শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে শেখ হাসিনা এমন এক শাসকের প্রতীক, যিনি ক্ষমতা রক্ষার জন্য শুধু আইন ও সংবিধান লঙ্ঘন করেননি, বরং রাষ্ট্রীয় যন্ত্রকে ব্যবহার করেছেন অপরাধের হাতিয়ার হিসেবে। নিজের অপরাধ আড়াল ও রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য তিনি বারবার বিরোধী দল, বিশেষত বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী নেতৃত্বের ওপর দায় চাপিয়ে গেছেন। তার শাসনকালেই ‘অপরাধ ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি’ রূপ নেয় রাষ্ট্রীয় নীতিতে- যেখানে সহিংসতা, গুম-খুন, অগ্নিসন্ত্রাস, মিথ্যা মামলা ও প্রোপাগান্ডাই ছিল ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার প্রধান কৌশল।

শেখ হাসিনা নিজে নানা অপরাধ সংঘটিত করে সেই দায় বিরোধীদের ঘাড়ে চাপানোর এক নিপুণ কৌশল অবলম্বন করতেন। নিচে তার সেই অপরাধ-প্ররোচনার কয়েকটি বাস্তব উদাহরণ সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করা হলো :

১. শেখ হাসিনার অপরাধে প্ররোচনা : ট্রাইব্যুনালের নথিতে ভয়াবহ প্রমাণ : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা সাম্প্রতিক অডিও এবং ভিডিও ডকুমেন্টসে দেখা যায়, শেখ হাসিনা নিজেই আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিতেন আন্দোলনকারীদের ওপর দমন অভিযান চালাতে, এমনকি তাদের ‘নিশ্চিহ্ন’ করতে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তিনি রাজনৈতিক অস্ত্রে পরিণত করেন এবং গুম-খুনের প্রতিটি ঘটনায় দলীয় সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করেন। প্রসিকিউটরদের ভাষায়, দীর্ঘ ১৫ বছরে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রযন্ত্র ও দলীয় ক্যাডারদের দানবে পরিণত করে, জনগণের বিরুদ্ধে তাদের ব্যবহার করেছেন।

২. রাজনৈতিক ফায়দার জন্য নিজেরাই অপরাধ সৃষ্টি : ২০০৪ সালের ৪ জুন ঢাকায় শেরাটন হোটেলের সামনে বিআরটিসির বাসে আগুন দিয়ে ১১ জনকে হত্যা করা হয়। পরদিন শেখ হাসিনা রংপুরে জনসভায় সেই হত্যার দায় চাপান বিএনপি-জামায়াতের ওপর। তিনি বলেন, ‘মানুষের গায়ে আগুন দিয়ে যারা পোড়ায়, তারা মানুষ নয়, দানব।’

কিন্তু তদন্তে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য- এটি ছিল আওয়ামী যুবলীগ নেতাদের পরিকল্পিত অপারেশন।

ওয়ান ইলেভেন সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হওয়া শেখ সেলিম জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন যে জাহাঙ্গীর কবির নানক ও মির্জা আজমের নির্দেশেই সেই ঘটনাটি ঘটানো হয়েছিল। এমনকি বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি মইদুল ইসলাম একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘বিএনপির ওপর দায় চাপাতে শাহবাগে বাসে আগুন দিয়েছিল আওয়ামী লীগ নেতা পঙ্কজ দেবনাথ। আগুন দিয়েছিল শেখ হাসিনার রাজনৈতিক ফায়দার জন্যই।’

৩. ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : ওয়ান ইলেভেনের পথরেখা : ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের রক্তাক্ত ঘটনা শুধু একটি রাজনৈতিক সমাবেশে হামলা নয়, এটি ছিল শেখ হাসিনার ভবিষ্যৎ ক্ষমতায় ফেরার কৌশলের সূচনা। সমাবেশস্থল পরিবর্তন, আগাম সতর্কতা উপেক্ষা ও ঘটনার পর পরিকল্পিত অপপ্রচার- সবকিছুই ইঙ্গিত দেয় যে এটি ছিল একটি সাজানো চক্রান্ত। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তখন প্রশ্ন তুলে বলেছিলেন, ‘২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশ মূলত “মুক্তাঙ্গনে” হওয়ার কথা ছিল। লিখিত অনুমতিও ছিল ঢাকা সিটি করপোরেশন ও পুলিশের। এমনকি সংবাদপত্রেও সেই ভেন্যুর নামেই খবর প্রকাশিত হয়। কিন্তু সমাবেশের দিন কাউকে না জানিয়ে সমাবেশ শুরুর দুই ঘণ্টা আগে হঠাৎ করে ভেন্যু পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে নেওয়া হয়। তিনি প্রশ্ন তোলেন- কে, কবে এবং কী কারণে এই সিদ্ধান্ত নিল? আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কি জানানো হয়েছিল?’

তারেক রহমান আরও বলেন, ‘একটি জাতীয় দৈনিকের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে যে হামলাকারী আবু জান্দাল ও কাজল আগের দিনই বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ পরিদর্শন করেছিল। তাহলে তারা আগেভাগে কীভাবে জানল সমাবেশ “মুক্তাঙ্গনে” নয়, বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতেই হবে? কে তাদের এই তথ্য জানাল?’

তারেক রহমান যথার্থই বলেছিলেন, ‘একুশে আগস্ট আর ওয়ান ইলেভেন একই সূত্রে গাঁথা। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের মহড়া শুরু হয়েছিল একুশে আগস্ট থেকেই।’

তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন নিজেই বলেছেন, তারা ২১ আগস্ট হামলার আশঙ্কার কথা দুই দিন আগেই জেনেছিলেন এবং শেখ হাসিনাকে জানিয়েছিলেন। তাহলে প্রশ্ন ওঠে, শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগ তখন কী ব্যবস্থা নিয়েছিল? পুলিশকে বা প্রশাসনকে জানানো হয়েছিল কি?’

এসব প্রশ্নের উত্তর আজও মেলেনি। তদন্তে দেখা গেছে, পুলিশ বা প্রশাসনকে কোনো সতর্কবার্তাই দেওয়া হয়নি। ২১ আগস্টের হামলা ছিল সেই বড় ষড়যন্ত্রেরই অংশ, যার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিএনপিকে কোণঠাসা করা হয় এবং ওয়ান ইলেভেনের পটভূমি তৈরি করা হয়।

তারেক রহমান যথার্থই বলেছিলেন- ‘একুশে আগস্ট আর ওয়ান ইলেভেন একই সূত্রে গাঁথা। জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের মহড়া শুরু হয়েছিল একুশে আগস্ট থেকেই।’

শেখ হাসিনা নিজের দলের নেতা-কর্মীদের রক্তকেই ব্যবহার করেছেন ক্ষমতায় ফেরার সিঁড়ি হিসেবে। রাজনীতিকে রূপ দিয়েছেন, প্রতিশোধের যন্ত্রে, যেখানে মানবিকতা পরাজিত হয়েছে কৌশল ও ষড়যন্ত্রের কাছে।

৪. চৌদ্দগ্রামে বাসে আগুন : সাজানো নাটকের আরেক অধ্যায় ২০১৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি চৌদ্দগ্রামে বাসে দেওয়া আগুনে ৮ জন নিহত হয়। সরকারি প্রচারণা বিএনপির বিরুদ্ধে গেলেও পরে অনুসন্ধানে প্রকাশ পায়, ঘটনাটির পরিকল্পনা হয়েছিল তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের গুলশানের বাসায়। স্থানীয় আওয়ামী নেতা আশিকুন্নবী বাপ্পি গানপাউডার সরবরাহ ও বাস্তবায়নে সরাসরি ভূমিকা রাখেন বলে অভিযোগ ওঠে।

বিএনপির সাবেক এমপি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লা আইনজীবী সমিতিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘বাসে পেট্রোলবোমা নয়, গানপাউডার দিয়েই আগুন লাগানো হয়েছিল এবং এতে আওয়ামী লীগ নেতারাই জড়িত।’

৫. পিলখানা হত্যাযজ্ঞ : রাষ্ট্রবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্র : মেজর (অব.) মহসীন পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সময় আর্মি অ্যাভিয়েশনে হেড অব অ্যাডমিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পর মাত্র সাড়ে তিন মাসের মাথায়ই তাকে বরখাস্ত করা হয়। ‘আমার দেশ আমার গর্ব’ নামে একটি পেজে মেজর (অব.) মহসীন লিখেছেন, ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল বাংলাদেশের সামরিক শক্তিকে দুর্বল করার এক গভীর ষড়যন্ত্র।’

তিনি আরও লেখেন, ‘যেসব অফিসার নিহত অফিসারদের পোস্টমর্টেম দাবি করেছিলেন, তাদের চাকরি থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। অনেকের শরীরে ভারতীয় বুলেট পাওয়া গিয়েছিল, সব ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে।’

বিশ্লেষকরা একমত, মূল পরিকল্পনা আসে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা (RAW)) থেকে, আর শেখ হাসিনার সরকার ছিল তার বাস্তবায়নকারী। লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব ভেঙে দেওয়া, বিডিআর বাহিনী ধ্বংস এবং দেশের প্রতিরক্ষা কাঠামো দুর্বল করা। ফলাফল ৫৭ সেনা অফিসারসহ ৭৭ জন নিহত। সেনাবাহিনীতে চরম ক্ষোভ। আর সরকার রিপোর্ট ধামাচাপা দেয়।

মূলত পিলখানা হত্যাকাণ্ড ছিল ভারতের ‘র’ ও শেখ হাসিনার যৌথ পরিকল্পনায় পরিচালিত রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র, যার লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে দুর্বল করা।

৬. আগুন ও সহিংসতার রাজনীতি : দায় চাপানোর নীতি : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী যথার্থই বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ ইতিহাসজুড়ে নিজেরাই আগুন লাগিয়েছে, হত্যা করেছে, তারপর দায় চাপিয়েছে বিএনপির ওপর।’

২০১৩-১৫ সালের আন্দোলন থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক ফেনী ও মাতুয়াইলের অগ্নিকাণ্ড- সব ক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগের সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া গেছে।

জাতীয় সংসদের বিএনপিদলীয় সাবেক চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘নিজেরা আগুন দেয়, নিজেরা হত্যা করে, তারপর নাটক সাজিয়ে বিএনপির নাম ব্যবহার করে।’

৭. বিচার ও দায় এড়ানোর নতুন ষড়যন্ত্র : ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই তিন শতাধিক অভিযোগ গৃহীত হয়েছে এবং রায় ঘোষণার তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০২৫। রায় ঘোষণার আগেই ভারতের প্রত্যক্ষ সহায়তায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে নাশকতা ও সহিংসতা ছড়িয়ে বিচারপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে, গাজীপুরে ঝুটের গোডাউনে, মোহাম্মদপুরের ভবনে এবং আরও নানা স্থানে ধারাবাহিক অগ্নিকাণ্ড এই ষড়যন্ত্রেরই অংশ।

একই সময়ে চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত এমপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহসহ একাধিক নেতা গুলিবিদ্ধ হন- যা দেশ অস্থিতিশীল করার নীলনকশারই প্রমাণ।

এই পরিস্থিতিতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পলাতক নেতারা ভারতের মদতে আবারও দেশে অরাজকতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। ৫ নভেম্বর এক ভিডিও বার্তায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক ‘১৩ নভেম্বর লকডাউন’-এর ঘোষণা দিয়েছেন। ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়ার পর প্রথমবারের মতো বড় ধরনের কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে নানক বলেন, ‘১৩ নভেম্বরকে সামনে রেখে আপনারা ঐক্যবদ্ধ হোন। ঢাকায় আমরা ১৩ নভেম্বর লকডাউন দিয়েছি। সকাল-সন্ধ্যা লকডাউন।’ জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও বলেন, ১০, ১১, ১২ নভেম্বর দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল এবং ১৩ নভেম্বর যেন রাজধানী ঢাকা শহর আমাদের দখলে থাকে, জয় বাংলার দখলে থাকে।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এটি অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে সরাসরি সংঘাতের ঘোষণা, যার লক্ষ্য রায় ঘোষণাকে ঘিরে দেশব্যাপী অস্থিতিশীলতা তৈরি করা।

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে জাহাঙ্গীর কবির নানকের এই ভিডিও প্রকাশের পর আওয়ামী লীগ ঢাকা শহর এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঝটিকা মিছিল করেছে এবং দেশকে অস্থিতিশীল করতে বড় আকারের নাশকতার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

জনরোষে বিতাড়িত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ আবারও ভারতীয় সহায়তায় দেশে বিশৃঙ্খলা ছড়াতে চায়- প্রশাসনে তাদের অনুগতদের দিয়ে ঘটাতে চায়- দাঙ্গা, আগুন, হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ। বাংলাদেশ আজ এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, আর ঠিক সেই সময়ই সক্রিয় হয়েছে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের নতুন অধ্যায়। ভারতের ছত্রছায়ায় ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ আবারও সহিংসতা, অগ্নিসন্ত্রাস ও অস্থিতিশীলতার মাধ্যমে জাতিকে বিপথে নেওয়ার চেষ্টা করছে।

আওয়ামী লীগ একটি নিষ্ঠুর ও স্বার্থপর রাজনৈতিক সংগঠন, যাদের লক্ষ্য শুধু ক্ষমতা দখল ও ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করা। নিজেদের স্বার্থে তারা যে কোনো অন্যায়, অপকর্ম কিংবা চক্রান্ত করতেও পিছপা হয় না। তাই রাষ্ট্রযন্ত্রের পাশাপাশি দেশের সচেতন নাগরিক সমাজ, প্রশাসন ও সর্বস্তরের জনগণকে এখনই সতর্ক, সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে- যেন কোনো ষড়যন্ত্রই বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় শান্তিকে বিপন্ন করতে না পারে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক- আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন