শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা

মিজানুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা

জাতীয় সংসদ হলো সরকারি ও বিরোধী দল সমন্বয়ে নীতিনির্ধারণীর একটি সাংবিধানিক কাঠামো। সরকারি দল জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের আশা-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে ব্যস্ত থাকবে, অন্যদিকে বিরোধী দল ছায়া সরকারের প্রতিনিধিস্বরূপ অনিয়মতান্ত্রিক পথে এগোচ্ছে কি না দেশ... অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করবে। যেখানে যুক্তিতর্কে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করবে, তেমন প্রাণবন্ত সংসদের প্রত্যাশা জনগণের। জনগণের ভোটাধিকার হরণের কারণে বিগত ১৫ বছর জাতি তা থেকে বঞ্চিত ছিল। হবেই বা কেমন করে, যেহেতু নির্বাচনটাই সঠিকভাবে হয়নি, তাই সংসদ ছিল পুরোপুরি অকার্যকর। সবকিছুতেই যেন অনিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা। দেশ সঠিকভাবে চলেনি বলেই একসময় দেশের ছাত্র ও যুবসমাজ ক্ষেপে গেল। তাদের আহ্বানে যখন দেশবাসী ফুঁসে উঠল স্বৈরাচারী সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হলো।

পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় দায়িত্ব নেয়। প্রধান উপদেষ্টা বিশ্ববরেণ্য ড. ইউনূসের ওপর জনগণের প্রত্যাশা অনেক। অতীতে দেখেছি তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন দিতে। কিন্তু এ সরকারের ক্ষেত্রে বাস্তবতা ভিন্ন। আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা এবং ভেঙে পড়া প্রশাসনিক কাঠামো সঠিক পথে আনাই ছিল চ্যালেঞ্জিং। কোনো কিছুই সঠিকভাবে চলেনি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্তরের সংস্কারের দাবি ওঠে এবং সরকারকে সেই পদক্ষেপ নিতে হলো। নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করার লক্ষ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। রাজনৈতিক দল সুশীল সমাজ থেকে সংস্কার বিষয়ে লিখিত ও মৌখিক আকারে মতামতও নেওয়া হয়। সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের পর রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ব্যাপকভাবে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়। মতবিনিময় সভার মাধ্যমে নির্বাচনসংক্রান্ত ১২টি বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে পৌঁছে। সংস্কারসংক্রান্ত আলোচনায় পুলিশ সংস্কারের বিষয়টি বেশি আলোচিত হয়। নির্বাচনের ব্যাপারে পুলিশের সংস্কার অত্যাবশ্যক ছিল।

সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। দীর্ঘসূত্রতার অজুহাতে সংস্কার কখনই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বিলম্বিত করার কোনো অবকাশ থাকতে পারে না। এক বছর অতিবাহিত হওয়ার পরও যদি সংস্কার বিষয়ে অগ্রগতি দেখা না যায় জনঅসন্তোষ সৃষ্টি হতে বাধ্য। এমনিতেই মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগে ভাটা, বেকারত্বের অভিশাপে জনগণের নাভিশ্বাস অবস্থা। অর্থনৈতিক মন্দাভাব দেখা দিলে জনগণের কাছে কিছুই গ্রহণযোগ্য হবে না। বিএনপি মনে করে সংস্কারের কার্যক্রমের বিষয়টি নির্বাচিত সরকারই বাস্তবায়ন করতে পারে। বিএনপি সংস্কার বিষয়ে ৩১ দফা কর্মসূচি বহু আগেই ঘোষণা করেছে। তাদের ধারণা, ৩১ দফা কর্মসূচি হলো রাষ্ট্র মেরামতের সনদ। এটা নিয়ে দেশব্যাপী প্রচারণাও চালিয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে এ-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে। অবশ্য এরকম কর্মসূচি অন্যান্য দলের বেলায় দৃশ্যমান হয়নি।

জামায়াত ও এনসিপি বলছে যেনতেনভাবে নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না। বিএনপি ও নাগরিক অধিকার পরিষদের বক্তব্য হলো নির্বাচন বিলম্ব করা হলে তৃতীয় শক্তির আবির্ভাব ঘটতে পারে। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, নির্বাচন বিলম্বের কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক অবস্থায় যাচ্ছে। চাঁদাবাজি বেড়ে গেছে। বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যে এসেছে আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন ৫ লাখ। অর্থাৎ দেশে ঘুষের লেনদেন থেমে নেই। উল্টো পতিত সরকারের চেয়ে বেড়েছে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন মহাসচিব। যারা ’২৪-এর গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছেন এরাও চাঁদাবাজিতে ধরা খাচ্ছেন। সম্প্রতি গুলশানের চাঁদাবাজিতেই প্রমাণ হয় চাঁদাবাজি কোন পর্যায়ে গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেত্রী উমামা ফাতেমার উক্তিতে প্রমাণ মেলে যেমন ‘জুলাইকে মানি মেকিং মেশিনে পরিণত করা হয়েছে’ এবং বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘কয়েকজন সমন্বয়কের চাঁদাবাজির খবরে বেদনায় নীল হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা, একি পরিণতি এটিই কি আমরা চেয়েছিলাম। দেশের মানুষ কি কেউ এটা চেয়েছিল? এত তাড়াতাড়ি যদি এ ঘটনা ঘটে, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ কী?’

রাজনৈতিক সরকার দায়িত্বে থাকলে জনগণের প্রতি এদের দায়বদ্ধতা থাকে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা নিজেদের ইমেজ ঠিক রাখার জন্য এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকেন। কিন্তু অনির্বাচিত সরকারের তেমনটা দরকার পড়ে না। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা, বিচারব্যবস্থার কাঠামো ঠিক করা, বাণিজ্য ব্যবস্থা সহজীকরণ, বিনিয়োগের প্রতি আস্থা সৃষ্টি করা দেশের টেকসই উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্রের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। আজকে যারা যুবসমাজ তারা বিগত ১৫ বছর ভোট দিতে পারেননি। তারা দেখেছেন দিনের ভোট রাতে নিতে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সংসদ সদস্য, আবার নির্বাচনের নামে তামাশা করে ডামি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। এটা শুধু সংসদের বেলায় নয়, ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত ছিল। অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটি বিদেশি পত্রিকায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করবেন।’ তিনি সে পথেই এগোচ্ছেন। এখন প্রয়োজন দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা। সুষ্ঠু নির্বাচন করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া।

লেখক : সাবেক ব্যাংকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
মেগা প্রকল্প
মেগা প্রকল্প
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুর ক্ষমতা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তারেক রহমানের সতর্কবার্তা
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
সর্বশেষ খবর
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

৩৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি
প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি সিনেমার ওপর শতভাগ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
বিদেশি সিনেমার ওপর শতভাগ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি
দুর্গাপূজায় একসঙ্গে কাজল ও রানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফের বিদেশি সিনেমার ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
ফের বিদেশি সিনেমার ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে
তোফায়েল আহমেদ লাইফ সাপোর্টে

নগর জীবন

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে