শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫

পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা

মরক্কো আফ্রিকার একটি দেশ। আফ্রিকা মহাদেশের প্রতিটি এলাকা একসময় ছিল কোনো না কোনো ইউরোপীয় দেশের উপনিবেশ। মরক্কোর কপালেও জুটে ছিল একই লজ্জা। তারপরও তাদের গর্ব করার মতো ঐতিহ্য রয়েছে। আফ্রিকার একমাত্র দেশ মরক্কো, যারা ইউরোপেও উপনিবেশ গড়েছিল। মধ্যযুগে স্পেনে যে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তার কৃতিত্ব মরক্কোরই পাওনা। ইউরোপে যারা পরিচিত ছিল মূর নামে। সে মরক্কোয় এ বছর কোরবানির ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল। তসলিমা নাসরিন তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ তথ্যটি তুলে ধরেছেন। তবে তিনি যে তথ্যটি লিখতে ভুলে গেছেন, তা হলো ওই নিষেধাজ্ঞায় মরক্কোর আলেম সমাজেরও সম্মতি ছিল। মরক্কোর বিশাল এলাকাজুড়ে সাহারা মরুভূমি। এ বছর তীব্র খরায় বাদবাকি অংশেও পশুসম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। যে কারণে আরব দেশটিতে এ বছর কোরবানিতে আরোপ করা হয় নিষেধাজ্ঞা। তার বদলে দেশটিতে প্রতীকীভাবে কোরবানি হয়েছে। যেমন করোনাকালে মক্কায় হজ পালিত হয়েছিল প্রতীকীভাবে। ২০ লাখেরও বেশি হাজির বদলে হাতে গোনা কয়েকজনকে দিয়ে।

এ বছর বাংলাদেশে অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে এক কোটিরও বেশি গরু-ছাগল, মহিষ-ভেড়া কোরবানি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পশুপ্রেমীদের কেউ কেউ এ প্রথার যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সে বিতর্কে না জড়িয়ে বলতে চাই, কোরবানি গরিব মানুষের আমিষ চাহিদা পূরণে কিছুটা হলেও অবদান রাখছে। অর্থনীতিতেও এর অবদান অনস্বীকার্য। আমাদের এই উপমহাদেশে একসময় মানুষ বলির প্রচলন ছিল। লাখ লাখ মানুষকে বলি দেওয়া হয়েছে  কালী দেবীর সন্তুষ্টির নামে। ব্রিটিশ আমলে সতীদাহ ও মানববলির মতো নৃশংস ধর্মীয়প্রথা নিষিদ্ধ হয়। তবে এই একবিংশ শতাব্দীতেও মানুষ বলির ঘটনা ঘটছে দেশে দেশে। গাজায় ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ৫৫ হাজার ফিলিস্তিনি। পশু কোরবানির বদলে মানুষ বলির এ পৈশাচিকতা নিয়ে মানবপ্রেমীদের সোচ্চার হওয়া উচিত।

মরক্কো আফ্রিকার একটি দেশ। আফ্রিকা মহাদেশের প্রতিটি এলাকা একসময় ছিলমুসলমানরা পবিত্র ঈদুল আজহায় আল্লাহর উদ্দেশে পশু কোরবানি দেন ইব্রাহিম (আ.)-কে অনুসরণ করে। বিশ্বাসীদের আদি পিতা হিসেবে ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমানরা যাঁকে শ্রদ্ধা করেন। ইব্রাহিম (আ.) বিশ্বাস করতেন, সৃষ্টিকর্তা একজনই। তাঁর কোনো শরিক নেই। তিনি তাঁর স্বজাতিকে মূর্তিপূজা না করার উপদেশ দেন। এই মহাপুরুষের আহ্বানে সাড়া দেয় তারা। ঐক্যবদ্ধ হয় আল্লাহর প্রেরিত পুরুষের  পেছনে। এ ঐক্য ইহুদিদের ভাগ্য ফেরাল। যারা ছিল অভিশপ্ত জাতি, তারা পেল নিজস্ব ভূখণ্ড।

ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে শিক্ষা দেন আল্লাহ এক। তাঁর কোনো চেহারা নেই। যাঁর চেহারাই নেই তাঁর কোনো মূর্তি হতে পারে না। ইব্রাহিম (আ.)-এর এ শিক্ষাকে তাঁর অনুসারীরা ধরে রাখতে পারেনি। তারা ভুলে গেল আল্লাহর কথা। ভুলে গেল ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা। মূর্তিপূজা শুরু করল তারা। জড়িয়ে পড়ল সামাজিক অনাচারে। শুরু হলো বিভেদ ও হানাহানি। ফলে নেমে এলো আল্লাহর অভিশাপ।

হজরত ইব্রাহিম (আ.)-এর প্রচেষ্টায় ইহুদিরা আত্মপ্রকাশ করে স্বাধীন জাতি হিসেবে। সে স্বাধীনতা বিসর্জন দেয় তারা। ইহুদিরা পরিণত হয় উদ্বাস্তু জাতিতে। নিজস্ব ভূখণ্ড থেকে তারা বিতাড়িত হয়। ঠাঁই হয় মিসরে। দাসত্বের জীবন বরণ করতে বাধ্য হয় তারা। এ অবস্থায় আল্লাহর কৃপা হয়। তিনি হজরত মুসা (আ.)-কে পাঠান ইহুদিদের কাছে। অভিশপ্ত ইহুদিদের মুক্তির পথ দেখান তিনি। প্রচার করেন মহান আল্লাহর বাণী। তাঁর এ সত্য প্রচারে ক্ষুব্ধ হলো ফেরাউন। যে নিজেকে স্বয়ং খোদা বলে দাবি করত। ফেরাউন তার সেনাবাহিনী লেলিয়ে দিলেন মুসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে। বিপদে পড়েন আল্লাহর নবী। তিনি এ বিপদে আল্লাহর সাহায্য চান। মুসা (আ.) ও তাঁর অনুসারীদের ফেরাউনের হাত থেকে বাঁচাতে আল্লাহ লোহিত সাগরের মাঝ দিয়ে রাস্তা বানিয়ে দেন। সে রাস্তা দিয়েই ইহুদিরা আবারও ফিরে আসে তাদের স্বদেশভূমিতে। মুসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে ধাববান ফেরাউন বাহিনী সাগরে ডুবে মারা যায়।

আল্লাহ বারবার ইহুদিদের সত্য পথে পরিচালিত করতে একের পর এক নবী পাঠিয়েছেন। কিন্তু কথায় বলে ‘চোরা নাহি শোনে ধর্মের কাহিনি’। নবীর অন্তর্ধানের পরই তারা ভুলে যেত তাঁর উপদেশ। ফিরে যেত আলো থেকে অন্ধকারে। সত্য, সুন্দর-কল্যাণের পথ থেকে দূরে সরে যেত অবলীলাক্রমে। আল্লাহ পৃথিবীতে যত নবী পাঠিয়েছেন তার এক বিরাট অংশই এসেছে ইহুদিদের কাছে। কিন্তু এ ‘অভিশপ্ত জাতি’ সত্যের পথে কখনো অটল থাকেনি।

খ্রিস্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মও এক ইহুদির ঘরে। হজরত ঈসা (আ.) ছিলেন এক অলৌকিক পুরুষ। বলা হয় তাঁর কোনো পিতা ছিল না। আল্লাহর ইচ্ছায় এটি সম্ভব হয়েছিল। মেরি বা মরিয়মের গর্ভে জন্মলাভ করেন এই পবিত্র শিশু। বিপথগামীদের সত্য পথে চালিত করতে এক মহাপুরুষের আবির্ভাব হবে, এটি প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মানুষ বিশ্বাস করত। ইহুদিদের ধর্মীয় গ্রন্থে হজরত ঈসা (আ.)-এর অভ্যুদয় সম্পর্কে ইশারা ছিল। তিনি ইহুদি জাতির মুক্তিদাতা হবেন, এ ওয়াদা আল্লাহর পক্ষ থেকেই করা হয়েছিল।

কানান বা ফিলিস্তিনের বেথেলহাম নগরীতে হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মলাভের আগেই শুরু হয় তোড়জোড়। রোমান গভর্নরের নির্দেশে ইহুদিদের মধ্যে যাতে কোনো নতুন শিশু জন্মলাভ করতে না পারে, সেদিকে নজর রাখা হয়। কোনো শিশু ভূমিষ্ঠ হতেই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। প্রতিটি বিবাহিত রমণীর দিকে নজর রাখা হয়, সে সন্তানসম্ভবা কি না। মেরি বা মরিয়ম ছিলেন কুমারী। দ্বিতীয়ত ধার্মিক নারী। সেহেতু তাঁর গর্ভে যে সন্তান জন্ম দিতে পারে, সে কথা কেউ ভুলেও ভাবেনি। বেথেলহামের এক গোয়ালঘরে জন্ম নেন হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্ট। পুত্রের জীবন বাঁচাতে মরিয়ম ফিলিস্তিন থেকে মিসরে পালিয়ে যান। সেখানেই লালিত হন যিশু। বড় হয়ে তিনি প্রচার করেন আল্লাহর বাণী।

হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুর সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে জড়ো হয় পথহারা মানুষ। পথের দিশা খুঁজে পায় তারা। ইহুদি পুরোহিতরা তাঁর এ অভ্যুদয়কে মেনে নিতে পারেননি। তারা হজরত ইব্রাহিম ও মুসা (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে অশুভশক্তির কাছে নিজেদের জিম্মি করে। ইহুদি পুরোহিতদের যোগসাজশে ঈসা (আ.)-কে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যা করা হয়। এ সম্পর্কে অবশ্য খ্রিস্টীয় ও ইসলামি বিশ্বাসের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। খ্রিস্টানদের মতে, ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে যিশুর মৃত্যু হয়। ইসলামি বিশ্বাসে আল্লাহ তাঁর নবীকে আসমানে তুলে নেন। ক্রুশে বিদ্ধ করে যিশুকে হত্যা করা যায়নি।

হজরত ঈসা (আ.) বা যিশুখ্রিস্টের প্রায় পৌনে ৬০০ বছর পর আরবের মক্কা নগরীতে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অভ্যুদয় ঘটে। সেটি ছিল এক অন্ধকার যুগ। আরববাসী ইব্রাহিম (আ.)-এর শিক্ষা ভুলে মূর্তিপূজায় রত হয়। পবিত্র কাবাগৃহে তখন ছিল নানা দেবদেবীর মূর্তি। ইব্রাহিম, মুসা, ঈসা (আ.)-এর অনুকরণে হজরত মুহাম্মদ (সা.) এক আল্লাহর বাণী প্রচার করেন। কোরআনের ভাষায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) হলেন শ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী। এরপর আল্লাহ আর কোনো নবীকে পৃথিবীতে পাঠাবেন না।

আরব ভূখণ্ডেই পৃথিবীর তিনটি প্রধান ধর্ম ইহুদি, খ্রিস্টান ও ইসলামের অভ্যুদয় ঘটে। পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশের বেশি এ তিন ধর্মের অনুসারী। এদিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার আলাদা এক মর্যাদা রয়েছে। দুনিয়ার অন্যতম প্রধান দুটি ধর্মমত হিন্দু ও বৌদ্ধধর্মের অভ্যুদয় ঘটেছে এই উপমহাদেশে। এ দুটি ধর্মমতের অনুসারীর সংখ্যাও কম নয়। বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ এ দুটি ধর্মে বিশ্বাসী। হিন্দুধর্মের প্রাণপুরুষ শ্রীকৃষ্ণ। বৌদ্ধধর্মের প্রবর্তক ভগবান গৌতম বুদ্ধ। পৃথিবীর সব ধর্মের প্রবর্তকরা সত্য, সুন্দর, কল্যাণের পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। তা সত্ত্বেও মানুষে মানুষে এত ভেদাভেদ কেন? সব ধর্মের লক্ষ যেখানে সত্য, সুন্দর, কল্যাণের অনুবর্তী হওয়া, সেখানে অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের দাপট কেন?

পৃথিবীর কোনো ধর্মই অপর ধর্মকে ঘৃণা করতে শেখায়নি। হিন্দুধর্ম মানবতার সেবাকে ঈশ্বর সেবা হিসেবে উল্লেখ করেছে। সনাতন ধর্মাবলম্বী মধ্যযুগের কবি বড়ু চণ্ডীদাস বলেছেন, ‘সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই’। বৌদ্ধধর্ম তো সক্রিয়ভাবে অহিংসাকে পরম ধর্ম হিসেবে ঘোষণা করেছে। আর ইসলামের অর্থই হলো শান্তি। মহাপুরুষ হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির বিরুদ্ধে অনুসারীদের সতর্ক করেছেন।

রক্তপাত এড়াতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) নিশ্চিত বিজয়ের সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও মক্কা জয় থেকে বিরত থাকেন। আবদ্ধ হন হোদায়বিয়ার সন্ধিতে। ইসলামের এক খলিফা খ্রিস্টান অতিথিকে মসজিদে তাদের উপাসনা করার সুযোগ দিয়েছেন।

পৃথিবীতে সভ্যতার বিকাশে ধর্মের অবদান অনস্বীকার্য। প্রতিটি ধর্মই একেকটি সভ্যতা। প্রতিটি ধর্ম বিভেদের বদলে ঐক্যের ডাক দিয়েছে। অথচ ধর্মান্ধতার কারণেই আজ মানবসভ্যতা বিপন্ন হয়ে পড়ছে। যে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করার সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে, সেখানেও লাদেনের মতো অসহিষ্ণু প্রতিভূর উদয় হয়েছে। মানুষকে ভালোবাসার শিক্ষা দিতেন যে যিশুখ্রিস্ট, তাঁর ধর্মের নামেও আবির্ভাব হয়েছে বুশ-ব্লেয়ার বাইডেন, ট্রাম্পের মতো যুদ্ধবাজরা। মানবসভ্যতার চরম উৎকর্ষকতার এই আধুনিক যুগেও ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধের হুমকিও দিয়েছেন তারা। হত্যা করছে নিরপরাধ শিশুকে। অসহায় বৃদ্ধ, নারী কেউ তাদের প্রতিহিংসা থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।

হজরত মুসা (আ.)-এর অনুসারী হিসেবে গর্বিত পরিচয় দিয়ে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলে শাসক হিসেবে একের পর এক কসাইয়ের আবির্ভাব হয়েছে। ফিলিস্তিনি শিশুদের এতিম করাকে যারা মহাপুণ্যের কাজ বলে ভেবে নিয়েছে। নারী, বৃদ্ধ কেউই তার প্রতিহিংসা থেকে বাদ যাচ্ছে না।

মানবসেবাকে প্রকৃত ধর্ম বলে অভিহিত করেছেন হিন্দুধর্মের অবতাররা। সে ধর্মের সোল এজেন্ট হিসেবে নিজেদের দাবি করে নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহরা ভারতে আজ কোন ধর্মাচারে লিপ্ত? গুজরাটে হাজার হাজার শিশু, নারী, বৃদ্ধ, যুবককে তারা হত্যা করেছে হিন্দুধর্মেরই নামে। বাবরি মসজিদ ভাঙার উপাখ্যানও সবারই জানা। আর ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঘটেছে হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানি।

বৌদ্ধধর্মের প্রবর্তক মহাপুরুষ বুদ্ধের শিক্ষা ছিল অহিংসা পরম ধর্ম। বিশ্বাসীদের আদি পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) মানুষকে সত্য, সুন্দর ও ত্যাগের শিক্ষা দিয়ে গেছেন। ঈসা (আ.)-এর শিক্ষা মানুষকে ভালোবাসো। কতটুকু ভালোবাসায় বিমুগ্ধ ছিলেন ওই মহাপুরুষ। তিনি ক্রুশে বিদ্ধ হওয়ার সময় তাঁর বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র করেছে, তাদেরও ক্ষমা করার জন্য সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা করেছেন। বলেছেন, ঈশ্বর ওরা তো জানে না কী ভুল করছে। ভালোবাসার এই মূর্তমান শিক্ষা থেকে পশ্চিমা জগৎ আজ কত যোজন দূরে অবস্থান করছে? ইব্রাহিম (আ.) থেকে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত সব নবী-পয়গম্বর মানুষকে সহিষ্ণু হওয়ার শিক্ষা দিয়েছেন। এ শিক্ষার সঙ্গে ভগবান গৌতম বুদ্ধ, শ্রীকৃষ্ণ, গুরুনানকের শিক্ষার কোনো পার্থক্যই নেই। মহাপুরুষদের এসব শিক্ষাকে আমরা কতটা আত্মস্থ করছি? ধর্মের নামে ধর্মান্ধতা কেন বারবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে? কেন লাঞ্ছিত হচ্ছে কোরআন, বাইবেল, গীতা, ত্রিপিটকের উপদেশ। এটি আজ সব ধর্মের সব মানুষকেই ভেবে দেখতে হবে।

 

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব
গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা
নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল জাজিরার সাংবাদিক আনাস নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল জাজিরার সাংবাদিক আনাস নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি
ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ
হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দায়িত্বশীল আচরণের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’
‘৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি
র‍্যাগিং অভিযোগে জবির তিন শিক্ষার্থী বহিষ্কার, পাঁচজনকে ক্লাস কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স
তারেক রহমান গণমানুষের নেতা : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত
কুড়িগ্রামে বন্যা প‌রি‌স্থি‌তি অপ‌রিবর্তিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক
চাঁদপুরে ৫ জুয়াড়ি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, লাখ টাকা জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ
নরসিংদীতে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৭

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড
পুকুর ভরাটের দায়ে পাঁচজনের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত
জরুরি তথ্য চেয়ে মাউশির চিঠি, সময় ২০ আগস্ট পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার
ধানমন্ডিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা লাবলু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার
দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির সূতিকাগার

প্রাণের ক্যাম্পাস