শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৩, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ২১:১৩, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৫

জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন ও পলায়নের প্রথম বর্ষপূর্তির দিনে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ শুরু করেন তিনি।

জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে...

১। যেহেতু, উপনিবেশ বিরোধী লড়াইয়ের সুদীর্ঘকালের ধারাবাহিকতায় এই ভূ-খণ্ডের মানুষ দীর্ঘ ২৩ বছর পাকিস্তানের স্বৈরশাসকদের বঞ্চনা ও শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল এবং নির্বিচার গণহত্যার বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করে জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিল।

২। যেহেতু, বাংলাদেশের আপামর জনগণ দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই ভূ-খণ্ডে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে বিবৃত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারের ভিত্তিতে উদার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে।

৩। যেহেতু, স্বাধীন বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রনয়ন পদ্ধতি, এর কাঠামোগত দুর্বলতা ও অপপ্রয়োগের ফলে স্বাধীনতা-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার মুক্তিযুদ্ধের জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছিল এবং গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকারিতা ক্ষুণ্ণ করেছিল।

৪। যেহেতু, স্বাধীনতা-পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার স্বাধীনতার মূলমন্ত্র গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার বিপরীতে বাকশালের নামে সাংবিধানিকভাবে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করে এবং মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করে, যার প্রতিক্রিয়ায় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর দেশে সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লব সংঘটিত হয় এবং পরবর্তী সময়ে একদলীয় বাকশাল পদ্ধতির পরিবর্তে বহুদলীয় গণতন্ত্র, মতপ্রকাশ ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রবর্তনের পথ সুগম হয়।

৫। যেহেতু, আশির দশকে সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয় বছর ছাত্র-জনতার অবিরাম সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয় এবং ১৯৯১ইং সনে পুনরায় সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। 

৬। যেহেতু, দেশী-বিদেশী চক্রান্তে সরকার পরিবর্তনের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ায় ১/১১ -এর ষড়যন্ত্রমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার একচ্ছত্র ক্ষমতা, আধিপত্য ও ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করা হয়।

৭। যেহেতু, গত দীর্ঘ ষোল বছরের ফ্যাসিবাদী, অগণতান্ত্রিক এবং গণবিরোধী শাসনব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে এবং একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অতি উগ্র বাসনা চরিতার্থ করার অভিপ্রায়ে সংবিধানের অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক পরিবর্তন করা হয় এবং যার ফলে একদলীয় একচ্ছত্র ক্ষমতা ও আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়।

৮। যেহেতু, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসন, গুম-খুন, আইন-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ এবং একদলীয় স্বার্থে সংবিধান সংশোধন ও পরিবর্তন বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে ধ্বংস করে।

৯। যেহেতু, হাসিনা সরকারের আমলে তারই নেতৃত্বে একটি চরম গণবিরোধী, একনায়কতান্ত্রিক, ও মানবাধিকার হরণকারী শক্তি বাংলাদেশকে একটি ফ্যাসিবাদী, মাফিয়া এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রের রূপ দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে।

১০। যেহেতু, তথাকথিত উন্নয়নের নামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী নেতৃত্বে সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক লুট, অর্থ পাচার ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মধ্য দিয়ে বিগত পতিত দুর্নীতিবাজ আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশ ও এর অমিত অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে বিপর্যস্ত করে তোলে এবং এর পরিবেশ, প্রাণবৈচিত্র্য ও জলবায়ুকে বিপন্ন করে।

১১। যেহেতু, শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দল, ছাত্র ও শ্রমিক সংগঠনসহ সমাজের সর্বস্তরের জনগণ গত প্রায় ষোল বছর যাবত নিরন্তর গণতান্ত্রিক সংগ্রাম করে জেল-জুলুম, হামলা-মামলা, গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়।

১২। যেহেতু, বাংলাদেশে বিদেশী রাষ্ট্রের অন্যায় প্রভুত্ব, শোষণ ও খবরদারিত্বের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের ন্যায়সংগত আন্দোলনকে বহিঃশক্তির তাবেদার আওয়ামী লীগ সরকার নিষ্ঠুর শক্তিপ্রয়োগের মাধ্যমে দমন করে।

১৩। যেহেতু, অবৈধভাবে ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার তিনটি প্রহসনের নির্বাচনে (২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচন) এদেশের মানুষকে ভোটাধিকার ও প্রতিনিধিত্ব থেকে বঞ্চিত করে।

১৪। যেহেতু, আওয়ামী লীগ আমলে ভিন্নমতের রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, শিক্ষার্থী ও তরুণদের নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয় এবং সরকারী চাকুরীতে একচেটিয়া দলীয় নিয়োগ ও কোটাভিত্তিক বৈষম্যের কারণে ছাত্র, চাকুরী প্রত্যাশী ও নাগরিকদের মধ্যে চরম ক্ষোভের জন্ম হয়।

১৫। যেহেতু, বিরোধী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ওপর চরম নিপীড়নের ফলে দীর্ঘদিন ধরে জনরোষের সৃষ্টি হয় এবং জনগণ সকল বৈধ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই চালিয়ে যায়।

১৬। যেহেতু, সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক কোটাব্যবস্থার বিলোপ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক ব্যাপক দমন-পীড়ন, বর্বর অত্যাচার ও মানবতাবিরোধী হত্যাকাণ্ড চালানো হয়, যার ফলে সারা দেশে দল-মত নির্বিশেষে ছাত্র-জনতার উত্তাল গণবিক্ষোভ গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়।

১৭। যেহেতু, ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে অদম্য ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক দল, ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী, শ্রমিক সংগঠনসহ সমাজের সকল স্তরের মানুষ যোগদান করে এবং আওয়ামী ফ্যাসিবাদী বাহিনী রাজপথে নারী-শিশুসহ প্রায় এক হাজার মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে, অগনিত মানুষ পঙ্গুত্ব ও অন্ধত্ব বরণ করে এবং আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে সামরিক বাহিনীর সদস্যগণ জনগণের গণতান্ত্রিক লড়াইকে সমর্থন প্রদান করে।

১৮। যেহেতু, অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের পতন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের লক্ষ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে জনগণ অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে,  পরবর্তী সময়ে ৫  আগস্ট ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ পরিচালনা করে এবং ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনরত সকল রাজনৈতিক দল,  ছাত্র-জনতা তথা সর্বস্তরের সকল শ্রেণি, পেশার আপামর জনসাধারণের তীব্র আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে গণভবনমুখী জনতার উত্তাল যাত্রার মুখে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

১৯। যেহেতু, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট মোকাবেলায় গণঅভ্যূত্থানের মধ্য দিয়ে ব্যক্ত জনগণের সার্বভৌমত্বের প্রত্যয় ও প্রয়োগ রাজনৈতিক ও আইনি উভয় দিক থেকে যুক্তিসঙ্গত, বৈধ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।

২০। যেহেতু, জনগণের দাবি অনুযায়ী এরপর অবৈধ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া হয় এবং সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে সুপ্রীম কোর্টের মতামতের আলোকে সাংবিধানিকভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে একটি অন্তর্বতীকালীন সরকার গঠন করা হয়।

২১। যেহেতু, বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণের ফ্যাসিবাদবিরোধী তীব্র আকাঙ্ক্ষা এবং ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ, বৈষম্য ও দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়।

২২। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন, ফ্যাসিবাদী শাসনের পুনরাবৃত্তি রোধ, আইনের শাসন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বিদ্যমান সংবিধান ও সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের গণতান্ত্রিক সংস্কার সাধনের অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।

২৩। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ বিগত ষোল বছরের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম কালে এবং ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালীন সময়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংঘটিত গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতা বিরোধী অপরাধ ও সকল ধরনের নির্যাতন, নিপীড়ন এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুণ্ঠনের অপরাধসমূহের দ্রুত উপযুক্ত বিচারের দৃঢ় অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।

২৪। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ জুলাই গনঅভ্যুত্থানের সকল শহীদদের জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করে শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা এবং আন্দোলনকারী ছাত্রজনতাকে প্রয়োজনীয় সকল আইনি সুরক্ষা দেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে। 

২৫। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ যুক্তিসঙ্গত সময়ে আয়োজিতব্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে প্রতিশ্রুত প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আইনের শাসন ও মানবাধিকার, দুর্নীতি, শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন ও মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।

২৬। সেহেতু, বাংলাদেশের জনগণ এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছে যে একটি পরিবেশ ও জলবায়ু সহিষ্ণু অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন কৌশলের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের অধিকার সংরক্ষিত হবে। 

২৭। বাংলাদেশের জনগণ এই অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে যে, ছাত্র-গণঅভ্যুত্থান ২০২৪-এর উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হবে এবং পরবর্তী নির্বাচনে নির্বাচিত সরকারের সংস্কারকৃত সংবিধানের তফসিলে এ ঘোষণাপত্র সন্নিবেশিত থাকবে। 

২৮। ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এই ঘোষণাপত্র প্রনয়ণ করা হলো।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত 

এই বিভাগের আরও খবর
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শুরু ২৪ সেপ্টেম্বর
৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শুরু ২৪ সেপ্টেম্বর
অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হতে হবে ব্যয় থেকে উদ্বৃত্ত তৈরি করা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হতে হবে ব্যয় থেকে উদ্বৃত্ত তৈরি করা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘে যাচ্ছেন আরও দুই রাজনীতিবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘে যাচ্ছেন আরও দুই রাজনীতিবিদ
সাভারে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ রাখার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সাভারে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ রাখার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হলেন কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হলেন কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন
প্রশ্ন উঠবে এমন কাজ করা যাবে না : দুর্যোগ উপদেষ্টা
প্রশ্ন উঠবে এমন কাজ করা যাবে না : দুর্যোগ উপদেষ্টা
পরিকল্পনা কমিশনের সচিব রুহল আমীনকে ওএসডি
পরিকল্পনা কমিশনের সচিব রুহল আমীনকে ওএসডি
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ
শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?
শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ
বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান
ভারতকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী
তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন : আমীর খসরু
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা
গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ক্যাথেরিন সিছিলের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ক্যাথেরিন সিছিলের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা
ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে চালু হলো ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ
বরিশাল মেডিকেলে চালু হলো ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি
একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নবীজীর জীবনাদর্শ নিজেদের জীবনে কার্যকর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
নবীজীর জীবনাদর্শ নিজেদের জীবনে কার্যকর করার প্রচেষ্টা চালাতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের
বিসিবি সভাপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন, অভিযোগ তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শিক্ষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৯ কর্মকর্তাকে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও হাত মেলালেন না ভারত-পাকিস্তানের দুই অধিনায়ক
আবারও হাত মেলালেন না ভারত-পাকিস্তানের দুই অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিল্মি স্টাইলে দুই মাদক কারবারিকে ধরল ডিবি পুলিশ
ফিল্মি স্টাইলে দুই মাদক কারবারিকে ধরল ডিবি পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজে ভর্তিতে শিক্ষা কোটা স্থগিত
কলেজে ভর্তিতে শিক্ষা কোটা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প
বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা
বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ
কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক