শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫

আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি

মানুষের ইতিহাস আসলে খাদ্যের ইতিহাস। যখন মানুষ প্রথম বুঝতে শুরু করল ক্ষুধা কী, তখন থেকেই শুরু হলো তার বেঁচে থাকার সংগ্রাম। প্রথমে সে বনজঙ্গলে ঘুরে বেড়িয়েছে ফলমূল সংগ্রহের আশায়। তারপর শিকার শিখেছে, আগুনে রান্না শিখেছে। অনেক পরে, অনেক হাজার বছর পরে, মাটিতে হাত দিয়েছে বীজ বপনের জন্য। তখনই কৃষির জন্ম। পৃথিবীর ইতিহাসে কৃষিবিপ্লব মানুষকে টিকিয়ে রেখেছে সভ্যতার পথে।

মাঠের পর মাঠ মানুষ চাষ করেছে ধান, গম, শাকসবজি, ফলফলাদি। বন্যপ্রাণীকে বশে এনে গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি পালন করেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কখন মানুষ ভেবেছিল যে প্রকৃতির নদী-খাল-হ্রদের মাছেই আর নির্ভর করা যাবে না, নিজেই মাছ চাষ করতে হবে? সেই চিন্তার শুরু কোথায়, কে প্রথম সেই ভাবনার বীজ বপন করেছিলেন?

ইতিহাস বলে, প্রায় ৩ থেকে ৬ হাজার বছর আগে মানুষ শিখেছিল মাছ চাষের প্রাথমিক কৌশল। তবে তার লিখিত প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পৃথিবীর মাছ চাষ ইতিহাসে প্রথম প্রমাণটি পাওয়া যায় চীনে। চীনারা হাজার হাজার বছর আগে যেভাবে জ্ঞানকে সংরক্ষণ করেছেন, তাতে অবাক হতে হয়। মাছ চাষের ওপর আড়াই হাজার বছর আগের একটি বই আজও রয়েছে সাংহাইয়ের সুজু শহরে। বইটির নাম ‘দ্য ক্লাসিক অব ফিশ কালচার’। লেখক ফ্যান লি, প্রাচীন চীনের এক দার্শনিক, রাজনীতিক ও উদ্যোক্তা। বছর দুই আগে, চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নিতে হুবেই প্রদেশের উহান শহরে গিয়েছিলাম। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির এমন এক মেলা, যেখানে বিশ্বের প্রায় সব বড় কোম্পানিই হাজির ছিল নিজেদের উদ্ভাবন নিয়ে। কিন্তু মেলা শেষে আমার মাথায় ঘুরছিল অন্য চিন্তা, সেই ফ্যান লির কথা, যিনি নাকি পৃথিবীর প্রথম মাছ চাষি। ভাবলাম, সুযোগ হাতছাড়া করা যায় না। মেলা শেষে ছুটে চললাম সুজুর দিকে, ফ্যান লির সন্ধানে। সঙ্গে ছিলেন সহকর্মী তানভীর আশিক ও রাসেল শাহ। উহান থেকে বুলেট ট্রেনে যাত্রা শুরু হলো। জানালার বাইরে ছুটে চলা চীনের সবুজ প্রান্তর যেন অতীতের এক ইতিহাসকেই সামনে এনে রাখছিল।

সুজু পৌঁছাতেই অভ্যর্থনা জানালেন স্থানীয় কৃষি উদ্যোক্তা টাইগার। মজার নাম, প্রাণবন্ত মানুষ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ থেকে যাওয়া আমাদের বন্ধু ফেরদৌস মুরাদ, যিনি চীনের মাছ চাষ প্রযুক্তির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন। গাড়িতে করে যেতে যেতে টাইগার বলছিলেন ফ্যান লির গল্প। তিনি জানালেন, ফ্যান লি শুধু মাছ চাষই করতেন না, বরং তিনি রাষ্ট্রীয় মন্ত্রীও ছিলেন, চৌ রাজবংশের উয়ে রাজ্যের অধীনে। রাজনীতিক ফ্যান লি, কিন্তু পেশায় এক দূরদর্শী উদ্ভাবক। তাঁর বইটি শুধু মাছ পালনের কৌশল নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ ইকোসিস্টেম তৈরির নির্দেশনা। টাইগার গল্প বলছিলেন প্রাচীন কালের মতো করেই। সেই রাজ্যে একদিন রাজা দেখলেন, তাঁর মন্ত্রী ফ্যান লি খুব বিলাসী জীবনযাপন করছেন। রাজার সন্দেহ হলো, মন্ত্রী হিসেবে যে বেতন পান, তাতে এমন জাঁকজমক সম্ভব নয়। রাজা একদিন ফ্যান লিকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, এত সম্পদের উৎস কোথায়?

ফ্যান লি উত্তর দিলেন, ‘মাছ চাষ থেকেই, মহারাজ।’

রাজা বিস্মিত। ফ্যান লি তখন রাজাকে বিস্তারিত বুঝিয়ে বললেন, ‘বড় পুকুরে ছোট ছোট দ্বীপ তৈরি করতে হবে, যেন মাছগুলো মনে করে তারা কোনো প্রাকৃতিক হ্রদে আছে। এতে তারা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠবে, চাপমুক্ত থাকবে। চীনের চন্দ্র ক্যালেন্ডারে চার চাঁদের মধ্যেই তারা খাওয়ার উপযুক্ত আকারে পৌঁছে যাবে।’ ভাবলে অবাক লাগে, আজকের আধুনিক ‘ইকোলজিক্যাল ফিশ ফার্মিং’ ধারণা যেখানে মেশিন, অ্যারেটর আর জৈব নিয়ন্ত্রণে চলে, সেখানে আড়াই হাজার বছর আগে একজন মানুষ প্রকৃতির ছন্দ অনুসরণ করে একই কথা লিখে গেছেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌঁছালাম উশিতে অবস্থিত চীনের ফ্রেশওয়াটার ফিশ রিসার্চ সেন্টারে। এখানেই নাকি সংরক্ষিত আছে ফ্যান লির সেই বিখ্যাত বইয়ের স্মারক। দুর্ভাগ্যজনকভাবে দিনটি ছিল রবিবার, কেন্দ্রটি বন্ধ। তবু অধ্যাপক মা, একজন সিনিয়র গবেষক, আমাদের ভিতরে নিয়ে গেলেন। মনে হচ্ছিল, নিশ্চয়ই কোনো বিশাল প্রাচীন লাইব্রেরিতে বইটি রক্ষিত আছে। হয়তো পুরোনো প্যাপিরাস বা বাঁশের পাতায় লেখা। কিন্তু না, অধ্যাপক মা আমাদের নিয়ে গেলেন এক খোলা প্রান্তরে, যেখানে এক পাশে বড় জলাধার, আর তার সামনে বিশাল পাথরের দেয়ালে খোদাই করা পুঁথির আকৃতি। সেখানে চীনা ও ইংরেজি ভাষায় লেখা রয়েছে ফ্যান লির চিন্তাধারা, কীভাবে মানুষ পুকুরে দ্বীপ তৈরি করে মাছের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

তিনি বললেন, ‘বইটির কোনো আসল কপি আর নেই। কিন্তু ধারণাটি অমর হয়ে আছে। এই দেয়াল তার স্মারক।’

দাঁড়িয়ে থেকে দেখছিলাম, দেয়ালের ওপরে বিকালের সূর্যের আলো পড়ে ঝিলমিল করছে। পাশে সারিবদ্ধ ছোট ছোট গবেষণা পুকুর। সেখানে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, খাদ্য ও পানির গুণমান নিয়ে চলছে গবেষণা। তরুণ গবেষকরা ব্যস্ত নোট নিচ্ছেন, ছোট জাল ফেলে মাছ তুলছেন। মনে হচ্ছিল, এই মাঠেই যেন আড়াই হাজার বছর আগে ফ্যান লি প্রথম জাল ফেলেছিলেন, প্রথম ভেবেছিলেন, ‘মাছও মানুষ চাষ করতে পারে।’ চীনে মাছ চাষ আজ এক শিল্প। প্রতি বছর কোটি কোটি টন মাছ উৎপাদন হয় এখান থেকে। কিন্তু এই শিল্পের শিকড় সেই ফ্যান লির হাতে। তাঁর চিন্তা ছিল প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করে মাছ চাষ করা এমন এক ধারণা, যা আজকের ‘সাসটেইনেবল অ্যাকুয়াকালচার’-এর মূল দর্শন।

ভাবতে অবাক লাগে, তিনি যখন বলেছিলেন- ‘মাছকে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হতে দিতে হবে,’ তখন পৃথিবীতে বিজ্ঞান, মাইক্রোস্কোপ বা জীবরসায়নের কোনো নামই ছিল না। অথচ তাঁর পরামর্শ আজও সত্য, আজও প্রাসঙ্গিক।

ভাবছিলাম, কী অদ্ভুতভাবে ইতিহাস ঘুরে ফিরে আসে। মনে পড়ল, আশির দশকের প্রথম দিকে যখন বাংলাদেশের প্রথম দিকের মাছ চাষ প্রকল্পগুলোর চিত্র ধারণ করছিলাম, তখন নোয়াখালীর ফেনীতে এক সরকারি হ্যাচারিতে দেখেছিলাম কয়েকজন চৈনিক বিশেষজ্ঞ মাঠকর্মীদের মাছ চাষ শেখাচ্ছেন। তারা জাল টানছিলেন, পানির গুণমান মাপছিলেন; তখনো আমরা জানতাম না, এই জ্ঞানের শিকড় কত গভীর, কত প্রাচীন। ফ্যান লির নাম হয়তো ইতিহাসের বড় বড় বইয়ে আলাদা করে লেখা নেই। কিন্তু তিনি রেখে গেছেন এক চিন্তার স্রোত। তাঁর জীবনের গল্প শুধু মাছ চাষের নয়, আত্মোন্নয়ন ও দায়িত্ববোধের গল্পও। বলা হয়, তিনি রাজনীতি ছেড়ে ব্যবসায় নামেন। আবার পরবর্তী জীবনে সব ছেড়ে যান নিঃসঙ্গ জীবনে। চীনারা তাঁকে এখনো স্মরণ করে ‘প্রজ্ঞাবান বৃদ্ধ’ নামে। পৃথিবী এখন জলবায়ু পরিবর্তনের কঠিন বাস্তবতায়। পানির উৎস কমছে, নদী মরে যাচ্ছে, মৎস্যসম্পদ হুমকির মুখে। এই সময়ে টেকসই মাছ চাষ কেবল অর্থনৈতিক প্রয়োজন নয়, বরং একটি পরিবেশকেন্দ্রিক দায়িত্ব। বাংলাদেশ আজ পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষ মাছ উৎপাদনকারী দেশ। কিন্তু সামনে চ্যালেঞ্জ বাড়বে। উৎপাদন বাড়াতে গিয়ে যেন প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট না করি, সেই শিক্ষাটিই ফ্যান লির কাছ থেকে নেওয়া দরকার।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন