শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

২০২৫ সালের মে মাসের ১০ তারিখে যখন আমি এই নিবন্ধ লিখছি তখন বাংলাদেশ ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিনতর সময় পার করছে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, পার্শ্ববর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যুদ্ধ এবং সেই যুদ্ধে আপাতত যারা সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে সেই আরাকান আর্মির সঙ্গে পশ্চিমা মদতে বন্ধুত্ব করার জন্য আমাদের দেশের মধ্যে যখন জাতিসংঘ-আমেরিকার উপস্থিতি জনমনে আতঙ্ক তৈরি করছে, ঠিক তখন ঢাকার ঐতিহাসিক শাহবাগ চত্বরে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের কয়েকটি পক্ষ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিয়েছে। জামায়াত-শিবিরের সহায়তায় নতুন দল এনসিপি শাহবাগের অতীত গণজাগরণ মঞ্চের কীর্তির ওপর নতুন ইতিহাস রচনা করার জন্য যখন ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে পিজি হাসপাতাল-ডায়াবেটিক হাসপাতাল-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শাহবাগকেন্দ্রিক নিত্যকার পথযাত্রীকে দ্বিতীয় বিপ্লবের নীতি-আদর্শ গলাধঃকরণ করাচ্ছে, তখন আমার কেন সেলুকাসের কথা মনে পড়ল, সেই কাহিনিই আজ আপনাদের বলব।

মহামতি আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেছিলেন খ্রিস্টের জন্মের ৩২৬ বছর আগে। আজকের দিনে ঝিলাম নদীর তীরে ভারত-পাকিস্তান পাঞ্জাবের যে অংশে যুদ্ধ করছে ঠিক সেখানেই মে মাসে এবং সম্ভবত মে মাসের ১০ তারিখে ভারতীয় রাজা পুরুর সঙ্গে যুদ্ধ হয়েছিল। যুদ্ধজয়ের পর ভারতবর্ষের গতিপ্রকৃতি আবহাওয়া এবং মানুষের মেজাজমর্জি দেখে আলেকজান্ডার বলেছিলেন কী বিচিত্র এই দেশ! সেলুকাস। আলেকজান্ডার পাঞ্জাব পর্যন্তই এগিয়েছিলেন। তিনি ভারতবর্ষের অন্য অঞ্চলে আসেননি এবং বাংলা সম্পর্কে তাঁর কোনো ধারণাই ছিল না। যদি থাকত তবে কী বলতেন, তা অনুমানের জন্য আজকের দিনে অর্থাৎ ১০ মে ১৮৫৭ সালে অধুনা পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুরে ভারতীয় সৈন্যরা যে কারণে এবং যেভাবে সিপাহি বিপ্লব শুরু করেছিল ও সেই বিদ্রোহের প্রেক্ষাপট, পরিণতি এবং কারণ সম্পর্কে আজকের দিনের নয়া শাহবাগী বিপ্লবীরা যদি জানতেন, তবে সুবেবাংলার গাঙ্গেয় বদ্বীপের অধুনা বাংলাদেশের দুর্ভোগ-দুর্গতি কিছুটা হলেও কমত।

আজকের নিবন্ধে আমি অতীত ইতিহাসের তিতা কথাগুলো বলব না। বরং বাঙালির বীরত্ব-বুদ্ধিমত্তা-সাহস-শক্তির আবহমান ইতিহাসের কিছু দিক তুলে ধরব, যাতে করে গণজাগরণ মঞ্চেপাঠক সহজে বুঝতে পারবেন কেন আমরা বারবার পরাজিত হয়েছি : কেন আমরা বারবার সুখের সময়ে ভূতের দলের কবলে পড়েছি এবং দিনে রাতে ভূতের কিল খেয়ে লোকালয় ছেড়ে বনবাদাড়ে আশ্রয় নিয়েছি। কেন বারবার আমাদের ভূখণ্ড দক্ষিণ ভারতের চাণক্য বংশ, দিল্লির সুলতান- সম্রাট ছাড়াও কানপুর, জৌনপুর, বিহার, ওডিশা, নাগপুর, কামরূপ, ত্রিপুরা কিংবা মুর্শিদাবাদের ছোট ছোট সামন্ত রাজার দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। কেন পৃথিবীর হাজার হাজার জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে বাঙালিকে বলা হয় এমন জাতি যারা সব সময় শক্তের ভক্ত এবং নরমের যম হিসেবে গিনেস বুকে গড়া নিজেদের রেকর্ড বারবার নিজেরাই ভেঙে চুরমার করে নতুন ইতিহাস গড়েছে। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলব- তার আগে আরও একটি মজার ইতিহাস বলার লোভ সামলাতে পারছি না।

বাংলার ইলিয়াস শাহি বংশের তিনজন বিখ্যাত শাসক যথা- সামসুদ্দীন ইলিয়াস শাহ, সিকান্দার শাহ এবং গিয়াস উদ্দিন আজম শাহের পর এই রাজবংশের লোকদের ভূতে কিলানো আরম্ভ করে। বাংলা, বিহার, ওডিশা ছাড়াও আধুনা ভারেেতর সেভেন সিস্টারসের বহু অংশ তাদের দখলে ছিল এবং সমগ্র ভারতবর্ষ তো বটেই তামাম দুনিয়ায় তখন বাংলার ধনসম্পদ, শিল্প-কলকারখানা, শিল্পসাহিত্য এবং সভ্যতার শ্রেষ্ঠত্ব মশহুর ছিল। দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক পরপর দুইবার বাংলা আক্রমণ করে ব্যর্থ হন এবং ভবিষ্যতে আর কোনো আক্রমণ করবেন না এই শর্তে সিকান্দার শাহের সঙ্গে শান্তি চুক্তি করে ফিরে যান। ফলে পরবর্তী ২০০ বছর বাংলা স্বাধীন ছিল। ফলে বাংলার ঐতিহ্য এবং আর্থিক উন্নয়ন চরমে পৌঁছে আর এ অবস্থায় আমাদের পূর্বপুরুষদের ভাগ্যে কী বিপর্যয় নেমে এসেছিল এবং কীভাবে বাঙালি শক্তের ভক্ত নরমের যমে পরিণত হয়েছিল, তা আপনাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।

পরপর তিনজন সফল শাসকের কল্যাণে বাংলার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটেছিল। ভারতবর্ষের সবচেয়ে চৌকশ ব্যবসায়ীরা বাংলায় এসে তাদের ব্যবসাবাণিজ্যের সদর দপ্তর স্থাপন করেছিলেন। জ্ঞানী-গুণীরা এসে অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করেছিলেন। ধর্ম প্রচারক, বিজ্ঞানী-কবি-সাহিত্যিক এবং সচ্ছল জনগণের সম্মেলনে সোনারগাঁ, গৌড়, পাটনা, মুর্শিদাবাদ, পাতুয়া প্রভৃতি নগরে যে প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে উঠেছিল সেখানে ন্যায়বিচার, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সুশাসন ও প্রজা অধিকার রক্ষার যে নজির স্থাপত হয়েছিল, তা সমসাময়িক দুনিয়ার অন্য কোথাও ছিল না। জনগণ অবাধে রাজার সমালোচনা করত। আমলারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধেও কাজির দরবারে মামলা করে দিতেন - রাজা বা সামন্ত রাজারা অন্যায় করলে তাদের বিরুদ্ধে কাজির দরবারে নালিশ জানালে বিচারক সমন বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতেন।

সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পরবর্তী দুর্বল শাসকরা প্রথমে জনগণকে ভয় পেতে শুরু করেন। তারপর রাজ্যের সামন্তপ্রেমী ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের হিংসা করতে থাকেন এবং সব নষ্টের কারিগর রূপ-জ্ঞানীগুণী-পণ্ডিতদের শত্রুরূপে ধ্যানজ্ঞান করতে থাকেন। তাদের মধ্যে রোকন উদ্দিন বারবাক শাহ বাংলার লোকদের ভয় দেখানোর জন্য এবং নিজের নিরাপত্তার জন্য আবিসিনিয়া থেকে প্রচুর দাসদাসী কিনে আনেন এবং তাদের নিজের দেহরক্ষী, প্রাসাদরক্ষী ও হেরেম পাহারা দেওয়ার কাজে নিযুক্ত করেন। এদের হাবসি বলা হতো। এদের অত্যাচার ও অসভ্যতামির কাছে পাকিস্তান জমানার এনএসএফ, মুক্তিযুদ্ধের সময়ের রাজাকার-আলবদর অথবা সাবেক সরকারের জমানার ছাত্রলীগ-যুবলীগের অত্যাচার ও অনাচার ছিল নস্যি। ফলে তৎকালীন বাংলার জ্ঞানীরা বিদ্যাবুদ্ধি বিসর্জন দিল, ব্যবসায়ীরা ভারতের অন্যান্য অংশে চলে গেল, কাজিরা ন্যায়বিচার বন্ধ করল-কোতোয়াল (পুলিশ), ফৌজদারি (আর্মি), দেওয়ান (সিভিল সার্ভেন্ট) এবং দেশীয় সামন্তরা হাবসি দাসদের পদলেহন করল। এ অবস্থায় একজন হিজড়া হাবসি দাস ইলিয়াস শাহি বংশের সুলতান জালাল উদ্দিন ফতেহ শাহকে হত্যা করে বাংলার সিংহাসনে বসলেন। বারবাক নামক সেই হাবসি হিজড়ার অত্যাচারে ১৪৮৭ সালে সুবে বাংলার অধিবাসীরা যেভাবে শক্তের ভক্ত ও নরমের যমে পরিণত হয়েছিলেন, তা ২০২৫ সালের মে মাসে এসে কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার কিছু বাস্তব উদাহরণ দিয়ে আজকের নিবন্ধ শেষ করব।

আজকের দিনে আপনি যদি গ্রামের টং ঘরের কোনো চা-দোকানিকে জিজ্ঞাসা করেন দেশের শীর্ষ শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলোর দুরবস্থা কেন? তিনি এমনভাবে কথা বলবেন যেন তাকে- যেকোনো শিল্পগোষ্ঠীর বোর্ড অব ডাইরেক্টরসের চেয়ারম্যান বানালে সব সমস্যা মুহূর্তের মধ্যে দূর হয়ে যাবে। ঠিক একইভাবে আপনি যদি রাস্তার পাশে পসরা সাজিয়ে বসা সাইকেলের মেকানিককে রোলস রয়েস অথবা বোয়িং ৭৮৭ মেরামতের কথা বলেন, তিনি খুশিমনে সর্বশক্তি নিয়ে আপনার সঙ্গে রওনা দেবেন।

আমাদের দেশের নাপিত মনে করে, সে যদি মন্ত্রী হয় তবে দেশ অচিরে লন্ডন-আমেরিকা হয়ে যাবে। পাড়া-মহল্লার ছিঁচকে মস্তান অথবা ছিনতাইকারীর ধারণা, তারা আইজি হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা মুহূর্তের মধ্যে জাদুকরি জান্নাতি রূপ লাভ করবে। এ দেশের অনেক জোব্বাওয়ালা মনে করে তসবি টিপে আকাশের দিকে তাকিয়ে ফুঁ দিলে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের বিজয় নিশ্চিত হবে। ঢাকার রাস্তায় বিশাল সমাবেশ করে লন্ডন-আমেরিকাকে ভয় দেখানো সম্ভব এবং ইসরায়েলের নেতানিয়াহুকে হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করানো কোনো বিষয়ই না।

বাংলাদেশে বৃষ্টির জন্য ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়। এ দেশের দরিদ্র অসহায় এবং সুন্দরী মেয়েদের ওপরই সব সময় ভূত-জিন-পরিরা ভর করে এবং তা তাড়ানোর জন্য রাতবিরেতে সাধু-সন্ন্যাসী জটাধারী এবং জোব্বাওয়ালা তাবিজবাজদেরই দরকার পড়ে। এখানকার মানুষ শৌচকর্মের জন্য বদনাকে জাতীয় সম্পদ মনে করে এবং লন্ডন-আমেরিকা প্রবাসী হয়েও বদনা-শৈশবের পাট খেতে প্রাকৃতিক কর্ম এবং দূর্বাঘাসে হ্যাচড় দেওয়ার কথা স্মরণ করে আবেগে গদগদ হয়ে পড়ে। তারা ডিমকে আন্ডা কিংবা বয়জা বলে এবং প্রতিপক্ষকে গরম ডিমের থেরাপি দেওয়ার স্বপ্ন দেখে। তারা গভীর রাতে একাকী চলতে গিয়ে ভয় পেলে গান করে এবং কোনো কিছুর সন্দেহজনক নড়াচড়া দেখলে ওরে বাবারে ওরে মারে বলে আর্তচিৎকার করে প্রাণপণ দৌড়ে বাড়ির দরজায় পৌঁছে, তারপর পরিবারের প্রিয়জনকে দেখামাত্র আবেগে জ্ঞান হারিয়ে বাড়িতে কান্নায় রোল তুলে দেয়।

বাঙালি ক্ষমতা পেলে নিজেকে অতিমানব-মহামানব কিংবা দানব মনে করে। আর ক্ষমতা হারালে মুহূর্তের মধ্যে ইঁদুরের গর্তে ঢুকে যায়। তারপর সেই গর্তে বসে রাতের আঁধারে আকাশের তারা গোনে। কল্পনার বাসর সাজিয়ে আবাবিল পাখি-সিন্দাবাদের দৈত্য অথবা অন্য কোনো অলৌকিক শক্তির কথা ভাবতে থাকে। এ দেশের ক্ষমতাধরদের দেখলে বা তাদের হাবভাব দেখলে মনে হয়, তারা যেন সম্রাট আকবরের পুত্র সম্রাট জাহাঙ্গীর। আর ক্ষমতাধর মহিলাদের দেখলে মনে হয় তারা সুলতান সুলেমানের সম্রাজ্ঞী হুরবাম সুলতানের কার্বন কপি। তাদের জ্ঞান এত বেশি যা কিনা সক্রেটিস প্লেটো অ্যারিস্টটলের সম্মিলিত জ্ঞানের চেয়েও অধিকতর আর তাদের ক্ষমতা দারায়স-সাইরাস-সারগণ শি হুয়ান টি সিজার নেপোলিয়ন অথবা হানিবল বার্কারের চেয়েও বেশি।

উল্লিখিত ক্ষমতাধরদের ক্ষমতা চলে যাওয়ার পর তাদের হাবভাব দেখলে মনে হবে, তারা যেকোনো দিন মানুষ ছিল সে চিন্তা বিশ্বাস তাদের মনমস্তিষ্ক থেকে চলে গেছে। নিজেদের তারা হীনম্মন্যতার এমন পর্যায়ে নামিয়ে আনে, যা দেখে মনে হতে পারে যে তারা হয়তো ভাবছে ইস্ যদি মানুষ না হয়ে বিলাই হতাম। কিংবা ময়না-টিয়া শালিক হতে পারতাম। ক্ষমতা হারিয়ে তারা ফুটো বেলুনের মতো ফুঁস করে নিজের আকার-আকৃতি হারিয়ে ফেলে এবং টুস করে কোনো ইঁদুরের গর্তে এমনভাবে ঢুকে পড়ে যা দেখলে সম্রাট আলেকজান্ডার তার সেনাপতি সেলুকাসকে কী বলতেন, তা নিয়ে আমাদের হয়তো বহুদিন গবেষণা করতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
বরিশালে শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বরিশালে শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইবিএ পরিচালক হলেন অধ্যাপক শাকিল হুদা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইবিএ পরিচালক হলেন অধ্যাপক শাকিল হুদা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দুই দলিল লেখকের কারাদণ্ড
বরিশালে দুই দলিল লেখকের কারাদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর বয়সীদের ভোটার বানাবে যুক্তরাজ্য
১৬ বছর বয়সীদের ভোটার বানাবে যুক্তরাজ্য

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেস্টুরেন্টকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেস্টুরেন্টকে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘প্রিটি লিটল বেবি’ খ্যাত গায়িকা কনি ফ্রান্সিস আর নেই
‘প্রিটি লিটল বেবি’ খ্যাত গায়িকা কনি ফ্রান্সিস আর নেই

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় নাম লেখালো বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় নাম লেখালো বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গৃহবধূকে বাস থেকে নামিয়ে নির্যাতন, ৫ নারী কারাগারে
গৃহবধূকে বাস থেকে নামিয়ে নির্যাতন, ৫ নারী কারাগারে

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আনোয়ারায় পুকুর থেকে অস্ত্র উদ্ধার
আনোয়ারায় পুকুর থেকে অস্ত্র উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কবি মহিবুর রহিম আর নেই
কবি মহিবুর রহিম আর নেই

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব কারণে পান করবেন কুসুম গরম পানি
যেসব কারণে পান করবেন কুসুম গরম পানি

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে যুবদলের  বিক্ষোভ মিছিল
জয়পুরহাটে যুবদলের  বিক্ষোভ মিছিল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে প্রার্থনায় শ্রদ্ধা জানানো হলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের
পাহাড়ে প্রার্থনায় শ্রদ্ধা জানানো হলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এত ট্রল সামলে লিটনের ছন্দে ফেরা সহজ ছিল না’
‘এত ট্রল সামলে লিটনের ছন্দে ফেরা সহজ ছিল না’

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে চার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদপ্তরের জরিমানা
চিরিরবন্দরে চার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিদপ্তরের জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সারাদেশে সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ
৫ আগস্ট সারাদেশে সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৯৬
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৯৬

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় মাদকসহ অপরাধ নির্মূলে ৮ দফা দাবি
কুষ্টিয়ায় মাদকসহ অপরাধ নির্মূলে ৮ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাথরঘাটায় প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
পাথরঘাটায় প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল রাজনৈতিক শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: এ্যানি
সকল রাজনৈতিক শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রেণিকক্ষের বিম ধসে শিক্ষক আহত, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শিক্ষার্থীরা
শ্রেণিকক্ষের বিম ধসে শিক্ষক আহত, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
মেহেরপুরে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া বার্তা দিলেন খামেনি
কড়া বার্তা দিলেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ
আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা