শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৮, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৯, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

ঢাকা থেকে মাত্র সোয়া দুই ঘণ্টার ফ্লাইটে চীনের ইউনান প্রদেশের কুনমিং শহর এখন বাংলাদেশের রোগীদের কাছে চিকিৎসার নতুন গন্তব্য হিসেবে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। উন্নত প্রযুক্তি, মানসম্মত চিকিৎসা এবং তুলনামূলক সাশ্রয়ী খরচের কারণে ক্যান্সার, হৃদরোগ ও নিউরো সংক্রান্ত জটিল রোগে আক্রান্ত অনেকেই এখন ভারত, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরের বিকল্প হিসেবে কুনমিংকে বেছে নিচ্ছেন।

চীন সরকারও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য বিশেষ করে বাংলাদেশের রোগীদের জন্য কুনমিংয়ের স্বাস্থ্যসেবা খাতে আরও প্রসার ঘটানোর উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশি চিকিৎসক ও মেডিকেল ট্যুরিজম সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কুনমিংয়ে চিকিৎসা খরচ অনেক ক্ষেত্রেই ভারতের তুলনায় কম এবং সেবার মানও উন্নত। বিশেষ করে আধুনিক চিকিৎসা যন্ত্রপাতি, নির্ভুল ডায়াগনস্টিক পদ্ধতি ও চিকিৎসকদের দক্ষতা রোগীদের আস্থা বাড়িয়েছে।

তবে চীনে চিকিৎসা নিতে যাওয়া রোগীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে ভাষা। এছাড়া আবাসন, খাবার, সরকারি হাসপাতালে সিরিয়াল পাওয়া, অনলাইন যোগাযোগব্যবস্থা এবং যাতায়াতের খরচ— এই বিষয়গুলোও কিছুটা চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হাসপাতালগুলোতে দক্ষ দোভাষী (ইন্টারপ্রেটার) নিয়োগ এবং অন্যান্য সমস্যার দ্রুত সমাধান করা গেলে কুনমিং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রোগীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক চিকিৎসাকেন্দ্রে পরিণত হতে পারে।

গত ২০ জুন কুনমিং মেডিকেল ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনকালে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিক দলের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন সেখানে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি পিএইচডি গবেষক আরিফিন ইসলাম। তিনি বলেন, এখানে চিকিৎসা খরচ বাংলাদেশের প্রাইভেট হাসপাতালের মতো হলেও সেবার মান অনেক ভালো। চিকিৎসা শুরুর আগে ১০,০০০ ইউয়ান (প্রায় ১,৭৫,০০০ টাকা) ডিপোজিট দিতে হয়। চিকিৎসা শেষে অতিরিক্ত অর্থ ফেরত দেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকের পরামর্শ ফি ১৫ ইউয়ান (প্রায় ২৬০ টাকা), যা স্থানীয় ও বিদেশি— সবার জন্যই এক। স্পাইন সার্জারির মতো জটিল অপারেশন ও ১০ দিন হাসপাতালে থাকতে মোটামুটি ১০,০০০ ইউয়ান (প্রায় ১,৭৫,০০০ টাকা) খরচ করলেই চলে। আমরা ইনভাইটেশন লেটার দেওয়ার আগে রোগীকে সম্ভাব্য খরচ জানিয়ে দিই।

২০২৪ সালে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং শেখ হাসিনার ভারতে আশ্রয় নেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয়। এর জেরে ভারত বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা কড়াকড়ি করে দেয়। এর আগ পর্যন্ত ভারতই ছিল বাংলাদেশি রোগীদের চিকিৎসার প্রধান গন্তব্য।

বাংলাদেশিরা বিদেশে চিকিৎসার জন্য বছরে কত খরচ করেন, তার নির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান না থাকলেও গত ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, বাংলাদেশের নাগরিকরা প্রতিবছর ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি ব্যয় করেন বিদেশে চিকিৎসা নিতে। এর বড় অংশই ব্যয় হয় ভারত এবং থাইল্যান্ডে, যেখানে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা তুলনামূলকভাবে উন্নত।

তবে ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা সেবা গ্রহণের সুযোগ কমে যাওয়ার পর থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরসহ অন্যান্য দেশে বাংলাদেশি রোগীদের ভিড় বাড়তে থাকে। এর মধ্যেই তুলনামূলক সাশ্রয়ী চিকিৎসা সেবার একটি বিকল্প হিসেবে আলোচনায় উঠে আসে চীন। 

চলতি বছরের মার্চে বাংলাদেশ ও চীন সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশি রোগীদের একটি প্রতিনিধি দল কুনমিং সফর করে। ৩১ সদস্যের ওই দলে ছিলেন ১৪ জন রোগী, তাদের পরিবারের সদস্য, ডাক্তার, ট্যুর অপারেটর এবং সাংবাদিকরা।

মেডিকেল ট্যুরিজম সংস্থা ট্র্যাক মেডি সার্ভিসেসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান বলেন, চীনের চিকিৎসা ব্যয় থাইল্যান্ডের তুলনায় কম, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে ইন্ডিয়ার চেয়েও কম। তবে চিকিৎসা ব্যবস্থা ও সুযোগ-সুবিধা ইন্ডিয়ার চেয়েও উন্নত।

তিনি আরও বলেন, ওদের মেডিকেল টেকনোলজি অনেক হাই এবং লজিস্টিকসও অনেক ভালো। তবে তিনি সবচেয়ে বড় বাধা হিসেবে উল্লেখ করেন ভাষাকে। তার ভাষ্য, বাংলাদেশি রোগী যদি চীনে চিকিৎসা নিতে যান, তাহলে সেখানে ইন্টারপ্রেটার দরকার, যাদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বেসিক জ্ঞান থাকতে হবে যেন তারা ডাক্তার ও মেডিকেল স্টাফদের সঙ্গে কার্যকরভাবে যোগাযোগ করতে পারেন।

তিনি আরও বলেন, সিরিয়ালের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। যদি কাউকে বাংলাদেশ থেকে বিমানভাড়াসহ যাবতীয় খরচ করে গিয়ে সেখানে দুই সপ্তাহ বা এক মাস সিরিয়ালের জন্য অপেক্ষা করতে হয়, তাহলে সেটি লাভজনক হবে না। তাই ভিসা প্রসেসিং সহজ এবং খরচ কমাতে হবে বলেও তিনি মত দেন।

মেডিকেল ট্যুরিজমের সঙ্গে যুক্ত একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, বাংলাদেশ থেকে কুনমিংয়ে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ, থাকা, খাওয়া এবং চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরা— এই পুরো প্রক্রিয়াটি সহজ করা না গেলে কুনমিংয়ের চিকিৎসা সেবা বাংলাদেশের রোগীদের কাছে জনপ্রিয় করে তোলা কঠিন হবে। এক্ষেত্রে এখনো অনেক কাজ বাকি।

তবে তারা জানান, কুনমিংয়ে ক্যান্সার চিকিৎসা অত্যন্ত উন্নত, এজন্য বাংলাদেশের অনেক ক্যান্সার রোগী কুনমিং কিংবা চীনের অন্যান্য প্রদেশের হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ প্রকাশ করছেন।

ঢাকা-ভিত্তিক মেডিকেল ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠান সিওক হেলথকেয়ারের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ২০ জনের বেশি রোগী চীনে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন, যাদের অর্ধেকের গন্তব্য কুনমিং।

সিওক হেলথকেয়ারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম মাসুমুজ্জামান বলেন, খরচ ও চিকিৎসার মান বিবেচনায় চীন বাংলাদেশের রোগীদের জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে। কিন্তু প্রধান বাধা হলো ভাষা। এছাড়াও খাবার, আবাসন এবং সিরিয়ালের জন্য সময় পাওয়া নিয়েও কিছুটা সমস্যা রয়েছে।

তিনি বলেন, একজন ক্যান্সার রোগী যদি পিইটি সিটি স্ক্যান করতে চায় এবং তাকে ৭ থেকে ১০ দিন সিরিয়ালের জন্য অপেক্ষা করতে হয়, তাহলে তার ব্যয় অনেক বেড়ে যাবে।" 

তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইতোমধ্যে বেশ কিছু রোগী চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে এসেছেন এবং তাদের ফিডব্যাক ভালো ছিল বলে জানান তিনি। তার মতে, যেসব বাংলাদেশি শিক্ষার্থী চীনে পড়াশোনা করছেন, তারা চাইলে দোভাষী হিসেবে কাজ করতে পারেন। তবে অবশ্যই তাদের চিকিৎসাবিষয়ক বেসিক জ্ঞান থাকতে হবে।

তবে এসব বাধাকে বড় সমস্যা হিসেবে দেখছেন না ব্যবসায়িক নেতারা। বাংলাদেশ-চীন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. খোরশেদ আলম বলেন, ভবিষ্যতে চীন বাংলাদেশের রোগীদের জন্য চিকিৎসার ভালো বিকল্প হতে পারে।

তিনি বলেন, অনেক বাংলাদেশি আগে থেকেই চীনে থাকেন, তারা দোভাষী হিসেবে কাজ করতে পারবেন। রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকলে এই সমস্যা অনেকটাই সমাধান হয়ে যাবে।

তিনি আরও জানান, সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের মত ঢাকায় চীনের হাসপাতালগুলোর সার্ভিস সেন্টার খোলার পরিকল্পনাও রয়েছে, যেন এখান থেকেই যাবতীয় সেবা নেওয়া যায়। সেখানে (চীন) চিকিৎসা ও ওষুধের খরচ কম, কিন্তু চিকিৎসা সেবা ভালো।

কুনমিং মেডিকেল ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন স্কুলের ডিন লাই ইয়াজিয়ে বলেন, এই মুহূর্তে চীন যেভাবে এগিয়ে আসছে, তাতে অনেকেই মনে করছেন এটি বাংলাদেশি রোগীদের জন্য কোয়ালিটি হেলথকেয়ারের একটি বাস্তবসম্মত বিকল্প হয়ে উঠছে।

তিনি কুনমিংকে বাংলাদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থীদের জন্যও একটি সম্ভাবনাময় জায়গা হিসেবে দেখছেন। তার ভাষায়, আমাদের কাছে বাংলাদেশের অসাধারণ কিছু শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের ভবিষ্যৎ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, চীনের জন্যও উজ্জ্বল।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, কুনমিংয়ে বাংলাদেশি রোগীদের জন্য যেসব হাসপাতাল প্রস্তুত রয়েছে, সেগুলো হলো— দ্য ফার্স্ট পিপলস হসপিটাল অব ইউনান প্রভিন্স, দ্য ফার্স্ট অ্যাফিলিয়েটেড হসপিটাল অব কুনমিং মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, ফুওয়াই ইউনান হসপিটাল অব দ্য চাইনিজ অ্যাকাডেমি অব মেডিকেল সায়েন্সেস এবং ট্রাডিশনাল চাইনিজ মেডিকেল হসপিটাল। এর মধ্যে তিনটি হাসপাতাল সরকারিভাবে পরিচালিত।

সৌজন্যে : দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
‘পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে হাসিনা ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিলেন’
‘পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে হাসিনা ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিলেন’
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
১৫ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ
১৫ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
সর্বশেষ খবর
শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে
শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নববধূর ওপর পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ
কলাপাড়ায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি, নববধূর ওপর পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকে বর্জ্য অপসারণে নীতিমালার বাইরে টাকা আদায় করা যাবে না
চসিকে বর্জ্য অপসারণে নীতিমালার বাইরে টাকা আদায় করা যাবে না

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার
বন্দর অবকাঠামো উন্নয়নে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান নৌ-পরিবহন উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭৫
ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৩৭৫

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
পঞ্চগড়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল
বিশ্বকাপের আগে দু’টি প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলবে নারী দল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার
৯৯৯-এ ফোন করে ছিনতাইয়ের অভিযোগ দিয়ে নিজেই গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু
দ্বিতীয়ার্ধে বদলে গেল বাংলাদেশ-ভুটান ম্যাচের ভেন্যু

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের
শিক্ষার্থী মাহফুজ হত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সহপাঠী ও শিক্ষকদের

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ
রোনালদোর ডাকে আল নাসরে পর্তুগিজ কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান
নেতাকর্মীদের কোনো উস্কানিতে পা না দিতে রিজভীর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের জনপ্রিয় ৫০ শিল্পীর তালিকায় একমাত্র ভারতীয় প্রিয়াঙ্কা
বিশ্বের জনপ্রিয় ৫০ শিল্পীর তালিকায় একমাত্র ভারতীয় প্রিয়াঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর
‌অধিকাংশ ঘটনায় সাম্প্রদায়িকতার প্রমাণ মেলেনি : পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটিতে ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার, আটক ৩
রাঙামাটিতে ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকেরগঞ্জে বাসায় ঢুকে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাকেরগঞ্জে বাসায় ঢুকে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন
‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনামগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
সুনামগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য
নিলামে উঠছে বন্দরে পড়ে থাকা ৪৭৫ কনটেইনার পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রখ্যাত অভিনেতা ধীরজ কুমার আর নেই
প্রখ্যাত অভিনেতা ধীরজ কুমার আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়