শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৬ আগস্ট, ২০২৫

প্রথম পর্ব

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

আওয়ামী লীগ শাসন আমলে কেবল ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে অবৈধভাবে একটি সরকার দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় দেশে জবরদখলের শাসন চালায়নি, বরং একটি মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। আওয়ামী লীগের যে তথাকথিত সাংবিধানিক সরকার, সেই সাংবিধানিক সরকারের প্রধান ছিলেন শেখ হাসিনা। কিন্তু এই সরকার ছিল একটি উপরি কাঠামো মাত্র। আসলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে ছিল মাফিয়াতন্ত্রের জোরে। আর সেই মাফিয়াতন্ত্রের কাজ ছিল দুর্নীতি, লুটপাট, গুম, হত্যাকাণ্ড, বিরোধী মতকে দমন এবং অর্থ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার। আওয়ামী লীগের ওপরের ভাগের সরকারের প্রধান যদি হন শেখ হাসিনা, তবে মাফিয়াতন্ত্রের প্রধান ছিলেন তারিক সিদ্দিক। এই মাফিয়াতন্ত্রের কথায় চলত দেশ। তারিক সিদ্দিক শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয়। শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার স্বামীর আপন ভাই। আর সেই সূত্রে তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিপুলভাবে ক্ষমতাবান। বাংলাদেশে অপরাধ এবং দুর্নীতি জগতের নিয়ন্ত্রণ ছিল তারিক সিদ্দিকের হাতে। এমন কোনো দুর্নীতি নেই, যেখানে তারিক সিদ্দিকের হস্তক্ষেপ ছিল না। কাগজে কলমে তিনি ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা। তিনি গণমাধ্যমে আসতেন না। পর্দার আড়ালে থাকতেন। যেভাবে মাফিয়া ডনরা নেপথ্যে থেকে সব কলকাঠি নাড়ায় সেভাবেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন তারিক সিদ্দিক।

তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি বহুমাত্রিক এবং সর্বক্ষেত্রে বিরাজমান। তবে তার সবচেয়ে বড় দুর্নীতি সেনা কেনাকাটায়। ধারণা করা হয়, গত ১৫ বছরে সেনাবাহিনীর কেনাকাটায় প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন তারিক সিদ্দিক। তারিক সিদ্দিকের নির্দেশে সেনাবাহিনীর সব কেনাকাটা হতো। যারা এ কাজ পেত তাদের প্রধান প্রথম দায়িত্ব ছিল তারিক সিদ্দিককে কমিশনের টাকা দেওয়া। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন গ্রহণ করতেন এই মাফিয়া অধিপতি। তার সম্মতি ছাড়া সেনাবাহিনীতে কোনো কিছুই কেনাকাটা হয়নি।

সাম্প্রতিক সময় উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। বহু শিশু সেখানে প্রাণ হারিয়েছে। গোটা বাংলাদেশ শোকে স্তব্ধ হয়ে যায়। বিমানবাহিনীতে বহু বছরের পুরোনো বিমান ব্যবহার নিয়ে উঠেছে জনমনে নানা প্রশ্ন। কেন, কীভাবে এ প্রশিক্ষণ বিমান কেনা হয়েছে সে ব্যাপারে অনুসন্ধান করে পাওয়া গেছে, চাঞ্চল্যকর তথ্য। এসব বিমান উড্ডয়নের অযোগ্য, পরিত্যক্ত। তারিক সিদ্দিকের আগ্রহে এবং নির্দেশে এসব বিমান কেনা হয়েছিল। একাধিকবার এ প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। পাইলটরা প্রাণ হারিয়েছেন। তবে এবার সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে এ বিমানের কেনাকাটার বিষয়টি সামনে এসেছে।

চীন থেকে এ বিমান কেনা হয়েছিল বাজার মূল্যের প্রায় তিন গুণ বেশি দামে। তারিক সিদ্দিক এসব যুদ্ধবিমান কিনে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা কমিশন গ্রহণ করেছেন। এসব বিমান এতই নিম্নমানের যে সবসময় দুর্ঘটনার ঝুঁকি থাকে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, এ বিমানগুলো কেনার পরই বিমানবাহিনী থেকে আপত্তি জানানো হয়। বলা হয়েছিল যে, এ ধরনের প্রশিক্ষণ বিমান ব্যবহার বিমানবাহিনীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এখানে প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। কিন্তু তারিক সিদ্দিক বলে কথা। যারা প্রতিবেদন দিয়েছিল, তাদেরই অপসারণ করা হয়।

প্রশিক্ষণ বিমান শেষ পর্যন্ত কেনা হয়। শুধু বিমান কেনা নয়, সেনা সশস্ত্র বাহিনীর সব কেনাকাটায় এ দুর্বৃত্তের দুর্নীতির চিহ্ন রয়েছে। ১৯৯৬ সালেও তারিক সিদ্দিক বিমান কেনাকাটায় একই রকম দুর্নীতি করেছিলেন। মিগ-২৯ এবং ফ্রিগেট বিএনএস বঙ্গবন্ধু ক্রয়সংক্রান্ত বিষয়ে তার বিরুদ্ধে উঠেছিল হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ। এ দুর্নীতির অভিযোগে ২০০১ সালে তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। কিন্তু ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এ মামলা কোনো রকম শুনানি ছাড়াই নিষ্পত্তি করে দেওয়া হয়। তাদের খাস করে দেয় আদালত। সেনাবাহিনীতে অস্ত্র কেনা, পোশাক ক্রয়সহ বিভিন্ন কেনাকাটায় তারিক সিদ্দিক কমিশনের কথা সশস্ত্র বাহিনীদের ছিল ওপেন সিক্রেট। সশস্ত্র বাহিনীর কেনাকাটা সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদারকি করতেন তারিক সিদ্দিক। তাকেই এ কেনাকাটার দায়িত্ব দেওয়া হতো, যিনি তারিক সিদ্দিকের একান্ত আবদার মেটাতেন বিনা প্রশ্নে। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী আন্তর্জাতিক মানের অস্ত্র, গোলাবারুদ কেনার বদলে চীনমুখী অস্ত্র গোলাবারুদ কেনা শুরু করে। অতীতে সশস্ত্র বাহিনী ইউরোপ থেকে, বিশেষত হাঙ্গেরি, জার্মান থেকে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ ক্রয় করত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা হতো, যেগুলো গুণেমানে ছিল উন্নত এবং আধুনিক। কিন্তু এসব দেশ তারিক সিদ্দিকের চাহিদা অনুযায়ী কমিশন দিতে পারত না। ফলে তারিক সিদ্দিক দরপত্রের শর্ত পরিবর্তন করেন। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ অস্ত্র, গোলাবারুদ কেনায় চীনমুখী হয়ে পড়ে। চীনের সঙ্গে কেনাকাটার সবচেয়ে বড় সুবিধা ছিল চীন সহজেই কমিশন দিতে রাজি হতো। আর সে কারণেই চীন থেকে অস্ত্র ও সাঁজোয়া সরঞ্জাম ক্রয়ের ব্যাপারে তারিক সিদ্দিকের ব্যাপক আগ্রহ ছিল।

সেনাবাহিনী ক্রয়ের কিছু বাড়তি সুবিধা আছে। এ ক্রয় সংক্রান্ত ব্যাপারগুলো রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার অংশ। যেহেতু এটি রাষ্ট্রের নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত, সেজন্য এ টেন্ডার প্রক্রিয়াগুলো করা হয় গোপনীয়তার সঙ্গে। কাজেই কে কাজ পেল, না পেল বা কে সর্বনিম্ন দরদাতা ইত্যাদি কোনো কিছুই প্রকাশ্যে যাচাই-বাছাই করার সুযোগ থাকে না। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের সব দেশই সশস্ত্র বাহিনীর নিরাপত্তা, গোপনীয়তা এবং দেশের সার্বভৌমত্বের স্বার্থে এ ধরনের ব্যবস্থা বিদ্যমান। আর এ ব্যবস্থাটিরই সুযোগ নিয়েছিলেন তারিক সিদ্দিক, যিনি সেনা ক্রয় সংক্রান্ত ক্রয়কে তার আয়ের উৎস বানিয়ে ফেলেছিলেন। আর এসব কেনাকাটার জন্য তিনি প্রথম দিকে কমিশন গ্রহণ করলেও আস্তে আস্তে নিজের নিকটতম লোকজনকে দিয়ে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র আমদানি এবং বিক্রির লাইসেন্স বানিয়ে ফেলেন। এসব প্রতিষ্ঠানই শেষ পর্যন্ত কেনাকাটার কাজগুলো পেত।

বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, এ সময় আর্মস ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনীতে বিপুল পরিমাণ কেনাকাটা হয়েছিল। সেনাবাহিনীকে উন্নতকরণ, আধুনিকীকরণের জন্য এ কেনাকাটাগুলো করা হয়। প্রাক্কলিত কেনাকাটার পরিমাণ গত ১৫ বছরে প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা। এখান থেকে যদি তারিক সিদ্দিক ১৫ শতাংশ হারেও কমিশন নিয়ে থাকেন, সেই কমিশন বাবদ তারিক সিদ্দিক পেয়েছেন ১৫ হাজার কোটি টাকা।

অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং সেনা সরঞ্জাম কেনাকাটা ছাড়াও এ সময় সেনাবাহিনীতে প্রচুর পরিমাণ অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ হয়েছে। গত ১৫ বছরে বিভিন্ন স্থানে নতুন ক্যান্টনমেন্ট নির্মাণ, আধুনিকীকরণের মতো বড় বড় প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রাক্কলিত হিসেবে দেখা গেছে যে, আওয়ামী লীগ শাসনামলে ১৫ বছরে সেনাবাহিনীর সেনানিবাস স্থাপন, উন্নয়ন, সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ এবং সশস্ত্র বাহিনীতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ বাবদ প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। এসব কাজ যারা পেয়েছে, তাদের প্রত্যেককে তারিক সিদ্দিককে নির্দিষ্ট অঙ্কের কমিশন দিতেই কার্যাদেশ নিতে হয়েছে।

ফলে সেনাবাহিনীর বিপুল পরিমাণ উন্নয়নের আড়ালে রয়েছে ব্যাপক দুর্নীতি। বিশেষ করে বড় বড় যে সেনানিবাস নির্মিত হয়েছে, সেখানে দুর্নীতি হয়েছে ব্যাপকভাবে এবং কোনো রকম জবাবদিহি ছাড়াই। তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতির ব্যাপ্তি ছিল এমনভাবে বিস্তৃত যে সশস্ত্র বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণ, ক্যান্টনমেন্ট নির্মাণ বা অন্য যে কোনো বাহিনীর স্থাপনা নির্মাণের ব্যাপারে এমন ব্যক্তিদেরই টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হতো, যারা তারিক সিদ্দিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ।

তারিক সিদ্দিকের সবুজ সংকেত নিয়েই তারা টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করত। আগে থেকেই জানা যেত যে, এই কাজটি কে পাবে। তারিক সিদ্দিকের ইশারা ছাড়া কেউ কোনো কাজ পেত না। এটাই ছিল সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ম। এভাবেই দেশের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ টাকা লুট করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তারিক সিদ্দিক।

এ সময় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ উন্নয়নের কাজও সেনাবাহিনীকে দিয়ে করানোর নতুন ব্যবসা শুরু করেন। সশস্ত্র বাহিনী ভালো কাজ করে, দুর্নীতি হয় না- এ যুক্তি দিয়ে ‘ডাইরেক্ট পারচেজ’ বা সরাসরি ক্রয় ব্যবস্থা ব্যাপক জনপ্রিয় হয় আওয়ামী লীগের শাসনামলে। এটির নেপথ্যে ছিলেন তারিক সিদ্দিক। এখানে টেন্ডার ছাড়াই সশস্ত্র বাহিনীর নামে কাজ নেওয়া হতো। এই তৃতীয় পক্ষ ছিল বেসরকারি ঠিকাদার। বেসরকারি ঠিকাদার নির্ধারণ করতেন তারিক সিদ্দিক। মোটা অঙ্কের কমিশন নিয়ে তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে কাজ করানো হতো। এভাবে তারিক সিদ্দিক লুট করতেন কোটি কোটি টাকা। প্রাক্কলিত হিসাব থেকে দেখা যায় যে, তারিক সিদ্দিক ১৫ বছরে সশস্ত্র বাহিনী থেকে কমিশন বাবদ ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি গ্রহণ করেছেন। যে টাকার প্রায় সবই তিনি বিদেশে পাচার করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
অভিনেতা বিজয়ের সমাবেশে পদদলনে ৩৮ জনের মৃত্যু
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
নির্বাচনি সংলাপ শুরু আজ
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
সর্বশেষ খবর
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ
ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন