শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি

দেড় বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যে তিউনিসিয়া, মিসরজুড়ে প্রধানত তরুণদের নেতৃত্ব ও অংশগ্রহণে গড়ে ওঠা ‘আরব স্প্রিং’ সফল হয়নি। প্রায় একই সময়ে থাইল্যান্ডে ‘রেড শার্ট’ আন্দোলন গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল অল্প কয়েক দিনের মধ্যে। কিন্তু বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্রদের নেতৃত্বে ও তাদের ব্যাপক অংশগ্রহণে আন্দোলন কেবল সফলই হয়নি, আন্দোলনকারীদের দমনে সরকারের কঠোরতা ও যুদ্ধংদেহী আচরণে আন্দোলন দ্রুত অভ্যুত্থানের রূপ নিয়ে সরকার উৎখাতের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণতা লাভ করেছে। জীবনের পরোয়া না করে নিরস্ত্র ছাত্ররা যেভাবে অস্ত্রধারী রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র ক্যাডারদের ধাওয়া দিয়ে কোণঠাসা করে ফেলেছিল, তা অভাবিত ও অদৃশ্যপূর্ব। এই ধাওয়ায় প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অসহিষ্ণু, নিষ্ঠুর, অহঙ্কারী ও ক্ষমতাধর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পলায়নের পথ বেছে নেবেন, তা কল্পনা করা যায় না।

কিন্তু এ ঘটনা মাত্র এক বছর আগে বাংলাদেশে ঘটেছে। শুধু প্রধানমন্ত্রী নন, ‘সরকার’ নামে তাঁর পীড়নযন্ত্রের সব চালক, পরিচালক, কারিগর ও মিস্ত্রিরা যে যেদিকে পারেন দুদ্দাড় পালিয়েছেন। যাঁরা তাৎক্ষণিক পালাতে পারেননি, তাঁরা সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। যাঁরা সেনানিবাস পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি, অথবা যাঁরা নিতান্তই ভাগ্যবিড়ম্বিত তাঁরা তাঁদের দীর্ঘদিনের যত্নে লালিত সফেদ দাড়ি মুণ্ডন করে চেহারায় পরিবর্তন আনার চেষ্টা করা সত্ত্বেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের হাতে ধরা পড়ে ‘লাল দালানে’ গেছেন, যে দালানে এত দিন তাঁরা তাঁদের প্রতিপক্ষের লোকজনকে ভরে রেখেছিলেন। এসব শক্তিমান তাঁদের তুলনায় অতি দুর্বল প্রতিপক্ষের সামান্য বাধা ঠেকাতে রাস্তায় নেমে আসা তো দূরের কথা, নিজেদের বাঁচাতে ‘ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে’ তোলেননি।

একটি মাত্র দাবিতে শুরু করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ এক মাসের কম সময়ের মধ্যে দেশব্যাপী গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়ে প্রায় স্থায়ীভাবে চেপে বসা একটি সরকারকে উৎখাত করতে সক্ষম হয়েছে, এমন নজির পৃথিবীর ইতিহাসে খুব বেশি খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাংলাদেশে তা সত্যিই হয়েছে এবং সম্ভবত এ কারণেই বাংলাদেশ ‘সব সম্ভবের দেশ।’ কিন্তু তা সত্ত্বেও যা করা উচিত, তা করা হয় না বলে বাংলাদেশ বারবার খাদে পড়ে এবং খাদ থেকে সহজে উঠে আসতে পারে না। কারণ যাঁরা যা করেন, বিশেষ করে তা যদি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ভূমিকা দেড় বছর আগে মধ্যপ্রাচ্যেপালনকারী মুখ্য নেতার দ্বারাও ঘটে, তাতে তিনি নিজেকে তৃপ্ত ভাবতে পারেন না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটাই বড় ট্র্যাজেডি। শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব সময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে, স্বাধীন দেশ লাভ করে এবং এমনকি জাতির পিতা হয়েও তাঁর আরও কিছুর আকাক্সক্ষা তখনো পূরণ না হওয়ায় অতৃপ্ত ছিলেন। তাঁকে তৃপ্ত করেছিল ‘রক্ষীবাহিনী’র মতো একটি ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী; দেশের সব জনগণের জন্য ‘বাকশাল’ নামে একটি মাত্র রাজনৈতিক দল এবং ‘এক নেতা, এক দেশ বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’-এর মতো স্লোগান। শুধু দেশের আজীবন শীর্ষপদ ‘সার্বভৌম সম্রাটতুল্য’ ক্ষমতার অধীশ্বর রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত থাকার আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটুকুই বাকি ছিল। এই যে না পাওয়ার কষ্ট এবং আরও পাওয়ার আকাক্সক্ষাজনিত অতৃপ্তি জাতিগতভাবে যে শেখ মুজিবের মধ্যে ছিল তা নয়, অবস্থান ও ক্ষমতা অনুযায়ী সব বাঙালির মধ্যে এটি বিদ্যমান। শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরের শাসনে অভাব-অনটন, হত্যা-লুটপাট-ধর্ষণে দেশবাসী এতটাই অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিল যে মুজিবের সব কৃতিত্ব ও অবদান তাদের মন থেকে বাষ্পীভূত হয়ে গিয়েছিল। 

হাজার বছরের সেরা বাঙালি ও বাঙালির নয়নমণি, মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়ে তিন বছরের আওয়ামী দুঃশাসন ও বুভুক্ষু মানুষের আর্তনাদে লাখো জীবনের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা, লাল সবুজ পতাকা ও পৃথক মানচিত্রের মালিকানা ম্লান হয়ে গিয়েছিল। ১৯৭৪ সালে দৈনিক গণকণ্ঠের সম্পাদক কবি আল মাহমুদ কারাগার থেকে লিখেন : ‘পাখিরা কত স্বাধীন/ কেমন অবলীলায় দেয়াল পেরিয়ে যাচ্ছে/ জীবনে এই প্রথম আমি পাখির সৌভাগ্যে কাতর হলাম --।’ একই সময়ে পরলোকগত কবি রফিক আজাদের কলম চিঁড়ে বের হয়েছিল : ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র চিবিয়ে খাব।’ এই অতৃপ্তির কারণগুলো সৃষ্টি করেছিল স্বাধীনতা অর্জনের একক দাবিদাররা। কোনো কিছুতেই তাঁদের অন্তর ভরেনি এবং তা ব্যাপ্ত হয়েছে সাধারণ্যে। প্রত্যেকে যাঁর যাঁর অবস্থানে অতৃপ্ত। জাতীয় সংগীতের রচয়িতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কি তাঁদের এই সীমাহীন অতৃপ্তির কারণেই লিখেছিলেন : ‘অন্তরে অতৃপ্তি রবে, সাঙ্গ করি মনে হবে, শেষ হয়ে হইল না শেষ।’ অতৃপ্তি শেষ হয়নি। শীর্ষস্থানীয়দের অতৃপ্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে লোভ-ক্ষমতার লোভ, সম্পদের লোভ, নারীর লোভ। হাই-ইল্ডিং ভ্যারাইটি বা উচ্চফলনশীল ফসলের মতো তাঁদের লোভলালসার ডালপালা ফুলে ফলে সুশোভিত হয়ে উঠেছিল।

কিসে তৃপ্ত হবে বাঙালির হৃদয়? স্বাধীনতায়? গণতন্ত্রে? ১৯৭১-এ যেমন স্বাধীনতা অর্জনে তাঁরা তৃপ্ত হননি, একইভাবে হারানো গণতন্ত্র ২০২৪-এ ফিরে পেয়েও বাঙালি হৃদয় পরিতৃপ্ত হয়নি। সবাই অবগত যে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রথম কবর রচনাকারী শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার প্রাণ দিতে হয়েছিল। কিন্তু তা থেকে আওয়ামী লীগ কোনো শিক্ষা নেয়নি। গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ভাবশিষ্য, গণতন্ত্রের আজীবন পূজারি শেখ মুজিবের দাফন করা গণতন্ত্রকে জিয়াউর রহমান কবর থেকে তুলে গণতন্ত্রের লাশে জীবন সঞ্চার করে বহুদলীয় গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ এনে দিয়েছিলেন। কিন্তু তা মানবেন কেন আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। তাঁর পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’য় তো বহুদলীয় গণতন্ত্রের স্থান নেই। শেখ মুজিবের স্বপ্ন ছিল একটি মাত্র দল, ‘বাকশাল’ এবং চারটি মাত্র সংবাদপত্র। পিতার যোগ্য উত্তরাধিকারী হিসেবে তাঁর আরাধ্য স্বপ্ন তাঁকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। কিন্তু উভয়ের ভাগ্যের রাহুকালের অবসান কখনো ঘটেনি। শেখ মুজিব তাঁর দোর্দণ্ড প্রতাপের যুগেই জনগণকে ‘বাকশাল’ গেলাতে পারেননি। শেখ হাসিনা তো শেখ মুজিব ছিলেন না। অতএব পদে পদে তাঁকে কৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে। যে কোনোভাবে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করতে হবে। তাই করেন তিনি। জনগণের গণতন্ত্রকেই তিনি কাজে লাগান ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর নির্বাচনে।

দেশবাসী শেখ হাসিনাকে ‘ভোট চোর’, নিশিরাতের ভোটে নির্বাচিত’ অথবা ‘বিনা ভোটের প্রধানমন্ত্রী’সহ যত নিন্দাসূচক বিশেষণে বিভূষিত করুক না কেন, দুনিয়াকাঁপানো ঘটনা ছাড়া কোথায় ভোট চুরি হয়েছে, প্রতিপক্ষকে প্রার্থী হতে দেওয়া হয়নি- এসব খবর কে রাখে! অতএব বিশ্বে শেখ হাসিনা গণতন্ত্রিক পদ্ধতিতে ‘অবাধ ও সুষ্ঠু’ নির্বাচনে জনগণের দ্বারা ‘নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী’, ‘গণতন্ত্রের মানসকন্যা’, ‘জাতীয় সার্বভৌত্বের প্রতীক’, ‘পরিবর্তনের অগ্রদূত’, ‘উন্নয়নের পথিকৃৎ’ ইত্যাদি। কথায় বলে ‘বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড়’- পিতা শেখ মুজিবকেও কি তিনি ছাড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন অথবা পিতাকে শুধু অবলম্বন হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন? শেখ হাসিনার গণতন্ত্রের মাঝে শেখ মুজিবের ‘বাকশাল’ খুঁজে পেতে জনগণের বিলম্ব হয়নি। কারণ তারা ‘ঘর পোড়া গরু’, তাই ‘আকাশে সিঁদুরে মেঘ’ দেখে ভীত হয়ে পড়েছিল। সময় থাকতে ব্যবস্থা না নিলে তিনি সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের কাঁধে এমনভাবে চেপে বসবেন, যাকে আর কাঁধ থেকে সহজে নামানো সম্ভব হবে না। নিপীড়নে নিষ্পেষিত জনগণ খড়গহস্ত হয়ে আন্দোলনরত ছাত্রদের ভিড়ে মিশে গিয়েছিল। পরিস্থিতি এমন উত্তাল রূপ ধারণ করেছিল যে জিয়াউর রহমানের এনে দেওয়া গণতন্ত্রকে পুনরায় হত্যার অপরাধে শেখ হাসিনার জীবন সংশয় হয়ে উঠেছিল। তড়িঘড়ি তিনি ভারতে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। কিন্তু অতৃপ্তি তাঁর পিছু ছাড়েনি। ভারতের রাজধানীতে উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকারের নিরাপদ আশ্রয়ে ও আতিথ্যে থেকে তাঁর অতৃপ্তিজনিত আস্ফালন, হম্বিতম্বি চালিয়ে যাচ্ছেন।

অতৃপ্তি তাঁর একার নয়, সবার। অসংখ্য ছাত্র, সাধারণ মানুষ, এমনকি শিশুর জীবন আত্মদান ও পঙ্গুত্ববরণের বিনিময়ে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা ও স্বাধীনতা রক্ষা এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার শপথ সব যেন এক বছরেই অর্থহীন হয়ে গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের মধ্যে বিভক্তি ঘটেছে। তাদের একটি অংশ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ বা এনসিপি নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেছে। সমন্বয়কদের কারও কারও বিরুদ্ধে অথবা তাঁদের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই সময়ের বড় দুটি দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী এনসিপিকে তাদের পক্ষে টানার চেষ্টাও করছে। এই দুটি দলের মধ্যে বিএনপির অনেক নেতা ‘এনসিপি’র নেতাদের, অর্থাৎ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে, এমনকি গালিগালাজ করে বক্তব্য রাখছেন।

সব মত ও পথের লোকজনকে নিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) বর্তমান নেতারা একবারও ভাবেন না যে ২০২৪-এর জুলাই-পূর্ববর্তী সাড়ে ১৫ বছর তাঁরা কী অবস্থার মধ্যে ছিলেন। তাঁদের প্রায় প্রতিটি নেতাকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। গায়েবি বা সাজানো মামলার আসামি হিসেবে দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তের আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দেখলে মাথা নিচু করে চলতে হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনভাবে চলাফেরা ও রাজনীতি করার সুযোগ পেয়ে বিএনপি নেতারা ধরেই নিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের পর তাঁরাই ক্ষমতায় যাচ্ছেন। তাঁরা যে তাঁদের সুখস্বপ্নে বিভোর তা তাঁদের কর্মকাণ্ডেই দৃশ্যমান। অন্তর্বর্তী সরকারকে তাঁরা কোনো তোয়াক্কাই করেন না। তাঁদের নিষ্ক্রিয়তায় আওয়ামী লীগ যে ইদানীং কচ্ছপের মতো খোলস থেকে মাথা বের করে পরিস্থিতি যাচাই করছে, তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার কোনো ইচ্ছা বা প্রস্তুতি বিএনপির নেই।

মাঠের আন্দোলনে বিএনপি অতীতে কখনো ভালো কিছু করতে পারেনি। নেতৃত্ব যত দিন বেগম খালেদা জিয়ার হাতে ছিল, তিনি তাঁর আপসহীন দৃঢ়তায় দল পরিচালনা করেছেন। এখন বিএনপি পরিচালিত হচ্ছে অনিবাসী নেতৃত্ব দ্বারা, যে নেতৃত্ব দেশের প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে অনবহিত না হলেও অস্বচ্ছ ধারণা নিয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিএনপি নেতৃত্ব এখনো মনে করে যে আওয়ামী লীগকে মোকাবিলা করার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকার অথবা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, তথা এনসিপির। বিএনপি অপেক্ষা করছে অপরের আন্দোলনের সাফল্যের ফসল নিজ ঘরে তোলার। সময় অতীতেও তাদের নির্বিকার ভূমিকার বিচার করেছে, ভবিষ্যতেও করবে। 

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম