। আগামীর বাংলাদেশ কতটা বিনিয়োগবান্ধব হবে, সেই রূপকল্প নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। বরং ৫ আগস্টের পর, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের যেন প্রতিপক্ষ বানানোর প্রতিযোগিতা চলছে। এই ১৪ মাসে হাজার হাজার কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ। শিল্পপ্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, দখল- কী হয়নি। যারা লাখো মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে, দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে হয়রানি করা হচ্ছে, মাসের পর মাস। তথাকথিত তদন্তের নামে বেসরকারি খাতের চরিত্র হননের মিশন চলছে। গোটা বেসরকারি খাত এখন আতঙ্কিত, হতাশ। নতুন বাংলাদেশ গড়ার অভিযাত্রায় বেসরকারি খাতকে দূরে সরিয়ে রাখা হয়েছে। সরকারের নীতিনির্ধারকদের মধ্যে বেসরকারি খাত নিয়ে আগ্রহ নেই। বরং এই সরকারের কেউ কেউ বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে যেন রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিয়ে এলেন। অধিবেশনের ফাঁকে তিনি বিনিয়োগবিষয়ক বেশ কয়েকটি বৈঠক করেছেন। কিন্তু একজন বেসরকারি উদ্যোক্তা প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে জায়গা পাননি। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বাদ দিয়ে কি বিদেশি বিনিয়োগ আসবে?

আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন। রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যে নির্বাচনি প্রচারণা শুরু করেছে। এই প্রচারণায় বেসরকারি খাত উপেক্ষিত। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় এলে বেসরকারি খাতকে কীভাবে পরিচালনা করবে? এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর নেই। আবারও বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের ক্ষমতাসীনদের অনুগত বানাতে বাধ্য করা হবে? এই প্রশ্নের উত্তর জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলোর বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গি পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। বহতা নদী যেমন বাধাগ্রস্ত হলে শুকিয়ে যায়, তেমনি বেসরকারি খাতে এভাবে একের পর এক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে অচিরেই তা মুখ থুবড়ে পড়বে। এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে অর্থনীতি পড়বে গভীর সংকটে। তাহলে রাজনীতিও হবে অস্বস্তিকর। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নের মৃত্যু ঘটবে। আমরা সেই পুরোনো বৃত্তেই বন্দি হয়ে রইব।

লেখক ও নাট্যকার

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

এই মাত্র | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা