শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন

অযথা উল্টাসিধা তর্ক-বিতর্ক করা আমাদের সামাজিক অভ্যাসের একটি অংশে পরিণত হয়েছে। এজন্যই হয়তো বাংলা প্রবাদে আমরা তার প্রতিফলন দেখি- ‘নাই কাজ তো খই ভাজ’। অর্থাৎ কাজের কাজ ফেলে আমরা অনেক সময় অকাজ বা কুকাজে শক্তি, সামর্থ্য ও সময় ব্যয় করি। এর পেছনে রয়েছে আমাদের সাংস্কৃতিক দারিদ্র্য, যা দীর্ঘদিন ধরে জাতির চিন্তাধারা ও অভ্যাসকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। তবে সব তর্ককে যে অমূলক বলা যায় তা নয়; কিছু তর্ক-বিতর্ক সমাজের কল্যাণে এবং সময়ের প্রয়োজন মেটাতে অপরিহার্য হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কও এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় আলোচনার অংশ। একশ্রেণির মানুষ মনে করে, সংগীত মানেই ভোগবাদী সংস্কৃতি ও ধর্মবিরোধী আনন্দের উৎস; অন্যদিকে আরেক শ্রেণি বিশ্বাস করে সংগীত হলো মানবিকতা ও আধ্যাত্মিকতার স্বতঃস্ফূর্ত বহির্প্রকাশ। আসলে এ মতভেদ তৈরি হয়েছে একে অপরের দৃষ্টিভঙ্গিকে যথাযথভাবে অনুধাবন না করা এবং ব্যবহারিক প্রেক্ষাপটের ভিন্ন ব্যাখ্যা থেকে। সঠিকভাবে অনুধাবন করলে স্পষ্ট হয় যে, বিদ্যালয়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা পরস্পরের পরিপূরক হয়ে উঠতে পারে, যদি আমরা অন্তর্ভুক্তি ও সমন্বয়ের দৃষ্টিতে বিষয়টি বিবেচনা করি।

উপমহাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সংগীত কখনো ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল না। এ অঞ্চলে মুসলিম সুফি-দরবেশরা সংগীতকে ব্যবহার করেছেন আধ্যাত্মিকতার উন্মেষের হাতিয়ার হিসেবে। তাই আমরা দেখতে পাই, লালন শাহ, হাসন রাজা কিংবা ভাটিয়ালি গানের স্রষ্টারা ধর্ম ও দর্শনকে একসূত্রে গেঁথে মানবিক বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের কাছে। হিন্দু ঐতিহ্যে কীর্তন ও ভজন একইভাবে সংগীতকে ভক্তির বাহন করেছে। ইসলামি সংস্কৃতিতেও কাওয়ালি কিংবা হামদ-নাত ধর্মীয় চেতনার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হয়ে উঠেছে। ফলে জীবনচর্যায় সংগীতকে ধর্মের বিপরীতে দাঁড় করানো ইতিহাস ও বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

দর্শনের দিক থেকে সংগীতকে বলা যায় নন্দনতত্ত্বের অনন্য অভিব্যক্তি। গ্রিক দার্শনিক প্লেটো সংগীতকে আত্মার উৎকর্ষ সাধনের এক মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করেছিলেন। আবার আল-ফারাবি ও ইবনে সিনার মতো মুসলিম দার্শনিকরা সংগীতকে জ্ঞানের একটি শাখা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। অন্যদিকে ধর্মশিক্ষার মূল উদ্দেশ্য যদি হয় নৈতিক ও সৎ মানুষ তৈরি করা, তবে সংগীতও সেই নৈতিকতা ও মানবিকতাকে অনুভব করার এক ভিন্নতর পথ হয়ে উঠতে পারে। এসব বিবেচনায় না নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যালয়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে অহেতুক তর্ক-বিতর্ক সৃষ্টির প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অথচ গভীরভাবে ভেবে দেখলে বিষয়টি এতটা জটিল মনে হওয়ার কথা নয়। রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে শিক্ষানীতি ও শিক্ষাক্রম সাধারণত রাষ্ট্রীয় দর্শন, উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্যের ভিত্তিতে তৈরি হয়। এতে যেমন দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে, তেমনি অন্যান্য সংখ্যালঘিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর অধিকার ও অন্তর্ভুক্তির বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়া হয়। মানবিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় একে আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌল নীতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায়, গণতান্ত্রিক পরিবেশে শিক্ষা হলো- ‘সামাজিক চুক্তির বাস্তব বা ফলিত রূপ’ যেখানে সংখ্যাগুরুর সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটে, পাশাপাশি সংখ্যালঘুর অধিকারও সুরক্ষিত থাকে।

মূলত সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষাকে পরস্পরবিরোধী করে সমস্যা সৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ব্যাখ্যার ভিন্নতা এবং পরমতসহিষ্ণুতার অভাব। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, কেউ কেউ সংগীতকে কেবল ভোগবাদী সংস্কৃতির প্রতিফলন হিসেবে দেখেন, আবার অন্যরা তা মনে করেন সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা বা সত্য-সুন্দরের অনুসন্ধানের মাধ্যম। যদি ধর্মের উদ্দেশ্য হয় মানুষকে ন্যায়ের পথে চালিত করা আর সংগীত যদি হয় অন্তরের সত্যকে প্রকাশ, তবে এ দুইয়ের মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কোনো সংঘাত থাকার কথা নয়। বরং শিক্ষার্থীদের সামনে সংগীত ও ধর্মশিক্ষা দুটোকেই সুষমভাবে উপস্থাপন করা গেলে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে। আজকের বাংলাদেশে আমাদের মুখ্য প্রশ্ন হওয়া উচিত, দায় ও দরদের ভিত্তিতে দেশ ও দশের কল্যাণে অন্তর্ভুক্তিমূলক যে সমাজ আমরা বিনির্মাণ করতে চাই, সেই প্রেক্ষাপটে এ বিতর্ককে আমরা কীভাবে দেখব? সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা দুটোকেই সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করা জরুরি। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, সব বিষয়ে অযথা বিতর্ক বা দ্বন্দ্ব তৈরি করলে তরুণ প্রজন্ম বিভ্রান্ত হবে এবং জাতীয় ঐক্যের প্রচেষ্টা দুর্বল হয়ে পড়বে। সে যাই হোক, সংগীতকে যদি আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উৎকর্ষের চর্চার সঙ্গে যুক্ত করে দেখা যায়, তবে শিক্ষার পরিসর হবে আরও সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বহুমাত্রিক।

বর্তমান বাংলাদেশে বিদ্যালয় পর্যায়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা দুটি আলাদা ধারায় এগোচ্ছে। যারা সংগীতচর্চায় কিংবা শিক্ষায় মনোনিবেশ করতে চান, তারা সাধারণ বিশেষ সংগীত বিদ্যালয়ে তা করে থাকে। জাতীয় শিক্ষাক্রমে সংগীতের জন্য সীমিত পরিসরে সুযোগ থাকলেও মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থায় পাঠ্যসূচিতে কোরআনের শুদ্ধ উচ্চারণ ও তেলাওয়াতের প্রসঙ্গ বাদ দিলে সংগীতের কোনো স্থান নেই বললেই চলে। কিন্তু তারতিলের সঙ্গে কোরআন পড়ার অনুশীলন সংগীতের নানা বিষয়ের সঙ্গে সুচারুভাবে অনুরূপ। সেসব তাত্ত্বিক কথা আলোচনার সুযোগ এখানে নেই। সে যাই হোক, ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের কেউ কেউ সংগীতকে অগ্রহণযোগ্য বা এমনকি ‘পাপ’ হিসেবে দেখে। অন্যদিকে সাধারণ শিক্ষাধারায় পড়ুয়াদের একটি বড় অংশ সংগীতকে ধর্মীয় বা নৈতিক চর্চার বিষয়বস্তু করার চেয়ে কেবল বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করছে। এর ফলে দুই ধারার শিক্ষার্থীর মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গিগত ফারাক ক্রমশ বাড়ছে। অথচ মনোবিজ্ঞান ও শিক্ষাবিজ্ঞানের গবেষণা দেখায় সংগীত শিশু-কিশোরদের কল্পনাশক্তি, আত্মবিশ্বাস, সহমর্মিতা ও সহনশীলতা গড়ে তোলে; যা ধর্মশিক্ষার মাধ্যমে নৈতিক ও দায়িত্বশীল মানুষ গঠনের প্রচেষ্টার সঙ্গে পরিপূরক সম্পর্ক তৈরি করতে পারে। তাহলে প্রশ্ন হলো, বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে এ দ্বন্দ্বের সূত্রপাত কেন?

বিভাজনের প্রক্রিয়া হিসেবে সমাজে আজ একদিকে ‘সুকুমার বৃত্তির চর্চা’ আরেকদিকে ‘ধর্মীয় ও নৈতিকতার চর্চা’কে আলাদা করে দেখার বা দেখানোর প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এ দৃষ্টিভঙ্গিগত বিভাজন তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করছে। অথচ আমাদের সমন্বয়বাদী বা মিলনমুখী দীর্ঘ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যই প্রমাণ করে, ধর্ম ও সংগীতকে সমন্বয় করেই এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংগীতকে মানব-আত্মার মুক্তির উপায় হিসেবে দেখেছিলেন আর কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সংগীতে প্রেম ও বিদ্রোহের পাশাপাশি ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতি প্রকাশের ভিতর দিয়ে মানুষের মাঝে ন্যায় ও সাম্যের বার্তা ছড়িয়েছেন। এ দুজনের কর্মের উদাহরণ থেকে দেখা যায়, সংগীত ও ধর্ম পরস্পরবিরোধী নয়, বরং সহায়ক শক্তি হিসেবেই আবির্ভূত হয়েছে তাঁদের লেখনীতে। বাংলাদেশের মতো ধর্মপ্রাণ মানুষের সমাজে বিদ্যালয়ের আঙিনায় ধর্মশিক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়া স্বাভাবিক এবং তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। কারণ মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে কেবল আইন নয়, প্রয়োজন ধর্মীয় অনুশাসন ও নৈতিকতার ভিত্তি, যা অধিকাংশ অভিভাবক তাদের সন্তানের জন্য প্রত্যাশা করেন।

আমাদের দেশে নানামুখী শিক্ষা ধারার টানাপোড়েনের আরেকটি বাস্তবতাও এখানে আছে, সেটা আমাদের মনে রাখতে হবে। যদি বিদ্যালয়ে ধর্মশিক্ষা ন্যূনতম আকারে উপস্থিত না থাকে, তবে অনেক পরিবার তাদের সন্তানকে মূলধারার শিক্ষায় না পাঠিয়ে মাদরাসা শিক্ষাধারার দিকে ঠেলে দেবে। অন্য ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, ‘প্লাবন ঠেকাতে হলে ছোট ছোট খালকে সচল রাখতে হয়’। অর্থাৎ যারা মাদরাসা শিক্ষাধারার বিস্তারকে ঠেকাতে গলদঘর্ম, তাদের অবশ্যই বিদ্যালয়েই যথার্থ ধর্মশিক্ষার ব্যবস্থা রাখার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করা প্রয়োজন। অন্যদিকে আমাদের এটিও মনে রাখতে হবে যে, সংগীত একটি সুকুমার বৃত্তি, যা মানুষের অন্তর্গত মানবিকতাকে জাগ্রত করে, তার বোধকে শানিত করে এবং তাকে সংবেদনশীল করে তোলে। প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ও এরিস্টটল পর্যন্ত সংগীতকে রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক উপাদান হিসেবে দেখেছিলেন। কারণ তারা বিশ্বাস করতেন যে সংগীত ইতিবাচক পন্থায় মানুষের চরিত্র গঠনে প্রভাব ফেলে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষাকে সমান্তরাল নয়, বরং পরিপূরক ধারা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা দরকার। শিক্ষার্থীদের বোঝাতে হবে যে, ধর্মশিক্ষা মানুষকে নৈতিক ভিত্তি দেয়, আর সংগীতচর্চা সেই নৈতিকতাকে সৌন্দর্য, আবেগ ও সৃজনশীলতার মাধ্যমে প্রকাশের সুযোগ করে দেয়। তবে এ ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্যও জরুরি, বিশেষ করে সংগীত ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে পাঠ্যসূচির অন্তর্র্ভুক্ত করা। সংগীতের চর্চায় আগ্রহ না থাকলে জোর করে তা চাপিয়ে দেওয়া শিক্ষার্থীর স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ হতে পারে। আবার ধর্মশিক্ষা বাদ দিলে তা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক চাহিদার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। তাই আমাদের মনে রাখতে হবে যে, অভিভাবকদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে দ্বন্দ্ব বা সন্দেহ তৈরির সুযোগ নেই; বরং সমাজ এবং রাষ্ট্রের প্রেক্ষাপটে সামষ্টিক কল্যাণকে প্রাধান্য দিয়ে সামঞ্জস্য ও সমন্বয়ের জায়গাই এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অযথা তর্ক-বিতর্কে না জড়িয়ে আমাদের উচিত সংগীতচর্চাকে ধর্মশিক্ষার বিপরীতে দাঁড় না করানো, কিংবা ধর্মশিক্ষাকে সংগীতচর্চার প্রতিদ্বন্দ্বী না বানানো। বরং প্রতিটি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত ও তাদের অভিভাবকদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি বিবেচনা করা দরকার।  এ ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকদের ওপর বিষয়টি ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়- যদি শিক্ষা সমাজের প্রতিফলন হয়, তবে তা স্বাভাবিকভাবেই সমাজের বহুমুখী চাহিদাকেও ধারণ করবে। যেসব বিদ্যালয়ে অভিভাবকরা চাইবেন সেখানে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যৌক্তিক ও আবশ্যিক হবে, আর যেসব বিদ্যালয়ে এ দাবি থাকবে না, সেখানে তা না করাই সমীচীন। অতএব বিদ্যালয় পর্যায়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে বিরোধ নয়, সহাবস্থানমূলক ও সমন্বয়ধর্মী সমাধান খোঁজা প্রয়োজন। মানব সভ্যতার ইতিহাস প্রমাণ করে, ধর্ম ও শিল্প (সুকুমার বৃত্তি) এ দুই ধারাই মানুষের মানসিক, নৈতিক ও নান্দনিক বিকাশের প্রধান উৎস।

লেখক :ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা