শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন

অযথা উল্টাসিধা তর্ক-বিতর্ক করা আমাদের সামাজিক অভ্যাসের একটি অংশে পরিণত হয়েছে। এজন্যই হয়তো বাংলা প্রবাদে আমরা তার প্রতিফলন দেখি- ‘নাই কাজ তো খই ভাজ’। অর্থাৎ কাজের কাজ ফেলে আমরা অনেক সময় অকাজ বা কুকাজে শক্তি, সামর্থ্য ও সময় ব্যয় করি। এর পেছনে রয়েছে আমাদের সাংস্কৃতিক দারিদ্র্য, যা দীর্ঘদিন ধরে জাতির চিন্তাধারা ও অভ্যাসকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। তবে সব তর্ককে যে অমূলক বলা যায় তা নয়; কিছু তর্ক-বিতর্ক সমাজের কল্যাণে এবং সময়ের প্রয়োজন মেটাতে অপরিহার্য হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্কও এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় আলোচনার অংশ। একশ্রেণির মানুষ মনে করে, সংগীত মানেই ভোগবাদী সংস্কৃতি ও ধর্মবিরোধী আনন্দের উৎস; অন্যদিকে আরেক শ্রেণি বিশ্বাস করে সংগীত হলো মানবিকতা ও আধ্যাত্মিকতার স্বতঃস্ফূর্ত বহির্প্রকাশ। আসলে এ মতভেদ তৈরি হয়েছে একে অপরের দৃষ্টিভঙ্গিকে যথাযথভাবে অনুধাবন না করা এবং ব্যবহারিক প্রেক্ষাপটের ভিন্ন ব্যাখ্যা থেকে। সঠিকভাবে অনুধাবন করলে স্পষ্ট হয় যে, বিদ্যালয়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা পরস্পরের পরিপূরক হয়ে উঠতে পারে, যদি আমরা অন্তর্ভুক্তি ও সমন্বয়ের দৃষ্টিতে বিষয়টি বিবেচনা করি।

উপমহাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে, মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সংগীত কখনো ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল না। এ অঞ্চলে মুসলিম সুফি-দরবেশরা সংগীতকে ব্যবহার করেছেন আধ্যাত্মিকতার উন্মেষের হাতিয়ার হিসেবে। তাই আমরা দেখতে পাই, লালন শাহ, হাসন রাজা কিংবা ভাটিয়ালি গানের স্রষ্টারা ধর্ম ও দর্শনকে একসূত্রে গেঁথে মানবিক বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন সাধারণ মানুষের কাছে। হিন্দু ঐতিহ্যে কীর্তন ও ভজন একইভাবে সংগীতকে ভক্তির বাহন করেছে। ইসলামি সংস্কৃতিতেও কাওয়ালি কিংবা হামদ-নাত ধর্মীয় চেতনার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হয়ে উঠেছে। ফলে জীবনচর্যায় সংগীতকে ধর্মের বিপরীতে দাঁড় করানো ইতিহাস ও বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।

দর্শনের দিক থেকে সংগীতকে বলা যায় নন্দনতত্ত্বের অনন্য অভিব্যক্তি। গ্রিক দার্শনিক প্লেটো সংগীতকে আত্মার উৎকর্ষ সাধনের এক মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করেছিলেন। আবার আল-ফারাবি ও ইবনে সিনার মতো মুসলিম দার্শনিকরা সংগীতকে জ্ঞানের একটি শাখা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। অন্যদিকে ধর্মশিক্ষার মূল উদ্দেশ্য যদি হয় নৈতিক ও সৎ মানুষ তৈরি করা, তবে সংগীতও সেই নৈতিকতা ও মানবিকতাকে অনুভব করার এক ভিন্নতর পথ হয়ে উঠতে পারে। এসব বিবেচনায় না নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যালয়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে অহেতুক তর্ক-বিতর্ক সৃষ্টির প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অথচ গভীরভাবে ভেবে দেখলে বিষয়টি এতটা জটিল মনে হওয়ার কথা নয়। রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে শিক্ষানীতি ও শিক্ষাক্রম সাধারণত রাষ্ট্রীয় দর্শন, উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্যের ভিত্তিতে তৈরি হয়। এতে যেমন দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে, তেমনি অন্যান্য সংখ্যালঘিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর অধিকার ও অন্তর্ভুক্তির বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়া হয়। মানবিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় একে আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌল নীতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায়, গণতান্ত্রিক পরিবেশে শিক্ষা হলো- ‘সামাজিক চুক্তির বাস্তব বা ফলিত রূপ’ যেখানে সংখ্যাগুরুর সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটে, পাশাপাশি সংখ্যালঘুর অধিকারও সুরক্ষিত থাকে।

মূলত সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষাকে পরস্পরবিরোধী করে সমস্যা সৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ব্যাখ্যার ভিন্নতা এবং পরমতসহিষ্ণুতার অভাব। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, কেউ কেউ সংগীতকে কেবল ভোগবাদী সংস্কৃতির প্রতিফলন হিসেবে দেখেন, আবার অন্যরা তা মনে করেন সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা বা সত্য-সুন্দরের অনুসন্ধানের মাধ্যম। যদি ধর্মের উদ্দেশ্য হয় মানুষকে ন্যায়ের পথে চালিত করা আর সংগীত যদি হয় অন্তরের সত্যকে প্রকাশ, তবে এ দুইয়ের মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কোনো সংঘাত থাকার কথা নয়। বরং শিক্ষার্থীদের সামনে সংগীত ও ধর্মশিক্ষা দুটোকেই সুষমভাবে উপস্থাপন করা গেলে সমাজে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে। আজকের বাংলাদেশে আমাদের মুখ্য প্রশ্ন হওয়া উচিত, দায় ও দরদের ভিত্তিতে দেশ ও দশের কল্যাণে অন্তর্ভুক্তিমূলক যে সমাজ আমরা বিনির্মাণ করতে চাই, সেই প্রেক্ষাপটে এ বিতর্ককে আমরা কীভাবে দেখব? সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা দুটোকেই সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করা জরুরি। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, সব বিষয়ে অযথা বিতর্ক বা দ্বন্দ্ব তৈরি করলে তরুণ প্রজন্ম বিভ্রান্ত হবে এবং জাতীয় ঐক্যের প্রচেষ্টা দুর্বল হয়ে পড়বে। সে যাই হোক, সংগীতকে যদি আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উৎকর্ষের চর্চার সঙ্গে যুক্ত করে দেখা যায়, তবে শিক্ষার পরিসর হবে আরও সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বহুমাত্রিক।

বর্তমান বাংলাদেশে বিদ্যালয় পর্যায়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা দুটি আলাদা ধারায় এগোচ্ছে। যারা সংগীতচর্চায় কিংবা শিক্ষায় মনোনিবেশ করতে চান, তারা সাধারণ বিশেষ সংগীত বিদ্যালয়ে তা করে থাকে। জাতীয় শিক্ষাক্রমে সংগীতের জন্য সীমিত পরিসরে সুযোগ থাকলেও মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থায় পাঠ্যসূচিতে কোরআনের শুদ্ধ উচ্চারণ ও তেলাওয়াতের প্রসঙ্গ বাদ দিলে সংগীতের কোনো স্থান নেই বললেই চলে। কিন্তু তারতিলের সঙ্গে কোরআন পড়ার অনুশীলন সংগীতের নানা বিষয়ের সঙ্গে সুচারুভাবে অনুরূপ। সেসব তাত্ত্বিক কথা আলোচনার সুযোগ এখানে নেই। সে যাই হোক, ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষদের কেউ কেউ সংগীতকে অগ্রহণযোগ্য বা এমনকি ‘পাপ’ হিসেবে দেখে। অন্যদিকে সাধারণ শিক্ষাধারায় পড়ুয়াদের একটি বড় অংশ সংগীতকে ধর্মীয় বা নৈতিক চর্চার বিষয়বস্তু করার চেয়ে কেবল বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করছে। এর ফলে দুই ধারার শিক্ষার্থীর মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গিগত ফারাক ক্রমশ বাড়ছে। অথচ মনোবিজ্ঞান ও শিক্ষাবিজ্ঞানের গবেষণা দেখায় সংগীত শিশু-কিশোরদের কল্পনাশক্তি, আত্মবিশ্বাস, সহমর্মিতা ও সহনশীলতা গড়ে তোলে; যা ধর্মশিক্ষার মাধ্যমে নৈতিক ও দায়িত্বশীল মানুষ গঠনের প্রচেষ্টার সঙ্গে পরিপূরক সম্পর্ক তৈরি করতে পারে। তাহলে প্রশ্ন হলো, বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে এ দ্বন্দ্বের সূত্রপাত কেন?

বিভাজনের প্রক্রিয়া হিসেবে সমাজে আজ একদিকে ‘সুকুমার বৃত্তির চর্চা’ আরেকদিকে ‘ধর্মীয় ও নৈতিকতার চর্চা’কে আলাদা করে দেখার বা দেখানোর প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এ দৃষ্টিভঙ্গিগত বিভাজন তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করছে। অথচ আমাদের সমন্বয়বাদী বা মিলনমুখী দীর্ঘ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যই প্রমাণ করে, ধর্ম ও সংগীতকে সমন্বয় করেই এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংগীতকে মানব-আত্মার মুক্তির উপায় হিসেবে দেখেছিলেন আর কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর সংগীতে প্রেম ও বিদ্রোহের পাশাপাশি ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতি প্রকাশের ভিতর দিয়ে মানুষের মাঝে ন্যায় ও সাম্যের বার্তা ছড়িয়েছেন। এ দুজনের কর্মের উদাহরণ থেকে দেখা যায়, সংগীত ও ধর্ম পরস্পরবিরোধী নয়, বরং সহায়ক শক্তি হিসেবেই আবির্ভূত হয়েছে তাঁদের লেখনীতে। বাংলাদেশের মতো ধর্মপ্রাণ মানুষের সমাজে বিদ্যালয়ের আঙিনায় ধর্মশিক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়া স্বাভাবিক এবং তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। কারণ মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে কেবল আইন নয়, প্রয়োজন ধর্মীয় অনুশাসন ও নৈতিকতার ভিত্তি, যা অধিকাংশ অভিভাবক তাদের সন্তানের জন্য প্রত্যাশা করেন।

আমাদের দেশে নানামুখী শিক্ষা ধারার টানাপোড়েনের আরেকটি বাস্তবতাও এখানে আছে, সেটা আমাদের মনে রাখতে হবে। যদি বিদ্যালয়ে ধর্মশিক্ষা ন্যূনতম আকারে উপস্থিত না থাকে, তবে অনেক পরিবার তাদের সন্তানকে মূলধারার শিক্ষায় না পাঠিয়ে মাদরাসা শিক্ষাধারার দিকে ঠেলে দেবে। অন্য ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয়, ‘প্লাবন ঠেকাতে হলে ছোট ছোট খালকে সচল রাখতে হয়’। অর্থাৎ যারা মাদরাসা শিক্ষাধারার বিস্তারকে ঠেকাতে গলদঘর্ম, তাদের অবশ্যই বিদ্যালয়েই যথার্থ ধর্মশিক্ষার ব্যবস্থা রাখার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করা প্রয়োজন। অন্যদিকে আমাদের এটিও মনে রাখতে হবে যে, সংগীত একটি সুকুমার বৃত্তি, যা মানুষের অন্তর্গত মানবিকতাকে জাগ্রত করে, তার বোধকে শানিত করে এবং তাকে সংবেদনশীল করে তোলে। প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ও এরিস্টটল পর্যন্ত সংগীতকে রাষ্ট্র গঠনের মৌলিক উপাদান হিসেবে দেখেছিলেন। কারণ তারা বিশ্বাস করতেন যে সংগীত ইতিবাচক পন্থায় মানুষের চরিত্র গঠনে প্রভাব ফেলে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষাকে সমান্তরাল নয়, বরং পরিপূরক ধারা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা দরকার। শিক্ষার্থীদের বোঝাতে হবে যে, ধর্মশিক্ষা মানুষকে নৈতিক ভিত্তি দেয়, আর সংগীতচর্চা সেই নৈতিকতাকে সৌন্দর্য, আবেগ ও সৃজনশীলতার মাধ্যমে প্রকাশের সুযোগ করে দেয়। তবে এ ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্যও জরুরি, বিশেষ করে সংগীত ঐচ্ছিক বিষয় হিসেবে পাঠ্যসূচির অন্তর্র্ভুক্ত করা। সংগীতের চর্চায় আগ্রহ না থাকলে জোর করে তা চাপিয়ে দেওয়া শিক্ষার্থীর স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ হতে পারে। আবার ধর্মশিক্ষা বাদ দিলে তা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক চাহিদার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। তাই আমাদের মনে রাখতে হবে যে, অভিভাবকদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে দ্বন্দ্ব বা সন্দেহ তৈরির সুযোগ নেই; বরং সমাজ এবং রাষ্ট্রের প্রেক্ষাপটে সামষ্টিক কল্যাণকে প্রাধান্য দিয়ে সামঞ্জস্য ও সমন্বয়ের জায়গাই এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অযথা তর্ক-বিতর্কে না জড়িয়ে আমাদের উচিত সংগীতচর্চাকে ধর্মশিক্ষার বিপরীতে দাঁড় না করানো, কিংবা ধর্মশিক্ষাকে সংগীতচর্চার প্রতিদ্বন্দ্বী না বানানো। বরং প্রতিটি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত ও তাদের অভিভাবকদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি বিবেচনা করা দরকার।  এ ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকদের ওপর বিষয়টি ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়- যদি শিক্ষা সমাজের প্রতিফলন হয়, তবে তা স্বাভাবিকভাবেই সমাজের বহুমুখী চাহিদাকেও ধারণ করবে। যেসব বিদ্যালয়ে অভিভাবকরা চাইবেন সেখানে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যৌক্তিক ও আবশ্যিক হবে, আর যেসব বিদ্যালয়ে এ দাবি থাকবে না, সেখানে তা না করাই সমীচীন। অতএব বিদ্যালয় পর্যায়ে সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে বিরোধ নয়, সহাবস্থানমূলক ও সমন্বয়ধর্মী সমাধান খোঁজা প্রয়োজন। মানব সভ্যতার ইতিহাস প্রমাণ করে, ধর্ম ও শিল্প (সুকুমার বৃত্তি) এ দুই ধারাই মানুষের মানসিক, নৈতিক ও নান্দনিক বিকাশের প্রধান উৎস।

লেখক :ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
নির্বাচন প্রস্তুতি
নির্বাচন প্রস্তুতি
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
সর্বশেষ খবর
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
ফেনীতে ১১ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম জাভায় খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ১,০০০ শিক্ষার্থী অসুস্থ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা
বিশ্বনেতাদের আহ্বান কানেই তুলছে না ইসরায়েল, গাজায় আরও ৮৫ জনকে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ
শিগগিরই দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে বিএনপি : ডা. জাহিদ

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য ৬ নির্দেশনা দিল মাউশি
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য ৬ নির্দেশনা দিল মাউশি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ৫৪৫ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি
ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'তরকারী নষ্ট হওয়ায়' স্বামীর নির্যাতনে স্ত্রীর মৃত্যু
'তরকারী নষ্ট হওয়ায়' স্বামীর নির্যাতনে স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলভারেজের হ্যাটট্রিকে অ্যাটলেটিকোর রোমাঞ্চকর জয়
আলভারেজের হ্যাটট্রিকে অ্যাটলেটিকোর রোমাঞ্চকর জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফার ভাবনায় ৬৪ দলের বিশ্বকাপ আয়োজন
ফিফার ভাবনায় ৬৪ দলের বিশ্বকাপ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গোপালগঞ্জে মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালিতে বাংলাদেশি তরুণের খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার
ইতালিতে বাংলাদেশি তরুণের খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

লক্ষ্মীপুরে স্কুলে পাঠদান চলাকালে হামলা, আহত ১৫
লক্ষ্মীপুরে স্কুলে পাঠদান চলাকালে হামলা, আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৪
নারায়ণগঞ্জে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
রাজবাড়ীতে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ান ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সঙ্গে বোয়েসেলের বৈঠক
মালয়েশিয়ান ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সঙ্গে বোয়েসেলের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণ: প্রতিবাদে আধাবেলা সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণ: প্রতিবাদে আধাবেলা সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের
ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল চাইলে ট্রাম্পকে গাজা যুদ্ধ থামাতে হবে: ম্যাক্রোঁ
নোবেল চাইলে ট্রাম্পকে গাজা যুদ্ধ থামাতে হবে: ম্যাক্রোঁ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অভিযান
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অভিযান

দেশগ্রাম