শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৯, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

বিএনপির সমাবেশে মির্জা ফখরুল

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই ভোট ব্যাহত করার মতো অবস্থা তৈরি করছে। ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালনের অংশ হিসেবে গতকাল নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি আয়োজিত শোভাযাত্রাপূর্ব সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দুর্ভাগ্য আমাদের। অন্তর্বর্তী সরকার, যাকে আমরা সম্পূর্ণ সমর্থন দিচ্ছি, তারা আজ নিজেরাই একটা অবস্থা তৈরি করছে, যেন নির্বাচন ব্যাহত হয়। ওই রাজনৈতিক দলগুলো, যে কয়েকটা দল গণভোটের চাপ দিচ্ছে, তারাও আজ খুব পরিষ্কারভাবে বলতে চাই যে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।’ ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের দাবি পুনর্ব্যাক্ত করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। নির্বাচন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই হতে হবে। অন্যথায় দেশের মানুষ মেনে নেবে না।’ শোভাযাত্রাটি শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, মগবাজার ও বাংলামোটর হয়ে সোনারগাঁও হোটেলের মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় দলের মহাসচিব, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খানসহ কেন্দ্রীয় ও অঙ্গসংগঠনের হাজার হাজার নেতা-কর্মী অংশগ্রহণ করেন। সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘৭ নভেম্বরের চেতনা গণতন্ত্রের চেতনা, বিএনপির জন্ম হয়েছে সংস্কারের মধ্য দিয়ে। আমাদের নেতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংস্কারের সূচনা করেছেন; আর আজ তারেক রহমান নতুন সংস্কারের ৩১ দফা দিয়ে জাতিকে সামনে এগিয়ে দেওয়ার একটা ম্যাগনাকার্টা দিয়েছেন। আমরা সেই লক্ষ্যে এগিয়ে যাব, আমরা এই নির্বাচনে অংশ নেব। ইনশাআল্লাহ এই নির্বাচনে জয়যুক্ত হয়ে আমরা একটা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’

গণভোট নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত এবং কয়েকটি দলের দাবির প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে উপদেষ্টা পরিষদের একজন সদস্য সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, তাদের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত হয়েছে যে সাত দিন সময় দেওয়া হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে। তারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। তাহলে এত দিন ধরে, সাত মাস ধরে যে জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করার জন্য ঐকমত্য কমিশন বসলেন, সমস্ত সংস্কারের প্রস্তাব নিয়ে আলাপ আলোচনা করলেন, তাহলে সেটা কীভাবে হলো? প্রচুর টাকা খরচ করে আপনারা যেটা করলেন, সেটায় রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো সমাধান হয়নি।’ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রশ্নে সংসদ নির্বাচনের আগে নভেম্বরেই গণভোটের দাবি তুলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক আটটি দল। কিন্তু কেন গণভোট আগে হতে হবে, সেই প্রশ্ন তুলে ফখরুল বলেন, ‘আজকে একটা রাজনৈতিক দল কয়েকটা দলকে নিয়ে জোট বানিয়েছে, তারা চাপ সৃষ্টি করছে বিভিন্নভাবে যে নির্বাচনের আগেই গণভোট হতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে গণভোট হতে হবে? আমরা বলেছি যে আমরা গণভোট মানছি, সেই গণভোট নির্বাচনের দিনই হতে হবে। কারণ দুটো ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। তা ছাড়া মূল যে নির্বাচন জাতীয় নির্বাচন, সেটা ক্ষুণ্ন হয়ে যাবে।’ বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু ও উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক বক্তব্য দেন। র‌্যালিতে ব্যাপক শোডাউন হয়। এতে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহ্বায়ক আমিনুল হক, সদস্যসচিব হাজী মোস্তফা জামান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবীন, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মকবুল হোসেন সরদার, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন, উত্তর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক কফিল উদ্দিন আহমেদ, আফাজ উদ্দিন, হাজী ইউসুফ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শ্রমিক দলের আহ্বায়ক মো. সুমন ভূইয়া, সদস্যসচিব বদরুল আলম সবুজ, উত্তর শ্রমিক দলের সদস্য সচিব কামরুল জামান, মহানগর উত্তর যুবদলের সদস্যসচিব সাজ্জাদুল মিরাজ প্রমুখ র‌্যালিতে অংশ নেন। এদিকে সিলেট, খুলনা, কুমিল্লা, জামালপুর, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, টাঙ্গাইল, নোয়াখালী, চাঁদপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে দিবসটি পালিত হয়।

গণতন্ত্র ধ্বংসের চক্রান্ত হচ্ছে : মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, গণ অভ্যুত্থানের পর আবারও গণতন্ত্র ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে। গতকাল শেরেবাংলা নগরে বিএনপির ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের তিনি এই মন্তব্য করেন। মির্জা ফখরুল বিএনপির স্থায়ী কমিটির মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনকে নিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরে যান এবং পুষ্পমাল্য অর্পণ করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘গণ অভ্যুত্থানের পর আজকে বাংলাদেশে বিভিন্ন রকমভাবে একটা প্রচেষ্টা চলছে, একটা চক্রান্ত চলছে গণতন্ত্রকে আবারও ধ্বংস করার জন্য। এই মুহূর্তে ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সমৃদ্ধি দিবসকে সামনে রেখে আমাদের সেই পথেই যেতে হবে। যে পথে সত্যিকার অর্থেই আমরা বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করতে পারব, একটা সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণ করতে পারব, জনগণের ভোটের অধিকারকে নিশ্চিত করতে পারব, বিচারের অধিকারকে নিশ্চিত করতে পারব- সেই লক্ষ্যেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, বিএনপি এগিয়ে যাবে। আমরা সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছি।’

৭ নভেম্বরের পটভূমি তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘১৯৭৫ সালের এই দিনে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সৈনিক এবং দেশপ্রেমিক মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে আধিপত্যবাদের চক্রান্তকে বানচাল করে দেয় এবং রাষ্ট্রনায়ক স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরউত্তমকে গৃহবন্দি থেকে উদ্ধার করে নিয়ে এসে তাঁকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেয়।’ তিনি বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান একদলীয় ব্যবস্থা থেকে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ফেরত নিয়ে আসেন। মাল্টি পার্টি ডেমোক্র্যাসি চর্চা করেন, তিনি সংবাদপত্রের স্বাধীনতা দেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে নিশ্চিত করেন এবং জনগণের গণতান্ত্রিক যে অধিকার সে অধিকারকে তিনি নিশ্চিত করার চেষ্টা করেন। এ সময় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, আবদুস সালাম আজাদসহ মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিনসহ অঙ্গসংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণের পর মহানগর বিএনপি, মুক্তিযোদ্ধা দল, মহিলা দল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ড্যাব, এ্যাব, ছাত্রদল, তাঁতী দল, মৎস্যজীবী দলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা আলাদা আলাদাভাবে জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন