শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি

রাজনীতি ও অর্থনীতি এ দুইয়ের মধ্যে আন্ত ও পারস্পরিক প্রভাবক সম্পর্কটা খুব একটা প্রাচীন নয়, তবে সময়ের বিবর্তনে সম্পর্কের মধ্যে ইতোমধ্যে মতান্তর ঘটেছে। হওয়াটাই স্বাভাবিক। কেননা সমাজ ও রাজনীতি পরিবর্তনশীল নিজস্ব গতিতে, অর্থনীতি সমাজের সেই গতিশীলতার নিয়ামক। উভয়ের মধ্যে পারস্পরিক প্রতিফলন ঘটবে এটাই প্রত্যাশিত। কিন্তু সমস্যা দাঁড়ায় তখন, যখন অর্থনীতির কাছে সমাজ পরিবর্তনের প্রেসক্রিপশন প্রত্যাশা করা হয়, যখন আশা করা হয় সমাজ বিনির্মাণে আদর্শ ও দর্শন সরবরাহ করতে অর্থনীতির করণীয় নিয়ে। আবার অর্থনীতি যদি সমাজের সমৃদ্ধি সাধনে লাগসই ও টেকসই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে না পারে, তাহলে সমাজে বিশৃঙ্খলা ও বঞ্চনা-বৈষম্যের পরিবেশ তৈরি হয়।

বাজেট রাষ্ট্রের (যার মালিক জনগণ) সঙ্গে সরকারের দায়দায়িত্ব কর্তব্য পরিপালনের পথ নকশা, আইনগত চুক্তি। সেই বাজেট প্রণয়ন, উপস্থাপন ও বাস্তবায়ন সম্পর্কে যদি জনগণের তরফে সংসদে (বা সংসদীয় কমিটিতে) যথাযথ পরীক্ষা পর্যালোচনা বিচার-বিবেচনার প্রশ্ন উত্থাপনই না হয় বা হতে না পারে, তাহলে সমাজ ও অর্থনীতির গতিধারা, সমাজের গন্তব্য, সমাজের সার্থকতা নিয়ে সংশয়-সন্দেহ তৈরি হবে এবং সে ক্ষেত্রে সমাজের উন্নতির প্রচেষ্টা ব্যর্থতার বিবরে চলে যাবে। সমাজ রাজনীতির স্বার্থসন্ধ কঠিন কর্কশ পথে এগোতে থাকবে আর সুবোধ বালকের মতো অর্থনীতি সর্বনাশের পথে পরিচালিত হলে তাতে ফায়দা লুটবে রাজনীতি, যাতে পথ সুগম হবে স্বেচ্ছাচারী হয়ে চলাচলের। অর্থনীতির সনাতন নীতি ও নিয়মকানুন বেকুব বনে যায় যে সমাজে, সেখানে উন্নতির কোনো কার্যকর গাইডলাইন বা রোডম্যাপ এখন কেন কস্মিনকালেও কেউ দিতে পারেনি, পারবে বলে মনে হয় না। কখনো-সখনো এ ব্যাপারে কথাবার্তা যে ওঠেনি তা নয়, কিন্তু কার্যকারণগত কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যার অবর্তমানে আলোচনাটা যেন সেভাবে রয়েই গেছে।

রাজনীতি ও অর্থনীতি এ দুইয়ের মধ্যে আন্ত ও পারস্পরিক প্রভাবকইদানীং দেশে-বিদেশে সর্বত্র এ প্রশ্ন উঠে আসছে রাজনৈতিক অর্থনীতির মধ্যে পারস্পরিক হিস্সা বা শরিকানায় দূরত্ব বাড়ছে। রাজনীতি অর্থনীতিকে গ্রাস করছে, অর্থনৈতিক ভাব-ভাবনা ও কর্মকাণ্ডের মধ্যে রাজনৈতিক ভেদবুদ্ধি প্রবল হয়ে উঠছে। নিঃসন্দেহে সমাজ আগে অর্থনীতি পরে। সমাজ একটা বড় ব্যাপার অর্থনীতিকে সেখানে নিয়ামক ভূমিকায় থাকতে হয়। সমাজ অর্থনীতিকে আমলে না আনলে সমাজের কিছু একটা যায় আসে না, কিন্তু অর্থনীতি সমাজকে উপেক্ষা করতে পারে না। সমাজই হচ্ছে অর্থনীতির ক্যানভাস, সমাজ ছাড়া অর্থনীতি চলে না, সমাজের জন্য অর্থনীতির ভূমিকা আছে। সমাজ নেই তো শুধু অর্থনীতি কেন অনেক কিছুই নেই। তবে অর্থনীতি সমাজকে নির্মাণ নিয়ন্ত্রণ করে বলেই সমাজ তার অস্তিত্ব, গতিধারা এমনকি মিশন ও ভিশন নির্মাণের জন্য অর্থনীতির পথ চেয়ে থাকে। সমাজ এগোচ্ছে না পেছাচ্ছে, তা অর্থনীতির চেয়ে আর কে ভালো বলতে পারে? সমাজ সীমাহীন তীরহারা নদীর মতো চলার পথে অর্থনীতি তার তীর বেঁধে দেয়, অর্থনীতি তাকে নিয়ন্ত্রণের উপায় নির্দেশ করে, গতিশীল হতে সলাপরামর্শ প্রেরণা দেয়। সমাজ যেন স্বাবলম্বী হয়ে ওঠে, সার্থকতা ফিরে পায় অর্থনীতির গতিশীলতায়।

রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হয় আর্থিক প্রভাবের ও সক্ষম-সম্ভাবনার নিরিখে। রাজনৈতিক নেতৃত্ব নীতিনির্ধারণ করে অর্থনৈতিক জীবনযাপনকে আয় উপার্জন ব্যয় বরাদ্দকে জবাবদিহির আওতায় এনে সুশৃঙ্খল, সুশোভন, সুবিন্যস্ত করবে এটাই সর্বজনীন এবং এই কিছুদিন আগপর্যন্ত তাই-ই সাব্যস্ত ছিল। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রেও নীতিমান ন্যায়নিষ্ঠবানের হাতে অর্থনীতি তথা ভাগবাঁটোয়ারার দায়দায়িত্ব অর্পণের কথা বলা হয়েছে।

কিন্তু নীতিনির্ধারকের স্বার্থবাদিতায় যদি সম্পদ বণ্টন বৈষম্য সৃষ্টি ও বৃদ্ধির কারণে অর্থনৈতিক টানাপোড়েন সৃষ্টি হয় তখন আমজনতার অর্থনৈতিক জীবনযাপন সহায়ক হওয়ার পরিবর্তে দুর্বিষহ হয়ে উঠতে পারে। নির্বাহী নীতিনির্ধারক নেতৃত্ব যদি নিজস্ব তাগিদে ও প্রয়োজনে নিজস্ব উপায়ে সম্পদ ও স্বার্থ সংগ্রহে আত্মসাতে ব্যাপৃত হয় তখন রাজনৈতিক নেতৃত্বের এখতিয়ার ও ক্ষমতা খর্ব হয়। আইন সভায় নীতিনির্ধারক বিধিবিধান তৈরি করবেন সবার জন্য প্রযোজ্য করে, নিরপেক্ষভাবে, দূরদর্শী অবয়বে। কিন্তু সেই আইন প্রয়োগে নীতিনির্ধারক নিজেই নিজেদের স্বার্থ অধিক মাত্রায় দেখতে থাকেন তাদের খণ্ডিত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে, প্রতিপক্ষরূপী বিরুদ্ধবাদীদের বঞ্চিত করতে স্বেচ্ছাচারী অবস্থান গ্রহণ করেন তখন ওই আইনের প্রয়োগে নিরপেক্ষতা নিয়ে সংশয়-সন্দেহ তৈরি হয়। আস্থার অভাব দেখা দেয়। অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ততার অবয়বে, নৈতিকতার অবক্ষয়জনিত পরিবেশে রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রতি আমজনতার আগ্রহ নেতিবাচক মনোভাবে চলে যেতে পারে ও সর্বোপরি সবাই রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলতে পারে। অথচ যে আস্থার সরোবরে গণতান্ত্রিক ও সেবাধর্মী রাজনৈতিক মূল্যবোধের বিকাশ ও টেকসই হওয়া নির্ভরশীল।

দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে উন্নয়ন ভাবনা ও কর্মসূচি পরিপালিত হবে দলমত নিরপেক্ষভাবে, কারও প্রতি অনুরাগ কিংবা বিরাগের বশবর্তী হয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ সুযোগসুবিধা অধিকার আদানপ্রদান, নীতি নিয়মকানুন ও আইনশৃঙ্খলার বিধানাবলি বলবৎ, প্রয়োগ ও বাস্তবায়নযোগ্য হবে না এটাই সব নাগরিকের সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকার, সাংবিধানিক সত্য ও প্রথা। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি উৎপাদনে সম্পদে সংসার সমাজসহ নীতিনির্ধারক যেমন একটি রূপময়, বেগবান, ঐশ্বর্যমণ্ডিত ও আনন্দঘন সক্ষমতা নির্মাণ করবেন আবার রাজনৈতিক নীতিনির্ধারক এর একগুঁয়েমি তথা ও ভ্রান্ত পদক্ষেপের দ্বারা অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্ভাবনাকে, সমৃদ্ধির সক্ষমতা ও সুযোগকে তেমন প্রশ্নবিদ্ধ-পক্ষপাতযুক্ত করে দুনীতিগ্রস্ত করে ফেলতে পারে। রাজনৈতিক কারণে পরস্পরের দোষারোপের দ্বারা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির পরিবেশ বিপন্ন হলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের সম্ভাবনা শুধু দ্বিধাগ্রস্ত নয়, হয় বাধাপ্রাপ্তও।

গণতন্ত্রে অর্থনৈতিক উন্নয়নের রূপকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের অঙ্গীকার থাকে রাজনৈতিক নেতৃত্বের। বাজেটকে নির্বাচনি ইশতিহার বানাতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মসূচির নানান প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করে রাজনৈতিক দল। ভোটারকে প্রতিশ্রতি দেওয়া হয় ক্ষমতায় গেলে এ জাতীয় উন্নয়নের বন্যায় ভেসে যাবে দেশ। কিন্তু নেতৃত্ব তা যদি যথাযথ বাস্তবায়ন করতে না পারে তাহলে ব্যর্থতার ও অভিযোগের তির নিক্ষিপ্ত হয় খোদ রাজনীতির নেতিবাচক ধারণার দিকেই।

পাঁচ দশকে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি নীতিনির্ধারক সরকার নেতৃত্বে এসেছে। প্রত্যেকের কিছু না কিছু অবদানে বাংলাদেশের অর্থনীতি আজ এ পর্যায়ে পৌঁছেছে। দরিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারীর সংখ্যা কমছে, দারিদ্র্য বিমোচন হয়েছে বা হচ্ছে। শিশুমৃত্যুর হার কমেছে, মানুষের মাথাপিছু আয়ের পরিস্থিতিতে উন্নতি সাধিত হয়েছে। বাজেটের বপু বেড়েছে এডিপির আকার বেড়েছে। এখানে স্বভাবত প্রশ্ন এসেছে অর্থনীতির এ উন্নয়নে সরকারগুলোর একক কৃতিত্ব কতখানি। এসব সাফল্যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের সৃজনশীলতা, নির্ভরযোগ্যতা, সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ভূমিকা বেশি না আমজনতার অর্থনীতির স্বয়ংক্রিয় স্বচ্ছ সলিলা শক্তির বলে এটি বেড়েছে। এটাও দেখার বিষয় যে পরিস্থিতি এমন হয়েছে কিনা আমজনতার নিজস্ব উদ্ভাবন প্রয়াসে অর্জিত সাফল্য বরং নীতিনির্ধারকের নিজেরইকরণের দৃষ্টিভঙ্গি, ভ্রান্ত সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপের দ্বারা বরং বাঞ্ছিত উন্নয়ন অভিযাত্রা বাধাগ্রস্ত কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নাগরিকের শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন প্রয়াসে তাদের কর্ম-উন্মাদনা ও প্রেরণায় ক্ষমতালোভী দুর্নীতিদগ্ধ রাজনৈতিক অভিলাষ বাধা সৃষ্টি করেছে কিনা কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহৃত হয়ে নাগরিকের মৌলিক অধিকার ও সেবাপ্রাপ্তি বাধাগ্রস্ত কিংবা বিড়ম্বনাদায়ক হয়েছে কিনা।

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ ও অর্থনীতিতে কর ডিজিপির রেশিও কাক্সিক্ষত সাধারণ মাত্রার (জিডিপির ১৫/১৬ শতাংশ) চেয়ে যথেষ্ট কম। বর্তমানে কর জিডিপি রেশিও ৮/৯ এর মধ্যে ঘোরাফেরা করছে অর্থাৎ জিডিপির ৫/৬ শতাংশ কর আওতার বাইরে বা সেখান থেকে রাজস্ব অনাহরিত থেকে যাচ্ছে। সেই টাকা হয় বিদেশে পাচার হচ্ছে নতুবা ন্যায়নীতিনির্ভরতার পরিবেশকে কলুষিত করছে। বলা বাহুল্য প্রতি বছর বাড়ানো বাজেটে জিডিপির ৪/৫ ভাগ পরিমাণ অর্থই ঘাটতি হিসেবে প্রাক্কলিত হতে হচ্ছে এবং এ ঘাটতির পরিমাণ অর্থ দেশি-বিদেশি কঠিন শর্তেও ঋণ নিয়েই সেই বাজেট বাস্তবায়িত হয়। অর্থাৎ দেশে জিডিপির আকার অনুপাতে যথাপরিমাণ ন্যায্য কর রাজস্ব অর্জিত হলে ঘাটতি বাজেট হয় না এবং বাজেট বাস্তবায়নে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে ব্যাংকঋণ গ্রহণ কিংবা নানান শর্ত সাপেক্ষে বিদেশের কাছে হাত পাততে হয় না। গভীর অভিনিবেশ সহকারে বিচার-বিশ্লেষণের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়, কেন ন্যায্য কর রাজস্ব আহরিত হয় না বা হচ্ছে না, কারা কর নেটের বাইরে এবং তাদের কর নেটের আওতায় আনার পথে প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যা কোথায়? বিভিন্ন কৌণিক দৃষ্টিতে পরীক্ষা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে দেশ, সমাজ ও প্রশাসন কর রাজস্ব সুষমকরণের পথে স্বচ্ছতার ন্যায়ানুগতার, পক্ষপাতহীন পদক্ষেপ নিতে অপারগ হয়েছে বা হচ্ছে। কর প্রদানে আহরণে, এমনকি কর রেয়াত বা অব্যাহতি প্রাপ্তিতে অন্তর্নিহিত অপারগতা, অসামঞ্জস্যতা বা দুর্বলতা রয়েছে। সাধারণ ও অসাধারণ করদাতায় অসম বিভক্ত সমাজে, বণ্টন বৈষম্যের প্রক্রিয়ায় অসাধারণ করদাতারা শুধু এক দাগে যে কর ফাঁকি দেয় সহস্র সাধারণ করদাতার ওপর তার চাপ পড়ে। বড় করদাতারা নীতিনির্ধারকের প্রশ্রয়ে পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগে থাকলে কর প্রদান ও আহরণের সংস্কৃতি সুস্থ ও সাবলীল হতে পারে না। আইনপ্রণেতাদের সিংহভাগ অংশ বৃহৎ করদাতা হলে ক্ষমতার বলয়ে বসবাসকারী হিসেবে রেয়াত ও ছাড় গ্রহণের মাধ্যমে ব্যাপক কর রাজস্ব রাষ্ট্রের হাত ছাড়া হয়ে যায়। যথাযথ কর রাজস্ব সরকারি কোষাগারে জমা হয় না। অথবা কথাটি এভাবে ঘুরিয়ে বলা যায়, নীতিনির্ধারক নেতৃত্বের যে বলিষ্ঠ কমিটমেন্ট দরকার কর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যে, যে এনফোর্সমেন্ট, যে সুষম পরিবেশ, যে পক্ষপাতহীন আচরণ, যে দৃঢ়চিত্ত মনোভাবের প্রয়োজন তা যেন থেকেও থাকে না। আইনসভায় যে অর্থবিল উত্থাপিত ও গৃহীত হয় সেখানে পরীক্ষা পর্যালোচনা-উত্তর ছাঁটাই প্রস্তাব পেশের কিংবা বিভিন্ন গঠনমূলক মত প্রকাশ বা প্রস্তাবনা পেশের ন্যায়নীতিনির্ভর উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যবস্থায় অপারগতা, উপেক্ষা কিংবা  সীমাবদ্ধতা প্রকট হয়ে উঠছে। ফলে বাজেটে ফিসকেল মেজারসগুলো যা যা যেভাবে উত্থাপিত হয় তাই গৃহীত হয়। মূল বাজেটে আয়-ব্যয়ে প্রাক্কলিত বরাদ্দ যথাযথ অর্জিত হচ্ছে কি না, তার জবাবদিহিকরণের সুযোগ সেখানে অনুপস্থিত। এটাই রাজনৈতিক অর্থনীতির বর্তমান হালহকিকত।

লেখক : সাবেক সচিব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
‘ডিসিইউ’ যেন না হয় জগন্নাথ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে চব্বিশের জাগরণ
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
বাসা বেঁধে রাজ করছে ভুল
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন
নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ
জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১
সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস
কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত
কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন
পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন
শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী
লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত
ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি
শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি
সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড
জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়
বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়

খবর