শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

এটা এখন স্পষ্ট যে অন্তর্বর্তী সরকার গায়ে পড়ে বিএনপির সঙ্গে ঝগড়া লাগাতে চাইছে। বিএনপিকে প্রতিপক্ষ বানাতে চাইছে। ছাত্রদের নবগঠিত রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টিকে বিএনপির মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়। এর মধ্য দিয়ে যে নতুন করে রাজনৈতিক বিভক্তি এবং অশান্তির সূত্রপাত হলো। সামনের দিনগুলোতে বাংলাদেশ একটি রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পথে হাঁটবে। এ অনিশ্চয়তা, বিভক্তি দেশকে আবার বিরাজনীতিকরণের পথে নিয়ে যাবে বলে অনেকের শঙ্কা। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ। ৫ আগস্টের পর এ দলটি এমনিতেই রাজনীতিতে মাইনাস হয়ে গেছে। এখন রাজনীতির মাঠে সবচেয়ে বড় শক্তি বিএনপি। বিএনপিকেও কি মাইনাস করার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে? এটাই কি নতুন রূপে এক-এগারো বাস্তবায়নের পরিকল্পনা? সে চেষ্টা কি সফল হবে? এটাই এখন রাজনৈতিক অঙ্গনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

বাংলাদেশে এখন চলছে সংস্কারের নাটক। সংস্কারের নাটক যে মূলত নির্বাচন অনিশ্চিত করার জন্য তা এখন পরিষ্কার। সংস্কার নাটকের মাধ্যমে চলছে নির্বাচন নিয়ে প্রহসন। নির্বাচন নিয়ে সরকারের অনাগ্রহ ‘বিরাজনীতিকরণ’ পরিকল্পনারই অংশ। বুধবার (২৮ মে) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বেশ স্পষ্ট করেই বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতেই হবে।’ এর খানিক বাদেই জাপানে সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘একটি দল ছাড়া কেউই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না।’ প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যটি সঠিক নয়। দেশের ৪৯টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের বেশির ভাগই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। দেশে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে শতাধিক ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে। জামায়াত ও হেফাজতও আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চায়। নির্বাচন চায় না শুধু জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। সরকার কি তাহলে শুধু এনসিপির ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে গুরুত্ব দিচ্ছে? এনসিপি এখনো নিবন্ধিত কোনো দল নয়। এ দলকে সামনে রেখেই কি সরকার বিরাজনীতিকরণ ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চায়?

গত বছর জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের মাধ্যমে। ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়ে ছাত্রসমাজ এ দেশে একটি বৈষম্যমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল। ছাত্রসমাজ চেয়েছিল এমন একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে যেখানে ভেদাভেদ থাকবে না, হানাহানি হবে না, একে অন্যের শত্রু হবে না। সবাই মন খুলে কথা বলতে পারবে, ভিন্নমত দমন করা হবে না। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। সে আকাক্সক্ষা নিয়েই ছাত্র-জনতা ৫ আগস্ট দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা একটি ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা উৎখাত করতে সক্ষম হয়েছিল। জনগণ তার সঙ্গে ছিল। গণ অভ্যুত্থানের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সবাই প্রত্যাশা করেছিল তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করে দ্রুত দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনবেন এবং একটি নির্বাচনের পথে দেশ নিয়ে যাবেন। জনগণ দীর্ঘদিন পর নিজের পছন্দমতো ভোট দেবে। নিজের অভিপ্রায় প্রকাশ করবে এবং অবশেষে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নবযাত্রা করবে। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পর ১০ মাস পার হতে চলল, নির্বাচনের নামগন্ধ নেই। নির্বাচনের কথা শুনলেই সরকারের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি দেখা দেয়। তারা নির্বাচনের কথা শুনলেই নানান রকম অজুহাত দেখায়। নির্বাচনের দাবি উচ্চারণ করলেই যেন দেশে অশান্তি, অরাজকতা সৃষ্টি করা হয়। নির্বাচনের চেয়ে এ সরকারের মনোযোগ নানান রকম অপ্রয়োজনীয় কাজে। ১০ মাসে দেশের সবচেয়ে বড় যে ক্ষতিটি হয়েছে তা হলো অন্তর্বর্তী সরকার তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। এ সরকার যেন একটি বিশেষ মহলের পক্ষে কাজ করছে। বিশেষ কিছু এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া বা নির্বাচন অনিশ্চিত করার জন্য এ সরকারের প্রধান অস্ত্র হিসেবে দেখানো হচ্ছে সংস্কার, বিচার। কিন্তু এ দুটি চলমান এবং দীর্ঘ প্রক্রিয়া। সংস্কার আর গণহত্যার বিচারের কারণে দেশ অনন্তকাল একটি অনির্বাচিত সরকারের হাতে বন্দি থাকতে পারে না। এটা এখন স্পষ্ট, এ সরকারের নির্বাচনে আগ্রহ নেই। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা জাপানে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে তিনি অটল থাকলে অদূর ভবিষ্যতে এ দেশে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা নেই।

সংস্কার নাটকের শেষ কোথায় তা নিয়েও একটি বড় প্রশ্ন। সরকারের ১০ মাস পার হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য সংস্কার কমিটি গঠন করেছিলেন। সে কমিটিগুলো রিপোর্ট দিয়েছে ফেব্রুয়ারিতে। এখন নির্বাচন এগিয়ে নেওয়ার জন্য মোটা দাগে দুটি সংস্কার খুব জরুরি। একটি হলো নির্বাচন কমিশনের সংস্কার। আরেকটি সংবিধান সংস্কার। আমরা যদি নির্বাচন কমিশন সংস্কার এবং সংবিধান সংস্কার এ দুটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব যে মৌলিক বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর ইতোমধ্যে ঐকমত্য ঘটেছে। সব রাজনৈতিক দল সংবিধান সংস্কারের মৌলিক বিষয়ে একমত। তার মধ্যে রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, বিরোধী দল থেকে স্পিকার নিয়োগ, সংসদের গুরুত্বপূর্ণ স্থায়ী কমিটিগুলোর চেয়ারম্যান হিসেবে বিরোধী দলের সদস্যকে নেওয়া, বিচার বিভাগ পৃথক্করণ, সংবিধানের ১১৬ অর্থাৎ বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ সংশোধন। আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগসহ আরও অনেক বিষয়। এটুকুই একটি গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের জন্য যথেষ্ট বলে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন। তার চেয়েও বড় কথা সংবিধান সংস্কার এ অন্তর্বর্তী সরকার করতে পারবে না। কারণ সংবিধান সংস্কারের একমাত্র এখতিয়ার সংসদের। রাজনৈতিক দলগুলো এখন এসব বিষয়ে শুধু অঙ্গীকার করতে পারবে। নির্বাচন ছাড়া সংবিধান সংশোধন হবে না। তাই রাষ্ট্র সংস্কারের পূর্ণতার জন্যও নির্বাচন জরুরি। রাজনৈতিক দলগুলো যেসব বিষয়ে একমত হয়েছে, তার বাইরে ঐকমত্য সম্ভব না। তাহলে আর গণতন্ত্র থাকে না। সব রাজনৈতিক দল যদি সব বিষয়ে অভিন্ন মত প্রকাশ করে তাহলে সেই গণতন্ত্র এক ধরনের সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা হয়ে যায়। এটা আরেক বাকশালি ব্যবস্থারই নামান্তর। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন মত থাকবে। যেমন দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন নাÑএ রকম একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেখানে কিছু পক্ষ বলেছে এটি সঠিক। আবার অনেকে বলছে, পরপর দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না ঠিক আছে। তারপর বিরতি দিয়ে আবার প্রধানমন্ত্রী হওয়া যাবে। এ বিরোধগুলো রাজনৈতিক দলের মধ্যে থাকতেই হবে, থাকা উচিত। এ বিরোধগুলো যদি না থাকে তাহলে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য থাকে না। গণতন্ত্র মানেই বহু মত, বহু পথ। জনগণ যে কোনো একটি পথ বেছে নেবে ভোটের মাধ্যমে। কিন্তু সে পথে অন্তর্বর্তী সরকারের আগ্রহ নেই। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাইয়ে ‘জাতীয় সনদ’ ঘোষণা করা হবে। কেন জুলাই? জুন কী দোষ করল। দেশে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রতিটি দিন যখন গুরুত্বপূর্ণ, তখন আলী রীয়াজের এ বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

যে পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাব তৈরি হয়েছে তার জন্য এত সময় লাগার কথা নয়। এটি ১৫ থেকে ২০ দিনের একটি কাজ। অতীতে আমরা দেখেছি এ ধরনের সংস্কারগুলো হয়েছে দ্রুত এবং অল্প সময়ের মধ্যে। এখন মনে হচ্ছে যে সুশীল সমাজ যেন রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতন্ত্র শেখাতে চাইছে। তারা তাদের ইচ্ছা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। এটা সুস্পষ্ট যে সংস্কার এ অন্তর্বর্তী সরকারের একটি অস্ত্র, যে অস্ত্র দিয়ে তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তাদের নিজস্ব কিছু এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়, যে এজেন্ডাগুলোর সঙ্গে জনগণের, রাষ্ট্রের এবং রাজনৈতিক দলগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই।

একটি লক্ষণীয় বিষয় হলো, সরকার ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দল, সশস্ত্র বাহিনী এবং জনসাধারণ সবাই এখন নির্বাচনের পক্ষে। তারা মনে করে, দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া উচিত। কারণ গত ১০ মাসে দেশের মানুষ অতিষ্ঠ। এ সরকার দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে সবকিছু তালগোল পাকিয়ে ফেলেছে। কোনো কিছুই ঠিকঠাকমতো চলছে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, সমাজজীবন, রাজনীতি কোথাও স্বস্তি নেই। সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার হলো সরকার ইচ্ছা করেই কিছু পরিস্থিতি তৈরি করছে।

ইশরাক হোসেনের মেয়র হওয়ার কথাই ধরা যাক। হাই কোর্টের রায়ের পর শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন না করার কারণ কী? অন্তর্বর্তী সরকারের তো কারও পক্ষ অবলম্বন করা উচিত নয়। তারা তো নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে। কিন্তু এখন জনগণ বিশ্বাস করছে অন্তর্বর্তী সরকারের বিশেষ কোনো এজেন্ডা রয়েছে। যেমন আরাকান আর্মির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের একটি গোপন অভিপ্রায় ক্রমে স্পষ্ট হচ্ছে। আন্তর্জাতিক কূটনীতিতেও বাংলাদেশ এখন রহস্যময় ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। এসব স্পর্শকাতর, গুরুত্বপূর্ণ এবং জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে কারও মতামত না নিয়ে গোপনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হচ্ছে। আর সরকারের এসব আত্মঘাতী এবং দেশের জন্য ক্ষতিকর সিদ্ধান্তের পথে একমাত্র বাধা বিএনপি। ছাত্ররা না বুঝে রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে একটি সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। বিএনপির দায়িত্বশীল ভূমিকার কারণে তা সম্ভব হয়নি। ‘রাখাইন করিডর’-এর নামে দেশকে প্রক্সি ওয়ারের সিদ্ধান্ত বিএনপি রুখে দেয়। চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার বিরুদ্ধেও জাতীয়তাবাদী চেতনায় বিশ্বাসী দলটি তীব্র আপত্তি জানিয়েছে। এসব কারণেই বিএনপি এখন অন্তর্বর্তী সরকারের পথের কাঁটা। বিএনপির জন্যই এ সরকার গণবিরোধী, দেশের স্বার্থবিরোধী গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে পারছে না। এজন্যই কি তাহলে বিএনপিকে মাইনাস করার আয়োজন চলছে?

বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি সম্মান জানিয়েছে। কিন্তু সেই ধৈর্যের বাঁধ যেন আস্তে আস্তে ভেঙে যাচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না যদি কিছুদিন পর এ সরকারের বিরুদ্ধে জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো আন্দোলন শুরু করে। সেটা হলে তা হবে গণতন্ত্রের জন্য লড়াইয়ের দ্বিতীয় ধাপ। জুলাই বিপ্লবের অনর্জিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের আরেকটি লড়াই। যে লড়াইয়ে নির্ধারণ হবে আগামীর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হবে, নাকি বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তাঁবেদার রাষ্ট্র?

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
মানবাধিকার মিশন
মানবাধিকার মিশন
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
ট্যাগিং ট্রাবল
ট্যাগিং ট্রাবল
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
সর্বশেষ খবর
কলেজছাত্র খুনের মামলায় বন্ধুসহ তিনজনের যাবজ্জীবন
কলেজছাত্র খুনের মামলায় বন্ধুসহ তিনজনের যাবজ্জীবন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা
সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথক অভিযানে ধর্ষণ মামলার পলাতক তিন আসামি গ্রেফতার
পৃথক অভিযানে ধর্ষণ মামলার পলাতক তিন আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
টঙ্গীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬০২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬০২

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩০ কেজি গাঁজাসহ তিনজন আটক
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৩০ কেজি গাঁজাসহ তিনজন আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনামসজিদ সীমান্তে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তিনজন আটক
সোনামসজিদ সীমান্তে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তিনজন আটক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে জার্মানি-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আলোচনায় বসতে সম্মত ইরান
তুরস্কে জার্মানি-ফ্রান্স-যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আলোচনায় বসতে সম্মত ইরান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান, আনিসুলসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৭
সালমান, আনিসুলসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই-শহিদদের পরিবার মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবে’
‘জুলাই-শহিদদের পরিবার মাসে ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় করোনায় বছরের প্রথম মৃত্যু
খুলনায় করোনায় বছরের প্রথম মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ সালের ২ আগস্ট শতাব্দীর অন্যতম দীর্ঘ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ
২০২৭ সালের ২ আগস্ট শতাব্দীর অন্যতম দীর্ঘ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে সড়কে পড়েছিল নবজাতকের মরদেহ
রাজধানীতে সড়কে পড়েছিল নবজাতকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী থিম সং প্রদর্শনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী থিম সং প্রদর্শনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেইনের জন্য গেলো জীবন
চেইনের জন্য গেলো জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারের লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেয়া হবে : কৃষি উপদেষ্টা
সারের লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যদের বিবেচনায় নেয়া হবে : কৃষি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে পরাজয় সত্ত্বেও ক্ষমতা ছাড়তে চান না জাপানের প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে পরাজয় সত্ত্বেও ক্ষমতা ছাড়তে চান না জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান
স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের পর যান্ত্রিক ত্রুটি, ৪০ মিনিট আকাশে ঘুরে অবতরণ ইন্ডিগোর
উড্ডয়নের পর যান্ত্রিক ত্রুটি, ৪০ মিনিট আকাশে ঘুরে অবতরণ ইন্ডিগোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সনদ বাস্তবায়নে দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আহ্বান আলী রীয়াজের
সনদ বাস্তবায়নে দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আহ্বান আলী রীয়াজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম: তিন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের খুঁজছে পিবিআই
অনিয়ম: তিন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের খুঁজছে পিবিআই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩,২০০ কোটি রুপি মদ কেলেঙ্কারিতে ভারতীয় এমপি বিচারিক হেফাজতে
৩,২০০ কোটি রুপি মদ কেলেঙ্কারিতে ভারতীয় এমপি বিচারিক হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী
জামায়াত আন্তরিকতার পরিচয় দিতে পারেনি : নিলুফার চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১৫
রায়পুরায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় সাফের অঘোষিত ফাইনাল: বাংলাদেশ বনাম নেপাল
সন্ধ্যায় সাফের অঘোষিত ফাইনাল: বাংলাদেশ বনাম নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে
আগামী ৫ দিন যেসব এলাকায় ভারি বর্ষণ হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ
ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ

মাঠে ময়দানে

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়