শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

স্রেব্রেনিচা গণহত্যার ৩০ বছর

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

গত শুক্রবার (১১ জুলাই) ছিল স্রেব্রেনিচা গণহত্যার ৩০ বছর পূর্তি। স্রেব্রেনিচার পোটোচারি সমাধিক্ষেত্র ও স্মৃতিকেন্দ্রে সমবেত হয়েছিল কয়েক হাজার বসনিয়ান মুসলিম। সার্ব বাহিনীর গণহত্যার শিকার আত্মীয়দের প্রতি সম্মান জানাতে তারা সেখানে সমবেত হয়েছিল। ১৯৯৫ সালের ১১-২২ জুলাই পর্যন্ত সার্ব বাহিনী আট হাজার মুসলিম পুরুষ, যুবক ও কিশোরকে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

হত্যার পর তাদের গণকবর দেওয়া হয় এবং অনেকের লাশ গুম করা হয়। পোটোচারি সমাধিক্ষেত্রে গণহত্যার শিকার শহীদ মুসলিম পুরুষদের লাশ সমাহিত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত সাড়ে ছয় হাজার শহীদের লাশ বা তাদের দেহাংশ এখানে দাফন করা হয়েছে। শুক্রবার তাদের সঙ্গে যোগ হয় নতুন সাতজন।

গণহত্যার পরবর্তী কয়েক দশকে ফরেনসিক বিজ্ঞানী এবং International Commission on Missing Persons (ICMP) নিহতদের দেহাবশেষ শনাক্ত ও খুঁজে বের করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এখনো এক হাজারের বেশি নিখোঁজ আছে। 

গত শুক্রবার যাদের দাফন করা হয় তাদের একজন ছিলেন হাসিব ওমরাভিচ। তাঁকে ৩৪ বছর বয়সে শহীদ করা হয়। ১৯৯৮ সালে একটি গণকবরে তাঁর লাশের সন্ধান পাওয়া যায়। তাঁর পরিবার এত দিন দাফন করেনি এই আশায় যে হয়তো তাঁর দেহের অবশিষ্ট অংশ পাওয়া যাবে।

২০১০ সালের অক্টোবর মাসে সুলজিচি গ্রামে শহীদ সেনাদিজ আভদিচের দেহাবশেষ পাওয়া যায়। সুলজিচি গ্রামটি সার্ব বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়েছিল। সেনাদিজ আভদিচকে ১১ জুলাই ১৯৯৫ শহীদ করা হয়েছিল।
তাঁর ভাই জেজাদ আভদিচ বলেন, যখন প্রথম সংবাদ এলো তখন আমি কিছুতেই আমার মা-বাবাকে বিষয়টি জানাতে চাইনি। কেননা তা ছিল অত্যন্ত কঠিন সংবাদ। আমরা তাঁর পূর্ণ দেহ পাইনি, আমরা পেয়েছি কেবল কয়েকটি হাড় ও মাথার খুলি। আভদিচ পরিবারের মতো অনেকেই দশকের পর দশক ধরে কয়েক টুকরা হাড়ের জন্য অপেক্ষা করছে, যেন তারা প্রিয়জনের মৃত্যুর ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারে। অনেকেই তাদের প্রিয়জনের মাত্র কয়েক টুকরা হাড়ই দাফন করেছে।

স্রেব্রেনিচা গণহত্যা ছিল সার্ব-বসনিয়া যুদ্ধের চূড়ান্ত ও নৃশংসতম পর্ব। যুগোস্লাভিয়া ভেঙে যাওয়ার পর সার্বরা দেশের অন্য দুটি জনগোষ্ঠী ক্রোট ও বসনিয়ান মুসলিমদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধনে লিপ্ত হয়। ১১ জুলাই ১৯৯৫ সার্ব বাহিনী স্রেব্রেনিচা দখল করে, যা ছিল জাতিসংঘ ঘোষিত নিরাপদ অঞ্চল এবং সেখানে হাজার হাজার বসনিয়ান মুসলমান আশ্রয় নিয়েছিল। সার্ব বাহিনী সেখানে আট হাজার বসনিয়ান মুসলিম পুরুষ ও বালককে তাদের পরিবার থেকে পৃথক করে এবং তাদের ঠাণ্ডা মাথায় হত্যা করে। এ সময় মুসলিম পুরুষ ও বালকদের অনেকেই বনের ভেতর দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের ধাওয়া করে হত্যা করা হয়। গণহত্যার পাশাপাশি বহু মুসলিম নারী ও কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়।

গত শুক্রবার শহীদ পরিবারের সদস্যরা সমবেত হয়। তারা শহীদদের জন্য নামাজ পড়ে এবং দোয়া করে। নামাজের পর বসনিয়ার পতাকায় মোড়ানো শহীদদের দেহাবশেষ নিয়ে আসা হয় এবং তাদের সবুজ ঘাসে ঢাকা মাঠে দাফন করা হয়।

৬৬ বছর বয়সী ফিকরেরা তুহলজাকোভিচ প্রতিবছর এই স্মরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। কিন্তু এ বছর তাঁর জন্য কিছুটা ভিন্ন। কেননা এ বছর দাফন করা সাতজনের ভেতর তাঁর এক চাচাতো ভাইও আছেন। তিনি দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করে বলেন, আমি যত দিন বেঁচে আছি এখানে আসব এবং আমার চাচাতো ভাইকে মনে রাখব। আমি বিশ্বাস করি, সব শহীদকে স্মরণ রাখা হবে।

২০০৭ সালে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (ICJ) ঘোষণা করে যে স্রেব্রেনিচা এবং তার আশপাশের এলাকায় সংঘটিত ঘটনাগুলো ছিল গণহত্যা। বসনিয়ান সার্ব নেতা রাদোভান কারাদিচ ও রাটকো ম্লাদিচকে গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে আজীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল ও বলকান অঞ্চলের বিভিন্ন আদালত প্রায় ৫০ জন বসনিয়ান সার্ব যুদ্ধকালীন কর্মকর্তাকে ৭০০ বছরেরও বেশি কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন। তবে এখনো অনেক অভিযুক্ত ব্যক্তি অদণ্ডিত রয়ে গেছেন।

এমির সিচা ইসলামিক রিলিফের বসনিয়া কান্ট্রি ডিরেক্টর। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো স্রেব্রেনিচার মতো হত্যাযজ্ঞ ঠেকাতে যথেষ্ট কিছু করেনি। বর্তমানে গাজায় যে ঘটনা ঘটছে, সেটিও তেমনই একটি বর্বরতা। আজ আমরা গণহত্যার শিকার ব্যক্তিদের দাফন করছি, আর আজও গাজায় গণহত্যা চলছে।

তথ্য সূত্র- আল জাজিরা অবলম্বনে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
হাসিমুখে কুশলবিনিময়ে দানের সওয়াব
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাষ্ট্রনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
ইসলামের দৃষ্টিতে সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল মব
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
মহানবী (সা.)-এর জীবনাচারে সরলতার সৌন্দর্য
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
সিরাত অধ্যয়নের মূলনীতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের পদ্ধতি
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ইসলামী বিধানে সহজীকরণ নীতি ও নজির
ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের ফরজ পরিধি
ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনের ফরজ পরিধি
বসনিয়ার রাভনো মসজিদে ৮৫ বছর পর আজান
বসনিয়ার রাভনো মসজিদে ৮৫ বছর পর আজান
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
যেসব আমলে পাপমোচন হয়
শানে মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
শানে মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মহানবী (সা.)-এর নামে বানিয়ে বলার পরিণতি
মহানবী (সা.)-এর নামে বানিয়ে বলার পরিণতি
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ
চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান
ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?
চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
জয়পুরহাটে রেলওয়ের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার চার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার চার আসামি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু
জুতোর ভেতর লুকিয়ে ছিল সাপ, ছোবলে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত
ঐতিহাসিক রামসাগরের জলমহালে মৎস্য অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?
কে এই রহস্যময় আবু ওবায়দা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি
আওয়ামী লীগের তিন কালের নয় কাহিনি

সম্পাদকীয়

মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি
মন্ত্রী না হয়েও পেলেন টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়
রণক্ষেত্র বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!
ভারত ইস্যুতে সরব মার্কিন সোশ্যাল মিডিয়া!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও
স্বস্তির সঙ্গে আছে শঙ্কাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল
বেগম জিয়া না মজনু? প্রচারণায় অন্যান্য দল

নগর জীবন

পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ
পশ্চিমা বাজারের ওপর নির্ভরতা পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে
গুজব সিন্ডিকেট আবারও সক্রিয় শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা
রেড লেডি, ফার্স্ট লেডি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের
জিতলেই সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা

সম্পাদকীয়

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জোর প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত
দুর্বল ব্যাংক ঠিক করতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার খুলছে সুন্দরবন
আবার খুলছে সুন্দরবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ
৫৬ জেলে এখনো নিখোঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই
হাসিনাপুত্র জয়ের কারণে বছরে ২০০ কোটি টাকা রাজস্ব নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী
জরাজীর্ণ আশ্রয়ণের ঘর বসবাসের অনুপযোগী

নগর জীবন

বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার
বিয়ের পরদিনই ধর্ষণের শিকার

দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম
শিক্ষার্থীর তুলনায় নারী প্রার্থী কম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন
ভয়াবহ হয়ে উঠছে নারী নির্যাতন

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ
দীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করাও ফরজ

নগর জীবন

১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান
১৩০ বছরের বৃদ্ধের পাশে তারেক রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
অশুভ শক্তির তৎপরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে
তারা এখন পাটের ব্যাগ বানাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ
ঢাকায় ১২৩ সংগঠনের ১,৬০৪ বার অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যৌন হয়রানি বড় উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর
কাকরাইলে হামলার ঘটনায় মামলা করবেন নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ
আগস্টে সাংবাদিকের ওপর সহিংসতা বেড়েছে তিন গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা