শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ

দিদার হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ

সালাহ্উদ্দীন আহমদ দি বেস্ট। এমন অভিধা তাঁর পাঠদানের (রাবি, জাবি ও ঢাবির)   বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে, সজ্জন, সহকর্মী ও শিক্ষার্থীমানসে ছিল  সদা প্রোথিত।  এমনই এক নির্ঝঞ্ঝাট নির্মোহ ভালোমানুষ ছিলেন তিনি। দুবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এবং একবার  বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান হওয়ার  আমন্ত্রণ পেয়েও সবিনয়ে তা ফিরিয়ে দিয়ে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন ক্ষমতা আর অবস্থানের মোহ তাঁর নেই। বরং   একজন শিক্ষক হিসেবেই তিনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, আর শিক্ষক হিসেবে  নিজেকে মেলে ধরাতেই তাঁর রয়েছে  কিছুটা  আত্মতুষ্টি, আত্মপ্রসাদ! একজন সত্যিকার আলোকিত মানুষ কতটা আপন ঔজ্জ্বল্যে ভাস্বর থাকতে পারেন মুক্ত মানুষদের  পছন্দের ও শ্রদ্ধার ব্যক্তি হয়ে, তার বাস্তব  নিদর্শন তো অনেকেই  দেখেছেন সালাহ্উদ্দীন স্যারকে নিয়ে। প্রসঙ্গান্তরে তাঁর নাম উঠলে, আলোচনার বিষয় হলে, একবাক্যে সবাই  তর্কাতীতভাবে তাঁর  প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে যেতেন। হ্যাঁ, শিক্ষাবিদ সালাহ্উদ্দীন আহমদ এমনই এক সমীহজাগা নাম। এমনই এক মানবিক, শুদ্ধ জীবনবোধের প্রতীকপুরুষ। যিনি পরলোকগত হয়েও আছেন মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদমননশীল ও মানবীয় ভাবনা বিস্তারের জাগ্রত বিবেক হয়ে। ব্যক্তিমানুষের বাইরেও একজন  ইতিহাসবিদ হিসেবে তিনি কতটা স্বীকৃত ও মান্য, সেটা তাঁর সময়ের ইতিহাসবিদদের থেকেই জেনে নেওয়া ভালো। ইতিহাসবিদ অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন তাঁকে নিয়ে  যেমনটি লিখেছেন, ‘অধ্যাপক সালাহ্উদ্দীন  আহমদের ইতিহাসবিষয়ক কর্মে প্রতিফলিত তাঁর গবেষণা-প্রাসঙ্গিক কলাকৌশল আর প্রজ্ঞা-সজ্ঞা উৎসারিত মনন। উপরন্তু তাঁর বিস্তর ও বিবিধ কর্মে আছে স্বদেশ-স্বসমাজলগ্ন প্রণোদনার স্বাক্ষর। ফলে অধ্যাপক আহমদ গতানুগতিক ইতিহাসের কারিগর থেকে উন্নীত হয়েছেন ইতিহাসবিদ হিসেবে।... তাঁর ইতিহাসচর্চার মধ্যে উৎকীর্ণ একাধারে সর্বজনীনতা ও বিজ্ঞানমনস্কতা। ...তিনি বাংলার ইতিহাসের মানবিক, উদারবাদী ও অসাম্প্রদায়িক ঐতিহ্য যে পরিমাণ পাঠকের সামনে হাজির করেছেন তা এক দৃষ্টান্ত।’

ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন তাঁর এই শ্রদ্ধেয় শিক্ষক সম্পর্কে  লিখেছেন, ‘শেণীকরণ করলে অধ্যাপক  সালাহ্উদ্দীন আহমদকে সামাজিক ঐতিহাসিকই বলতে হবে। সামাজিক ঐতিহাসিক হিসেবে তাঁর খ্যাতির ভিত্তি পরবর্তী গ্রন্থসমূহ নয়, বরং সোশ্যাল আইডিয়াজ অ্যান্ড স্যোশাল চেঞ্জ ইন বেঙ্গল (১৮১৮-১৮৩৫) এই প্রথম গ্রন্থটি। ১৯৬৫ সালে লাইডেন থেকে বইটি প্রকাশিত হওয়ার পর ঐতিহাসিক হিসেবে দেশবিদেশে তিনি যে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, তার রেশ এখনো মুছে যায়নি।’ দুজনের উপরিউক্ত মূল্যায়ন থেকে সহজেই অনুমেয় সালাহ্উদ্দীন আহমদের ইতিহাসনিষ্ঠ ভাবনা, গবেষণা কী?

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের উপাদান সংরক্ষণে সাধারণ মানুষের যে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ,  সে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ অংশগ্রহণকে তাদেরই বিবরণে তুলে ধরার জন্য তিনি উদ্যোগী হয়ে তাদের  সাক্ষাৎকার গ্রহণের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করেছিলেন। যার ফলে প্রকাশিত ‘কথ্য ইতিহাসের রূপরেখা’  এবং ‘কসবায় মুক্তিযুদ্ধ’। এর অর্থায়ন করেছে ফোর্ড ফাউন্ডেশন। নব্বইয়ের দশকে সালাহ্উদ্দীন আহমদ এ কাজে আত্মনিয়োগ করেন।

সালাহ্উদ্দীন আহমদ তাঁর নির্বাচিত প্রবন্ধ গ্রন্থ ‘ইতিহাস ঐতিহ্য জাতীয়তাবাদ গণতন্ত্র :  বাংলাদেশে জাতীয় চেতনার ‘উন্মেষ’ শীর্ষক লেখায় লিখেছেন,

‘জাতীয়তাবাদ যেহেতু একটি ভূভিত্তিক চেতনা, এর একটি প্রধান উৎস হলো ভূখন্ডের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা; সেই সঙ্গে এসে যায় সেই ভূখন্ড বা দেশে বসবাসকারী ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সব শ্রেণির জনগণের মধ্যে একাত্মবোধ বা সহমর্মিতা। সুতরাং জাতীয়তাবাদের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষতা অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত।’ লক্ষণীয়  ইতিহাসবিদ আহমদ তাঁর প্রায় লেখায় জাতীয়তাবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদের বিষয়টিকে সবিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি নিজে একজন অসাম্প্রদায়িক  আদর্শ  মানবতন্ত্রী ছিলেন বলে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উদারনৈতিক পরধর্মসহিষ্ণু ধারা ও বৈশিষ্ট্যকে সমর্থন করেছেন। তিনি মনে করতেন, বৈচিত্র্যের মধ্যেই ঐক্য এবং শান্তি। রামমোহন রায়কে তিনি মনে করতেন ভারতের আধুনিক জাতীয়তাবাদের প্রথম প্রবক্তা।  তাঁর সমন্বয়ধর্মী চিন্তাধারার প্রভাব  নিজের ব্যক্তিগত জীবনের ওপরও পড়েছে বলে তিনি স্বীকার করেছেন। আমরা তার প্রমাণও দেখেছি তাঁর চিন্তাভাবনার ভিতরে। বস্তুত দুজন মহান মানুষ দ্বারা তিনি ভীষণ  প্রভাবিত হয়েছেন- তার একজন রামমোহন ও অন্যজন মানবেন্দ্র নাথ রায়। আর এই দুজনের আদর্শ ধারণ করেই তিনি আমৃত্যু  চলতে চেষ্টা করেছেন। সালাহ্উদ্দীন আহমদ ছিলেন একজন নিখাদ বাঙালি ও একজন নিখুঁত মানবতাবাদী।  তাঁর জীবনাচরণ ও প্রশ্নশীল মন আমাদের অসাম্প্রদায়িক উদারনৈতিক  জীবন ও সমাজগঠন ভাবনায় আদর্শ প্রেরণা।

♦ লেখক : সাংবাদিক sdidar252@gmail.

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
সর্বশেষ খবর
রাফাহ ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফাহ ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম