শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৮, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান

ক্ষতিকর ও অপবিত্র কিছু খাওয়ার অনুমতি ইসলাম কখনো দেয় না। ধূমপান, তামাক, জর্দা, গুল ইত্যাদি অপবিত্র ও ক্ষতিকর জিনিস বিভিন্ন কারণে নিষিদ্ধ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের গবেষণামতে, তামাকজাতীয় দ্রব্য মারাত্মকভাবে শারীরিক বিপর্যয় টেনে আনে। এর কারণে মাথার চুল পড়া, চোখের দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া, যৌনশক্তি নাশ হওয়া, গর্ভপাত, মৃত শিশু জন্ম, অঙ্গপ্রত্যঙ্গে পচনশীল রোগ এবং মুখ, গলা, ফুসফুস ক্যানারের মারাত্মক ঝুঁকি থাকে। সিগারেটের প্যাকেটে লেখা থাকে ধূমপান মৃত্যু ঘটায়। বাংলাদেশে প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারজনিত রোগে মারা যায়। মহান প্রভু ঘোষণা করেন, তোমরা নিজেদের ধ্বংসের দিকে নিক্ষেপ কোরো না (সুরা আল বাকারা-১৯৫)। মহানবী (সা.) ঘোষণা করেন, ইসলাম ক্ষতি করা ও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সমর্থন দেয় না (আহমদ)।

পানের সঙ্গে জর্দা অথবা তামাকপাতা খাওয়াও ডাক্তারি গবেষণায় শারীরিক ক্ষতিকর। তাই এ থেকেও বিরত থাকা উচিত। যদি কারও ক্ষেত্রে তা নিশ্চিতভাবে ক্ষতিকর প্রমাণিত হয় তাহলে অবশ্যই নাজায়েজ হিসেবে গণ্য হবে। এ ছাড়া সিগারেট, জর্দা, গুল সবকিছুর মূলে রয়েছে একই জিনিস, তা হলো তামাকপাতা। তাই গবেষক ডাক্তাররা জর্দা-গুল ইত্যাদি তামাকজাতীয় দ্রব্যকে পরোক্ষ ধূমপান হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ডা. জাহাঙ্গীর এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, সুপারি এবং জর্দা দুটিতেই ক্যানসারের মারাত্মক ঝুঁকি আছে। যা বিভিন্ন রোগীর ওপর পরীক্ষা করে বাস্তবে পাওয়া গেছে। তামাকপাতা চিবিয়ে খাওয়া, চিবিয়ে রস পান করা, জিহ্বার নিচে রেখে রস পান করা, জ্বালিয়ে ধোঁয়া পান করা ইত্যাদি সব পদ্ধতির একই লক্ষ্য তামাকের নির্যাস আস্বাদন করা। ক্ষতির দিক থেকেও তেমন কোনো ব্যবধান নেই।

ধূমপান করা ও তামাকজাতীয় দ্রব্য সেবন করা বিভিন্ন কারণে নাজায়েজ। বিড়ি, সিগারেট, তামাক, জর্দা, গুল অপবিত্র জিনিস। আল্লাহতায়ালা বলেন, তোমাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল ও অপবিত্র জিনিস হারাম করা হয়েছে (সুরা আরাফ-১৫৭)।

ধূমপায়ীদের মুখের দুর্গন্ধে মানুষ কষ্ট পায়, যা পৃথক একটি পাপ। যারা ধূমপান করে, জর্দা খায় ও গুল ব্যবহার করে তারা বিষয়টি এড়িয়ে গেলেও অন্যরা ঠিকিই এর গন্ধে কষ্ট পায় ও বিরক্ত হয়। আসলে যে অভ্যস্ত তার পক্ষে এটা বোঝা সম্ভব নয়। তামাক, জর্দার চেয়ে অনেক কম দুর্গন্ধ কাঁচা পিঁয়াজ ও রসুন খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি এই দুর্গন্ধযুক্ত গাছ থেকে খাবে (পিঁয়াজ, রসুন) সে যেন আমাদের মসজিদের নিকটবর্তী না হয়। নিশ্চয়ই যার দ্বারা মানুষ কষ্ট পায় তার দ্বারা ফেরেশতাও কষ্ট পায় (বুখারি, মুসলিম)। দুর্গন্ধযুক্ত অবস্থায় নামাজ আদায় করলে নামাজ হয়ে যাবে। তবে এ অবস্থায় নামাজ মাকরূহে তাহরেমি, হারামের নিকটবর্তী গণ্য হবে।

সিগারেট, তামাক, জর্দা ও গুল জাহান্নামিদের খাবারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখে। এগুলোতে পুষ্টি বা ক্ষুধা নিবারণমূলক কিছুই নেই। জাহান্নামিদের খাবার প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা বলেন, জাহান্নামিদের কাঁটাঝোপ ব্যতীত কোনো খাদ্য নেই। যা তাদের পুষ্ট করবে না এবং ক্ষুধাও নিবারণ করবে না (সুরা গাশিয়াহ-৬-৭)।

বিড়ি, সিগারেট, তামাক, জর্দা, গুল ইত্যাদি নেশা ও মাদকজাতীয় দ্রব্যের অন্তর্ভুক্ত। মাদক ইসলামে হারাম এবং সামাজিকভাবেও নিষিদ্ধ। এসবের আড়ালে বৃদ্ধি পায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধ। তাই সুস্থ জীবন ও স্বাভাবিক সমাজব্যবস্থা সমুন্নত রাখার জন্য এসব বর্জন করা একান্ত জরুরি। জরুরি ইসলামের যাবতীয় বিধিবিধানকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা। প্রতি বছর বিশ্ব তামাক দিবসে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। তামাকের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে ধূমপান ও তামাক সেবন থেকে জনগণকে বিরত রাখার জন্য প্রতি বছর বিশ্ব তামাক দিবস পালন করা হয়। কিন্তু ওই সব উদ্যোগের প্রভাবে প্রত্যাশিত ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে না। সবাই আপন আপন দৃষ্টিকোণ থেকে সবকিছু বৈধ করে নিচ্ছে। তামাক, সিগারেট, জর্দা ও গুল নিজ নিজ পছন্দ ও আগ্রহ অনুযায়ী চালিয়ে যাচ্ছে। বৈধ হওয়ার মাপকাঠি বর্তমানে আপন আপন পছন্দ ও আগ্রহ নির্ভর হয়ে যাচ্ছে। যারা প্রতিরোধ গড়ে তুলবে তারাই সব জোগান দিয়ে যাচ্ছে। দিয়ে যাচ্ছে বৈধ হওয়ার সব যুক্তি-প্রমাণ। অথচ তামাক ও তামাকজাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার ও উৎপাদন বন্ধ করা শুধু একজন ব্যক্তির জন্য নয়, পরিবার, সমাজ ও পরিবেশ রক্ষার জন্য তা প্রয়োজনীয়। তাই তামাক নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার ও জনগণকে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সতর্ক অবস্থান নিতে হবে সবাইকে। সবাই মিলে না বলতে হবে যাবতীয় সমাজবিধ্বংসী কার্যক্রমকে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক অবস্থানে তামাক ও তামাকজাতীয় যাবতীয় দ্রব্যের ব্যবহার রোধ করতে হবে।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি
বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পথেই হলো তার শেষ!
পথেই হলো তার শেষ!

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা
এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি
বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মাগুরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ টাকা কেজিতে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা
১৫ টাকা কেজিতে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বতন্ত্র বিচার বিভাগীয় সচিবালয়ের দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন
স্বতন্ত্র বিচার বিভাগীয় সচিবালয়ের দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমাইয়ে ৫০ শিক্ষার্থী পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ
লালমাইয়ে ৫০ শিক্ষার্থী পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২
শ্রীমঙ্গলে কলেজছাত্র খুন : গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ জনকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে
প্রবাসে এনআইডি সেবা: যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন শুরু হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে
টানা বর্ষণে হাটু পানি বেনাপোল স্থলবন্দরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু
বরগুনায় বৃক্ষ মেলা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান
তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি
ইবিতে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা