শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

ড. ইউসুফ খান
প্রিন্ট ভার্সন
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

অদ্ভুত এ জগৎ-সংসার আর বিচিত্ররূপী তার মানুষ। জীবনের উদ্দেশ্য কী, আর কেনইবা নিজেকে নিয়ে এত ব্যস্ততা? শুধুই কি খেয়ে-পরে বেঁচে থাকার জন্যই এ জীবন? নাকি রাতারাতি বিত্তশালী হওয়ার জন্য এ জন্ম!!! প্রতিনিয়ত অনেক প্রশ্নের ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলি।

স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী কবেই অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। সময়টি সুদীর্ঘ না হলেও খুব কম নয়। এ সময়ের মধ্যে আমাদের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের চমকপ্রদ অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে। তারা তৃতীয় বিশ্ব থেকে প্রথম বিশ্বের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। আমাদেরও বেশ কিছু অগ্রগতি হয়েছে। কিন্তু উন্নতির সুফল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ পায়নি। এর মুখ্য কারণ হলো লাগামহীন দুর্নীতি আর সুশাসনের অভাব। এ ছাড়া সামাজিকভাবে অপরাধপ্রবণতা, নারী ও শিশুর প্রতি নৃশংসতা, কিশোর গ্যাং, ছাত্র হত্যা, চাঁদাবাজি, অর্থ পাচার এগুলো যেন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মাদক এখন গুরুতর জাতীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার সামান্য কিছু হয়তো গণমাধ্যম বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সৌজন্যে আমরা দেখছি বা শুনছি। আর তাতেই আঁতকে উঠছি। এই অবক্ষয়ের পুরো চিত্রটা যে কতটা ভয়াবহ তা ভাবনার চেয়েও অনেক দূরে।

এ সমস্যাগুলোর শেকড় চিহ্নিত করে সত্বর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে। কাজটি খুব কঠিন মনে হলেও সম্ভব। আর এখনই উপযুক্ত সময়। দীর্ঘদিন ধরে হতাশাগ্রস্ত মানুষ একটু স্বস্তি ও শান্তির জন্য উন্মুখ হয়ে আছে। কারণ মানুষ এখন উত্তরণ চায়। কবে আসবে সেদিন যেদিন আমাদের দেশ দুর্নীতিমুক্ত দেশের তালিকায় নাম প্রকাশিত হবে।

বিখ্যাত মার্কিন লেখক জেমস হেনরি বলেছেন, মানবজীবনে তিনটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, উদার হওয়া, দ্বিতীয়ত, উদার হওয়া, তৃতীয়ত, উদার হওয়া। পৃথিবীর মানুষ দিন দিন কেন জানি অধিকতর অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে। দয়ামায়া, উদারতা, মানবিকতা, সহনশীলতা, ক্ষমাশীলতা এসব যেন আজকাল সোনার পাথর বাটি। সারা বিশ্বের কথা না হয় বাদই দিলাম। একসময় এ দেশের মানুষের হৃদয়ের যে সুনাম ছিল তা কি আর এখন আছে? সাম্প্রতিককালে আমাদের অসহিষ্ণুতার অভিজ্ঞতা বড়ই দুঃখজনক। আসলে আত্মকেন্দ্রিকতা এবং আর্থিক বৈষম্য যত বাড়ছে ঈর্ষা বা পরশ্রীকাতরতার বিষয়টি ততই প্রকট হয়ে উঠছে। হিংসা-বিদ্বেষ আর পরশ্রীকাতরতা এক মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। এ ব্যাধি রয়েছে ব্যক্তিবিশেষে, পরিবারে, সমাজে তথা রাষ্ট্রের সর্বত্রই। আমাদের দেশে যেন এর চাষবাস দিন দিন বেড়েই চলছে।

একবার এক ব্যবসায়ী মালবাহী ট্রেনে ড্রামভর্তি কাঁকড়া নিয়ে যাচ্ছিলেন। ড্রামের ঢাকনা খোলা দেখে এক সহযাত্রী বললেন, কাঁকড়া তো বের হয়ে যাবে। উত্তরে ব্যবসায়ী বললেন, ঢাকনা খোলা থাকলেও কাঁকড়াগুলো বের হতে পারবে না। সহযাত্রী জানতে চাইলেন, কেন বের হতে পারবে না? ব্যবসায়ী হেসে উত্তর দিলেন, কোনো কাঁকড়া বের হতে চাইলে বাকিরা এর হাত-পা টেনে ধরে নিচে নামাবে। আসলে হিংসা হচ্ছে মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। শুধু মানুষ কেন, সৃষ্টি জগতের কোনো জীবই এ থেকে মুক্ত নয়। কাঁকড়াও মুক্ত নয়। পা টেনে ধরে নিচে নামাতে যেন তার জুড়ি নেই।

কথায় আছে, বন্ধু যদি ফেল করে বা অকৃতকার্য হয় তাহলে কষ্ট লাগে, কিন্তু বন্ধু যদি ফার্স্ট হয় তাহলে আরও বেশি কষ্ট লাগে। এই কষ্ট লাগার বিষয়টিই হচ্ছে হিংসা বা ঈর্ষা। আমাদের চারপাশে কত শত মানুষ। প্রতিটি মানুষের বাইরের চেহারার মতো ভিতরের চেহারাও আলাদা আলাদা। কেউ কারোর মতো নয়। মনটাও ঠিক তাই। কারোরটা কারোর মতো নয়। এ পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যাদের সংস্পর্শে এলে  জীবনটা দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আবার কারো সান্নিধ্য পেলে জীবনের রংটাই পাল্টে যায়। মনটা আনন্দে ভরে ওঠে। জীবন হয়ে উঠে অর্থবহ।

ঈর্ষা বা পরশ্রীকাতরতা- এ শব্দটির সঙ্গে আমরা সবাই  পরিচিত। আমাদের চারপাশের মানুষজন, যারা আমাদের সমমানের তাদের সঙ্গেই আমাদের ঈর্ষা তথা হিংসার ব্যাপারগুলো ঘটে। নিজের অজান্তেই ঈর্ষার আগুনে দগ্ধ হতে থাকি। কিন্তু এই নীরব ঘাতক ঈর্ষা যে আমাদের মনের প্রশান্তি কেড়ে নিচ্ছে সে ব্যাপারে আমরা কতটুকু সচেতন? সত্যি কথা বলতে কী, বর্তমান যুগ ইঁদুর দৌড়ের যুগ। এর সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন যেন টালমাটাল। অস্থিতিশীল পরিবার ও সমাজ সৃষ্টির জন্য আমরা সব সময়ই চারপাশের পারিপার্শ্বিকতাকে দোষ দিয়ে থাকি। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে আমি কি ঠিক আছি? আমি কি আমার ভিতরকার রিপুগুলো নিয়ে সচেতন? আমাদের এ অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার প্রবণতাকে আমরা কি পারি না নিয়ন্ত্রণে রাখতে?

ঈর্ষা জিনিসটা মানুষের অজান্তেই কাজ করে। পরিচিত বন্ধুবান্ধব কারও কোনো সুখবরে আমরা অভিনন্দন জানাই ঠিকই, কিন্তু অন্তরে জ্বালা ধরে। আমার নিজের মধ্যেও হিংসা বা ঈর্ষা জিনিসটা কাজ করে। তবে তা কাঁকড়ার মতো পা টেনে ধরে নিচে নামানোর পর্যায়ে না পড়লেও সাময়িকভাবে মনটা খারাপ হয়ে যায়, যা সামলে নিতে বেশ কিছুটা সময় লাগে। মানুষের জীবনটা কতই না ছোট!!! যতটা ভাবি তার চেয়েও ছোট। অথচ ঈর্ষা যেন আমাদের কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু যখন একজন বড় মাপের মানুষের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করি তখন বুঝি আমি কত তুচ্ছ, কত সামান্য। এই পৃথিবীতে এলাম আকস্মিক, রূপ-রস গ্রহণ করলাম তারপর চলে যাব আকস্মিক। পৃথিবীকে কী দিয়ে গেলাম। যখন একা থাকি এ ভাবনাগুলো মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে।

আমরা সব সময় জিততে চাই। নিজের বড়ত্ব জাহির করতে মরিয়া হয়ে উঠি। প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে প্রমাণ করার চেষ্টা করি আমার অনেক ক্ষমতা। কথায় কথায় রিকশাওয়ালার কলার ধরি। বাসের হেলপারের গায়ে হাত তুলি। সুযোগ পেলেই গরিবকে হেয় করি। কেন যেন অন্যকে ছোট করে এক ধরনের আনন্দ অনুভব করি। এসব হিরোগিরি করতে গিয়ে যে নিজেও মাঝেমধ্যে অন্যের দ্বারা অপমানিত হই না তা কিন্তু নয়। মানুষের খারাপ ব্যবহার আমাকে কষ্ট দিলেও, আমার খারাপ ব্যবহারে যে মানুষও কষ্ট পেতে পারে তা অনুভব করি না। বরং মনে মনে ভাবি, নিজের মাঝে উগ্রতা ফুটিয়ে তুলতে পারলে লোকে ভয় পাবে। ভক্তি করবে, সালাম দেবে। বন্ধুরা অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবে, বাহবা দেবে। আমার সাহসের প্রশংসা করবে। তাতে আমার আনন্দ আরও বেড়ে যাবে।

তাই তো এ ধরনের মানসিকতার জন্যই আমরা কেউ কাউকে ছাড় দিতে চাই না। ফলে ছোট ছোট ছাড়ের অভাব বড় বড় দ্বন্দ্বের জন্ম দেয়। চায়ের কাপের ঝগড়া রূপান্তরিত হয় সংঘর্ষে। অথচ কোনো এক পক্ষের সামান্য ভুল স্বীকার হয়ে উঠতে পারত সুন্দর সমাধান। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঝামেলা সৃষ্টিতে উভয় পক্ষই কমবেশি দায়ী থাকে। অনেক সময় মানুষ না জেনেও ভুল করে থাকে। অনভিজ্ঞ হওয়ার দরুন অপ্রত্যাশিত ভুল হতেই পারে। কারণ সব সময় সবকিছু জানার বা বোঝার সুযোগ হয়ে উঠে না।

আবার যদি অন্যদিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করি তাহলে দেখি, বিশ্বময় এই দুঃসময়েও মানবিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলছেন এমন দয়ালু ও হৃদয়বান লোকও সমাজে রয়েছে। তাদের উদারতা ও মানবিক সাফল্যের গল্প শুনে বুকটা ভরে ওঠে। তখন মনে হয় হিংসা-বিদ্বেষ, ঈর্ষা ও পরশ্রীকাতরতা এসব ঝেড়ে মুছে ফেলে নিজেকে মানবতার সেবায় উৎসর্গ করি। মনের সমূহ সংকীর্ণতা দূর করে আজ থেকেই শুরু করি উদারতার অনুশীলন। কিন্তু তা কী করে সম্ভব? এর জবাব তো দিয়েই গেছেন কবি সুনির্মল বসু- ‘আকাশ আমায় শিক্ষা দিল উদার হতে ভাইরে।’

এ পৃথিবীতে ভালো মানুষও আছে, যাদের হৃদয় অসাধারণ। যারা কোনো উদ্দেশ্য ছাড়াই মানুষের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে। যাদের খুব কাছে থেকে না দেখলে বোঝা যায় না তাদের মনের উদারতা কতটা গভীর। স্বার্থপরতা কখনই তাদের কলুষিত করতে পারে না। আজকে তেমনি একজন মানুষের কথা তুলে ধরব যা অনেকের জীবনকে বদলে দিতে পারে। এই উপমহাদেশে বিধবা বিবাহ নতুন কোনো ঘটনা নয়। কিন্তু বিধবা তরুণীকে যদি তার শাশুড়ি আবার বিয়ে দেন তাহলে তো চোখ কপালে ওঠারই কথা!!! মনে প্রশ্ন জাগে, এমন উদার মনের মানুষ কী পৃথিবীতে আছেন? বিয়ের মাত্র ছয় মাসের মাথায় ব্রেন স্ট্রোকে ছেলের মৃত্যু হলে পুত্র শোকাতুর মা ছেলের মৃত্যুকে ভাগ্য বলে মেনে নেন এবং পুত্রবধূকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। মায়ের মমতায় লেখাপড়া শিখিয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে তাকে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেন। তারপর তাকে ফের বিয়ে দেন।  সাধারণত এত অল্প সময়ের মাথায় স্বামী মারা গেলে সদ্য বিধবার কপালে নানা দুঃখ লেখা থাকে। স্বামীর মৃত্যুর জন্য বিধবা মেয়েটিকে দায়ী করা হয়। তাকে অপয়া বলা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা হয়নি।

এ বিরলতম ঘটনাটি কিন্তু আমাদের দেশেই ঘটেছে। গাইবান্ধা জেলার অন্তর্গত সাদুল্লাপুর উপজেলার পাকশী গ্রামে। স্থানীয় সরকারি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা সালমা খাতুনের এমন উদারতা নেটদুনিয়ায় ভাইরাল না হলেও আশপাশের গ্রামসহ পাড়া-প্রতিবেশীদের মুখে মুখে। প্রশংসার বন্যায় যেন তিনি ভাসছেন। এ অন্যরকম শাশুড়ির গল্প নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো সিনেমা হবে কি না জানি না, তবে মানুষের হৃদয়ে তিনি থেকে যাবেন অনেক দিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
সর্বশেষ খবর
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক
গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা
টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা
আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ