শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সভ্যতার সঙ্গে ভব্যতার সম্পর্ক ওতপ্রোত। ভব্যতাবিহীন সমাজ কখনো সভ্য হতে পারে না। যে সমাজ সভ্য নয়, সেই সমাজকে অসভ্য বলাই বিধেয়। তা সত্ত্বেও কোনো সমাজকে অসভ্য বলা উচিত নয়। যদি বলা হয়, তাহলে সে-ও হয়ে যাবে আরেকটি অসভ্যতা। সভ্যতা আর অসভ্যতার মাঝখানে যে অবস্থা, সেটাকেই বলা যায়, সভ্যতার সংকট। সভ্যতার সংকট নামে রবীন্দ্রনাথের একটা প্রবন্ধও আছে। সেখানে কবি সভ্যতার এই সংকটের তত্ত্ব-তালাশ করেছেন। তবে কোনো মহাজন-মনীষীর উদ্ধৃতি ছাড়াই বলা যায়, যে সময় ও সমাজে সভ্যতা সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে, সেই সময় ও সমাজে গণতন্ত্র তার সব রূপ রস ও গন্ধ নিয়ে বিকশিত হয় না। এক হাঁটু কাদার মধ্যে খুব শক্তিশালী মোটরগাড়িও চলতে পারার কথা নয়। তবে যুদ্ধের ট্যাংক মনে হয় কর্দমাক্ত পথেও চলতে পারে। আসলে পারে কি না, জানি না। সমরবিদরা এ বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন। সংকটাপন্ন সভ্যতার সঙ্গে কর্দমাক্ত পথের তুলনা চলতেই পারে।

বিষয়টির ভিতরে প্রবেশ করার আগে ভব্যতা জিনিসটা কী, সে বিষয়ে দুটো কথা বলা বাঞ্ছনীয় মনে করি। অনেকের কাছে শব্দটি অনাধুনিক ও কঠিন বলে মনে হতে পারে। আদতে ‘ভব্যতা’ কোনো কঠিন শব্দ নয়, প্রাচীনও নয়। এটি একটি উৎকৃষ্ট বাংলা শব্দ। ভব শব্দের সঙ্গে যা ফলা যুক্ত হয়ে ভব্য। ভব্য অর্থ সুন্দর, পরিমার্জিত। ভব্যতা অর্থ সদাচার, শিষ্টাচার, ভদ্রতা। কথায় ও কাজে অন্যের সঙ্গে সদাচার বা মার্জিত আচরণের নাম শিষ্টাচার। এই শিষ্টাচারের আরেক নাম ভব্যতা। সমাজ থেকে যখন শিষ্টাচার বা ভব্যতা উঠে যাওয়ার উপক্রম হয় তখনই দেখা দেয় সভ্যতার সংকট।

সভ্যতা ও ভব্যতার প্রশ্নটি আমাদের এই সময়ে কতটা প্রাসঙ্গিক? প্রাসঙ্গিক কিনা সামাজিক মাধ্যম, রাজনৈতিক বক্তৃতা, তর্জনগর্জন ও ছাত্র-তরুণদের কোনো কোনো মিছিলের স্লোগান, ভাইরাল হওয়া দুয়েকজন অ্যাকটিভিস্টের অশালীন বাকভঙ্গি, তাদের বিরুদ্ধে আবার সামাজিক মাধ্যমে প্রচারণার ধরন দেখে ও শুনে ন্যূনতম বিচারবুদ্ধিসম্পন্ন পাঠক নিজেই বলতে পারবেন- আমরা সভ্যতার কোন জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি। বস্তুত সামাজিক মাধ্যম ফেসবুক, এক্স হ্যান্ডেল, ইউটিউব অনেকটাই যেন হয়ে উঠেছে অসভ্যতার বাহক। এই মাধ্যমগুলো একই সঙ্গে আবার হয়ে উঠছে প্রচলিত গণমাধ্যমের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ।

ফাইজুস সালেহীনবাংলাদেশে ফেসবুকের বয়স খুব বেশি হয়নি। অল্প সময়ের মধ্যে এটা চিন্তা ও অপচিন্তা দুটোরই বিনিময়ের সহজ মাধ্যম হয়ে উঠেছে। ফেসবুক অবলম্বন করে গ্রাম, শহর ও নগর উপকণ্ঠে বিচরণরত একটি ভিন্ন ধারার সাংবাদিক শ্রেণিরও উদ্ভব ঘটেছে। মোবাইল ফোনে এরা ভিডিও ধারণ করে, অডিও রেকর্ড করে এবং সামাজিক মাধ্যমে দ্রুত আপলোড করে ছড়িয়ে দেয়। সেসবের কোনো কোনোটির সংবাদমূল্যও রয়েছে। তবে নিউজ ভ্যালু থাকুক বা না থাকুক, সেসব অডিও ভিডিও অল্প সময়ের মধ্যেই ভাইরালও হয়ে যায়। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া সেসব ঘটনা দৈনিকগুলোও প্রায়শ সংবাদসূত্র হিসেবে গ্রহণ করে। আজকাল আবার পত্রিকায় বিবৃতি পাঠানোর পরিবর্তে রাজনৈতিক দলের নেতাদের কেউ কেউ ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। সেই স্ট্যাটাস পিক করে রিপোর্ট তৈরি করে সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া। স্মরণযোগ্য ২০২৪ সালের জুলাই আগস্টের ছাত্র-গণ আন্দোলনকে শৃঙ্গে পৌঁছে দিতে ফেসবুকের অবদান নেহাত কম নয়। বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকার অনলাইন ভার্সন, নিউজ পোর্টাল ও টেলিভিশনে প্রকাশিত ও প্রচারিত রাজপথে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু বা আন্দোলনের প্রতিমুহূর্তের খবর কপি করে নেটিজেনরা বায়ুবেগে ছড়িয়ে দিয়েছেন দেশ ও বিদেশের সবখানে। চব্বিশের ৩০ জুলাই নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে প্রহসনমূলক শোক পালনের সরকারি কর্মসূচির প্রতিবাদে সমন্বয়ক মাহিন সরকার মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করার কর্মসূচি দেন। সেই খবর প্রচারিত হলে মুহূর্তের মধ্যে বাংলাদেশের নেটিজেনদের প্রায় সবার ফেসবুক প্রোফাইল লাল হয়ে যায়। এটা নেটিজেনদের মধ্যে কারও না কারও উদ্ভাবন। সমন্বয়কারী মাথায় কাপড় বেঁধে ছবি তুলে আপলোড করতে বলেছিলেন। সেটা না করে ফেসবুক ইউজাররা প্রোফাইল লাল করেছিলেন নিজের বুদ্ধিতে। এর মধ্য দিয়ে লাল প্রতিবাদ সর্বজনীন হয়ে উঠেছিল। এই বিচারে ফেসবুক ব্যবহারকারীরাও মিলিতভাবে বড় এক সমন্বয়ক। এ ছাড়াও ফেসবুকে অনেক অজানা বিষয়েও জানা যায়। শিক্ষামূলক অনেক কিছুই ফেসবুক সামনে নিয়ে আসে। এগুলোর প্রশংসা তো করতেই হবে।

কিন্তু এই মাধ্যমটির অপব্যবহার করে অশ্লীলতা ও অসভ্যতার চারণভূমি বানিয়ে ফেলার যে ধারা শুরু হয়েছে, সেটাই সভ্যতার সংকট ঘনীভূত করে চলেছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য এমন সব কনটেন্ট আপলোড করা হচ্ছে, যেগুলো একদিকে যেমন মানহানিকর, তেমনই অশালীন। চক্ষু ও কর্ণকে পীড়িত করে। জনগণের নেতা ও নেত্রী বলে যাদের মান্য করা হয়, তাদের অশ্লীল ব্যঙ্গচিত্র বানিয়ে (এগুলোকে কার্টুন বলা যায় না) অথবা মেকি ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।

এগুলো কোনো সভ্য মানুষের কাজ হতে পারে না। অথচ আমাদের সমাজে ফেসবুকের মাধ্যমে তা অহরহ করা হচ্ছে। ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক নেতাদের নাম বলে এমন সব অশালীন সেøাগান দিতে আমরা শুনেছি, যা এক বছর আগেও কল্পনা করা যায়নি। জুলাই আন্দোলনের দিনগুলোতে পাখির মতো গুলি করে মানুষ মারা হলো, তবু কাউকে অশ্রাব্য সেøাগান দিতে শোনা যায়নি। আর এখন হজরত লুত (আ.)-এর কওমের যে অশ্লীল জীবনাচার তাদের ধ্বংস ডেকে এনেছিল সেই অনাচারের মৌলিক শব্দটিকে বানানো হয়েছে রাজনৈতিক সেøাগান। চিন্তা করা যায়! সেসব প্রচারিত হচ্ছে ফেসবুকে।

কয়েক দিন আগে সরকারের একজন উপদেষ্টা কক্সবাজার গিয়ে অসুস্থ হলেন। তাঁর স্ত্রী ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে স্বামীর আরোগ্যের জন্যে দোয়া চাইলেন। বাপ রে বাপ! কী ভয়াবহ অপরাধ যেন করে ফেললেন তিনি! কমেন্টে অনেকে বললেন আলহামদুলিল্লাহ। কেউ পড়েন ইন্না লিল্লাহ। কেউ অসুস্থ হলে, সে খবর জেনে সন্তোষ প্রকাশ করা ইসলাম সমর্থন করে না। এই মনোভাব মানবতাবিরোধীও বটে।। আলহামদুলিল্লাহ বলা, তা-ও ভালো; আরও শত শত কমেন্ট পড়েছে ‘পাকসার জমিনি ভাষায়।’ পাকসার জমিন হুমায়ুন আজাদের উপন্যাস, অশ্লীল ভাষার জন্য যা নিন্দিত এবং পরিচিত। সেখান থেকে পাকসার জমিনি ভাষা। আরেকজন উপদেষ্টা বললেন ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন হবে। ফেব্রুয়ারিতে আমরা চলে যাব। বিবিসি অনলাইনে এই খবর প্রকাশ হলে শত শত অশ্রাব্য কমেন্ট। কমেন্ট তো নয়, অশালীন শব্দের ভাগাড়।

ফেসবুকে দেওয়া বিভিন্ন পোস্ট ও কমেন্টে অনেক সময় বাপ-মা তুলেও গালিগালাজ করা হয়। যাদের গালি দেওয়া হয়, পাকসার জমিনি ভাষায় যাদের ওপর রাগ-ক্ষোভ ঝাড়া হয়, তারা হয়তো রাগ করার মতোই কাজ করেছেন। তাই বলে এত বিশ্রী ভাষায় কটাক্ষ! পরিমার্জিত ভাষায় সমালোচনা করা যায় না? নিন্দাও করা যায়। রাজনীতির নিজস্ব ফ্রেইজোলজি বা বাকভঙ্গি রয়েছে। সেটা যেমন ধারালো তেমনই তির্যকও হতে পারে। কিন্তু অশ্লীল নয়। সামাজিক মাধ্যমে কনটেন্ট ও কমেন্টে যারা অশোভন ভাষা কিংবা মনোভাব প্রকাশ করেন, তাদের বেশির ভাগই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যতাড়িত অথবা রাজনীতির উপজাত চেতনার বাহক। এদের জীবনে ভব্যতার লেশমাত্র নেই। এদের স্থূলচিন্তার বহিঃপ্রকাশ দেখে মনে হয় মুমূর্ষু সভ্যতার গোঙানির শব্দ শুনছি। জানি রাজনীতির জায়গা থেকে বা মনোবিকৃতির কারণে যারা শিষ্টাচার বিসর্জন দিয়ে অশ্লীলতা ছড়িয়ে যাচ্ছে, তারা সমাজের অতি ক্ষুদ্র একটা অংশ। কিন্তু বিপদ এই জায়গায় যে এদের অবস্থান বাতাসের ডগায়। বাতাস ভাগাড়ের উৎকট গন্ধ ছড়িয়ে দেয় সবখানে। সেই বিষাক্ত গন্ধে সভ্যতা রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে।

আমাদের সমকালীন সমাজের অশ্লীলতা ছড়িয়ে দিয়েছে আসলে গুটি কয়েক অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। রাজনৈতিক ভাষ্য দেওয়ার নামে এরা অশ্লীলতার প্রসার ও চরিত্রহননের কাজ করে যাচ্ছে। এরা বিদেশে বসে গড্ডলিকা প্রবাহে ভেসে যাওয়া একটি প্রজন্ম তৈরি করতে চাইছে। এরা কখনো কখনো মবমাস্টারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছে। কেউ কেউ আবার রাজনৈতিক দিকনির্দেশনাও দিয়ে চলেছে। যে শিষ্টাচার বা ভব্যতা-সভ্যতাকে টিকিয়ে রাখে, সেই জায়গায় হেনে চলেছে কেউটের ছোবল। জাতি যখন বড় বড় বিষয়ে তর্কে লিপ্ত তখন অলক্ষ্যে বিষ গেলানো হচ্ছে আমাদের। নির্বিবাদে ব্যবহৃত হচ্ছে জড়ভরত সমাজমাধ্যম। ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড পরিণত হয়েছে বালির বাঁধে।

এ অবস্থাটিকে সভ্যতার সংকট বলা হলে খুব কি বেশি বলা হয়ে যায়! যে সমাজ গণতন্ত্রের আশায় প্রহর গণনারত সেই সমাজের অন্তর্মূলে অভব্যতার এ কোন স্রোত বয়ে চলেছে? গণতন্ত্র আর অভদ্রতা একসঙ্গে থাকতে পারে না। অসভ্যতা মানুষের সম্মান হরণ করে। গণতন্ত্র সম্মান সুরক্ষিত করে। মানবিক মর্যাদা লাভ প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক অধিকার। গণতন্ত্র সেই অধিকার নিশ্চিত করে। গণতন্ত্র মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দেয়, আইনের শাসন নিশ্চিত করার মাধ্যমে ভয় তিরোহিত করে। পক্ষান্তরে অভদ্রতা বেয়াদবের অহংকার। বেয়াদব ভয় উৎপাদন করে। যদি আমরা সত্যিকারের গণতন্ত্র চাই তাহলে অবশ্যই সমাজের স্তরে স্তরে শিষ্টাচারের চর্চা করতে হবে। অসদাচরণকে সদাচার দিয়ে জয় করতে হবে। এটাই ধর্মের শিক্ষা। এটাই সভ্যতার দাবি।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

এই মাত্র | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম